আশুলিয়ায় ৩ কথিত সাংবাদিক গ্রেফতার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট,বার্তা ২৪.কম, সাভার (ঢাকা)
ছবি: বার্তা ২৪.কম

ছবি: বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চাঁদা না দিলে গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়ার হুমকি ও ভয়ভীতি দেখিয়ে চাঁদা আদায়ের অভিযোগে আশুলিয়ায় ৩ কথিত সাংবাদিককে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব।

বিভিন্ন কথিত মিডিয়ার সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে এলাকার সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে চাঁদা আদায় করে আসছিল চক্রটি। পরে অভিযোগ পেয়ে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করে আশুলিয়া থানায় হস্তান্তর করে র‍্যাব।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) আশুলিয়া থানা থেকে তাদের ঢাকার আদালতে পাঠানো হয়। এর আগে বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) দুপুরে তাদের আশুলিয়ার বাইপাইল পশ্চিমপাড়া এলাকা থেকে আটক করা হয়। পরে এক ভুক্তভোগী বাড়ির মালিক বাদী হয়ে তাদের বিরুদ্ধে আশুলিয়া থানায় মামলা দায়ের করেন।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন- মাগুরা জেলার মো. শহীদুল ইসলাম (৩৯), সিরাজগঞ্জ জেলার মো. শাহীন (৩২) ও যশোর জেলার মো. আরমান হোসেন (৩০)। তারা আশুলিয়ার বিভিন্ন এলাকায় ভাড়া থেকে সাভার, আশুলিয়া ধামরাই এলাকায় সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে প্রতারণার মাধ্যমে চাঁদা আদায় করে আসছিল।

তাদের কাছ থেকে একটি প্রেস স্টিকার লাগানো একটি মোটরসাইকেল, সত্য প্রকাশ, আইন সমাজ, জে জে বাংলা টিভি সহ ৬টি বিভিন্ন মিডিয়ার পরিচয় পত্র, টোয়েন্টি ফোর বিডি নিউজ ও এম টিভি নামে দুটি ২টি মিডিয়ার বুম, মোবাইল ও নগদ টাকা জব্দ করা হয়েছে।

র‍্যাব জানায়, সংঘবদ্ধ চক্রটি এলাকার সাধারণ মানুষের বাসায় গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা বা পুনরায় গ্যাস সংযোগ দেওয়ার কথা বলে বিভিন্ন কৌশলে বাড়ির মালিককে ভয় দেখিয়ে মোটা অংকের টাকা চাঁদা আদায়ের প্রতারণা করে আসছিলো।

র‍্যাব ৪ সিপিসি ২ এর কোম্পানি কমান্ডার লে. কমান্ডার রাকিব মাহমুদ খান বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আসামীরা চাঁদা আদায়ের কথা স্বীকার করেছে। তারা দীর্ঘদিন ধরে সাভার-আশুলিয়া আশপাশের এলাকায় ভূয়া সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে প্রতারণা করে আসছিল।

কোটা আন্দোলনে সমর্থন ছিল সুপ্রিম পার্টির, নাশকতা নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া



জাহিদ রাকিব, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
কোটা আন্দোলনে সমর্থন ছিল সুপ্রিম পার্টির, নাশকতা নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া

কোটা আন্দোলনে সমর্থন ছিল সুপ্রিম পার্টির, নাশকতা নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারে বৈষম্য বিরোধী ছাত্রআন্দোলনে পূর্ণ সমর্থন থাকলেও সহিংসতা, নাশকতা ও প্রাণহানি নিয়ে সুপ্রিম পার্টির রয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। দলটি মনে করে ২০১৩ সাথে যেভাবে দেশে নাশকতা হয়েছে, একইভাবে শিক্ষার্থীদের ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে তৃতীয় পক্ষ দেশে আবার নাশকতা করেছে। তবে নাশকতার নামে বিরোধীমত দমনেও সরকারের সমালোচনা করছে দলটি।

চলমান শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে প্রাণহানি ও সহিংসতা নিয়ে দলটির অবস্থান জানতে বার্তা২৪.কমের সাথে মুখোমুখি হয়েছে দ্বাদশ নির্বাচনের আগে নিবন্ধন পাওয়া আলোচিত রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি (বিএসপি)।

সাম্প্রতিক বিষয়াবলী নিয়ে দলটির পক্ষ থেকে জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ও দপ্তর সম্পাদক মোহাম্মদ ইব্রাহিম মিয়া একান্ত সাক্ষাৎকার নিয়েছেন বার্তা২৪.কম এর স্টাফ করেসপন্ডেন্ট জাহিদ রাকিব

বার্তা২৪.কম: চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের প্রতি সুপ্রিম পার্টির কি সমর্থন ছিল?

মোহাম্মদ ইব্রাহিম মিয়া: প্রথম কথা ছাত্র আন্দোলনের সাথে আমরা একমত। দেশে ৫৬ শতাংশ কোটা থাকতে পারে না। এটা অবশ্যই যৌক্তিক। যৌক্তিক আন্দোলন এতদূর কিভাবে গড়াল সেটা আমাদের বোধগম্য নয়।

বার্তা২৪.কম: হাইকোর্ট প্রথমে কোটার পক্ষে রায় দেওয়ার পরে কেন আন্দোলন?

মোহাম্মদ ইব্রাহিম মিয়া: হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায়ের ওপর আপিল বিভাগ ১ মাস সময় দিলো। সেটা শিক্ষার্থীদের পক্ষে ছিল। এসময়ে কোটার কোন কার্যকর নেই। তাহলে আন্দোলন কেন হলো। শিক্ষার্থীদের আবেগে হোক আর ষড়যন্ত্র হোক একটা আন্দোলন হয়েছে।

বার্তা২৪.কম: আন্দোলনে এত নাশকতা কিভাবে হলো?

মোহাম্মদ ইব্রাহিম মিয়া: আন্দোলনের নামে সাধারণ মানুষের সম্পদ, রাষ্ট্রের সম্পদের ক্ষয়ক্ষতি এত প্রাণহানি সেটা বলার ভাষা আমি খোঁজে পাচ্ছি না। এটা কি ছাত্র আন্দোলন? ছাত্ররা জড়িত না থাকলে তাহলে কেন তারা আন্দোলন স্থগিত করেনি?

বার্তা২৪.কম: কোটা সংস্কার নিয়ে আন্দোলনে সুপ্রিম কোর্ট রায় মেনে নিয়েছে কি শিক্ষার্থীরা?

মোহাম্মদ ইব্রাহিম মিয়া: সুপ্রিম কোর্ট ঐতিহাসিক রায় দিয়েছে। শিক্ষার্থীদের পক্ষে রায় আসার পরে দায়সারা ভাবে কথা বলে নানান রকম দাবি করে। তারা কারফিউ ওঠানোর দাবি করে। কারফিউ কি ওঠাবে, না ওঠাবে না এটা রাষ্ট্রের সিদ্ধান্ত।

বার্তা২৪.কম: আন্দোলনে এত প্রাণহানি কিভাবে দেখছে সুপ্রিম পার্টি?

মোহাম্মদ ইব্রাহিম মিয়া: আন্দোলনে শিক্ষার্থী ও অন্য মানুষ প্রাণ হারিয়েছে, এটা দুঃখজনক। ছাত্ররা সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে বিচার নিশ্চিত করার দাবি করতে পারে।

বার্তা২৪.কম: আন্দোলনে কি তৃতীয় পক্ষ ছিল?

মোহাম্মদ ইব্রাহিম মিয়া: শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে অবশ্যই তৃতীয় পক্ষ ছিল। তৃতীয় পক্ষের কারণে এতগুলো ঘটনা ঘটছে। আপনি দেখেন, আন্দোলনে মুগ্ধ নামে আন্দোলনরত একটা শিক্ষার্থী ফেসবুকে একটি স্ট্যাস্টাস দিয়েছিল। আমাদের আন্দোলনে চূড়ান্ত লক্ষ্য জামায়াত-শিবির যাতে ফায়দা লুটতে না পারে। পরবর্তীতে দেখি সেই ছেলেটা নিহত। দ্বিতীয়ত, ঢাকা মহানগরের শিবিরে সাহিত্য বিষয়ক সম্পাদক রেসিডেন্সিয়াল কলেজের যে-ছাত্র মারা গিয়েছে, তার গৃহশিক্ষক সেই ওই ছাত্র বেড়ানোর জন্য কথা বলে নিয়ে আসছে। পরে সে লাশ হলো। তৃতীয়ত, পুলিশ স্বপ্রণোদিত হয়ে রংপুরে নিরস্ত্র আবু সাঈদের উপর গুলি করে দিয়েছে। সে ছাত্র বুক পেতে দিছে এটা তার আবেগ। আমি মনে করি পুলিশ ইচ্ছাকৃতভাবে গুলি চালিয়ে দিয়েছে। এই তিনটা ঘটনা রহস্যাবৃত। এইগুলো তদন্ত হওয়া প্রয়োজন। যারা দোষী তাদের শাস্তি হওয়া প্রয়োজন।

বার্তা২৪.কম: এই আন্দোলনে ফায়দা লুটছে কারা?

মোহাম্মদ ইব্রাহিম মিয়া: সরকার বিরোধীরা এই আন্দোলনে ফায়দা লুটছে। আপনি দেখেন ২০১৩ সালে আমাদের দেশে আন্দোলন হয়েছে, তখন এত ম্যাসাকার হয়নি। সেসময় যে ঘটনা ঘটছে সেটার এখন পুনরাবৃত্তি হয়েছে। সরকার ও বিভিন্নভাবে যে খবর পাচ্ছি সেখানে জামায়াত ও বিএনপির নাম পাওয়া যাচ্ছে।

বার্তা২৪.কম: আন্দোলন শেষে যে গ্রেফতার হচ্ছে সেটা কিভাবে দেখছে সুপ্রিম পার্টি? 

মোহাম্মদ ইব্রাহিম মিয়া: সরকার নাশকতার নামে ভিন্নমত দমন করছে। নাশকতা যেমন আমরা পছন্দ করি না, তেমন সরকারের ভিন্নমত দমন পছন্দ করি না।

;

চট্টগ্রামে নাশকতার আরও ১ মামলা, গ্রেফতারের সংখ্যা বেড়ে ৪৭৬



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রামে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে বিভিন্ন নাশকতার অভিযোগে নগরীর আকবরশাহ থানায় নতুন করে আরও একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এনিয়ে নগরীর বিভিন্ন থানায় মামলা দায়েরের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯টি। গত ২৪ ঘণ্টায় এসব মামলায় আরও ২৭ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

শনিবার (২৭ জুলাই) দুপুরে বিষয়টি বার্তা২৪.কমকে নিশ্চিত করেছেন নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (জনসংযোগ) কাজী মো. তারেক আজিজ।

তিনি বলেন, নগরীরে কোটাবিরোধী আন্দোলনে হত্যা, দাঙ্গা, সন্ত্রাসী কার্যক্রম ও নাশকতার অভিযোগে সিএমপির বিভিন্ন থানায় মোট ১৯টি মামলা হয়েছে। এর মধ্যে নতুন করে শুক্রবার আকবরশাহ থানায় নাশকতার একটি মামলা দায়ের হয়েছে। যে মামলার এজাহারনামীয় আসামি ৩৭ জন এবং অজ্ঞাতনামা আসামি ৭০-৭৫ জন। এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় ২৭ জনসহ এসব মামলায় মোট ৪৭৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

;

লঘুচাপটি শক্তিশালী হলো, সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
লঘুচাপটি শক্তিশালী হলো, সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

লঘুচাপটি শক্তিশালী হলো, সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

  • Font increase
  • Font Decrease

উত্তর বঙ্গোপসাগর এবং তার কাছাকাছি এলাকায় অবস্থানরত লঘুচাপটি ঘনীভূত হয়ে গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ ও তার কাছাকাছি উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় সুস্পষ্ট লঘুচাপ আকারে অবস্থান করছে। এ অবস্থায় সমুদ্রবন্দরগুলোকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

শনিবার (২৭ জুলাই) সকালে আবহাওয়াবিদ এ কে এম নাজমুল হকের স্বাক্ষর করা এক সতর্কবার্তায় এসব কথা জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি লঘুচাপটি ঘনীভূত হয়ে সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়েছে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর এলাকায় বায়ুচাপের তারতম্যের আধিক্য বিরাজ করছে। এ অবস্থায় উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা এবং সমুদ্রবন্দরের ওপর দিয়ে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।

তাই চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা এবং পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

সেইসঙ্গে উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি এসে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।

আবহাওয়ার অপর এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

একইসঙ্গে খুলনা, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি বর্ষণ হতে পারে।

এ সময় টাঙ্গাইল, সিলেট ও চুয়াডাঙ্গা জেলাসহ রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া মৃদু তাপপ্রবাহ কিছু কিছু জায়গায় প্রশমিত হতে পারে। 

বর্ধিত ৫ দিনে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

;

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগ ও সেতু ভবন পরিদর্শনে প্রধানমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগ ও সেতু ভবন পরিদর্শনে প্রধানমন্ত্রী

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগ ও সেতু ভবন পরিদর্শনে প্রধানমন্ত্রী

  • Font increase
  • Font Decrease

কোটা সংস্কার আন্দোলনে দেশব্যাপী তাণ্ডব চলাকালে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত সেতু ভবন ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগ পরিদর্শন করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

শনিবার (২৭ জুলাই) সকালে রাজধানীর মহাখালীতে অবস্থিত এসব বিভাগ পরিদর্শন করেন তিনি।

এসময় তিনি সেতু ভবনে প্রবেশের পর অশ্রুসিক্ত চোখে এর বিভিন্ন ক্ষতিগ্রস্ত অংশ দেখে হতবাক হয়ে যান।

সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ সংশ্লিষ্টরা এই সময় উপস্থিত ছিলেন।

গত ১৮ জুলাই কয়েকশ’ দুষ্কৃতকারী সেতু ভবনে প্রবেশ করে এটি ভাঙচুর ও আগুন জ্বালিয়ে দেয়। তারা ভবন থেকে সরকারি সম্পত্তি লুট করে।

প্রধানমন্ত্রী পরে মহাখালীতে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগ পরিদর্শন করেন এবং ১৮ জুলাই সন্ত্রাসী হামলার শিকার ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার বিভিন্ন অংশ ঘুরে ঘুরে দেখেন।

এসময় সেতু ভবন ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ভবন দু’টির ধ্বংসযজ্ঞের সংক্ষিপ্ত বিবরণ দেন।

সরকার প্রধান একইসঙ্গে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের টোল প্লাজার ধ্বংসযজ্ঞও পরিদর্শন করেন।

এর আগে গতকাল শুক্রবার (২৬ জুলাই) বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে সহিংসতায় আহতদের দেখতে যান প্রধানমন্ত্রী। এ সময় প্রধানমন্ত্রী কয়েকটি ওয়ার্ড ঘুরে আহতদের খোঁজখবর নেন। তিনি চিকিৎসক ও নার্সদের সঙ্গে কথা বলেন। আহতদের সব ধরনের চিকিৎসা দেয়ার নির্দেশ দেন।

তার আগে ওই দিন রাজধানীর রামপুরায় নাশকতাকারীদের হামলা ও অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি) ভবন পরিদর্শন করেন সরকারপ্রধান।

;