এফডিসিতে সাংবাদিকদের উপর হামলায় প্রতিবাদ সমাবেশ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, জামালপুর
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

এফডিসিতে খবরের কাগজের দুইজনসহ ২২ সাংবাদিকদের উপর হামলা ও দেশব্যাপী সাংবাদিক নির্যাতনের প্রতিবাদে জামালপুরে প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২৭ এপ্রিল) দুপুরে জামালপুর জেলা প্রেসক্লাব প্রাঙ্গনে প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করা হয়।

জামালপুর জেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি অ্যাডভোকেট ইউসুফ আলীর সভাপতিত্বে প্রতিবাদ সমাবেশে সচেতন নগরিক কমিটি (সনাক) জামালপুরের সভাপতি শামীমা খান, সুইড জামালপুরের সাধারণ সম্পাদক অজয় কুমার পাল, ভাষা ও স্বাধীনতা সংগ্রামী মতি মিয়া ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক একেএম আশরাফুজ্জামান স্বাধীন, প্রবীণ সাংবাদিক মুকুল রানা, আজকের জামালপুরের নির্বাহী সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান কিছলু, ইত্তেফাকের সাংবাদিক শাহ জামালসহ অন্যান্যরা বক্তব্য রাখেন।

এ সময় বক্তারা বলেন, এফডিসিতে হামলা চালিয়ে খবরের কাগজের বিনোদন প্রতিবেদক মিঠুন আল মামুন, ক্যামেরাপার্সন আরমান আফ্রাদসহ ২২ জন সাংবাদিকের উপর হামলা চালিয়ে গুরুত্বর আহত করে শিল্পী সমিতির সদস্যরা। এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের বিচারের আওতায় আনার দাবি জানান তারা।

সাংবাদিকদের হত্যা, নির্যাতনের কোন বিচার না হওয়ায় দিন দিন গণমাধ্যমকর্মীদের উপর হামলার ঘটনা বাড়ছে, তাই সাংবাদিকদের নিরাপত্তা প্রদান, সকল সাংবাদিক হত্যা ও নির্যাতনের বিচার দাবী করেন বক্তারা।

এছাড়াও বকশীগঞ্জের সাংবাদিক গোলাম রাব্বানী নাদিম হত্যাকান্ডের প্রায় এক বছর হয়ে গেলেও চার্জশীট গঠন না হওয়ায় তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে দ্রুত বিচার শেষ করার জন্য সমাবেশ থেকে দাবি জানানো হয়।

প্রতিবাদ সমাবেশ সঞ্চালনা করেন জামালপুর জেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ডিবিসি নিউজ ও বাংলাদেশ প্রতিদিনের সাংবাদিক শুভ্র মেহেদী।

ঘণ্টাব্যাপী প্রতিবাদ সমাবেশে সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ও সাংবাদিকবৃন্দ অংশ নেন।

   

নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের সহায়তায় ভুয়া এনআইডি চক্র



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

জালিয়াতির মাধ্যমে নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট থেকে নতুন করে ভুয়া জাতীয় পরিচয় পত্র (এনআইডি) তৈরি ও এনআইডি সংশোধন করে আসছিল একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্র। এ চক্রে নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারাও জড়িত। চক্রের মূলহোতা ও নির্বাচন কমিশনের এক ডাটা অপারেটরকে গ্রেফতারের পর এ তথ্য জানিয়েছে ডিএমপির কাউন্টার টেরোরিজম এন্ড ট্রান্সনাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি)।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) দুপুরে মিন্টু রোডে ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ডিএমপি অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার ও সিটিটিসি'র প্রধান মো. আসাদুজ্জামান এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, চক্রটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হারানো এনআইডির কপি উত্তোলন, এনআইডি সংশোধন, জন্ম নিবন্ধনের ডিজিটাল কপি ও নাম সংশোধন এবং কোভিড-১৯ টিকার কপি ও টিন সার্টিফিকেটের কপি সরবরাহের বিজ্ঞাপন দিয়ে গ্রাহক সংগ্রহ করতো। গ্রাহকদের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে দীর্ঘদিন ধরে এসব কাজ করে আসছিল এ চক্রের সদস্যরা। এমন তথ্যের ভিত্তিতে বুধবার পাবনা থেকে লিটন মোল্লা (২৩) ও বাগেরহাট থেকে জেলার থানা নির্বাচন কমিশন অফিসের ডাটা অপারেটর মো. জামাল উদ্দিন কে (৩৮) গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতার লিটনকে জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে আসাদুজ্জামান বলেন, লিটন নতুন ভুয়া এনআইডি ও এ সংক্রান্ত তথ্যাবলী নির্বাচন কমিশনে কর্মরত মো. জামাল
উদ্দিনের মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন অফিসের সার্ভার থেকে সংগ্রহ করতো। এসব কাজের জন্য তারা গ্রাহকদের সঙ্গে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে অর্থ লেনদেন করতো। এছাড়াও চক্রটি জাল এনআইডি তৈরি, হারানো এনআইডির কপি উত্তোলন ও সংশোধন করা, সিম কার্ডের রেজিস্ট্রেশনের তথ্য ও এর বিপরীতে রক্ষিত এনআইডি প্রদান, এনআইডির পূর্নাঙ্গ বায়োমেট্রিক তথ্য প্রদান, ভুয়া কোভিড-১৯ টিকা কার্ড বানিয়ে দেওয়া, ভুয়া জন্ম নিবন্ধন সনদ তৈরি ও টিন সনদের তৈরি করে দিতো।

তিনি আরও বলেন, এভাবে জালিয়াতি মাধ্যমে চক্রের হোতা লিটন কোটি টাকা আয় করেছে। গ্রেফতার জামাল নির্বাচন কমিশনের সার্ভার সহযোগিতা করে অবৈধভাবে ১০ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।

এক প্রশ্নের উত্তরে সিটিটিসির প্রধান বলেন, এই প্রতারক চক্রের সঙ্গে নির্বাচন কমিশন ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্তরত কিছু অসাধু কর্মচারি জড়িত আছে। এছাড়াও আর কারা কারা চক্রের সঙ্গে জড়িত তাদের তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। যারাই জড়িত থাকুক সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে।

;

বাংলাদেশে আসছেন নেপালের প্রধান বিচারপতি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে আসছেন নেপালের প্রধান বিচারপতি বিসম্ভর প্রসাদ শ্রেষ্ঠা। বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল মেডিয়েশন সোসাইটির (বিমস) গোল্ড মেডেল প্রদান অনুষ্ঠানে অংশ নিতে তিনি বাংলাদেশে আসবেন। বিমসের পক্ষ থেকে নেপালের প্রধান বিচারপতিকে গোল্ড মেডেল দেয়া হবে।

বৃহস্পতিবার (০৯ মে) বিমসের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট এস এন গোস্বামী গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, ঢাকায় আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক মেডিয়েশন সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। অনুষ্ঠানে নেপালের প্রধান বিচারপতিকে গোল্ড মেডেল প্রদান করা হবে। তিনি আসার জন্য সম্মতি জ্ঞাপন করেছেন। নেপালের প্রধান বিচারপতির সফরসঙ্গী হিসেবে নেপাল সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতিসহ ১৫ জন সিনিয়র আইনজীবী বাংলাদেশে আসবেন বলেও জানান অ্যাডভোকেট গোস্বামী।

অনুষ্ঠানে ভারতের সুপ্রিম কোর্টের সাবেক বিচারপতি কুরিয়ান জোসেফ, জম্মু-কাশ্মির হাইকোর্টের সাবেক প্রধান বিচারপতি গীতা মিত্তালসহ বাংলাদেশের বিশিষ্টজনরা উপস্থিত থাকবেন।

;

মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করতেই ৯০০ মরদেহ দাফনের তথ্য দেয় মিল্টন: ডিবি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি)'র অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেছেন, কথিত মানবতার ফেরিওয়ালা ও চাইল্ড এন্ড এইজ কেয়ার আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সামাদ্দার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বিভিন্ন ভিডিওতে ৯০০ মানুষ দাফনের তথ্য দিয়েছে। অথচ বাস্তবে সে দাফন করেছে মাত্র ১৩৫ জন। ভিডিওর মাধ্যমে এমন তথ্য ছড়িয়ে সমাজের মানবিক মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে টাকা হাতিয়ে নিত।

বৃহস্পতিবার (০৯ মে) দুপুরে রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিবির কনফারেন্স রুমে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের তিনি এ তথ্য জানান।

অতিরিক্ত কমিশনার হারুন বলেন, মানবপাচার ও জালিয়াতিসহ মিল্টন সামাদ্দারের বিরুদ্ধে তিনটি মামলা হয়েছে। তাকে দুই মামলায় ৭ দিনের রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। মিল্টনের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ ও গণমাধ্যমে প্রকাশিত যে অভিযোগগুলো উঠেছে তার বেশিরভাগই স্বীকার করেছে। ভুয়া মৃত সনদ তৈরি করার বিষয়টি স্বীকার করেছে। অপারেশন থিয়েটারে চিকিৎসক না থাকার অভিযোগ স্বীকার করেছে। মাদক সেবন করে সে তার আশ্রমের অসুস্থদের নির্যাতন করত।

মিল্টন কাউকে পরোয়ানা না করার কারণ অনেক বিশেষ ব্যক্তিদের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল। তাকে কেউ কিছু করতে পারবে না। আবার অনেকেই মিল্টনের আশ্রমে শিশু ও অসুস্থ মানুষ দিয়ে আসত। কিছুদিন পর যখন তারা খোঁজ নিতে যেতো তখন সে তাদের ধরেই পিটাত। এর সবই সে স্বীকার করেছে।

৯০০ লাশ দাফনের বিষয়ে রিমান্ডে মিল্টন বলেছে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভিডিও ও লাইভে এসে সে টাকার লোভে এই তথ্য ছড়াত। ৯০০ লাশ কবর দেওয়ার মতো কোনো ঘটনা নেই। বরং সে মাত্র ১৩৫ টি মরদেহ দাফন করেছে। তার আশ্রমে থাকা অনাথ শিশু ও অসুস্থ মানুষদের দেখিয়ে ভিডিও তৈরি করে মানুষের বিবেকে নাড়া দেওয়ার চেষ্টা করত। তার ভিডিও দেখে অনেক মানবিক মানুষ তাকে টাকা পাঠাতো। যেহেতু সে মানবতার ফেরিওয়ালা সেঁজে অসহায় মানুষের সেবা দেওয়ার কথা বলে। কিন্তু তার আশ্রমে কোনো চিকিৎসক না রেখে মিল্টন নিজেই অপারেশন করত। অনেক সময় হাত পা কেটে ফেলত। এর ফলে রোগীরা আত্মচিৎকার করত। আর এতেই মাদকাসক্ত মিল্টন পৈশাচিক আনন্দ পেতো। ব্লেড ও ছুরি দিয়ে কাটাছেঁড়ার ফলে অনেকে যন্ত্রণায় ভুগে মারা যেতো কিন্তু মিল্টনের পাষণ্ড হৃদয় নাড়া দিতো না। আমরা অনেক তথ্য বের করেছি। প্রয়োজনে আবার রিমান্ডে আনবো।

হারুন আরও বলেন, আমাদের সমাজে যদি এ ধরনের মানুষ থাকে যারা মানবতার ফেরিওয়ালা সেঁজে প্রতারণা করছে, এমন মানুষদের বিষয়েও আমরা খোঁজ খবর নিচ্ছি। যে মানবতার ফেরিওয়ালা সেঁজে টাকা হাতিয়ে নিয়ে মানুষকে সেবা দিচ্ছে না, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কারা তাকে সহায়তা করেছে, কারা তাকে ভিডিও বানানোর পরামর্শ দিয়েছে তাদেরকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।

মিল্টনের স্ত্রীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থার বিষয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা একবার জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। প্রয়োজনে আবারও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।

ডিবির হারুন অর রশীদ বলেন, ইতোমধ্যে মিল্টনের আশ্রমের বাসিন্দাদের ভালো খাবার ও চিকিৎসা সেবা দেওয়া হচ্ছে।

মিল্টন অনেকের হাত-পা কেটে ফেলত। এতে অনেকের মৃত্যু হয়েছে। এই ঘটনায় তার বিরুদ্ধে নতুন করে মামলা হবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা ভয়াবহ অপরাধ। মিল্টন বারবার বলেছে ৯০০ লোক মারা গেছে, আবার বলছে ১৩৫ জন মারা গেছে। যারা মারা গেছে তাদের তো স্বজন ছিল। তার উচিত ছিল স্বজন ও ঠিকানা খুঁজে বের করা, বাবা মা বেঁচে আছে কি না তার খোঁজ নেওয়া। রেজিস্ট্রারে লেখা দরকার ছিল। এটা না মেনে থানা জিডি না করে, অসহায় মানুষদের পরিবার ও স্বজনদের না জানিয়ে কবর দেওয়া ভয়াবহ অপরাধ। সব কিছুই আমরা তদন্তে আনবো।

;

সরকারি কোম্পানির শেয়ার পুঁজিবাজারে আনতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে পর্যায়ক্রমে শেয়ার বাজারে নিয়ে আসার জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ছাতক সিমেন্ট কারখানাসহ সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে শেয়ারবাজারে অন্তর্ভুক্তি করা যায় কিনা সে বিষয়ে অর্থ বিভাগকে ব্যবস্থা নিতে বলেছেন তিনি।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) শেরে বাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় এ নির্দেশনা দেন তিনি।

বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান পরিকল্পনা বিভাগের সিনিয়রসচিব সত্যজিৎ কর্মকার। ব্রিফিংয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী মেজর জেনারেল আব্দুস সালাম (অব.), পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. শহিদুজ্জামান সরকারসহ পরিকল্পনা কমিশনের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

একনেক বৈঠকে খুলনা মেডিকেল কলেজ প্রকল্প থেকে ‘শেখ হাসিনা’ নামটি বাদ দেওয়ার নির্দেশনা দেন প্রধানমন্ত্রী। পরে উপস্থিত সবার অনুরোধে এই প্রকল্পে তার নাম থাকলেও আগামীতে কোনো প্রকল্পে নিজের নাম না দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন শেখ হাসিনা। সেই সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল না করে ওই টাকা অন্য কোনো স্থানে ব্যয় করতেও বলেছেন প্রধানমন্ত্রী।

;