দক্ষিণ সিটি করপোরেশন ২৫ ভাগের বেশি বনায়ন সৃষ্টি করবে: তাপস



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

করপোরেশনের বাস্তবায়নাধীন প্রকল্প ও ছাত্রলীগের বৃক্ষরোপণ কার্যক্রমের মাধ্যমে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের আওতাধীন এলাকায় ২৫ শতাংশের বেশি বনায়ন সৃষ্টি করা হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।

বৃহস্পতিবার (২৩ মে) ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান কার্যালয় নগর ভবন প্রাঙ্গণে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের উদ্যোগে আয়োজিত 'বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও চারা বিতরণ কার্যক্রম' এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

মেয়র বলেন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত ২৫ শতাংশ বনায়ন সৃষ্টির লক্ষ্যমাত্রা সবার আগে অর্জন করবে।

তিনি বলেন, ‘আমাদের বনায়ন ১০ ভাগের নিচে ছিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষণা বাস্তবায়নের মাধ্যমে বর্তমানে তা ১৭ ভাগে উপনীত হয়েছে। কিন্তু বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় তিনি আমাদেরকে ১৭ ভাগ থেকে বনায়ন ২৫ ভাগে উন্নীত করার লক্ষ্যমাত্রা দিয়েছেন। আমি দৃঢ়ভাবে আশাবাদী, আমাদের বাস্তবায়নাধীন প্রকল্প ও গৃহীত কার্যক্রমের মাধ্যমে এবং ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগসহ সবার ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনই প্রথম সেই লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করবে। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকায় আমরা ২৫ ভাগের ঊর্ধ্বে বনায়ন সৃষ্টি করতে পারব।’

এ সময় মেয়র মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দকে ওসমানী উদ্যান ও পান্থকুঞ্জ উদ্যানে এবং আদি বুড়িগঙ্গা চ্যানেল, শ্যামপুর, জিরানি, মান্ডা ও খালুনগর খালের দুই পাশে বৃক্ষরোপণের আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘আপনারা সেখানে বনায়ন করবেন। গাছ লাগাবেন। আমরা ঢাকা শহরকে সবুজে সবুজে ছেয়ে ফেলবো। আমরা এই নগরীকে একটি সুন্দর, সবুজ ও শ্যামল মহানগরীতে রূপান্তরিত করব।’

বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি গ্রহণ করায় দক্ষিণ ছাত্রলীগকে ধন্যবাদ জানিয়ে মেয়র বলেন, ‘স্বৈরাচারী খুনি জিয়াউর রহমান ছাত্র সমাজের হাতে অস্ত্র তুলে দিয়েছিল। সেই ছাত্র সমাজের হাতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কলম ও খাতা তুলে দিয়েছেন।’

অনুষ্ঠানে ঢাদসিক মেয়র মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের ছাত্রীবিষয়ক সম্পাদক এবং খিলগাঁও মডেল কলেজ ছাত্রলীগ ইউনিটের মাঝে গাছের চারা বিতরণ করেন।

অনুষ্ঠানে ঢাকা দক্ষিণ ছাত্রলীগ নেতৃবৃন্দ ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকায় ২ লক্ষ বৃক্ষরোপণ করবে বলে ঘোষণা দেয়। তারই ধারাবাহিকতায় আজ বিভিন্ন ইউনিটের মাঝে ৫ শতাধিক নিম, কৃষ্ণচূড়া, অর্জুন, পাতাবাহার ইত্যাদি গাছের চারা বিতরণ করে।

   

বঙ্গবন্ধু সেতুতে ২৪ ঘণ্টায় টোল আদায় ৩ কোটি ৬৫ লাখ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, টাঙ্গাইল
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাত পোহালেই ঈদ। ঈদের ছুটিতে বাড়ি ফিরছেন উত্তরাঞ্চলের ঘরমুখী মানুষ। এতে ঢাকা-টাঙ্গাইল ও বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বেড়েছে কয়েকগুণ। ফলে বঙ্গবন্ধু সেতুতে বেড়েছে টোল আদায়ের হার।

বঙ্গবন্ধু সেতু সাইট অফিস সূত্রে জানা যায়, গত শুক্রবার রাত ১২টা থেকে শনিবার রাত ১২টা পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু সেতু দিয়ে ৫১ হাজার ৮৯১টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এ থেকে টোল আদায় হয়েছে ৩ কোটি ৬৫ লাখ ৩১ হাজার ৪৫০ টাকা। এর মধ্যে টাঙ্গাইলের বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব অংশে ৩৪ হাজার ২৩৬টি যানবাহন পারাপার হয়। এ থেকে টোল আদায় হয়েছে ২ কোটি ২২ লাখ ১০ হাজার ৪৫০ টাকা। সিরাজগঞ্জে সেতুর পশ্চিম অংশে ১৭ হাজার ৬৫৫ টি যানবাহন থেকে টোল আদায় হয়েছে ১ কোটি ৪৩ লাখ ২১ হাজার টাকা।

বঙ্গবন্ধু সেতু সাইট অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবীর পাভেল জানান, যানজট নিরসনে সেতুর উভয় অংশে ৯টি করে ১৮টি টোল বুথ স্থাপনসহ মোটরসাইকেলের জন্য চারটি বুথ স্থাপন করা হয়েছে। এবারো ঘরমুখী মানুষের ঈদযাত্রা স্বস্তিদায়ক হবে বলে আশা করছি।

উল্লেখ্য, স্বাভাবিক সময়ে বঙ্গবন্ধু সেতু হয়ে মোট ২১টি জেলার প্রায় ১২ থেকে ১৫ হাজার যানবাহন চলাচল করে।

;

ডিএমপি কমিশনার

‘ঈদগাহে ৫ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা, জঙ্গি হামলার শঙ্কা নেই’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ঈদগাহে ৫ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা, জঙ্গি হামলার শঙ্কা নেই

ঈদগাহে ৫ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা, জঙ্গি হামলার শঙ্কা নেই

  • Font increase
  • Font Decrease

পবিত্র ঈদুল আজহা সোমবার। জাতীয় ঈদগাহসহ রাজধানীতে সুষ্ঠুভাবে ঈদ জামাত ও নির্বিঘ্নে চলাচলের লক্ষ্যে পাঁচ স্তরের নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান। একই সঙ্গে ঈদকে কেন্দ্র করে কোনো ধরনের জঙ্গি হামলার শঙ্কা নেই বলে জানান তিনি।

রোববার (১৬ জুন) জাতীয় ঈদগাহ ময়দানের সার্বিক আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ শেষে এসব কথা বলেন তিনি।

তিনি বলেন, যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় কঠোর অবস্থানে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষকারী বাহিনী।

এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ এলাকায় কোনো ধরনের জঙ্গি তৎপরতার তথ্যও নেই। তারপরও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ সব বিষয় বিবেচনায় রেখেই নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে।

জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে সর্বাত্মক নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে বলেও জানান হাবিবুর রহমান। এছাড়াও রাজধানীর প্রতিটি ঈদ জামাতকে ঘিরে আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করার কথাও জানিয়েছেন তিনি।

ডিএমপি কমিশনার বলেন, রাজধানীর প্রধান ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। জাতীয় ঈদগাহে রাষ্ট্রপতি, প্রধান বিচারপতি, অন্যান্য বিচারপতি, মন্ত্রী পরিষদের সদস্য, ঢাকায় মুসলিম দেশের কূটনীতিক এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিরা ঈদ জামাত আদায় করবেন। এই ঈদগাহ মাঠে প্রায় ৩৫ হাজার মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারবেন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশন ড.খ. মহিদ উদ্দিন , অতিরিক্ত কমিশনার মো.আশরাফুজ্জামান, সিটিটিসির প্রধান অতিরিক্ত কমিশনার মো. আসাদুজ্জামান, অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদসহ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

এর আগে ১০টার দিকে এসে সুপ্রিম কোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানের ভেতরে ও আশেপাশের নিরাপত্তা ব্যবস্থার সার্বিক বিষয় পরিদর্শন করেন তিনি।

জানা গেছে, প্রায় ৩০ হাজার বর্গমিটারের জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে এরই মধ্যে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। এবার ঈদগাহের প্যান্ডেলের ক্ষেত্রফল ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার।

;

আজ ৭০ জোড়া ট্রেন যাতায়াত করবে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঈদযাত্রার শেষ দিন রাজধানী ঢাকা থেকে দেশের বিভিন্ন গন্তব্যে ৪২ জোড়া আন্তঃনগর ট্রেন ও তিনটি স্পেশাল ট্রেনসহ মোট ৭০ জোড়া ট্রেন যাতায়াত করবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ রেলওয়ের বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তা শাহ্ আলম কবির কিরণ।

রোববার (১৬ জুন) সকালে রাজধানীর কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব জানান তিনি।

শাহ্ আলম কবির কিরণ বলেন, রোববার সকাল থেকে এখন পর্যন্ত যতগুলো ট্রেন স্টেশন ত্যাগ করেছে সবগুলো ট্রেনই প্রায় নির্ধারিত সময়ে স্টেশন ছেড়ে গিয়েছে। শনিবার যেহেতু গার্মেন্টস ছুটি হয়েছে সেহেতু ছুটির পর থেকে সবগুলো ট্রেনেই এমন ভিড় ছিল। আমরা বিগত ৫ দিন যাবৎ সুষ্ঠু, সুন্দর ট্রেন যাত্রা নিশ্চিত করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ সবাই আমরা যাত্রী সেবা দেয়ার জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করেছি।

আমরা ট্রেনের শতভাগ টিকিট অনলাইনে দিয়েছি। মোট আসনের বিপরীতে ২৫ শতাংশ স্ট্যান্ডিং টিকিট যাত্রীদের অনুরোধে কাউন্টার থেকে দেয়া হয়েছে। টিকিটসহ যাত্রী যারা যাচ্ছে তারা যেন তাদের আসনে বসতে পারে এবং যে স্ট্যান্ডিং টিকিট কাটলো কাউন্টার থেকে সে যেন অন্তত দাঁড়িয়ে হলেও তার গন্তব্যে পৌঁছাতে পারে সেই ব্যবস্থা আমরা রেখেছি। তিনস্তর বিশিষ্ট টিকিট চেকিং ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।

প্রতিটি ট্রেন যেহেতু সঠিক সময়ে স্টেশন ছেড়ে গিয়েছে সেহেতু আমরা চাই যাত্রীরা যেন তার গন্তব্যে নিরাপদে পৌঁছাতে পারে। শনিবার রাত থেকে এখন পর্যন্ত অনেক বেশি যাত্রীর চাপ আমরা দেখতে পাচ্ছি। আমরা যাত্রীদের ঠেকাতে হিমশিম খাচ্ছি।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আজ সারাদিন ৪২ জোড়া আন্তঃনগর ট্রেন, মেইল লোকাল কমিউটার ২৫ জোড়া এ ছাড়াও তিনটি স্পেশাল ট্রেনসহ ৭০ জোড়া ট্রেন যাতায়াত করবে। এবং প্রায় ১ থেকে দেড় লাখ যাত্রী এই কমলাপুর স্টেশন থেকে যাতায়াত করবে।

ছাদে যাত্রীর বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমরা সবসময়ই চাই কোনো যাত্রী যেন ছাদে ও ইঞ্জিনে, ব্যাফারে ভ্রমণ না করে তার জীবনের নিরাপত্তা নিয়েই যেন টিকিট কেটে ভ্রমণ করে। আপনারা জানেন যে টিকিট যার ভ্রমণ তার এই নীতি বাস্তবায়নে আমরা প্রচুর পরিশ্রম করে যাচ্ছি। তারপরেও এত পরিমাণ যাত্রীদের চাপ, সেটা ঠেকাতে আমাদের হিমশিম খেতে হয়। প্রত্যেক যাত্রী যেন তার আসনে বসে গন্তব্যে পৌঁছাতে পারে এটা আমরা চেষ্টা করছি।

;

বৃষ্টি না তাপপ্রবাহ, ঈদের দিন কেমন থাকবে!



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪
আবহাওয়া অফিস / ছবি: সংগৃহীত

আবহাওয়া অফিস / ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বছর ঘুরে আবার এলো ঈদুল আযহা। অন্যদিকে প্রাকৃতিক হিসাবে ঋতুচক্রের আবর্তনে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে বর্ষাকাল। আষাঢ়ের প্রারম্ভে ঈদ হওয়ায় সবার মধ্যে একটা কৌতূহল, কেমন থাকবে কোরবানির ঈদের দিন আবহাওয়া! সেই কৌতূহলের ব্যাখ্যা জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। জিলহজ্ব মাসে আকাশে চাঁদ দেখা যাওয়ায় কোরবানির ঈদ অনষ্ঠিত হবে আগামীকাল ১৭ জুন।  

অধিদপ্তর উপ-পরিচালক ওমর ফারুক বলেন, ‘বর্ষার শুরুতে দেশের সব অঞ্চলে বৃষ্টির সম্ভাবনা কম। তাই ঈদের দিন দেশের বিভিন্ন জায়গায় একেক রকম আবহাওয়া থাকতে পারে। অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী,দেশের ঈদের দিন তিন বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া অন্য বিভাগগুলোরও কোনো কোনো অঞ্চলে কম-বেশি বৃষ্টি থাকতে পারে।’

ওমর ফারুক আরও বলেন, ‘ঈদের দিন, অর্থাৎ ১৭ জুন দেশের রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় বৃষ্টিপাত হবে। একই সাথে চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দু'এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়া বইতে পারে। সাথে হালকা থেকে মাঝারী ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হওয়ারও সম্ভাবনা রয়েছে। সেই সাথে রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারী ধরনের ভারী থেকে অনেক ভারী বর্ষণ হতে পারে।’

ঈদের দিন বৃষ্টি না হলে তাপমাত্রার কেমন থাকবে এই বিষয়ে তিনি বলেন, ‘ঈদের দিন সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তিভাব বিরাজমান থাকতে পারে।’

;