ত্রিশালের ট্রিপল মার্ডার: স্ত্রী ও দুই সন্তানকে হত্যার পর পুঁতে রাখেন আলী



Sajid Sumon
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ময়মনসিংহের ত্রিশালে চাঞ্চল্যকর নারী ও দুই শিশু সন্তান হত্যাকাণ্ডের রহস্যভেদ করেছে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। এ ঘটনায় গ্রেফতার হওয়া নিহত নারীর স্বামী আলী হোসেন (২৫) লোমহর্ষক এই হত্যাকাণ্ডে নিজের সম্পৃক্ততা স্বীকার করে পুলিশের কাছে স্বীকারোক্তি দিয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৩ মে) দুপুর পৌনে ৩টায় জেলা পুলিশ সুপারের সম্মেলন কক্ষে এক সংবাদ ব্রিফ্রিংয়ে এই তথ্য জানান জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম) মো: শামীম হোসেন।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ঘাতক আলী হোসেন ২০১২ সালে দায়ের হওয়া আরও একটি ধর্ষণ ও হত্যা মামলার আসামি। ওই মামলায় সে টানা পাঁচ বছর কারাভোগ করে ২০১৭ সালের আগস্টে জামিনে মুক্তি লাভ করে। এরপর সে ২০১৯ সালে তার আপন মামাত বোন আমেনা খাতুনকে বিয়ে করে দিন মজুরি করে জীবিকা নির্বাহ করছিল। এরই মাঝে তাদের দাম্পত্য জীবনে আবু বক্কর সিদ্দিক ও আনাছ নামে দুটি ছেলে সন্তানের জন্ম হয়। ফলে তার চার সদস্যের সংসারে অভাব-অনট লেগেই থাকত। এ কারণে সম্প্রতি সে একটি এনজিও থেকে এক লাখ ৭০ হাজার টাকা ঋণ করে। ওই ঋণের কিস্তি পরিশোধ করতে না পারায় প্রায়ই তাদের অপমান করা হত। এতে হতাশ আলী হোসেন স্ত্রী-সন্তানদের হত্যা করে নিজেও আত্মহত্যার পরিকল্পনা করে। এরই মাঝে গত ১৬ মে রাতে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া হলে গভীর রাতে স্ত্রীকে ঘুম থেকে ডেকে তুলে গলায় ওড়না পেচিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে আলী হোসেন। এরপর মৃত স্ত্রীর ওড়না দিয়ে ঘুমন্ত দুই সন্তানকে হত্যা করে বাড়ির পাশের নির্জন স্থানে গর্ত করে মাটিতে পুতে রেখে পালিয়ে যায় সে।

এ ঘটনায় নিহত আমেনা খাতুনের মা হাসিনা খাতুন গত ২২ মে ত্রিশাল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করলে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ আসামি গ্রেফতারে অভিযান শুরু করে। এরপর গতকাল ২২ মে বিকালে গাজিপুর জেলার শ্রীপুর বাজার এলাকা থেকে আলী হোসেনকে গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশ।

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ট্রাফিক) মোহাইমেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) ফালগুনি নন্দী, সহকারি পুলিশ সুপার তাহমিনা, জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো: ফারুক হোসেনসহ এই গ্রেফতার অভিযানে অংশ নেওয়া ডিবি পুলিশের সদস্যরা।

এর আগে গত ২১ মে বিকাল সাড়ে তিনটার দিকে উপজেলার রামপুর ইউনিয়নের কাকচর নয়াপাড়া গ্রামে একটি নির্জন স্থানে শিয়ালের টানাহেচড়ায় এক নারী ও দুই শিশুকে মাটি খুড়ে পুতে রাখার ঘটনার সন্ধান পায় এলাকাবাসী। এ ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ নিহতদের লাশ উদ্ধার করে। নিহতরা হলেন- ঘাতক আলী হোসেনের স্ত্রী আমেনা খাতুন (৩০), তার শিশুপুত্র আবু বক্কর সিদ্দিক (৪) ও আনাছ (২)।

   

খুলনার বাজারে কাঁচা মরিচের আকাশছোঁয়া দাম



ডিস্ট্রিক করেসপনডেন্ট, বার্তা২৪.কম, খুলনা
ছবি: কাঁচা মরিচ

ছবি: কাঁচা মরিচ

  • Font increase
  • Font Decrease

কোরবানির ঈদের পর থেকে খুলনার বাজারগুলোতে কাঁচা মরিচের দাম আকাশছোঁয়া পর্যায়ে পৌঁছেছে। রান্নার অন্যতম এই উপাদানটির বর্তমান মূল্য দাঁড়িয়েছে কেজি প্রতি ৩শ’ থেকে ৪শ’ টাকায়। যা সাধারণ মানুষের জন্য দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

কাঁচা মরিচ আমাদের খাদ্য সংস্কৃতির একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। যা প্রায় সব বাঙালি রান্নায় ব্যবহার করে। এর ঝাঁঝালো স্বাদ এবং সুগন্ধ যেকোনো খাবারকে অতুলনীয় করে তোলে। এটি স্বাস্থ্যের জন্যও বেশ উপকারী। কাঁচা মরিচে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। কাঁচা মরিচের আরও একটি বিশেষ গুণ হল, এটি হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এটি খেলে রক্ত সঞ্চালনও বাড়ে এবং বিপাক প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত হয়। বিভিন্ন রান্নার স্বাদ বাড়ানোর পাশাপাশি এটি খাদ্যের পুষ্টিমানও বৃদ্ধি করে। ফলে মানুষের মধ্যে কাঁচা মরিচের একটি আবেদন সব সময় ছিল এবং আছে। অথচ কিছুদিন পর পর এই উপাদানটির দাম বেড়ে যায় আকাশচুম্বি।

ব্যবসায়ীরা জানান, সরবরাহ সংকট এবং অতিরিক্ত চাহিদার কারণে কাঁচা মরিচের মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশেষ করে ঈদের পর থেকে বাজারে মরিচের পর্যাপ্ত সরবরাহ নিশ্চিত করা সম্ভব হয়নি। ফলস্বরূপ, প্রতিদিনই দাম বেড়েছে রসুই ঘরের এই প্রধান উপদানটির।

ভোক্তারা এ পরিস্থিতিতে হতাশা প্রকাশ করেছেন। খুলনা মহানগরীর মিস্ত্রিপাড়া বাজারে আসা মোঃ আঃ জব্বার ফকির নামের একজন ক্রেতা জানান, ‘রান্নার প্রধান উপাদান হিসেবে কাঁচা মরিচ এমন দামে কেনা আমাদের জন্য কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিছুদিন পর পর এই পন্যটির দাম বাড়ে। কেন বাড়ে? আমি মনে করি এটি ব্যবসায়ীদের কারসাজি।’

নগরীর ময়লাপোতা কেসিসি সান্ধ্য বাজার এলাকায় আসা বকসিপাড়া এলাকার সুমাইয়া রহমান নামের অন্য একজন ক্রেতা বলেন, ‘প্রতিদিনের খাবারের জন্য এত বেশি টাকা খরচ করা সম্ভব না। বাজারের কোন ভারসাম্য দেখছি না। মাঝে মধ্যে মনে হয় ঘন্টায় ঘন্টায় বাজারের প্যণের দর দাম উঠানামা করছে। এর একটি বিহীত হওয়া প্রয়োজন।

খুলনা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানায়, এই মূল্যবৃদ্ধির পেছনে রয়েছে সরবরাহ চেইনের সমস্যা এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে ফসলের ক্ষতি। এছাড়া, অন্যান্য বাজারের পরিস্থিতিও এই মূল্য বৃদ্ধিতে ভূমিকা রেখেছে।

খুলনা বড় বাজার পাইকারি কাঁচামাল ব্যবসায়ীরা বলছেন, কিছুদিনের মধ্যে সরবরাহ ঠিক হলে দাম কমে আসবে। তবে, ততক্ষণ পর্যন্ত ক্রেতাদের এই উচ্চমূল্যেই কাঁচা মরিচ কিনতে হবে।

নগরীর ময়লাপোতা কেসিসি সান্ধ্য বাজার এলাকার কাঁচামাল ব্যবসায়ী মোঃ সেলিম জানান, ৬০ টাকা পোয়া দরে এখন বিক্রি করছি। তবে গতকাল (২৩ জুন) দাম আরো বেশি ছিল। আজ (২৪ জুন) একটু কম। তবে আবার বাড়তে পারে ধারণা করছেন ব্যবসায়ীরা।

;

শীর্ষ ঋণ খেলাপিদের তালিকা তৈরি হচ্ছে: অর্থমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী বলেছেন, শীর্ষ ঋণ খেলাপি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের তালিকা প্রণয়নের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। সোমবার (২৪ জুন) সংসদের বৈঠকে আওয়ামী লীগ দলীয় সংরক্ষিত নারী আসনের এমপি ফরিদা ইয়াসমিনের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান।

এর আগে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদের বৈঠক শুরু হলে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উপস্থাপন করা হয়।

ফরিদা ইয়াসমিন তার প্রশ্নে শীর্ষ ৩০ ঋণ খেলাপি ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নাম জানতে চেয়েছিলেন।

এদিকে সম্প্রতি ঋণ খেলাপি নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত তথ্যে দেখা গেছে, চলতি বছরের মার্চ শেষে খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে এক লাখ ৮২ হাজার ২৯৫ কোটি টাকা। গত ডিসেম্বরে এর পরিমাণ ছিল এক লাখ ৪৫ হাজার ৬৩৩ কোটি টাকা। তিন মাসের ব্যবধানে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৩৬ হাজার ৬৬২ কোটি টাকা বেড়েছে।

আওয়ামী লীগ দলীয় এমপি নুরুন্নবী চৌধুরী শাওনের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী জানান, আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ঋণ কেলেংকারী বন্ধে খেলাপি ঋণ গ্রহীতা ও ইচ্ছাকৃত খেলাপি ঋণগ্রহীতাকে নির্ধারিত প্রক্রিয়া অনুসরণকরত চিহ্নিতকরণ এবং উক্ত ঋণ গ্রহীতার বিরুদ্ধে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণসহ বিভিন্ন নিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।

;

সরকারি প্রতিষ্ঠানের কাছে ব্যাংকের পাওনা ৫১ হাজার কোটি টাকা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
সংসদে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী/ছবি: সংগৃহীত

সংসদে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী/ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে সরকারি ও বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর ৫১ হাজার ৩৯১ কোটি ৮৯ লাখ টাকা পাওনা আছে বলে সংসদে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।

সোমবার (২৪ জুন) জাতীয় সংসদের ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট অধিবেশনে সংসদ সদস্য মোরশেদ আলমের লিখিত প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান। অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

সংসদে অর্থমন্ত্রী জানান, রাষ্ট্রায়ত্ত ৫৬টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ব্যাংকগুলোর সবচেয়ে বেশি ১৫ হাজার ৫৫০ কোটি টাকা পাওনা আছে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) কাছে। এছাড়া বড় অংকের টাকার মধ্যে চিনি কলগুলোর কাছে পাওনা প্রায় ৭ হাজার ৮১৩ কোটি টাকা, সার, রাসায়নিক ও ওষুধ শিল্পের কাছে পাওনা ৭ হাজার ২৫০ কোটি টাকা, ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) কাছে পাওনা ৫ হাজার ১৮ কোটি টাকা, বাংলাদেশ বিমানের কাছে পাওনা ৪ হাজার ৪৪১ কোটি টাকা।

সরকারি দলের সংসদ সদস্য মাহবুব উর রহমানের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে দেশে কোনো ব্যাংকে আর্থিক সংকট নেই। তবে কতিপয় ব্যাংকে উচ্চ খেলাপি ঋণ, মূলধন ঘাটতি ও তারল্য সমস্যা রয়েছে। এ সমস্যা নিরসনে বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন করে কর্মকর্তা নয়টি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদে পর্যবেক্ষক হিসেবে এবং সাতটি ব্যাংকে কো-অর্ডিনেটর হিসেবে নিয়োজিত রয়েছেন।

সংসদ সদস্য আব্দুল লতিফের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, মূল্যস্ফীতির চলমান সংকটের মূলে যে কারণগুলো রয়েছে তা হলো- বৈশ্বিক পণ্য বাজারে সরবরাহে অনিশ্চয়তা, মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমে যাওয়া এবং দেশের বাজারে সরবরাহ শৃঙ্খলে ত্রুটি। অর্থনৈতিক এ সংকট কাটিয়ে দ্রবমূল্য সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে রাখার জন্য সরকার বহুমুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।

তিনি আরও বলেন, আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রতি আস্থাহীনতা বা মূল্যস্ফীতির কারণে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের আমানত কমছে না। বর্তমানে বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি খাতে বিনিয়োগের সুযোগ তৈরি হওয়ায় মানুষ আমানত তুলে বিনিয়োগ করছে।

;

সব হাসপাতালে সিন্ডিকেট-দালালদের দৌরাত্ম্য বন্ধের সুপারিশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটসহ দেশের সব হাসপাতালের এনআইসিউ সেবা সহজীকরণ, সিন্ডিকেট ও দালালদের দৌরাত্ম্য কমাতে সুপারিশ করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি।

সোমবার (২৪ জুন) জাতীয় সংসদে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির দ্বিতীয় বৈঠকে এ সুপারিশ করা হয়।

স্থায়ী কমিটির সভাপতি শেখ ফজলুল করিম সেলিম এমপির সভাপতিত্বে কমিটি সদস্য আ. ফ. ম. রুহুল হক, জাহিদ মালেক, মো. আব্দুল আজিজ, মো. তৌহিদুজ্জামান, মো. হামিদুল হক খন্দকার ও স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী রোকেয়া সুলতানা অংশগ্রহণ করেন।

বৈঠকে বিশেষ আমন্ত্রণে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন বৈঠকে যোগদান করেন।

স্থায়ী কমিটির বৈঠকে গোপালগঞ্জ এসেন্সিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেডের ভ্যাকসিন প্রস্তুতির অগ্রগতি, জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের সার্বিক কর্মকাণ্ড নিয়ে আলোচনা করা হয় এবং প্রথম বৈঠকের বাস্তবায়ন অগ্রগতি উপস্থাপন করা হয়।

শেষে প্রকল্পের কাজে ধীরগতির কারণ অনুসন্ধানের জন্য একটি কমিটি প্রণয়ন করা এবং এসেন্সিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেডের ভ্যাকসিন প্রস্তুত প্রকল্পটি যথাসময়ে শেষ করতে একটি পৃথক সেল গঠনের জন্য মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করা হয়।

বৈঠকে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিবসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

;