চট্টগ্রামের ২ কোরবানির হাটে হবে ক্যাশলেস লেনদেন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রামে কোরবানির দুইটি হাটের লেনদেনকে ক্যাশলেস করার ব্যাপারে একসাথে কাজ করবে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন ও বাংলাদেশ ব্যাংক।

বৃহস্পতিবার (২৩ মে) চট্টগ্রাম সিটি মেয়র (প্রতিমন্ত্রী) বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. রেজাউল করিম চৌধুরীর কাছে টাইগারপাসস্থ চসিক কার্যালয়ে এ সংক্রান্ত পরিকল্পনা তুলে ধরেন বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি প্রতিনিধি দল। প্রতিনিধি দলটি সভায় ক্রমান্বয়ে কোরবানির হাটকেন্দ্রীক ডিজিটাল লেনদেন প্রসারে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিকল্পনা তুলে ধরে।

প্রতিনিধি দলটি জানায়, কোরবানির বাজারকে কেন্দ্র করে নগদ লেনদেনের ঝুঁকি নিরসনে এবং সরকারের স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণের পরিকল্পনা বাস্তবায়নে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের ২টি কোরবানির হাটে ক্যাশলেস দেনদেনের উদ্যোগ নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এ বছর সাগরিকা গরুর বাজার এবং নুর নগর হাউজিং গরুর হাটে ডিজিটাল লেনদেন বুথ থাকবে।

সভায় মেয়র বলেন, প্রধানমন্ত্রী যে ক্যাশলেস বাংলাদেশ গড়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন তার সাথে সামঞ্জস্য রেখে চট্টগ্রামকে স্মার্ট নগরীতে পরিণত করার কাজ চলমান। এক্ষেত্রে এধরনের ডিজিটিাল সেবার উদ্যোগ চট্টগ্রামের বিপুল অর্থনৈতিক সম্ভাবনার সুফল ঘরে তুলতে সহায়তা করবে পাশাপাশি অর্থনৈতিক অন্তর্ভুক্তির হারও বৃদ্ধি করবে। হাটে ডিজিটাল লেনদেন বুথ চালুর বিষয়ে ভূমি ও বিদ্যুৎসেবা প্রদানের আশ্বাস দেন মেয়র। এ দুটি বুথে এটিএম মেশিন, মোবাইলে আর্থিক লেনদেন সেবা, ডিজিটাল ব্যাংকিং ইত্যাদির সুবিধা উপভোগ করবেন কোরবানির হাটের ক্রেতা-বিক্রেতারা।

সভায় উপস্থিত ছিলেন মেয়রের একান্ত সচিব মুহাম্মদ আবুল হাশেম, চসিক প্রধান হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা হুমায়ুন কবির চৌধুরী, বাংলাদেশ ব্যাংকের অতিরিক্ত পরিচালক মো. হাবিবুর রহমান, যুগ্ম-পরিচালক মোঃ রাশেদুল ইসলাম, জুয়েল মজুমদার, উপ-পরিচালক তানভীর আহমেদ, মাস্টারকার্ড বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার সৈয়দ মোহাম্মদ কামালসহ বিভিন্ন ব্যাংক ও মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা।

   

‘পানি বণ্টন নিয়ে মোদিকে মমতার চিঠি ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশকে তিস্তার পানি দেওয়া সম্ভব নয় জানিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি দিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, এটা ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়।

মঙ্গলবার (২৫ জুন) সকাল ১১টায় গণভবনে ভারত সফর নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এক সাংবাদিকের প্রশ্নে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, তিস্তা ও গঙ্গা নদীর পানি বণ্টন নিয়ে ভারতের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। যদি ২০২৬ সালে গঙ্গা নদীর পানি বণ্টন নিয়ে চুক্তি নয়াবন না হয়, তাহলে আগের চুক্তিই অব্যাহত থাকবে।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণে ২১ জুন দুই দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতের নয়াদিল্লি যান।

লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি নেতৃত্বাধীন জোট টানা তৃতীয়বারের মতো সরকার গঠন করার পর ভারতে কোনো সরকার প্রধানের এটিই প্রথম দ্বিপাক্ষিক সফর।

এছাড়াও, এই সফরটি ছিল ১৫ দিনেরও কম সময়ের মধ্যে ভারতের রাজধানীতে শেখ হাসিনার দ্বিতীয় সফর, তিনি ৯ জুন মোদির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত বিশিষ্ট জনদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন।

প্রধানমন্ত্রীর এই সফরে ঢাকা ও নয়াদিল্লি দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে ক্রমবর্ধমান সম্পর্ককে আরও সুসংহত করতে সাতটি নতুন এবং তিনটি নবায়নসহ ১০টি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করেছে।

;

‘ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রাখলে ব্যবসায় লাভবান হবো’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, ছবি: সংগৃহীত

সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, কিছু কিছু ওষুধ আছে আমরা ভারত থেকে আমদানি করি। অনেকে ভারতে চিকিৎসা নিতে যাচ্ছেন। ভারতের সঙ্গে যত বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রাখব, তত আমরা ব্যবসা বাণিজ্যে লাভবান হবো।

মঙ্গলবার (২৫ জুন) সকাল ১১টায় গণভবনে ভারত সফর নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী একথা বলেন।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণে ২১ জুন দুই দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতের নয়াদিল্লি যান।

লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি নেতৃত্বাধীন জোট টানা তৃতীয়বারের মতো সরকার গঠন করার পর ভারতে কোনো সরকার প্রধানের এটিই প্রথম দ্বিপাক্ষিক সফর।

এছাড়াও, এই সফরটি ছিল ১৫ দিনেরও কম সময়ের মধ্যে ভারতের রাজধানীতে শেখ হাসিনার দ্বিতীয় সফর, তিনি ৯ জুন মোদির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত বিশিষ্ট জনদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন।

প্রধানমন্ত্রীর এই সফরে ঢাকা ও নয়াদিল্লি দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে ক্রমবর্ধমান সম্পর্ককে আরও সুসংহত করতে সাতটি নতুন এবং তিনটি নবায়নসহ ১০টি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করেছে।

;

নোয়াখালীতে চাঁদাবাজি: নগদ টাকাসহ গ্রেফতার ৩৪



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, নোয়াখালী
ছবি: ৩৪ চাঁদাবাজ গ্রেফতার

ছবি: ৩৪ চাঁদাবাজ গ্রেফতার

  • Font increase
  • Font Decrease

নোয়াখালীর সদর ও বেগমগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন পরিবহন থেকে চাঁদা নেওয়ার সময় ৩৪ চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব-১১। এ এসময় চাঁদা আদায়ের নগদ ৯৮ হাজার ৫১৫ টাকা, ৩৪টি মোবাইল, লাঠিসোঁটা এবং বিপুল পরিমাণ চাঁদা আদায়ের রশিদ জব্দ করা হয়।   

মঙ্গলবার (২৫ জুন) এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র‍্যাব-১১, সিপিসি-৩, নোয়াখালী কোম্পানি কমান্ডার (ভারপ্রাপ্ত) সহকারী পুলিশ সুপার মো. গোলাম মোর্শেদ।

এর আগে, সোমবার (২৪ জুন) দুপুরের দিকে জেলার সদর ও বেগমগঞ্জ উপজেলায় এসব অভিযান চালানো হয়।    

র‍্যাব জানায়, গ্রেফতারকৃতরা চাঁদাবাজির সাথে তাদের সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রদান করে। তারা নোয়াখালী জেলার  সদর উপজেলার মাইজদী বাজার, দত্তেরহাট, সোনাপুরের এবং বেগমগঞ্জের চৌমুহনী, চৌরাস্তাসহ বিভিন্ন সড়ক ও মহাসড়কে পণ্যবাহী গাড়ি, সিএনজি  চালিত অটোরিকশা, ব্যাটারি অটোরিকশা থেকে চাঁদাবাজি করে।

র‍্যাব আরও জানায়, তারা একাধিক গ্রুপে বিভক্ত হয়ে প্রতিদিন রাস্তার উপর অবস্থান নেয়। এরপর দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ও আভ্যন্তরীণ পণ্যবাহী যানবাহন ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে নোয়াখালী ও লক্ষ্মীপুরে প্রবেশের সময় তারা লেজার লাইট, লাঠি ও বিভিন্ন সংকেতের মাধ্যমে গাড়ি থামিয়ে ড্রাইভারদের থেকে অবৈধভাবে চাঁদা আদায় করে থাকে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে তারা চাঁদা আদায়ের রশিদও প্রদান করে থাকত। ড্রাইভাররা তাদের চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তাদের গাড়ি ভাংচুর, ড্রাইভার-হেলপারকে মারধরসহ প্রাণনাশের হুমকি প্রদান করে। 

র‍্যাব-১১, সিপিসি-৩, নোয়াখালী কোম্পানি কমান্ডার (ভারপ্রাপ্ত) সহকারী পুলিশ সুপার মো. গোলাম মোর্শেদ বলেন, চক্রটি জেলার বিভিন্ন এলাকার মহসড়ক থেকে প্রতি রাতে পণ্যবাহী গাড়ি,সিএনজি, অটোরিকশা চালকদের থেকে লক্ষাধিক টাকা চাঁদা আদায় করে থাকে বলে জানা যায়। গ্রেফতারকৃত আসামিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নোয়াখালী জেলার বেগমগঞ্জ থানা ও সুধারাম থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। 

;

দেশের ভিতর দিয়ে ট্রানজিট দিলে ক্ষতিটা কী, প্রশ্ন প্রধানমন্ত্রীর



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশ স্বাধীন সার্বভৌম দেশ। ট্রানজিট দিলেই দেশ বিক্রি হয় না। যারা এসব কথা বলে তারাই দেশ বিক্রি করার জন্য বসে থাকে। শেখ হাসিনা এই দেশ কখনো বিক্রি করে না। আর ট্রানজিট দিলে ক্ষতিটা কী?

মঙ্গলবার (২৫ জুন) সকাল ১১টায় গণভবনে ভারত সফর নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এক সাংবাদিকের প্রশ্নে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, জিয়া, এরশাদ, খালেদা জিয়া ওপরে ভারত বিরোধিতা করলেও গোপনে ভারতে গিয়ে পা ধরে বসে ছিল। শেখ হাসিনা দেশ বিক্রি করে না, কারণ আমরাই এই দেশ স্বাধীন করেছি। যারা বিক্রির কথা বলে, তারাই ৭১ এ পাকিস্তানের দালালি করেছে।

তিনি বলেন, একটি দেশের মধ্য দিয়ে ট্রানজিট দিলে ক্ষতি। ইউরোপে কোনো বর্ডারই নাই। তারা কি একে অন্যের কাছে দেশ বিক্রি করে দিয়েছে? দক্ষিণ এশিয়ায় কেন বাধা দিয়ে রাখবো। মানুষ কি দরজা-জানালা বন্ধ রাখবে? এ কানেক্টিভিটির ফলে ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার হবে। দেশের মানুষই লাভবান হবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২১ ও ২২ জুন আমি রাষ্ট্রীয় দ্বিপাক্ষিক সফর করেছি। একই মাসে সরকার প্রধান হিসেবে দুইবার দিল্লি সফর আমার জন্য এক অভূতপূর্ব ঘটনা। এসবই আমাদের দুই দেশের মধ্যে ঘনিষ্ঠভাবে একে অপরের সঙ্গে কাজ করার প্রমাণ বহন করে।

তিনি আরও বলেন, আমরা বাংলাদেশ ও ভারত এবং জনগণের কল্যাণের জন্য আন্তরিকভাবে সহযোগিতা করার বিষয়ে সম্মত হয়েছি। আমরা পারস্পরিক সহযোগিতা ও সম্পৃক্ততার পথ এবং কার্যপন্থা নিয়ে আলোচনা করেছি।

তিনি বলেন, ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে আমাদের নতুন সরকার গঠনের পর এটিই ছিল কোনো দেশে আমার প্রথম দ্বিপাক্ষিক সফর। একইসঙ্গে ভারতের ১৮তম লোকসভা নির্বাচন-পরবর্তী সরকার গঠনের পর ভারতেও ছিল এটি প্রথমবারের মত কোনো রাষ্ট্রপ্রধান বা সরকার প্রধানের দ্বিপাক্ষিক সফর। এটি অবশ্যই আমার এবং বাংলাদেশের মানুষের জন্য অত্যন্ত সম্মানের। পাশাপাশি বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সহযোগিতামূলক বিশেষ সম্পর্কেরই বহিঃপ্রকাশ। ভারত বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ও নিকটতম প্রতিবেশী, বিশ্বস্ত বন্ধু এবং আঞ্চলিক অংশীদার। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে যে সম্পর্কের সূচনা হয় তাকে বাংলাদেশ সবসময়ই বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে আসছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দুই দেশই রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায়সহ উচ্চপর্যায়ের মধ্যে যোগাযোগ ও সহযোগিতা অব্যাহত রেখেছে।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণে ২১ জুন দুই দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতের নয়াদিল্লি যান।

লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি নেতৃত্বাধীন জোট টানা তৃতীয়বারের মতো সরকার গঠন করার পর ভারতে কোনো সরকার প্রধানের এটিই প্রথম দ্বিপাক্ষিক সফর।

এছাড়াও, এই সফরটি ছিল ১৫ দিনেরও কম সময়ের মধ্যে ভারতের রাজধানীতে শেখ হাসিনার দ্বিতীয় সফর, তিনি ৯ জুন মোদির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত বিশিষ্ট জনদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন।

প্রধানমন্ত্রীর এই সফরে ঢাকা ও নয়াদিল্লি দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে ক্রমবর্ধমান সম্পর্ককে আরও সুসংহত করতে সাতটি নতুন এবং তিনটি নবায়নসহ ১০টি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করেছে।

;