নরসিংদীতে প্রার্থী হত্যার ঘটনায় আল্টিমেটাম, হত্যাকারীকে ধরিয়ে দিতে পুরস্কারের ঘোষণা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নরসিংদী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নরসিংদীর রায়পুরায় উপজেলা নির্বাচনী প্রচারণাকালে প্রতিপক্ষের হামলায় নিহত ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী সুমন মিয়ার হত্যাকারীদের গ্রেফতারের জন্য ৭২ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দেওয়া হয়েছে। এছাড়া হত্যাকারী রুবেলকে ধরিয়ে দেওয়ার জন্য এক লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করেন স্থানীয় সংসদ সদস্য রাজি উদ্দিন আহমেদ রাজু।

রায়পুরা উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী সুমন মিয়ার জানাজা শেষে সংসদ সদস্য রাজি উদ্দিন আহমেদ রাজু জানাজায় আগতদের সামনে এসব কথা বলেন।

প্রার্থী সুমন মিয়াকে হত্যার ঘটনায় সন্দেহভাজন হিসেবে দুইজনকে আটক করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পুলিশ সুপার। এদিকে প্রার্থী নিহতের ঘটনায় স্থগিত করা হয়েছে এ উপজেলার সকল পদের নির্বাচন।

প্রার্থী সুমনকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে বলে জানিয়ে হত্যাকারীদের বিচার দাবি করেন দলীয় কর্মী ও স্বজনেরা। আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে হামলায় অভিযুক্ত আবিদ হাসান রুবেলসহ জড়িতদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানান স্থানীয় সংসদ সদস্য। এতে ব্যর্থ হলে সড়ক ও রেলপথ অবরোধের হুঁশিয়ারি দেন তিনি।

এসময় এমপি রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু আরও বলেন, 'গুলশানের একটি বাসায় দুইদিন বসে এই হামলার ঘটনার পূর্ব পরিকল্পনা করা হয়েছে। ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী আবিদ হাসান রুবেল একটি বাজে ছেলে, সন্ত্রাসী, ভূমিদস্যু, ইয়াবা ব্যবসায়ী। তার বাবাও খুনি, আর খুনির ছেলে খুনিই হয়। রুবেল প্রকাশ্যে বলেছিল সুমনকে ছাড়া যাবে না, যেভাবেই হউক সুমন যেন ফিরে যেতে না পারে। আজকে কোথায় সে(রুবেল)? লেজ গুটাইয়া পালিয়েছে। যে রুবেলকে ধরিয়ে দিতে পারবে তার ১ লাখ টাকার পুরস্কার ঘোষণা করছি। বিনা চিকিৎসায় সুমন মারা গেছে, এর বিচার চাই আমি।'

এমপি আরও বলেন, তিনি ৫৩ বছর রায়পুরায় নেতৃত্ব দিচ্ছেন, কোনোদিন সন্ত্রাসী লালন করেননি। তিনি কাউকে ভয় করেন না। রায়পুরায় কোনো সন্ত্রাসী মাদক ব্যবসায়ীর স্থান হবে না। এমপি রাজিউদ্দিন প্রশাসনকে লক্ষ করে বলেন, তিনি আন্দোলনে যেতেন। খবর পাওয়া গেছে রুবেল মালয়েশিয়া পালানোর চেষ্টা করছে। কোনোদিন প্রশাসনের বিরুদ্ধে যাননি তিনি, প্রশাসনকে দ্রুত অ্যাকশনে যাওয়ার নির্দেশনা দেন, নতুবা রায়পুরাকে শান্ত করা যাবে না বলে জানান। কিন্তু ৭২ ঘণ্টার সময় দিয়েছেন, ৭২ ঘণ্টার মধ্যে জড়িতদের ধরতে না পারলে জেলা উত্তাল করে দেওয়ার হুঁশিয়ারি ঘোষণা করেন। 

   

ঈদের সকালে কোমর পানিতে ভাসছে সিলেট নগরী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সিলেট
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঘরের ভেতর কোমর সমান পানি। শয়নকক্ষের খাট ডুবন্ত প্রায় পানিতে। বৃষ্টি হচ্ছে বাড়তে পারে উচ্চতা। সেই শঙ্কায় খাটের ওপর কেদারায় রেখে তাতে কাপড়চোপড় মুড়িয়ে রাখা হয়েছে। ঘরের বাইরে পানিতে অর্ধেক ডুবে গেছে মোটরসাইকেল। এমন দৃশ্যটি দেখা যায় সিলেট নগরীর মিরের বাজার পায়রা এলাকার আজমল আলীর বাসায়।

পবিত্র ঈদুল আজহার দিন। ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে এলাকার মসজিদে। কিন্তু মসজিদের ভেতরে প্রবেশ করেছে পানি। সেই পানি সরাতে ব্যস্ত কয়েকজন মুসল্লি এই দৃশ্যটি নগরীর বনকলাপাড়া আব্বাসী জামে মসজিদের। শুধু এই দুই এলাকায় নয়।

সোমবার (১৭ জুন) ঈদের দিন ভোরে নগরীর প্রায় সব এলাকায় একই অবস্থায় দেখা যায়।

রোববার মধ্যরাত থেকে সিলেটে অবিরাম ভারী বৃষ্টিপাত হচ্ছে। টানা কয়েক ঘন্টা বৃষ্টির ফলে নগরীর বিভিন্ন এলাকার রাস্তাঘাট ডুবে গেছে পানিতে। সড়ক উপচে পানি ঢুকেছে অনেকের বাসাবাড়ি ও দোকানপাটে।এমনকি কোমর সমান পানি বইছে আম্বরখানা-বিমানবন্দর সড়কে।


জানা যায়, রোববার মধ্যরাত থেকে শুরু হয় ভারী বৃষ্টিপাত। সোমবার (১৭ জুন) পবিত্র ঈদুল আজহার সকালে সিলেটবাসী কোমর সমান পানিতে ভাসছেন। মুষলধারায় ভারী বর্ষণে সিলেট নগরীর নিচু এলাকাগুলোর প্রায় সব সড়কে জলাবদ্ধতা তৈরি হয়েছে। শহরতলীর মেজরটিলা এলাকায় বৃষ্টির পানিতে জলাবদ্ধতা তৈরি হয়েছে।

এছাড়াও নগরীর উপশহর, দরগাহ মহল্লা, যতরপুর, লালা দিঘিরপাড়, মাছুদিঘির পাড়, লাক্কাতুড়া চা-বাগানসহবেশ কয়েকটি এলাকার দোকানপাট রাস্তাঘাট ও বাসা বাড়িতে পানি প্রবেশ করেছে। এতে করে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে ঈদের জামাত পড়তে যাওয়া মুসল্লিদের।

বৃষ্টিতে নগরীর এসব এলাকা জলাবদ্ধতা তৈরি হওয়ায় সাধারণ মানুষ ও এলাকাবাসী দোষারোপ করছেন নগর কর্তৃপক্ষকে।

অনেকে বলছেন, ড্রেনেজ ব্যবস্থা যদি সঠিক সময় সংস্কার করে রাখা হতো, তাহলে এই ভোগান্তি জনগণকে পোহাতে হতো না।

এদিকে, আবহাওয়া অধিদপ্তর সিলেট কার্যালয়ের সহকারী আবহাওয়াবিদ শাহ মোহাম্মদ সজিব হোসেন জানান, রোববার সকাল ৬টা থেকে সোমবার সকাল ৬টা পর্যন্ত ১৭৩ দশমিক ৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে।

;

সংসদ ভবনে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
সংসদ ভবনে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত

সংসদ ভবনে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় সংসদ ভবনে পবিত্র পবিত্র ঈদ-উল-আজহার জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। জামাতের পরে খুতবা শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।

সোমবার (১৭ জুন) সকাল ৮টায় সংসদ ভবনের অভ্যন্তরে এই জামাত অনুষ্ঠিত হয়।

ঈদের জামাতে জাতীয় সংসদের চীফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী এমপি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান, পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন ও পরিবীক্ষণ কমিটির আহ্বায়ক আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহ এমপি, অনুমিত হিসাব সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এ বি তাজুল ইসলাম এমপি, জাতীয় সংসদের স্পীকারের স্বামী বিশিষ্ট ফার্মাসিউটিক্যাল বিশেষজ্ঞ সৈয়দ ইশতিয়াক হোসেন এবং সংসদ সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব কে. এম. আব্দুস সালামসহ সংসদ সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ ও ধর্মপ্রাণ মুসল্লিগণ জামাতে অংশগ্রহণ করেন।

;

দেশ-জাতির মঙ্গল কামনায় চট্টগ্রামের ঈদ জামাতে দোয়া 



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: আনিসুজ্জামান দুলাল

ছবি: আনিসুজ্জামান দুলাল

  • Font increase
  • Font Decrease

যথাযথ ধর্মীয় মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে চট্টগ্রামে উদযাপিত হচ্ছে পবিত্র ঈদুল আজহা। চট্টগ্রামের জমিয়তুল ফালাহ্ মসজিদ প্রাঙ্গণে সিটি করপোরেশনের উদ্যোগে ঈদের নামাজে অংশ নিয়েছেন হাজারো ধর্মপ্রাণ মুসল্লি। ঈদের নামাজ আদায় শেষে সকলে দেশ-জাতির মঙ্গল কামনায় মহান আল্লাহর কাছে দু'হাতে তোলে দোয়া করেন।

সোমবার (১৭ জুন) সকাল সাড়ে ৭টায় নগরীর ওয়াসা মোড়স্থ জমিয়তুল ফালাহ প্রাঙ্গণে ঈদুল আজহার প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে।

চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) তত্ত্বাবধানে ঈদ জামাতে ইমামতি করেন জমিয়তুল ফালাহ জাতীয় মসজিদের খতিব হযরতুল আল্লামা সৈয়দ আবু তালেব মোহাম্মদ আলাউদ্দীন আল কাদেরী।

সাধারণ মুসল্লিদের পাশাপাশি শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, সাবেক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন, বিএনপি নেতা মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন, জাতীয় পার্টির মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী ও সোলায়মান আলম শেঠসহ রাজনীতিবিদ ও আইনজীবী, সাংবাদিকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ ঈদুল আজহার প্রধান জামাতে অংশ নেন।

একই স্থানে দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হয় সকাল সোয়া ৮টায়। এই জামাতে ইমামতি করেন জমিয়তুল ফালাহ্ মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মৌলানা আহমুদুল হক।

নামাজ শেষে দোয়া ও মোনাজাতে মুসলিম উম্মাহর শান্তি কামনায় আল্লাহর দরবারে ফরিয়াদ জানায় হাজারও হাত। গুনাহ থেকে মুক্তি এবং দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনা করা হয়। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তাঁর পরিবার, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য দোয়া করা হয়। সব মৃত ব্যক্তির কবরের আজাব থেকে মুক্তির দোয়া করা হয়েছে। যেকোনো বিপদ থেকে দেশকে হেফাজতের জন্য প্রার্থনা করা হয়েছে। খতিব ও ইমাম বাংলাদেশকে সব ষড়যন্ত্রের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য দোয়া করেন। ফিলিস্তিনসহ গোটা বিশ্বের নিপীড়িত মুসলমানদের জন্য প্রার্থনা করা হয়। এসময় ‘আমিন আমিন’ ধ্বনিতে মুখরিত হয় জমিয়তুল ফালাহ প্রাঙ্গণ।

এদিকে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় ঈদ জামাত কমিটির ব্যবস্থাপনায় ঈদুল আজহার জামাত স্টেডিয়াম সংলগ্ন জিমনেসিয়াম মাঠে সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হয়। ইমামতি করেন বায়তুশ শরফ আদর্শ সিনিয়র কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ আল্লামা ড. সাইয়েদ আবু নোমান।

এর আগে ঈদের নামাজ পড়ার জন্য আতর মেখে জমিয়তুল ফালাহ মসজিদে আসেন মুসল্লীরা। খতিব এ সময় খুতবা পাঠ করেন। খুতবা পড়ার সময় কিভাবে কোরবানি করতে হবে, কোরবানির মাংস কিভাবে বিলিবন্টন করতে হবে ইত্যাদি সম্পর্কে বয়ান করেন।

এছাড়া সিটি করপোরেশনের তত্ত্বাবধানে ৯টি মসজিদে সকাল সাড়ে ৭টায় ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হয়।

মসজিদগুলো হলো- লালদিঘী সিটি করপোরেশন শাহী জামে মসজিদ, হযরত শেখ ফরিদ (র.) চশমা ঈদগাহ মসজিদ, সুগন্ধা আবাসিক এলাকা জামে মসজিদ, চকবাজার সিটি করপোরেশন জামে মসজিদ, জহুর হকার্স মার্কেট জামে মসজিদ, দক্ষিণ খুলশী (ভিআইপি) আবাসিক এলাকা জামে মসজিদ, আরেফীন নগর কেন্দ্রীয় কবরস্থান জামে মসজিদ, সাগরিকা গরুবাজার জামে মসজিদ এবং মা আয়েশা সিদ্দিকী চসিক জামে মসজিদ (সাগরিকা জহুর আহমদ চৌধুরী স্টেডিয়াম সংলগ্ন)। নগরীর ৪১টি ওয়ার্ডে সংশ্লিষ্ট কাউন্সিলরদের তত্ত্বাবধানে একটি করে প্রধান ঈদ জামাত স্ব স্ব মসজিদ ও ঈদগাহে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

ঈদ জামাত শেষে শুরু হয় পশু কোরবানির তোড়জোড়। ভোরেই কোরবানি করার জন্য পশুকে গোসল করিয়ে প্রস্তুত করে রাখা হয়। অনেকে পরিবার-পরিজনের সঙ্গে ঈদুল আজহা উদযাপন করতে ছুটে গেছেন গ্রামে। অনেকে যেতে পারেননি বা যাননি। যারা শহরে রয়ে গেছেন, তারা নিজেদের ও প্রিয়জনের নামে পশু কোরবানি দিয়ে আল্লাহর সন্তুষ্টি আদায়ে সচেষ্ট হয়েছেন।

;

সমাজে শান্তি ও কল্যাণের পথ রচনা করার আহ্বান কাদেরের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কোরবানির তাৎপর্য এবং মর্মার্থ অনুবাধন করে সমাজে শান্তি ও কল্যাণের পথ রচনা করার আহ্বান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

সোমবার (১৭ জুন) পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে দেওয়া এক শুভেচ্ছা ভিডিও বার্তায় এ আহবান জানান তিনি।

শুভেচ্ছা বার্তায় ওবায়দুল কাদের বলেন, বছর ঘুরে আবার এল ঈদ-উল-আজহা। ত্যাগের মহিমায় সমুজ্জ্বল। মহান আল্লাহ পাকের প্রতি গভীর আনুগত্য ও সর্বোচ্চ ত্যাগের নিদর্শনে ভাস্বর পবিত্র ঈদুল আজহা। আমাদেরকে কোরবানির তাৎপর্য এবং মর্মার্থ অনুবাধন করে সমাজে শান্তি ও কল্যাণের পথ রচনা করতে হবে। আর এ জন্য সকলকে সংযম ও ত্যাগের মানসিকতায় উজ্জীবিত হওয়ার কোনো বিকল্প নেই।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, অর্জনের ধারাবাহিকতায় বঙ্গবন্ধু কন্যা দেশরত্ন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে ভারসাম্যপূর্ণ, শোষণহীন, ন্যায়নিষ্ঠ এবং সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন- তা সফল করতে প্রয়োজন নিষ্ঠা, সততা এবং ত্যাগ।

অকৃত্রিম ভালোবাসা ও ত্যাগের আদর্শ আমাদের ব্যক্তি ও সমাজ জীবনে প্রতিফলিত হলে প্রতিষ্ঠিত হবে প্রত্যাশিত শান্তি ও সৌহার্দ্য।

তিনি বলেন, দল-মত নির্বিশেষে সবাইকে একটি অসাম্প্রদায়িক, সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণে কর্ম ও চিন্তায় ত্যাগ, আনুগত্য এবং সততা চর্চায় নিবেদিত হওয়ার আহবান জানাই। আহবান জানাই, ঐক্যের মন্ত্রে উজ্জ্বীবিত হয়ে বঙ্গবন্ধু কন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা অভিমুখে এগিয়ে যাওয়ার।

এ প্রত্যাশা ব্যক্ত করে পবিত্র ঈদে আমি দেশবাসী জনগণ, প্রবাসে অবস্থানরত বাংলাদেশি সবাইকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে জানাচ্ছি আন্তরিক শুভেচ্ছা- ঈদ মোবারক।

;