১ কোটি ৪ লাখ পশু কোরবানি হয়েছে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
১ কোটি ৪ লাখ পশু কোরবানি হয়েছে

১ কোটি ৪ লাখ পশু কোরবানি হয়েছে

  • Font increase
  • Font Decrease

এ বছর পবিত্র ঈদুল আজহায় সারাদেশে ১ কোটি ৪ লাখ ৮ হাজার ৯১৮টি গবাদিপশু কোরবানি হয়েছে। গত বছর কোরবানিকৃত গবাদিপশুর সংখ্যা ছিল ১ কোটি ৪১ হাজার ৮১২। ২০২২ সালে এ সংখ্যা ছিল ৯৯ লাখ ৫০ হাজার ৭৬৩টি। গত বছরের তুলনায় এবার ৩ লাখ ৬৭ হাজার ১০৬ টি গবাদিপশু বেশি কোরবানি হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৮ জুন) সকালে মৎস ও পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় জনসংযোগ কর্মকর্তা নাজমুল হাসান বিষয়টি জানিয়েছে।

তিনি জানান, এ বছর সবচেয়ে বেশি পশু কোরবানি হয়েছে ঢাকা বিভাগে এবং সবচেয়ে কম পশু কোরবানি হয়েছে ময়মনসিংহ বিভাগে।

মাঠ পর্যায় থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ঢাকা বিভাগে ২৫ লাখ ২৯ হাজার ১৮২ টি, চট্টগ্রাম বিভাগে ২০ লাখ ৫৭ হাজার ৫২০ টি, রাজশাহী বিভাগে ২৪ লাখ ২৬ হাজার ১১১টি, খুলনা বিভাগে ১০ লাখ ৮ হাজার ৮৫৫ টি, বরিশাল বিভাগে ৪ লাখ ২৮ হাজার ৪৩৮টি, সিলেট বিভাগে ৩ লাখ ৯৩ হাজার ৭৪২টি, রংপুর বিভাগে ১১ লাখ ৭২ হাজার ৫৫৩ টি এবং ময়মনসিংহ বিভাগে ৩ লাখ ৯২ হাজার ৫১৭ টি গবাদিপশু কোরবানি হয়েছে।

কোরবানি হওয়া গবাদিপশুর মধ্যে ৪৭ লাখ ৬৬ হাজার ৮৫৯টি গরু, ১ লাখ ১২ হাজার ৯১৮ টি মহিষ, ৫০ লাখ ৫৬ হাজার ৭১৯টি ছাগল, ৪ লাখ ৭১ হাজার ১৪৯ টি ভেড়া এবং ১ হাজার ২৭৩ টি অন্যান্য পশু।

এর মধ্যে ঢাকা বিভাগে ১৩ লাখ ৩৭ হাজার ৯৫৪ টি গরু, ৬ হাজার ৪৬৫ টি মহিষ, ১০ লাখ ৯৪ হাজার ৮৭২ টি ছাগল, ৮৯ হাজার ৯১ টি ভেড়া ও অন্যান্য ৮০০ টি পশু, চট্টগ্রাম বিভাগে ১২ লাখ ১৭ হাজার ৭৪৭ টি গরু, ৯১ হাজার ৮১০টি মহিষ, ৬ লাখ ৫২ হাজার ১৩০ টি ছাগল, ৯৫ হাজার ৪৮৩টি ভেড়া ও অন্যান্য ৩৫০ টি পশু। রাজশাহী বিভাগে ৭ লাখ ২০ হাজার ৪৭২টি গরু, ৯ হাজার ৫৬৮ টি মহিষ, ১৫ লাখ ৮৩ হাজার ৪৮৬টি ছাগল ও ১ লাখ ১২ হাজার ৫৭৭টি ভেড়া, অন্যান্য পশু ৮টি, খুলনা বিভাগে ২ লাখ ৭৯ হাজার ৯৬৭টি গরু, ১ হাজার ৫০৬ টি মহিষ, ৬ লাখ ৬৯ হাজার ৭৩৫ টি ছাগল, ৫৭ হাজার ৫৫৯ টি ভেড়া ও অন্যান্য ৮৮টি পশু। বরিশাল বিভাগে ২ লাখ ৮০ হাজার ৩৭৭ টি গরু, ১হাজার ১ টি মহিষ, ১ লাখ ২৬ হাজার ৮৬৩ টি ছাগল ও ২০ হাজার ১৯০ টি ভেড়া, অন্যান্য পশু ৭ টি। সিলেট বিভাগে ২ লাখ ১ হাজার ১৪৩ টি গরু, ১ হাজার ৩৫৮ টি মহিষ, ১ লাখ ৭৩ হাজার ২২৩টি ছাগল ও ১৮ হাজার ১৪ টি ভেড়া, অন্যান্য পশু ৪ টি। রংপুর বিভাগে ৫ লাখ ৩৮ হাজার ৩৯৪ টি গরু, ৩০৪ টি মহিষ, ৫ লাখ ৭৩ হাজার ৬১৬ টি ছাগল, ৬০ হাজার ২২৮ টি ভেড়া, অন্যান্য পশু ১১টি এবং ময়মনসিংহ বিভাগে ১ লাখ ৯০ হাজার ৮০৫ টি গরু, ৯০৬ টি মহিষ, ১ লাখ ৮২ হাজার ৭৯৪ টি ছাগল ও ১৮ হাজার ৭ টি ভেড়া, অন্যান্য পশু ০৫ টি কোরবানি হয়েছে।

উল্লেখ্য, এ বছর সারাদেশে কোরবানিযোগ্য গবাদিপশুর সংখ্যা ছিল ১ কোটি ২৯ লাখ ৮০ হাজার ৩৬৭ টি।
ok

   

রংপুরে পানিতে ডুবে একইদিনে ভাই-বোনসহ ৫ শিশুর মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম, রংপুর
রংপুরে পানিতে ডুবে একইদিনে ভাই-বোনসহ ৫ শিশুর মৃত্যু

রংপুরে পানিতে ডুবে একইদিনে ভাই-বোনসহ ৫ শিশুর মৃত্যু

  • Font increase
  • Font Decrease

রংপুরে পৃথক স্থানে একই দিনে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত পানিতে ডুবে ভাইবোনসহ মোট ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে।

বুধবার (২৬ জুন) সকাল ৮টা থেকে দুপুর ২টার মধ্যে এসব ঘটনা ঘটে।

এদের মধ্যে মিঠাপুকুরে সকালে এক জন, দুপুরে মিঠাপুকুরের পায়রাবন্দ ঘাঘট নদীতে ২ জন এবং রংপুর নগরীর ভুরাঘাট এলাকার ঘাঘট নদীতে ২ জনের পানিতে ডুবে মৃত্যু হয়।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রংপুর নগরীর ১৫ নং ওয়ার্ডের ভুরারঘাটের ঘাঘট নদীতে গোসল করতে নেমে ভাই বোনের মৃত্যু হয়েছে। নিহতরা হলেন ঘাঘটপাড়া এলাকার আনিসুলের মোরসালিন আহমেদ জিম (১০) এবং রতন মিয়ার মেয়ে আরশি বেগম (১২)। নিহত দুজন সম্পর্কে জ্যাঠাত-চাচাতো দুই ভাই বোন। নিহত দুইজনেই স্থানীয় নর্থ বেঙ্গল আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ এর শিক্ষার্থী। আরশি ৬ষ্ঠ ও জিম পঞ্চম শ্রেণিতে পড়তেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রংপুর মেট্রোপলিটন তাজহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রবিউল ইসলাম।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কয়েকজন মিলে ঘাঘট নদীতে দুপুরের সময় গোসল করতে নামে তারা। গোসলে নামার পর পানির স্রোতে নদীর মধ্যখানে চলে যায় এবং এক সময় পানিতে ডুবে যায়। পরে ঘটনাস্থলে রংপুর ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা উপস্থিত হয়ে বিকেলে সাড়ে ৩টার দিকে তাদের উদ্ধার করে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।

এদিকে মিঠাপুকুর উপজেলার পায়রাবন্দ ইউনিয়নের আঠারোকাটা গ্রাম সংলগ্ন ঘাঘট নদীতে পানিতে ডুবে দুপুর আড়াইটার দিকে আইশা খাতুন ও আয়াত খাতুন নামে দুই বোনের মৃত্যু হয়েছে।

অন্যদিকে মিঠাপুকুরের ১১নং বড়বালা ইউপির পশ্চিম বড়বালা এলাকায় সকাল ৯টার দিকে এরশাদুল হকের এক বছরের মেয়ে মিফতাহুল জান্নাত মাইশা বাড়ির পাশে পুকুরের পানিতে ডুবে মারা যায়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মিঠাপুকুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফেরদৌস ওয়াহিদ।

;

চলন্ত ট্রেনে তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেফতার ৩



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

সিলেট থেকে চট্টগ্রামগামী উদয়ন এক্সপ্রেসে ট্রেনে ১৯ বছর বয়সী এক তরুণীকে (৭২৪ নং ট্রেন) ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনায় ট্রেনে খাবার সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান এস এ কর্পোরেশনের তিন কর্মীকে গ্রেফতার করেছে রেলওয়ে পুলিশ। একই সাথে ট্রেনের পরিচালক (গার্ড) আবদুর রহিমকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।

বুধবার (২৬ জুন) ভোররাত চারটার দিকে চলন্ত ট্রেনটিতে এ ঘটনা ঘটেছে।

এর আগে মঙ্গলবার রাত ১০টায় সিলেট থেকে ছেড়ে আসে ট্রেনটি। বুধবার সকাল ৮টায় চট্টগ্রাম স্টেশন পৌঁছায়।

থানা ও রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, উদয়ন এক্সপ্রেস ট্রেনটি সিলেট থেকে রাতে ছেড়ে আসার পর মঙ্গলবার দিবাগত রাত সাড়ে চারটার দিকে এই ঘটনা ঘটে। ঘটনার সময় ট্রেনটি লাকসাম এলাকা পার হচ্ছিল। মূলত ক্যাটারিং সার্ভিসের তিন কর্মী ওই তরুণীকে খাবার গাড়িতে নিয়ে ধর্ষণ করেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগী তরুণী।

রেলওয়ে পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, ১৯ বছর বয়সী এক তরুণী উদয়ন এক্সপ্রেসে করে চট্টগ্রামে আসছিলেন। খাবার বগিতে অবস্থানের সময় এস এস কর্পোরেশনের কয়েকজন কর্মী তরুণীটিকে প্রথমে উত্যক্ত। পরবর্তীতে ওই বগিতে ভোররাতের দিকে ওই তরুণীকে ধর্ষণ করেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগী তরুণী। ওই তরুণী আত্মীয়দের সঙ্গে ভৈরবে থাকলেও তার বাড়ি বান্দরবান জেলায়।

রেলের দেয়া তথ্যে জানা গেছে, এই ঘটনায় খাবার সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের তিন কর্মী মো. জামাল (২৭), মো. শরীফ (২৮) ও মো. রাশেদ (২৭)।

রাত আটটার দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম শহীদুল ইসলাম।

তিনি জানান, উদয়ন এক্সপ্রেসের খাবারের বগিতে এক তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগে তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়। তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সাত দিনের রিমান্ডের প্রার্থনা করা হয়েছে।

তিনি আরও জানান, ভিকটিম (তরুণী) পুলিশের হেফাজতে আছে। তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে পাঠানো হবে।

চলন্ত ট্রেনে ধর্ষণের ঘটনা মর্মান্তিক ও অনাকাঙ্ক্ষিত বলছেন রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক মো. নাজমুল ইসলাম। তিনি বলেন, অভিযুক্তদের গ্রেফতারের পাশাপাশি বিরুদ্ধে ইতোমধ্যে জিআরপি থাকায় মামলা দায়ের হয়েছে। ট্রেনের গার্ডকেও বরখাস্ত করা হয়েছে। রেলওয়ে ইতোমধ্যে এস এস কর্পোরেশনের ক্যাটারিং লাইসেন্স অনির্দিষ্টকালের জন্য বাতিল করেছে।

;

পাইলট সংকট কাটিয়ে উঠতে ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ মন্ত্রীর



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের পাইলট ঘাটতি কাটিয়ে উঠার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান।

বুধবার (২৬ জুন) বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের সদর দপ্তরে প্রতিষ্ঠানটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে বৈঠককালে তিনি এ নির্দেশনা দেন।

তিনি বলেন, বিগত কয়েক বছরে বিমান নতুন নতুন আন্তর্জাতিক রুটে ফ্লাইট চালু করেছে এবং আরো কিছু নতুন রুটের চাহিদা রয়েছে সুতরাং বিমানের ফ্লাইট পরিচালনা নির্বিঘ্ন করার জন্য বিদ্যমান নিয়োগ নীতিমালার আলোকে যথাযথ স্বচ্ছতা বজায় রেখে দ্রুততার সাথে পাইলট ও কেবিন ক্রু নিয়োগের মাধ্যমে ঘাটতি কাটিয়ে উঠার ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

মন্ত্রী বলেন, বিমানের সেবাকে আরো বেশি যাত্রীবান্ধব করতে হবে। দ্রুততার সাথে প্রয়োজনীয় লোকবল নিয়োগ দিয়ে কল সেন্টার গুলোকে ২৪ ঘণ্টা সচল রাখতে হবে যাতে যাত্রীরা যেকোনো সময় তাদের প্রয়োজনীয় তথ্য জানতে পারেন। এছাড়াও বর্তমানে ওয়েবসাইট ও দেশীয় সেল সেন্টারগুলোতে নগদ টাকার পাশাপাশি ক্রেডিট কার্ড দিয়ে টিকেট কাটা গেলেও বিদেশের বিভিন্ন স্টেশনের সেল সেন্টারে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। অতি দ্রুত ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের এই সীমাবদ্ধতা দূর করতে হবে।

ফারুক খান বলেন, প্রতিটি উড়োজাহাজের যথাযথ স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউর মেনে নিয়মিত ও যথাসময়ে মেইনটেনেন্স কাজ সম্পূর্ণ করতে হবে। ফ্লাইটের ইনফ্লাইট সেবা ও অভ্যন্তরীণ পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিতকরণের ক্ষেত্রে আরো বেশি যত্নবান হতে হবে। বিমানের প্রতিটি বিভাগের মধ্যে নিবিড় আন্ত-সমন্বয়ের মাধ্যমে ব্যবসা উন্নয়নের সময়োপযোগী কৌশল গ্রহণ করতে হবে। সেবা সম্পর্কিত প্রয়োজনীয় তথ্য যাত্রী ও জনগণের কাছে যথাসময়ে পৌঁছে দিতে হবে।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান মোস্তাফা কামাল উদ্দীন এবং বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জাহিদুল ইসলাম ভূঞা।

;

টাঙ্গাইলে গাড়ির ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, টাঙ্গাইল
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে অজ্ঞাত একটি গাড়ির ধাক্কায় এক মোটরসাইকেল চালক নিহত হয়েছেন।

বুধবার (২৬ জুন) বিকেলে কালিহাতী বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন ব্রীজের উপর এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত মোটরসাইকেল চালক কালিহাতী গ্রামের মৃত হাফেজ উদ্দিনের ছেলে দুলাল মিয়া (৬৫)।

এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশের সার্জেন্ট সায়রুল ইসলাম স্থানীয়দের বরাতে জানান, দুলাল মিয়া ঘাটাইলের সাফিয়াচালা থেকে মোটরসাইকেল যোগে আউলিয়াবাদ হয়ে কালিহাতী তার নিজ বাড়িতে ফিরছিলেন। পথিমধ্যে কালিহাতী বাসস্ট্যান্ডের ব্রীজে পৌঁছলে পিছন থেকে অজ্ঞাত একটি গাড়ি ধাক্কা দিলে ঘটনাস্থলেই তিনি নিহত হন।

এসময় নিহতের মরদেহ স্থানীয়রা উদ্ধার করে বাড়িতে নিয়ে যায়। এব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

;