শেখ হাসিনা সেতু রক্ষা বাঁধের ৪০ মিটার ধস, ভাঙনের ঝুঁকিতে সড়ক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম, রংপুর
শেখ হাসিনা সেতু রক্ষা বাঁধে ধস/ছবি: বার্তা২৪.কম

শেখ হাসিনা সেতু রক্ষা বাঁধে ধস/ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রংপুরের গঙ্গাচড়ায় তিস্তা নদীর উপর নির্মিত মহিপুর শেখ হাসিনা সেতুতে ফাটলের পর পশ্চিম পাশের সেতু রক্ষা বাঁধ ধসে গেছে। উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে বাঁধের প্রায় ৪০ মিটার জায়গার ব্লক ধসে গিয়ে স্থানটিতে প্রায় ৫০ ফুট গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। ফলে ভাঙন ঝুঁকিতে রয়েছে লালমনিরহাটের কাকিনা ও রংপুর অঞ্চলের যোগাযোগ সড়কসহ বাঁধের ধারে বসবাস করা তিন গ্রামের প্রায় ২ হাজার পরিবার।

বুধবার (২৬ জুন) সরেজমিনে দেখা যায়, নদীর পানি কমে গেলেও তীব্র স্রোত সরাসরি এসে আঘাত হানছে বাঁধের গায়ে। এতে নিচের অংশের মাটি ভেসে গিয়ে ধসে পড়ছে ব্লকগুলো। বিকেলে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে দ্রুত সময়ে সংস্কারের আশ্বাস দিয়েছেন এলজিইডির রংপুর বিভাগের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী। তবে এটির সংস্কার কাজ কবে শুরু করবে এ বিষয় কিছু তিনি জানাননি।

স্থানীয়দের অভিযোগ, সেতু রক্ষা বাঁধটি গতবারের বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হলেও কোনো ব্যবস্থা নেয়নি বাঁধ রক্ষণাবেক্ষণ কর্তৃপক্ষ। তাই এবারে নদীতে পানি আসা মাত্রই সেতু রক্ষা বাঁধের প্রায় ৪০ মিটার জায়গার ব্লক ধসে স্থানটিতে প্রায় ৫০ ফুট গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এতে তিন গ্রামের ২ হাজার পরিবারসহ ক্ষতি হতে পারে সেতুটিও।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, রংপুরের সঙ্গে লালমনিরহাটের যোগাযোগ সহজ করতে ২০১৮ সালে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ (এলজিইডি) ১২১ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করে গঙ্গাচড়া শেখ হাসিনা সেতুটি, যা তিস্তার ওপর দ্বিতীয় সেতু।

তিস্তার তীরবর্তী এলাকার বাসিন্দা আজিজ মিয়া বলেন,গত বছর বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল আমরা এখানকার স্থানীয় প্রতিনিধিদের বিষয়টি জানিয়েছিলাম। কিন্তু তারা কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। এবার যেভাবে পানি এসে বাঁধাটিতে সরাসরি আঘাত হানতেছে তাতে করে উজানে আর একটু বৃষ্টি হলে এই বাঁধ ভেঙে যাবে। আর যদি সড়কটি ভেঙে যায় তাহলে লালমনিরহাটের প্রায় ৩০ লাখ মানুষের সঙ্গে রংপুর শহরের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হবে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাহিদ তামান্না বলেন, শেখ হাসিনা সেতুটির পশ্চিম অংশের বাঁধটি পানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভাঙনও নতুন করে শুরু হয়েছে। আমরা ভাঙনের বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি।

এ বিষয় রংপুর বিভাগের এলজিইডির অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী লুৎফর রহমান বলেন, সেতু রক্ষা বাঁধ ধসে যাওয়ার বিষয়টি গঙ্গাচড়া উপজেলা প্রকৌশলীকে রংপুর নির্বাহী প্রকৌশলী বরাবর লিখিতভাবে জানাতে বলা হয়েছে। তারপর সেটা ঢাকায় পাঠানো হবে। সেখান থেকে এক্সপার্টরা এসে ডিজাইন করে কাজ করবে।

ঢাকার ৬২ ইউনিয়নে ক্যাশলেস স্মার্ট সেবার উদ্বোধন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা জেলার ইউনিয়ন পরিষদসমূহের জন্য ক্যাশলেস স্মার্ট সেবার উদ্বোধন করেছেন পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।

শনিবার (২৯ জুন) সকালে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে এই ক্যাশলেস স্মার্ট সেবার উদ্বোধন করেন তিনি।

জানা যায়, ক্যাশলেস স্মার্ট সেবার ফলে সেবাপ্রার্থীরা দ্রুত এবং ঝামেলা মুক্ত সেবা, মিনিটের মধ্যে ক্যাশলেস সুবিধা, গ্রাহকসেবা কার্যক্রম বৃদ্ধি, সহজ পেমেন্ট প্রক্রিয়ার মাধ্যমে হোল্ডিং ট্যাক্স প্রদানসহ প্রতিষ্ঠানের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা যাবে।

এসময় জানানো হয়, ক্যাশলেস স্মার্ট ইউনিয়ন পরিষদের সেবার আওতায় ঢাকা জেলার ৬২টি ইউনিয়নের নাগরিকগণ এখন থেকে তাদের নিজস্ব ইউনিক আইডি ব্যবহার করে বিকাশের মাধ্যমে ঘরে বসেই হোল্ডিং ট্যাক্স প্রদান করতে পারবেন। বিকাশের মাধ্যমে ট্যাক্স প্রদান করার সাথে সাথে ট্যাক্স প্রদানের রশিদ দেখতে এবং ডাউনলোড করতে পারবেন।

আরও জানানো হয়, নাগরিকগণ 'স্মার্ট ইউপি, ঢাকা' মোবাইল এপ্লিকেশন অথবা ওয়েবসাইটের (smartup.gov.bd) মাধ্যমে ট্যাক্স যাচাই করতে পারবেন এবং অ্যাপ অথবা এসএমএস এর মাধ্যমে চলতি ও বকেয়া ট্যাক্স সম্পর্কে জানতে পারবেন। এতে জনগণের সময়, খরচ ও ইউনিয়ন পরিষদে যাতায়াত কমবে।

ইতিমধ্যে এ উদ্দেশ্যে ঢাকা জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আদর্শ কর তফসিল ২০১৩ অনুযায়ী প্রায় ৪ লক্ষ হোল্ডিং এর ডাটা এন্ট্রি করা হয়েছে জানিয়ে বলা হয়, বিকাশের মাধ্যমে হোল্ডিং ট্যাক্স প্রদানের জন্য ইতিমধ্যে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, ঢাকা ও বিকাশের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নের স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে এবং নাগরিক সেবা সহজীকরণের ক্ষেত্রে 'ঢাকা জেলার ক্যাশলেস স্মার্ট সেবা কার্যক্রম' একটি অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে যাচ্ছে।

ঢাকা জেলা প্রশাসন আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান, ঢাকা ২০ আসনের সংসদ সদস্য বেনজীর আহমদ, সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য শেখ আনারকলি পুতুল, স্থানীয় সরকার সচিব আবু হেনা মোরশেদ জামান, ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার মো. সাবিরুল ইসলাম ও ঢাকা জেলা প্রশাসক আনিসুর রহমান প্রমুখ।

;

কেএনএফ'র আরও ৩০ সদস্যকে চট্টগ্রাম কারাগারে হস্তান্তর



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, বান্দরবান
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

বান্দরবানে রুমা ও থানচিতে ব্যাংক ডাকাতি, মসজিদে হামলা, টাকা-অস্ত্র লুট এবং ব্যাংক ম্যানেজারকে অপহরণের মামলায় বিভিন্ন সময় গ্রেফতার করা আসামিদের মধ্যে আরও ৩০ কেএনএফ সদস্যকে বান্দরবান জেলা কারাগার থেকে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

শনিবার (২৯ জুন) সকাল ১০টায় আইনৃ-শৃঙ্খলা বাহিনীর কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে দিয়ে তাদের চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে প্রেরণ করা হয়।

বান্দরবান জেলা কারাগারের জেলার মো. জান্নাত-উল-ফরহাদ জানান, বান্দরবান জেলা কারাগারে স্থান সংকুলান না হওয়ার কারণে গ্রেফতার কেএনএফ সদস্যদের বান্দরবান জেলা কারাগার থেকে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আদালতের শুনানির দিন তাদের যথা সময়ে আবার বান্দরবানে আনা হবে।

এদিকে, চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে আগে থেকে আটক আছে কেএনএফের আরও ৪৭ জন সদস্য। তাদের মধ্যে ১৭ নারী এবং ৩০ জন পুরুষ রয়েছে।

এপর্যন্ত মোট ১০৯ কেএনএফ সদস্য ও একজন চাঁদের গাড়ির চালকসহ মোট ১১০ জনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। তাদের মধ্যে ২৫ জন নারী রয়েছেন।

উল্লেখ্য, বান্দরবানে গত ২ ও ৩ এপ্রিল রুমা ও থানচিতে ব্যাংক ডাকাতি, মসজিদে হামলা, টাকা-অস্ত্র লুটের ঘটনায় মামলায় অভিযুক্ত ‘কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ)’র সংশ্লিষ্টতা থাকার অভিযোগে সমগ্র বান্দরবান জুড়ে যৌথ বাহিনীর চিরুনি অভিযান চলমান রয়েছে।

;

জনগণ হয়রানির ভয়ে কর দেয়া থেকে দূরে থাকে: সালমান এফ রহমান



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান

প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান

  • Font increase
  • Font Decrease

জনগণ কর দিতে চায় বলে মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান বলেছেন, মানুষ হয়রানি হওয়ার ভয়ে কর দেওয়া থেকে দূরে থাকে।

শনিবার (২৯ জুন) সকালে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ঢাকা জেলার ইউনিয়ন পরিষদসমূহের ক্যাশলেস স্মার্ট সেবার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

সালমান এফ রহমান বলেন, জনগণ ট্যাক্স দিতে চায় কিন্তু এত বেশি হয়রানি হতে হয় যে তারা দূরে থাকেন ট্যাক্স দেওয়া থেকে। যারা ট্যাক্স দিচ্ছে তাদের ওপর আরও বেশি ট্যাক্স বসাচ্ছি কিন্তু যারা ট্যাক্স দিচ্ছে না তাদের যদি ট্যাক্স নেটের মধ্যে নিয়ে আসতে পারি তাহলে ট্যাক্সের হারও কমবে।

ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার, চেয়ারম্যান, মেয়রদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী বলেছেন শহরের সুবিধা যেনো গ্রামে পাওয়া যায়।’ সারা বিশ্বে এখন বাংলাদেশকে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে দেখা হচ্ছে, এটা কিন্তু শুধু শহরে না গ্রামেও হচ্ছে।

উন্নয়নের ক্ষেত্রে দুটি সমস্যার কথা উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, একটি হচ্ছে বর্জ্য নিয়ন্ত্রণ করা। যদিও মন্ত্রী দুই/তিনটি উদ্যোগ নিয়েছেন। দ্বিতীয় সমস্যা হচ্ছে, এখন গ্রামে সবাই পাকা বাড়ি নির্মাণ করছে। ২/৩/৪ তলা পর্যন্ত বাড়ি নির্মাণ করছে কিন্তু কোন প্ল্যানে করছে না। এটা নিয়ে যেমন ঢাকায় আগুন লাগা বা সমস্যার ফলে ভেঙে নতুন করতে হচ্ছে। তাই যখন কাজ হয় তখনই যেনো এটাকে প্ল্যানের আওতায় আনা হয়।

সালমান এফ রহমান বলেন, অনেকে ফসলি জমি কিনে ভরাট করে বাড়ি, ঘর বা ইন্ডাস্ট্রি করছে। এটার ক্ষেত্রেও কিন্তু অনুমতি নিয়ে করতে হবে। এটা আমাদের ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানদেরকে দেখতে হবে। প্রধানমন্ত্রীও কিন্তু বলছেন, আবাদি জমি বাঁচাতে হবে।

তিনি বলেন, আমাদের অর্থনীতি খুবই ভালো ভাবে যাচ্ছিলো। কোভিডের কারণে একটু সমস্যায় পড়েছিলাম। তারপরও সেটাকে কাটিয়ে উঠতে পেড়েছিলাম। এরপর আবার যুদ্ধের কারণে আমাদের অর্থনীতি চাপে পড়ে। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে অর্থনৈতিক চাপ মোকাবিলা করতে পারবো। ডলারের সমস্যা ছিলো, সেটাও এখন কয়েক মাসের মধ্যে অনেকটা সমাধান হয়ে যাবে।

ঢাকা জেলা প্রশাসন আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, ঢাকা ২০ আসনের সংসদ সদস্য বেনজীর আহমদ, সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য শেখ আনারকলি পুতুল, স্থানীয় সরকার সচিব আবু হেনা মোরশেদ জামান, ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার মো. সাবিরুল ইসলাম ও ঢাকা জেলা প্রশাসক আনিসুর রহমান প্রমুখ।

;

কৃষক লীগের উদ্যোগে উত্তরায় বৃক্ষরোপন অভিযান



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪, বাংলাদেশ কৃষক লীগ ঢাকা মহানগর উত্তরের উদ্যোগে বৃক্ষরোপন অভিযান

ছবি: বার্তা২৪, বাংলাদেশ কৃষক লীগ ঢাকা মহানগর উত্তরের উদ্যোগে বৃক্ষরোপন অভিযান

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানী ঢাকার উত্তরায় ১৫ নম্বর সেক্টরের ব্রিজ লেকপাড় ও রাস্তার ধারে বাংলাদেশ কৃষক লীগ ঢাকা মহানগর উত্তরের উদ্যোগে ১ হাজার ফলজ, বনজ ও ভেষজ বৃক্ষ রোপন করা হয়েছে।

শনিবার (২৯ জুন) সকালে বাংলাদেশ কৃষক লীগের সভাপতি কৃষিবিদ সমীর চন্দের নেতৃত্বে এ বৃক্ষরোপন অভিযান পরিচালিত হয়।

সংগঠনের দফতর সম্পাদক রেজাউল করিম রেজার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে একথা জানানো হয়েছে।

বৃক্ষরোপন অভিযানের শুরুতে কৃষক লীগের সভাপতি কৃষিবিদ সমীর চন্দ বলেন, বাংলাদেশ কৃষক লীগ প্রতিষ্ঠার ৫২ বছর পূর্তি উপলক্ষে এ বছর আষাঢ়-শ্রাবণ-ভাদ্র ৩ মাসে ৫২ লাখ বৃক্ষ রোপন করবে। বৃক্ষ রোপনের পর প্রতিটি বৃক্ষকে নিজ সন্তানের মতো পরিচর্যা ও প্রতিপালন করতে হবে।

তিনি আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী কৃষকরত্ন শেখ হাসিনার নির্দেশে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও কৃষক লীগসহ সব সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ দল ক্ষমতায় থাকলেও গাছ লাগায়, ক্ষমতায় না থাকলেও গাছ লাগায়। স্বাধীনতাবিরোধী বিএনপি-জামায়াত চক্র ক্ষমতায় থাকলেও গাছ নিধন করে, ক্ষমতায় না থাকলেও গাছ নিধন করে। এই নিধনকারীদের দেশবিরোধী কর্মকাণ্ড রুখতে কৃষক লীগের তৃণমূল আরো শক্তিশালী করতে হবে।

বৃক্ষরোপন অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে কৃষক লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক কৃষিবিদ বিশ্বনাথ সরকার বিটু বলেন, গাছ মানুষের ও পরিবেশের অকৃত্রিম বন্ধু। তাই আসুন, প্রত্যেকে এই বছর ৫২টি করে গাছ লাগাই।

ঢাকা মহানগর উত্তর কৃষক লীগের সভাপতি মাকসুদুল ইসলামের সভাপতিত্বে বৃক্ষরোপন কর্মসূচি অনুষ্ঠানে অংশ নেন কৃষক লীগের সহসভাপতি আকবর আলী চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক ড. হাবিবুর রহমান মোল্লা, নুরে আলম সিদ্দিকী হক, ভারপ্রাপ্ত প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক নুরুল ইসলাম বাদশা, সহআইন সম্পাদক অ্যাডভোকেট রাবেয়া হক, ঢাকা মহানগর উত্তর কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক হালিম খান, ঢাকা মহানগর উত্তর কৃষক লীগের বৃক্ষরোপন কর্মসূচির আহ্বায়ক লুৎফর রহমান।

;