কলাপাড়ায় অগ্নিকাণ্ডে পুড়ল রাইসমিল, ১০ লাখ টাকার ক্ষতি



উপজেলা করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কলাপাড়া, পটুয়াখালী
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় অগ্নিকাণ্ডে একটি রাইসমিল পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। উপজেলা ফায়ার সার্ভিসের ২টি ইউনিট, থানা পুলিশ ও স্থানীয়দের সহায়তায় আধা ঘণ্টার মধ্যে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৫ জুন) উপজেলার সাপ্তাহিক হাট বাজারের শেষ মুহূর্তের রাত ৯.৩০ মিনিটের দিকে এ ঘটনা ঘটে।

স্থানীয়রা জানান, পৌর শহরের আন্ধারমানিক নদীর তীরে মৌডুবি ট্রলার ঘাট এলাকার সিরাজুল হক মুন্সির ‘তানভির রাইসমিলে’ অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়।আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ায় চাল, হলুদ-মরিচের গুঁড়াসহ অন্যান্য সামগ্রী পুড়ে গেছে।

কলাপাড়া ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার মো. ইলিয়াস বলেন, খবর পেয়ে আমাদের ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট স্থানীয়দের সহায়তায় দ্রুত আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়েছে।

বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিটের মাধ্যমে আগুনের সূত্রপাত বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে ক্ষতিগ্রস্ত ও প্রত্যক্ষদর্শীরা। মিল মালিক সিরাজুল হক মুন্সি বলেন, এ অগ্নিকাণ্ডে আমার প্রায় ১০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। তবে আল্লাহর কাছে শুকরিয়া কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।

দেশের ১৭ জেলায় ঝড়ের আভাস



নিউজ ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: ঝড়

ছবি: ঝড়

  • Font increase
  • Font Decrease

আবহাওয়া অধিদপ্তর দেশের ১৭ জেলার উপর দিয়ে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস দিয়েছে। একই সঙ্গে এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

বুধবার (৩ জুলাই) সকাল ৯টা পর্যন্ত অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য আবহাওয়ার বিশেষ পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়, রংপুর, রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, ঢাকা, ফরিদপুর, যশোর, কুষ্টিয়া, বরিশাল, পটুয়াখালি, কুমিল্লা, নোয়াখালি, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে দক্ষিণ বা দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ অস্থায়ীভাবে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

এদিকে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বুধবারও। ওইদিনও রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। তবে অপরিবর্তিত থাকতে পারে দিন ও রাতের তাপমাত্রা।

;

ডিএমপির আট কর্মকর্তাকে বদলি



Sajid Sumon
ছবি: ডিএমপির লোগো

ছবি: ডিএমপির লোগো

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) পদমর্যাদার আট কর্মকর্তাকে বদলি করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমানের সই করা এক অফিস আদেশে এই বদলি ও পদায়ন করা হয়।

বদলি কর্মকর্তাদের মধ্যে দারুসসালাম জোনের মফিজুর রহমান পলাশকে ট্রাফিক-মিরপুর জোনে, পিআরঅ্যান্ডএইচআরডি বিভাগের মো. মনিরুল হককে দারুসসালাম জোনে, এয়ারপোর্ট জোনের আসমা আক্তার সোনিয়াকে ডিএমপির সদর দপ্তর ও প্রশাসন বিভাগে, দক্ষিণখান জোনের রাকিবা ইয়াসমিনকে পিআরঅ্যান্ডএইচআরডি বিভাগে বদলি করা হয়েছে।

এছাড়া লালবাগ বিভাগের পেট্রোল-কোতোয়ালি মো. তারিকুল ইসলাম মাসুদকে দক্ষিণখান জোনে, উত্তরা বিভাগের পেট্রোল-উত্তরা পূর্ব এম ফখরুল হাসানকে এয়ারপোর্ট জোনে, ট্রাফিক-মিরপুর বিভাগের মো. হালিমুল হারুনকে ভিআইপি অ্যান্ড ভিভিআইপি প্রটেকশন বিভাগে এবং মো. সাজ্জাদ হোসেনকে লালবাগ বিভাগের পেট্রোল হিসেবে বদলি করা হয়েছে।

;

‘ফু’ দিয়েই সব রোগের চিকিৎসার নামে প্রতারণা: সিভিল সার্জনের পরিদর্শন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
ছবি: কথিত শামীম কবিরাজের সাথে সিভিল সার্জন

ছবি: কথিত শামীম কবিরাজের সাথে সিভিল সার্জন

  • Font increase
  • Font Decrease

কুষ্টিয়া সদর উপজেলার কমলাপুর পশ্চিমপাড়া গ্রামের শামীম হুজুর। কয়েক বছর ধরে তাকে হুজুর হিসেবে চিনলেও তার নাম এখন শামীম কবিরাজ। এক ‘ফু’ দিয়েই জটিল ও কঠিন রোগের চিকিৎসা দিচ্ছেন। যদিও এর বিনিময়ে ফি না নেয়ার কথা বলছেন তবু কৌশলে হাতিয়ে নিচ্ছেন হাজার হাজার টাকা।

টাকা নিজের কোনো টাকার চাহিদা নেই বলে জানিয়েছেন শামীম কবিরাজ, তার এই কৌশলের ফলে এতে করে প্রতিনয়ত বাড়ছে রোগীর সংখ্যা।

বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে কুষ্টিয়ার সিভিল সার্জন ডা: মো আকুল উদ্দিন ঐ গ্রামে কথিত কবিরাজের বাড়িতে পরিদর্শন করেন এবং ঘটনার সত্যতা পান।

এসময় তিনি দেখতে পান কবিরাজ সাধারণ মানুষকে পানি/ঝাঁড় ফুকের মাধ্যমে সকল রোগের চিকিৎসা সেবা দিচ্ছেন যা চিকিৎসা বিদ্যা বহির্ভূত এবং এর মাধ্যমে সাধারণ মানুষের সাথে প্রতারণা করছেন। সাধারণ মানুষ ও গণমাধ্যম কর্মীদের উপস্থিতিতে এবং জেলা পুলিশের সার্বিক সহোযোগিতায় শামীম কবিরাজকে তার কর্মকান্ড বন্ধ রাখতে বলা হয় এবং তাকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন কুষ্টিয়া সদর উপজেলার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো সাজ্জাদ হোসেন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

সিভিল সার্জন ডা: মো আকুল উদ্দিন জানান, নারী-পুরুষকে সামনে নিয়ে ‘ফু’ দিয়েই প্রায় কয়েক বছর ধরে সব রোগের চিকিৎসার নামে প্রতারণা করছেন বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। এতে করে সাধারণ মানুষের বিশ্বাসকে পুঁজি করে হাতিয়ে নিচ্ছিলো লাখ লাখ টাকা।

স্থানীয়রা জানান, শামীম কবিরাজ বিভিন্ন এলাকায় দালাল ঠিক করে করেছেন। তাদের মাধ্যমে সব রোগের চিকিৎসার প্রচার চালাচ্ছেন। বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে নিজেরাই তার কাছ থেকে চিকিৎসা নিয়ে বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি পেয়েছেন বলেও প্রচারণা করছেন। এসব কথা শুনে কুষ্টিয়া জেলাসহ অনেক জেলা ও উপজেলা থেকে সহজ-সরল মানুষেরা ছুটে আসেন তার কাছে। তার রোগীদের বেশিরভাগই নারী এবং সুযোগ বুঝে হাতিয়ে নেন লাখ লাখ টাকা।

বিষয়টি নিয়ে কবিরাজ শামীম বলেন, ‘আল্লাহর দয়ায় আমি কবিরাজ হয়েছি। জটিল ও কঠিন রোগের চিকিৎসা দিচ্ছি। সবাই আমার চিকিৎসা নিয়ে ভালো হচ্ছেন। প্রতিদিন রোগীদের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। টাকা নেওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘যে যা দেয় তা হাত দিয়ে ধরি। আমার কোনো চাহিদা নেই।’

এদিকে কবিরাজের অনুসারীরা অবশ্য জানান, গত দুবছর ধরে তিনি এক অজানা শক্তির আশীর্বাদ পেয়ে বাড়িতে বসে এমন চিকিৎসা দিয়ে আসছেন। ‘ফু’ দিয়ে তিনি যৌন রোগ, নিঃসন্তানে সন্তান, ডায়াবেটিস, কিডনি, ব্যথাসহ জটিল ও কঠিন রোগ ভালো করছেন। তিনি চিকিৎসা বাবদ কোনো টাকা নেন না। তবে খুশি মনে যে যা পারেন তাই কবিরাজকে দেন।

;

রংপুরে নির্মাণ শ্রমিকদের ন্যায্য বকেয়া পাওনার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
ছবি: শ্রমিকদের ন্যায্য বকেয়া পাওনার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন

ছবি: শ্রমিকদের ন্যায্য বকেয়া পাওনার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন

  • Font increase
  • Font Decrease

রংপুরের ঐতিহ্যবাহী 'লায়ন্স স্কুল এন্ড কলেজ' এর নির্মাণাধীন দ্বিতীয় নতুন ভবন এবং অভ্যন্তরীণ ক্রীড়া কমপ্লেক্স নির্মাণ কাজের শ্রমিকদের কাজের মজুরীর বকেয়া পাওনা টাকা আদায়ের দাবি নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছে ভুক্তভোগী শ্রমিকরা।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) দুপুরে রিপোর্টার্স ক্লাব, রংপুরের হলরুমে এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

সংবাদ সম্মেলনে শ্রমিকদের পক্ষে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন, রংপুর বিভাগীয় শহর ইমারত নির্মাণ শ্রমিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি ও বর্তমান উপদেষ্টা নুরুল ইসলাম।

এসময় উপস্থিত ছিলেন টাইলস মিস্ত্রি মাসুদ রানা বাবু, সেনিটারি মিস্ত্রি মাসুদ রানা বাবু, ইলেক্ট্রিক মিস্ত্রি আবুল হোসেন, রঙ মিস্ত্রি ইউসুফ আলী, থাই মিস্ত্রি মিজু প্রমুখ।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে জানানো হয়, 'লায়ন্স স্কুল এন্ড কলেজ, রংপুর'এর দ্বিতীয় নতুন ভবন এবং অভ্যন্তরীণ ক্রীড়া কমপ্লেক্সের নির্মাণাধীন যাবতীয় কাজের পারিশ্রমিক হিসাবে মজুরীর অর্থ ১৪,৭২,৯৮২.০০ (চৌদ্দ লক্ষ বাহাত্তর হাজার নয়শত বিরাশি টাকা) পাওনা রয়েছে। বিগত ২০২৩ খ্রিস্টাব্দের ১৭ ডিসেম্বর ওই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বর্তমান ও প্রাক্তন কমিটির নেতৃবৃন্দ এক যৌথ বৈঠকে আলোচনার পর জানান, বিশেষ কারণে দুই দিনের জন্য চলমান ভবন নির্মাণ কাজ বন্ধ থাকবে। দুই দিন পরই আবারও কাজ শুরু করা হবে। কিন্তু পরবর্তীতে আর কোন কাজ শুরু না করে গত ১লা রমজান থেকে শুরু শ্রমিকদের পারিশ্রমিকের পাওনা মজুরির টাকা না দিয়ে দিনের পর দিন ওই প্রতিষ্ঠানের প্রাক্তন ও বর্তমান কমিটির নেতৃবৃন্দ হয়রানি করাচ্ছেন। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সাবেক ও বর্তমান কমিটির নেতৃবৃন্দের দু'গ্রুপের কাছেই ধর্ণা দিয়ে আমারা বিপর্যন্ত হয়ে পড়েছি। সাবেক ও বর্তমান কমিটির অভ্যান্তরিণ কোন্দলে দু'পক্ষের কোনো পক্ষই শ্রমিকদের টাকার দায় নিচ্ছে না। এতে দিশেহারা হয়ে মানবেতর জীবন-যাপন করছেন পাওনাদার শ্রমিকরা।

এবিষয়ে সাবেক কমিটির সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা আকবর আলী জানান, আমাদের ক্ষমতা ২০২৩ সালের ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত ছিল। আমাদের সময় পর্যন্ত নির্মাণ কাজের শ্রমিকদের পাওনা ব্যাতিত যাবতীয় বিল প্রদান করা হয়েছে। তবে শ্রমিকরা তাদের পাওনা টাকা আমাদের ক্ষমতাকালীন বিল ভাউচার জমা না করায় তাদের পাওনা টাকা পরিশোধ করা সম্ভব হয়নি। শ্রমিকদের দাবীকৃত টাকা পাওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে তিনি আরো বলেন, শ্রমিকরা যে প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন সেটি দৃশ্যমান। ভুলে হয়তো শ্রমিকরা আমাদের সময় বিল দাখিল করেননি, তা বর্তমান কমিটি যাচাই বাছাই করে তাদের দাবীকৃত পাওনা টাকা পরিশোধ করবে এটাই নিয়ম। একইভাবে একই কথা বলেন, তৎকালীন নির্মাণ কমিটির আহবায়ক এনামুল হক সোহেল ।

লায়ন্স স্কুল এন্ড কলেজের নবাগত দায়িত্বপ্রাপ্ত সভাপতি অধ্যাপক ডা. আকতারুজ্জামান বলেন, পূর্বের কমিটির কাজের দায় আমি নিতে পারিনা। পূর্বের কমিটি প্রতিষ্ঠানে যে কাজ করেছেন, তারা সমস্ত বিলের টাকা তুলে নিয়ে গিয়ে সেই টাকার দায় আমাদের উপর চাপিয়ে দেয়ার চেষ্টা করছেন। তবে সাবেক ও বর্তমান কমিটির কোন্দলে নির্মাণ শ্রমিকরা তাদের পাওনা টাকা থেকে বঞ্চিত হওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি প্রতিবেদককে বলেন, এ বিষয়টি আমলে নিয়ে ক্ষতিয়ে দেখা হচ্ছে।

কমিটি গত ১৯ মে আমাদের বিল প্রদানের আশ্বাসে তারিখ দেয়। যথারীতি ১৯ মে ২০২৪ তারিখে সভাপতির চেম্বারে সাক্ষাত করতে যায় শ্রমিকরা, কিন্তুসেদিন তিনি অফিসে বসেন নাই। তবে বিদ্যালয়ের হিসাব রক্ষকের মাধ্যমে জানতে পারে বর্তমান কমিটি তাদের টাকা দিবে না। এমতাবস্থায়, তারা নিরুপায় হয়ে মজুরির পাওনা টাকা আদায়ে ব্যবস্থা গ্রহণে সহায়তার জন্য রংপুর জেলা ও মহানগর প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দিয়েও অদ্যবধি কোন প্রতিকার না পাওয়ায়। বর্তমানে অতি মানবেতর জীবন-যাপন করছে শ্রমিকরা।

;