তরুণদেরকে দেশ ও বিশ্বমানবতার সেবায় ব্রতী হতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর আহ্বান



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ

  • Font increase
  • Font Decrease

উচ্চশিক্ষা লাভ করে শুধু নিজের জন্য নয়, দেশ, সমাজ ও বিশ্বমানবতার সেবার ব্রতে আত্মনিয়োগ করতে তরুণ গ্র‍্যাজুয়েটদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

শুক্রবার (২৮ জুন) দুপুরে গাজীপুরের বোর্ডবাজারে ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অভ টেকনোলজি'র (আইইউটি) ৩৬তম সমাবর্তনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ আহবান জানান। আইইউটি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে ওআইসির সহকারী মহাসচিব ড. আহমদ কাওয়েসা সেনজেনডো বিশেষ অতিথি হিসেবে সমাবর্তনে বক্তব্য দেন।

হাছান মাহমুদ বলেন, সময়ের বিবর্তনে মানুষ আজ ক্রমেই স্বার্থপর হয়ে উঠছে। অন্যের কথা আর ভাবতে চায় না। এই অবক্ষয় থেকে সমাজকে ফিরিয়ে আনতে শিক্ষিত তরুণ সমাজকে অগ্রণী হতে হবে।

মুসলিম দেশগুলো আরও ঐক্যবদ্ধ থাকলে গাজায় মানবিক বিপর্যয় এবং মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের ওপর নির্যাতন রোধ করা যেতো উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, চলমান সংঘাত বন্ধে ও সংঘাতমুক্ত বিশ্ব গড়তে বিশ্ব জনমত তৈরিতে শিক্ষিত তরুণ সমাজকে এগিয়ে আসতে হবে।

তরুণ শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে ড. হাছান বলেন, জীবন এক যুদ্ধক্ষেত্র এবং স্বপ্ন আর প্রচেষ্টা এই যুদ্ধজয়ের সবচেয়ে বড় হাতিয়ার। ভারতের প্রয়াত প্রেসিডেন্ট এপিজে আব্দুল কালামের উক্তি স্মরণ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, যে স্বপ্ন মানুষকে ঘুমুতে দেয় না, সেই স্বপ্ন আর স্বপ্নজয়ের প্রচেষ্টা একাকার হলে বিপুল বিদ্যুৎ-চৌম্বকীয় শক্তির উদ্ভব হয়। আর এই শক্তি অপ্রতিরোধ্য।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ সময় বাংলাদেশে এ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য অর্গানাইজেশন অভ ইসলামিক কো-অপারেশন-ওআইসি'কে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, আইইউটি আজ দেশি-বিদেশি শিক্ষার্থীদের প্রযুক্তি বিষয়ে উচ্চ শিক্ষায় এক অনন্য বিদ্যাপীঠ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত। সামনের দিনগুলোতেও আইইউটি 'সেন্টার অভ এক্সিলেন্স' হিসেবে তার অবস্থান অক্ষুণ্ণ রাখবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন মন্ত্রী।

২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত রেকর্ড কক্সবাজারে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কক্সবাজার
ফাইল ছবি। ছবিঃ বার্তা২৪.কম

ফাইল ছবি। ছবিঃ বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গতকাল শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে আজ রোববার (৩০ জুন) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় দেশের সর্বোচ্চ ১৩৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে কক্সবাজারে।

রোববার (৩০ জুন) বাংলাদেশ মিটারোলজিক্যাল ডিপার্টমেন্টের বরাত দিয়ে বাংলাদেশ ওয়েদার অবজারভেশন টিম এ তথ্য জানিয়েছে।

এতে সারাদেশে উল্লেখযোগ্য বৃষ্টিপাত এর রেকর্ডসমূহে দেখা যায়, কক্সবাজারে ১৩৪ মিলিমিটার, তেঁতুলিয়ায় (পঞ্চগড়) ১২৯ মিলিমিটার, মংলায় (বাগেরহাট) ১১২ মিলিমিটার, বরগুনায় ৭১ মিলিমিটার, চট্টগ্রামে ৬৭ মিলিমিটার, মাদারীপুরে ৬০ মিলিমিটার, বদলগাছী (নওগাঁ) ৫৯ মিলিমিটার, বান্দরবানে ৫৭ মিলিমিটার, কুমারখালী (কুষ্টিয়া) ৫৫ মিলিমিটার এবং নাটোরে ৫৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়।

এর আগে আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মাল্লিক, দেশের ওপর মৌসুমি বায়ু সক্রিয় হওয়ার ফলে গত শনিবার থেকে আগামী ৬ জুলাই পর্যন্ত টানা অতি বৃষ্টিপাত হওয়ার কথা জানিয়েছিলেন।

বাংলাদেশ ওয়েদার অবজারভেশন টিম জানিয়েছে, এ বৃষ্টিবলয়ের নাম 'রিমঝিম'। এটা সবচেয়ে বেশি সক্রিয় থাকতে পারে ৩০ জুন থেকে ৫ জুলাই পর্যন্ত। এই বৃষ্টিবলয় গতকাল চট্টগ্রাম ও বরিশাল দিয়ে বিস্তৃত হয়েছে। আগামী ৭ জুলাই রংপুর হয়ে দেশ ত্যাগ করতে পারে।

আগামী সাত দিনে ঢাকায় গড়ে ১৮০-২২০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হতে পারে। চট্টগ্রাম ৪০০-৫৫০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হতে পারে। খুলনা বিভাগে গড়ে ২০০-২৫০ মিলিমিটার, বরিশাল বিভাগে গড়ে ২৫০-৪০০ মিলিমিটার, সিলেট বিভাগে গড়ে ৩৫০-৫০০ মিলিমিটার, ময়মনসিংহ ২৮০-৪০০ মিলিমিটার, রাজশাহী ১৫০-২২০ মিলিমিটার, রংপুর ৩৫০-৪৫০ মিলিমিটার বৃষ্টি হতে পারে।

;

ফুটপাতে ভবঘুরের মরদেহ, এ্যাম্বুলেন্স ভাড়া করে লাশ পাঠালো পুলিশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ফুটপাতে ভবঘুরের মরদেহ, এ্যাম্বুলেন্স ভাড়া করে লাশ পাঠালো পুলিশ

ফুটপাতে ভবঘুরের মরদেহ, এ্যাম্বুলেন্স ভাড়া করে লাশ পাঠালো পুলিশ

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে এক ভবঘুরের মরদেহ উদ্ধার করে শেষ গোসলসহ আনুষ্ঠানিকতা শেষ করে কাফনের কাপড় পড়িয়ে এম্বুলেন্সে করে গ্রামের বাড়িতে পাঠিয়েছে ডিএমপির মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ।

রোববার (৩০ জুন) সকালে মোহাম্মদপুর থানার গজনবী রোড এলাকা থেকে মরদেহ উদ্ধারের পর পরিচয় শনাক্তের পর নিহতের গ্রামের বাড়িতে মরদেহ পাঠানো হয়।

নিহতের নাম- গোলাম মোস্তফা (৪৯)। তিনি নওগাঁ জেলার রাণীনগর উপজেলার সুখান দিঘী গ্রামের মৃত আকুল মোল্লার সন্তান।

নিহতের ভাতিজা সাইদুল মোল্লা জানান, তার চাচা দীর্ঘদিন যাবৎ মানসিকভাবে অসুস্থ ছিলেন অবস্থায় ছিলো। বাড়ি থেকে বের হয়ে যাওয়ার পর দীর্ঘদিন তিনি নিখোঁজ ছিলেন। আজকে সকালে মোহাম্মদপুর থানা পুলিশের মাধ্যমে আমরা জানতে পারি মোহাম্মদপুর গজনবী রোডে পাঁকা রাস্তার মাথায় ফুটপাতে ওপর অজ্ঞাত অবস্থায় আমার চাচার মরদেহ পড়ে আছে। পরে আমরা খবর পেয়ে থানা পুলিশের মাধ্যমে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের মর্গ থেকে লাশ বুঝে নেই। আমরা গ্রামে দিন মজুরির কাজ করে কোনরকম জীবিকা নির্বাহ করি। এখান থেকে আমার চাচার মরদেহ নেওয়া এবং মরদেহের জন্য কাফনের কাপড় কেনার মতো সামর্থ্য আমাদের নেই। বিষয়টি থানা পুলিশকে বুঝিয়ে বললে তারা ওসি স্যারের দৃষ্টি আকর্ষন করেন। পরে তিনি এসে আমাদের এ্যাম্বুলেন্স ভাড়া ও কাফনের কাপড়ের টাকাসহ খরচের জন্য টাকার ব্যবস্থা করে দেন। পুলিশের সহায়তায় আমার চাচার মরদেহ আমরা গ্রামে নিয়ে দাফন করতে পারবো।

এ বিষয়ে মোহাম্মদপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাহফুজুল হক ভূঞা বলেন, আজ সকালে আমরা খবর পেয়ে গজনবী রোডের ফুটপাত থেকে অজ্ঞাত ভবঘুরে একজনের মরদেহ উদ্ধার করি। পরে সিআইডি ফরেনসিক টিমকে খবর দিলে তারা এসে নিহতের পরিচয় শনাক্ত করলে আমরা তার গ্রামের বাড়িতে খবর দেই। ওনার ভাতিজা আসার পরে আমাদের জানায় তাদের পরিবার আর্থিকভাবে খুবই অস্বচ্ছল। তাদের কাছে কাফনের কাপড় কেনার টাকাও নেই।

পরে মানবিক দিক থেকে আমি স্ব-উদ্যোগে আমাদের অন্যান্য অফিসাররাসহ মিলে এ্যাম্বুলেন্স ভাড়া, কাফনের কাপড় এবং খরচের জন্য কিছু টাকা জোগার করে গ্রামের বাড়িতে তার মরদেহ পাঠাই। আমরা চাই মানবিক দিক বিবেচনা করে সবাই সবার পাশে দাঁড়াক।

;

'বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস ও সাফল্যের অবিচ্ছেদ্য অংশ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়'



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন

  • Font increase
  • Font Decrease

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেছেন, বাংলাদেশের অভ্যুদয় ইতিহাস-ঐতিহ্য, সমৃদ্ধি আর সাফল্যের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

দেশের ঐতিহ্যবাহী সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস) উপলক্ষ্যে সোমবার (৩০ জুন) এক বাণীতে তিনি বলেন, 'আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারী, অভিভাবক, অ্যালামনাইসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও উষ্ণ অভিনন্দন।'

রাষ্ট্রপতি বলেন, মানবিক জ্ঞান এবং সাম্প্রতিকতম বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির নিবিড় সমন্বয়ে বিশ্বমানস্পর্শী হয়ে ওঠার সাধনায় নিয়োজিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই উপমহাদেশে উচ্চশিক্ষার বিস্তার, জ্ঞান আহরণ-বিতরণ ও সৃষ্টিতে অনন্য ভূমিকা পালন করছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে কেন্দ্র করেই এই অঞ্চলে রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক জাগরণ ঘটেছে এবং এরই ক্রমধারায় অভ্যুদয় হয়েছে স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশের।

তিনি বলেন, ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধসহ সকল গণতান্ত্রিক আন্দোলন- সংগ্রাম এবং দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের প্রতিটি ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিয়েছে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও শিক্ষকগণ। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাঙ্গণ থেকেই দেশের আপামর মানুষের মুক্তির স্বপ্ন দেখেছিলেন।

রাষ্ট্রপতি বলেন, 'শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি স্বাধীন বাংলাদেশের রূপকার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি মহান মুক্তিযুদ্ধে জীবন উৎসর্গকারী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ সকল বুদ্ধিজীবীর প্রতি।'

বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের 'সোনার বাংলা'-কে বাস্তব রূপ দিতে এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত উন্নত, সমৃদ্ধ, 'স্মার্ট বাংলাদেশ' গঠনে সরকার 'রূপকল্প-২০৪১' ঘোষণা করেছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, জাতির পিতার স্বপ্ন বাস্তবায়নে এবং চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের সুফল ভোগ করতে, প্রযুক্তি ও মানবিক মুক্তির অনন্য সংশ্লেষে এগিয়ে যেতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে। মানসম্মত শিক্ষা, প্রগাঢ় দেশপ্রেম এবং মুক্তমনের মানবিক মানুষ হয়ে ওঠার মধ্য দিয়েই বাংলদেশকে উন্নত দেশে পরিণত করা সম্ভব বলে আমি মনে করি।

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, 'বাঙালি জাতিসত্তার নিরন্তর বিকাশ ও সকল নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক উদ্ভাসনকে সর্বোচ্চ বিবেচনায় নিয়ে দেশের উন্নয়নে সকলের সামর্থোর সবটুকু নিয়োজিত করা এবং দেশের জন্য ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব তৈরি করাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম লক্ষ্য হতে হবে। বিশ্বমানের শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনায় দেশের সর্বোচ্চ এই বিদ্যাপীঠকে আরো বেশি কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে। মুক্তবুদ্ধিসম্পন্ন দক্ষ মানবসম্পদ গড়ার লক্ষ্য নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠা দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য 'তরুণ প্রজন্মের দক্ষতা বৃদ্ধিতে উচ্চশিক্ষা' যথার্থ ও সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি।'

তিনি বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অগ্রযাত্রা আরও বেগবান হোক এবং এ বিদ্যায়তনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সুনিপুণভাবে বাস্তবায়িত হোক- এই প্রত্যাশা করছি। নতুন জ্ঞান ও আলোকিত মানুষ সৃষ্টির মধ্য দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হাতে শোভা পাক অগ্রণী বাংলাদেশের আলোকবর্তিকা।

রাষ্ট্রপতি 'ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস' উপলক্ষ্যে আয়োজিত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করেন।

;

কুষ্টিয়ায় এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রের ৪ শিক্ষককে অব্যাহতি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
ছবিঃ বার্তা২৪.কম

ছবিঃ বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

এইচএসসি পরীক্ষায় কুষ্টিয়ার দৌলতপুর গার্লস কলেজ কেন্দ্রের চার শিক্ষককে তাদের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

রোববার (৩০ জুন) পরীক্ষা চলাকালে মোবাইল ফোন নিয়ে পরীক্ষাকক্ষে দায়িত্ব পালন করার সময় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাদের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেন।

অব্যাহতি পাওয়া শিক্ষকেরা হলেন, আল্লারদর্গা নুরুজ্জামান বিশ্বাস ডিগ্রি কলেজের সহকারী অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম, বড়গাংদিয়া নাসির উদ্দিন বিশ্বাস ডিগ্রি কলেজের প্রভাষক জাহিদ হোসেন, আহসাননগর কারিগরি কলেজের প্রভাষক মামুন অর রশিদ ও মাজহারুল হক।

দৌলতপুর গার্লস কলেজ কেন্দ্রের সচিব অধ্যক্ষ রেজাউল করিম জানান, মোবাইল ফোন উদ্ধার করে চার শিক্ষকদের বহিষ্কারের নির্দেশ দিয়েছেন দৌলতপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. ওবায়দুল্লাহ। পরে তাদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. ওবায়দুল্লাহ জানান, চার শিক্ষককে তাদের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

;