বগুড়ায় বগি লাইনচ্যুত, ঢাকার সঙ্গে রেল যোগাযোগ বন্ধ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বগুড়া
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বগুড়ার গাবতলীতে একটি ট্রেনের তিনটি বগী লাইনচ্যুত হয়েছে। এতে ঢাকার সাথে উত্তরাঞ্চলের বগুড়া, রংপুর, গাইবান্ধা, পঞ্চগড় ও লালমনিহাটের সাথে রেল যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে।

রোববার (৩০ জুন) রাত পৌনে ৯ টার দিকে গাবতলী রেল স্টেশনের প্রবেশ মুখে ট্রেনের বগী লাইনচ্যুত হয়।

বগুড়া রেল স্টেশনের স্টেশন মাস্টার সাজেদুর রহমান সাজু এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, সান্তাহার থেকে বোনারপাড়াগামী কলেজ ট্রেন নামের লোকাল ট্রেনটি বগুড়া রেল স্টেশন থেকে বোনারপাড়ার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায় রোববার রাত সোয়া ৮ টায়। ট্রেনটি গাবতলী স্টেশনে প্রবেশ করার আগেই পিছনের তিনটি বগী লাইনচ্যুত হয়। গাবতলী রেল স্টেশনে ট্রেনটির যাত্রা বিরতি ছিল, একারণে গতি কম থাকায় হতাহতের কোনো ঘটনা ঘটেনি।

তিনি আরও জানান, ট্রেন লাইন চ্যুত হওয়ার কারণে ঢাকাগামী লালমনি এক্সপ্রেস, সান্তাহারগামী করতোয়া এক্সপ্রেস ও সান্তাহারগামী লোকাল ট্রেন গুলো বিভিন্ন স্টেশনে আটকা পড়ে আছে। লাইনচ্যুত হওয়া বগী তিনটি উদ্ধারের পর ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হবে।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে শূন্যপদ থাকায় সংসদীয় কমিটির ক্ষোভ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক

  • Font increase
  • Font Decrease

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন পদে শূন্যপদ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি। কমিটি শূন্যপদ পূরণের ব্যবস্থা করাসহ বিশেষ প্রয়োজন ব্যতিত স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সকল প্রকার ডেপুটেশন বন্ধ করার সুপারিশ করে।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) জাতীয় সংসদে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এই সুপারিশ করা হয়। বৈঠক কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ সাদিকের সভাপতিত্বে কমিটি সদস্য ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ফরহাদ হোসেন, নূর-ই-আলম চৌধুরী, ড. শ্রী বীরেন শিকদার, মেহের আফরোজ, শরীফ আহমেদ, মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী, শাহদাব আকবর, মোহা. আসাদুজ্জামান আসাদ এবং শাহ সারোয়ার কবীর অংশগ্রহণ করেন।

কমিটি দ্বিতীয় বৈঠকের কার্যবিবরণী নিশ্চিত করা হয় এবং ২য় বৈঠকের সিদ্ধান্তসমুহের বাস্তবায়ন অগ্রগতি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়।এছাড়াও বৈঠকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অধীন সরকারি যানবাহন অধিদফতর ও সরকারি কর্মচারী হাসপাতালের কার্যক্রম বিস্তারিতভাবে উপস্থাপন করা হয়।

বৈঠকের এক পর্যায়ে সদস্যরা বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প শেষ হওয়ার পর যেসব প্রকল্প থেকে সরকারি যানবাহন অধিদফতরে গাড়ি ফেরত দেওয়া হয়নি তাদেরকে পত্র দিয়ে সতর্ক করার পাশাপাশি দ্রুত গাড়ি ফেরত দেওয়ার সুপারিশ করে।

স্থায়ী কমিটির বৈঠকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ্ উদ্দিন চৌধুরী, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ খায়রুল আলম সেখ, স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব মো. আজিজুর রহমানসহ মন্ত্রণালয় ও জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

;

রাজশাহীতে পদ্মার পানিতে তলিয়ে গেছে শত শত বিঘা জমির আবাদ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
পদ্মার পানিতে তলিয়ে গেছে বাদাম

পদ্মার পানিতে তলিয়ে গেছে বাদাম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজশাহীর বাঘা উপজেলার পদ্মা নদীর চকরাজাপুর ইউনিয়নের ১৫টি চরে বসবাসকারী প্রায় ৩ হাজার পরিবার এখন পানিবন্দি। শত শত বিঘা জমির ফসল পানিতে তলিয়ে গেছে।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) মানিকের চরে বাদাম রক্ষার চেষ্টা করছেন বাবুল শেখসহ অন্যান্য চাষিরা।

এই চরে শতাধিক পরিবার বাস করে, যারা এখনও পানিবন্দি অবস্থায় রয়েছে। এই পরিস্থিতি আরও ১৪টি চরের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। এদের প্রধান জীবিকা কৃষি কাজ, কিন্তু চারদিকে এখন শুধুই পানি। জমির ফসল সব পানির নিচে। এরই মধ্যে বাবুল শেখ তার পানিতে তলিয়ে যাওয়া বাদাম রক্ষার জন্য চেষ্টা করছেন।

পদ্মার ১৫টি চরে প্রায় ২০ হাজার মানুষ বাস করে। চরের অধিকাংশ পরিবারই অন্যের জমি বার্ষিক ভাড়া নিয়ে বসবাস করে।

স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তারা পরিস্থিতি মনিটর করছে এবং প্রয়োজনীয় সহায়তা দেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। তবে, বন্যার পানির কারণে যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে, যা সাহায্য কার্যক্রমকে বাধাগ্রস্ত করছে। ত্রাণ কার্যক্রম চালানোর জন্য তারা আরও নৌকার ব্যবস্থা করার চেষ্টা করছে।

এদিকে, বন্যার পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় চরের মানুষদের জীবনযাত্রা দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। অনেক পরিবার তাদের ঘরবাড়ি ছেড়ে উঁচু স্থানে আশ্রয় নিয়েছে। শিশু এবং বৃদ্ধদের স্বাস্থ্য ঝুঁকি বেড়ে গেছে। তাদের জন্য পর্যাপ্ত খাদ্য এবং বিশুদ্ধ পানির অভাব দেখা দিয়েছে।

চরের মানুষরা বলছেন, এভাবে চলতে থাকলে তাদের বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে যাবে। সরকারের পক্ষ থেকে দ্রুত সহায়তা চান তারা। এখন তাদের জীবনের প্রধান চ্যালেঞ্জ হলো খাদ্য এবং নিরাপদ পানির যোগান নিশ্চিত করা। স্থানীয় প্রশাসন এবং বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা একসাথে কাজ করে তাদের সাহায্য করার চেষ্টা করছে। পদ্মার চরের মানুষের অবস্থা খুবই নাজুক। তাদের জীবনযাত্রা পুনরুদ্ধার করতে সরকার এবং বিভিন্ন সংগঠনের আরও কার্যকর পদক্ষেপ প্রয়োজন বলে মনে করছেন তারা।

বাদাম চাষিরা বলছেন, ‘এই বন্যার কারণে তাদের সমস্ত ফসল পানিতে তলিয়ে গেছে। মূলত তারা কৃষির ওপর নির্ভরশীল, এবং এটি তাদের প্রধান আয়ের উৎস। এখন সমস্ত জমির ফসল বিনষ্ট হয়ে গেছে। তাদের জীবনযাত্রা কঠিন হয়ে পড়েছে। তারা খুবই দুর্বিষহ পরিস্থিতির মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন। এই অবস্থায় আমাদের ভবিষ্যৎ অত্যন্ত অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। বন্যার কারণে তাদের পরিবার চরম কষ্টের মধ্যে রয়েছে। বন্যার পানি দ্রুত হ্রাস না হলে অবস্থা আরও খারাপ হবে।

বাদাম চাষি বাবুল শেখ বলেন, মানিকের চরে ৬ বিঘা জমিতে বাদাম চাষ করেছিলাম। এরমধ্যে তিন বিঘার বাদাম উঠাতে পারলেও আরো তিন বিঘার বাদাম উঠানোর আগে পদ্মায় পানি চলে এসেছে। এগুলো উঠানোর চেষ্টা করছি। এর আগে শ্রমিকের খুব সংকটে রয়েছি। পানির কারণে আমাদের ফসল সব নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। আমাদের আয়ের প্রধান উৎস হলো কৃষি, কিন্তু এখন সবকিছু পানির নিচে। আমরা খুব কষ্টে আছি। এদিকে রাসেল ভাইপারের ভয়ে শ্রমিকরা কাজ করতে চায়নি। ফলে বেকায়দায় পড়তে হয়েছে। তবে তিন বিঘা জমির বাদাম এখনও পানির নিচে তলিয়ে আছে।

এই চরের আজগর আলী বলেন, আমি, আমার স্ত্রী এবং দুই ছেলে মিলে অন্যের কাছ থেকে জমি ভাড়া নিয়ে দুটি ঘর তৈরি করে বসবাস করছি। তবে পদ্মার পানি বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে আমরা চরম বিপদে আছি। আমাদের ছাগল ও গরুর জন্য কোন জায়গা নেই। বর্তমানে কৃষি কাজও বন্ধ রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে আমাদের জীবিকা নির্বাহ করা খুব কঠিন হয়ে পড়েছে। আমি মাঝে মাঝে জাল দিয়ে মাছ ধরার চেষ্টা করি এবং তা বিক্রি করে কিছু টাকা উপার্জন করি। কিন্তু এই সামান্য আয় দিয়ে আমাদের সংসার চালানো খুবই কঠিন হয়ে পড়েছে। আমাদের জীবনযাত্রা এখন চরম বিপর্যস্ত। আমরা জানি না কিভাবে এই পরিস্থিতি সামাল দেব। আমাদের জন্য খুবই প্রয়োজনীয় হয়ে পড়েছে সরকারের সহায়তা এবং সাহায্য।

চকরাজাপুর ইউনিয়নের এক নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বর জালাল উদ্দিন বলেন, পদ্মার চরের মধ্যে মানিকেরচর দিয়ারকাদিরপুর, টিকটিকিপাড়াচরসহ চকরাজাপুর ও কালিদাসখালির কিছু অংশ নিয়ে চকরাজাপুর ইউনিয়নের এক নম্বর ওয়ার্ড গঠিত। এই ওয়ার্ডে পরিবার রয়েছে তিন শতাধিক। ভোটার রয়েছে এক হাজার ৩৫ জন। চরের অধিকাংশ জমি নিচু ও ফসলি। জমিতে রোপন করা বাদাম ও পাটের ব্যাপক ক্ষতি হবে। অধিকাংশ জমির ফসল পানিতে তলিয়ে গেছে।

চকরাজাপুর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আজিযুল আযম বলেন, পদ্মার চরে প্রায় ৩ হাজার পরিবার রয়েছে। তারা এখন পানিন্দি রয়েছে। চরের অধিকাংশ বাড়ির পাশে পানি এসেছে। ৪৭৩ হেক্টর জমির মধ্যে অর্ধেক বাদাম উঠাতে পারেনি চাষিরা। সেই বাদাম পানিতে তলিয়ে গেছে। এরমধ্যে অনেকেই পানির নিচে ডুব দিয়ে বাদাম উঠাচ্ছেন।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শফিউল্লাহ সুলতান বলেন, "কিছু বাদাম চাষিরা জমি থেকে উঠাতে পারেনি কারণ তাদের জমি পানিতে তলিয়ে গেছে। তবে কিছু পাটের আবাদ বেঁচে রয়েছে। বাদামের চাষ হয়েছে ৪৭৩ হেক্টর এবং পাটের আবাদ হয়েছে ৪,৭৮০ হেক্টর। এই অবস্থার পরিস্থিতিতে বাদাম চাষিরা অত্যন্ত দুর্বল অবস্থায় রয়েছেন এবং তাদের জীবিকা প্রভাবিত হয়েছে।

;

‘ডেঙ্গু মোকাবেলায় পরিকল্পিতভাবে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ডেঙ্গু ও চিকনগুনিয়াসহ মশাবাহিত রোগ প্রতিরোধে মতবিনিময় সভায়/ছবি: বার্তা২৪.কম

ডেঙ্গু ও চিকনগুনিয়াসহ মশাবাহিত রোগ প্রতিরোধে মতবিনিময় সভায়/ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম সিটি (চসিক) মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেছেন, নগরীতে ডেঙ্গু ও চিকনগুনিয়া রোধে আমাদের সম্মিলিতভাবে ঐক্যবদ্ধ হয়ে করোনার মতো প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।

মঙ্গলবার (০২ জুলাই) দুপুরে চসিকের টাইগারপাসস্থ কার্যালয়ের কনফারেন্স রুমে ডেঙ্গু ও চিকনগুনিয়াসহ মশাবাহিত রোগ প্রতিরোধে এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

মেয়র বলেন, নগরীর প্রত্যেক সংস্থা, সামাজিক, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন সোসাইটির নেতৃবৃন্দ, মসজিদে জুমার নামাজে মাধ্যমে নাগরিকদের সচেতন করতে পারলে করোনার মতো ডেঙ্গুও প্রতিরোধ সম্ভব।

তিনি বলেন, আমাদের চারপাশে যে সমস্ত জায়গায় এডিস মশা জন্মায়, সেই সমস্ত জায়গায় যাতে এডিস মশা জন্মাতে না পারে সেই ব্যাপারে সকলকে সচেতন হতে হবে। নালা-নর্দমায় এডিস মশা জন্মায় না। পরিস্কার ও বদ্ধ পানি এডিস মশার প্রজনন ক্ষেত্র। তাই বসা-বাড়ির আশে-পাশে ডাব ও নারকেলের খোসা, প্লাস্টিকের বোতল, ফুলের টব, পরিত্যক্ত টায়ার, ছাদ বাগান ও ফ্রিজে জমানো পানি তিন দিনের বেশি যাতে জমে না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। বাসা বাড়ি, ছাদ-আঙ্গিনা নিজ নিজ উদ্যোগে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। এটি আমাদের সকলের নাগরিক দায়িত্ব। তিনি চট্টগ্রাম নগরীকে একটি নিরাপদ বাসযোগ্য ও পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন নগর গড়তে নগরবাসীর প্রতি আহ্বান জানান।

সভায় বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিবৃন্দ ডেঙ্গু প্রতিরোধে তাদের মতামত প্রদান করেন।

চসিক প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা কমান্ডার লতিফুল হক কাজমী’র সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ডাইরেক্টর বিগ্রেডিয়ার জেনারেল তসলিম, ফৌজদার হাট বিআইটিআইডি পরিচালক ডা. মো. সাখওয়াত উল্লাহ্, চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়েল ভারপ্রাপ্ত রেজিস্টার ডা. হোসাইন সরোয়ার, সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মেডিকেল অফিসার(রোগ নিয়ন্ত্রক) ডা. মো. নরুল হায়দার, ভারপ্রাপ্ত জেলা কীটতত্ববিদ সৈয়দ মো. মঈন উদ্দীন।

উপস্থিত ছিলেন-চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মো. ইমাম হোসেন রানা, ম্যালেরিয়া ও মশক নিয়ন্ত্রন কর্মকর্তা মো. শরফুল ইসলাম মাহী, উপ-প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা মো. মোরশেদুল আলম চৌধুরীসহ বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিগণ।

;

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৪৯



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৪৯। ফাইল ছবি

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৪৯। ফাইল ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

ডেঙ্গুতে গত ২৪ ঘণ্টায় ১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এসময়ে আক্রান্ত হয়েছেন আরও ৪৯ জন।

মঙ্গলবার (২ জুন) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ২৩ জন আর ঢাকার বাইরের বাসিন্দা ২৬ জন। চলতি বছর আক্রান্তের সংখ্যা পৌঁছেছে ৩ হাজার ৭৫১ জনে। মৃত্যু হওয়া বাসিন্দা চট্টগ্রামের।

আক্রান্তদের মধ্যে ৩০ জন পুরুষ আর ১৯ জন নারী। 

২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়ে হাসপাতাল ছেড়েছেন ৩৪ জন। আর চলতি বছর সুস্থ হয়েছেন মোট ৩ হাজার ৪৭৩ জন। 

;