লালমনিরহাটে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, লালমনিরহাট
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লালমনিরহাট জেলার কালীগঞ্জে বজ্রপাতে আরাফাত হোসেন (১২) নামে এক কিশোরের মৃত্যু হয়েছে।

শুক্রবার (২৮ জুন) দুপুরে উপজেলার তুষভান্ডা ইউনিয়নের কাঞ্চনশ্বর দুল্লার বাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত আরাফাত হোসেন ওই এলাকার ব্যবসায়ী ইব্রাহিমের ছেলে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আরাফাত দুপুর আড়াইটার দিকে বৃষ্টি শুরু হলে জমিতে বাধা গরু বাড়িতে নিয়ে আসা সময় বজ্রপাতে অসুস্থ হয়ে পড়ে। পরে তাকে উদ্ধার করে কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এ বিষয়ে কালীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ ইমতিয়াজ কবির বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন,তুষভান্ডা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান বিষয়টি জানিয়েছেন।

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকের পিছনে কার্ভাড ভ্যানের ধাক্কা, শিশুসহ নিহত ২



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বগুড়া
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকের পিছনে কার্ভাড ভ্যানের ধাক্কা, শিশুসহ নিহত ২। ছবিঃ বার্তা২৪.কম

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকের পিছনে কার্ভাড ভ্যানের ধাক্কা, শিশুসহ নিহত ২। ছবিঃ বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বগুড়ার নন্দীগ্রামে ট্রাকের পিছনে কার্ভাড ভ্যানের ধাক্কায় শিশুসহ দুইজন নিহত হয়েছেন। দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন আরো দুই জন।

রোববার (৩০ জুন) রাত ১১টায় বগুড়া-নাটোর মহাসড়কে নন্দীগ্রাম উপজেলার রনবাঘা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় দুর্ঘটনাটি ঘটে।

কুন্দারহাট হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্বাস আলী এতথ্য নিশ্চিত করেছেন।

নিহতরা হলেন, প্রান-আরএফএল গ্রুপের বিক্রয় প্রতিনিধি শহিদুল ইসলাম (৩৫) ও বেলাল হোসেনের ছেলে বায়েজিদ (৩)। হতাহতরা কুষ্টিয়া জেলার মিরপুর উপজেলার বাসিন্দা।

হাইওয়ে থানার ওসি জানান, প্রান-আরএফএল গ্রুপের কাভার্ড ভ্যান নাটোর থেকে বগুড়া যাচ্ছিল। এর কেবিনে ড্রাইভারের পাশের আসনে যাত্রী ছিলেন প্রান-আরএফএল গ্রুপের বিক্রয় প্রতিনিধি শহিদুল ইসলাম, বেলাল হোসেন, তার স্ত্রী ও শিশু পুত্র। রাত ১১টার দিকে রনবাঘা এলাকায় মহাসড়কের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা একটি ট্রাকের পিছনে ধাক্কা দেয় কাভার্ড ভ্যানটি। এতে কাভার্ড ভ্যানের সামনের অংশ দুমড়ে মুচড়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই শহিদুল ইসলাম মারা যান।

খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আহতদের উদ্ধার করে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে বায়েজিদ নামের শিশুটিকে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। আহত অবস্থায় বেলাল হোসেন ও তার স্ত্রী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। বেলাল হোসেনের স্ত্রীর নাম জানা যায়নি।

হাইওয়ে থানার ওসি বলেন, দুর্ঘটনার পরপরই ট্রাকটি পালিয়ে যায় এবং কাভার্ড ভ্যানের চালকও আহত অবস্থায় পালিয়ে যায়। কাভার্ড ভ্যানটি পুলিশ হেফাজতে রয়েছে।

;

২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত রেকর্ড কক্সবাজারে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কক্সবাজার
ফাইল ছবি। ছবিঃ বার্তা২৪.কম

ফাইল ছবি। ছবিঃ বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গতকাল শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে আজ রোববার (৩০ জুন) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় দেশের সর্বোচ্চ ১৩৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে কক্সবাজারে।

রোববার (৩০ জুন) বাংলাদেশ মিটারোলজিক্যাল ডিপার্টমেন্টের বরাত দিয়ে বাংলাদেশ ওয়েদার অবজারভেশন টিম এ তথ্য জানিয়েছে।

এতে সারাদেশে উল্লেখযোগ্য বৃষ্টিপাত এর রেকর্ডসমূহে দেখা যায়, কক্সবাজারে ১৩৪ মিলিমিটার, তেঁতুলিয়ায় (পঞ্চগড়) ১২৯ মিলিমিটার, মংলায় (বাগেরহাট) ১১২ মিলিমিটার, বরগুনায় ৭১ মিলিমিটার, চট্টগ্রামে ৬৭ মিলিমিটার, মাদারীপুরে ৬০ মিলিমিটার, বদলগাছী (নওগাঁ) ৫৯ মিলিমিটার, বান্দরবানে ৫৭ মিলিমিটার, কুমারখালী (কুষ্টিয়া) ৫৫ মিলিমিটার এবং নাটোরে ৫৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়।

এর আগে আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মাল্লিক, দেশের ওপর মৌসুমি বায়ু সক্রিয় হওয়ার ফলে গত শনিবার থেকে আগামী ৬ জুলাই পর্যন্ত টানা অতি বৃষ্টিপাত হওয়ার কথা জানিয়েছিলেন।

বাংলাদেশ ওয়েদার অবজারভেশন টিম জানিয়েছে, এ বৃষ্টিবলয়ের নাম 'রিমঝিম'। এটা সবচেয়ে বেশি সক্রিয় থাকতে পারে ৩০ জুন থেকে ৫ জুলাই পর্যন্ত। এই বৃষ্টিবলয় গতকাল চট্টগ্রাম ও বরিশাল দিয়ে বিস্তৃত হয়েছে। আগামী ৭ জুলাই রংপুর হয়ে দেশ ত্যাগ করতে পারে।

আগামী সাত দিনে ঢাকায় গড়ে ১৮০-২২০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হতে পারে। চট্টগ্রাম ৪০০-৫৫০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হতে পারে। খুলনা বিভাগে গড়ে ২০০-২৫০ মিলিমিটার, বরিশাল বিভাগে গড়ে ২৫০-৪০০ মিলিমিটার, সিলেট বিভাগে গড়ে ৩৫০-৫০০ মিলিমিটার, ময়মনসিংহ ২৮০-৪০০ মিলিমিটার, রাজশাহী ১৫০-২২০ মিলিমিটার, রংপুর ৩৫০-৪৫০ মিলিমিটার বৃষ্টি হতে পারে।

;

ফুটপাতে ভবঘুরের মরদেহ, এ্যাম্বুলেন্স ভাড়া করে লাশ পাঠালো পুলিশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ফুটপাতে ভবঘুরের মরদেহ, এ্যাম্বুলেন্স ভাড়া করে লাশ পাঠালো পুলিশ

ফুটপাতে ভবঘুরের মরদেহ, এ্যাম্বুলেন্স ভাড়া করে লাশ পাঠালো পুলিশ

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে এক ভবঘুরের মরদেহ উদ্ধার করে শেষ গোসলসহ আনুষ্ঠানিকতা শেষ করে কাফনের কাপড় পড়িয়ে এম্বুলেন্সে করে গ্রামের বাড়িতে পাঠিয়েছে ডিএমপির মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ।

রোববার (৩০ জুন) সকালে মোহাম্মদপুর থানার গজনবী রোড এলাকা থেকে মরদেহ উদ্ধারের পর পরিচয় শনাক্তের পর নিহতের গ্রামের বাড়িতে মরদেহ পাঠানো হয়।

নিহতের নাম- গোলাম মোস্তফা (৪৯)। তিনি নওগাঁ জেলার রাণীনগর উপজেলার সুখান দিঘী গ্রামের মৃত আকুল মোল্লার সন্তান।

নিহতের ভাতিজা সাইদুল মোল্লা জানান, তার চাচা দীর্ঘদিন যাবৎ মানসিকভাবে অসুস্থ ছিলেন অবস্থায় ছিলো। বাড়ি থেকে বের হয়ে যাওয়ার পর দীর্ঘদিন তিনি নিখোঁজ ছিলেন। আজকে সকালে মোহাম্মদপুর থানা পুলিশের মাধ্যমে আমরা জানতে পারি মোহাম্মদপুর গজনবী রোডে পাঁকা রাস্তার মাথায় ফুটপাতে ওপর অজ্ঞাত অবস্থায় আমার চাচার মরদেহ পড়ে আছে। পরে আমরা খবর পেয়ে থানা পুলিশের মাধ্যমে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের মর্গ থেকে লাশ বুঝে নেই। আমরা গ্রামে দিন মজুরির কাজ করে কোনরকম জীবিকা নির্বাহ করি। এখান থেকে আমার চাচার মরদেহ নেওয়া এবং মরদেহের জন্য কাফনের কাপড় কেনার মতো সামর্থ্য আমাদের নেই। বিষয়টি থানা পুলিশকে বুঝিয়ে বললে তারা ওসি স্যারের দৃষ্টি আকর্ষন করেন। পরে তিনি এসে আমাদের এ্যাম্বুলেন্স ভাড়া ও কাফনের কাপড়ের টাকাসহ খরচের জন্য টাকার ব্যবস্থা করে দেন। পুলিশের সহায়তায় আমার চাচার মরদেহ আমরা গ্রামে নিয়ে দাফন করতে পারবো।

এ বিষয়ে মোহাম্মদপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাহফুজুল হক ভূঞা বলেন, আজ সকালে আমরা খবর পেয়ে গজনবী রোডের ফুটপাত থেকে অজ্ঞাত ভবঘুরে একজনের মরদেহ উদ্ধার করি। পরে সিআইডি ফরেনসিক টিমকে খবর দিলে তারা এসে নিহতের পরিচয় শনাক্ত করলে আমরা তার গ্রামের বাড়িতে খবর দেই। ওনার ভাতিজা আসার পরে আমাদের জানায় তাদের পরিবার আর্থিকভাবে খুবই অস্বচ্ছল। তাদের কাছে কাফনের কাপড় কেনার টাকাও নেই।

পরে মানবিক দিক থেকে আমি স্ব-উদ্যোগে আমাদের অন্যান্য অফিসাররাসহ মিলে এ্যাম্বুলেন্স ভাড়া, কাফনের কাপড় এবং খরচের জন্য কিছু টাকা জোগার করে গ্রামের বাড়িতে তার মরদেহ পাঠাই। আমরা চাই মানবিক দিক বিবেচনা করে সবাই সবার পাশে দাঁড়াক।

;

'বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস ও সাফল্যের অবিচ্ছেদ্য অংশ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়'



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন

  • Font increase
  • Font Decrease

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেছেন, বাংলাদেশের অভ্যুদয় ইতিহাস-ঐতিহ্য, সমৃদ্ধি আর সাফল্যের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

দেশের ঐতিহ্যবাহী সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস) উপলক্ষ্যে সোমবার (৩০ জুন) এক বাণীতে তিনি বলেন, 'আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারী, অভিভাবক, অ্যালামনাইসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও উষ্ণ অভিনন্দন।'

রাষ্ট্রপতি বলেন, মানবিক জ্ঞান এবং সাম্প্রতিকতম বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির নিবিড় সমন্বয়ে বিশ্বমানস্পর্শী হয়ে ওঠার সাধনায় নিয়োজিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই উপমহাদেশে উচ্চশিক্ষার বিস্তার, জ্ঞান আহরণ-বিতরণ ও সৃষ্টিতে অনন্য ভূমিকা পালন করছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে কেন্দ্র করেই এই অঞ্চলে রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক জাগরণ ঘটেছে এবং এরই ক্রমধারায় অভ্যুদয় হয়েছে স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশের।

তিনি বলেন, ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধসহ সকল গণতান্ত্রিক আন্দোলন- সংগ্রাম এবং দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের প্রতিটি ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিয়েছে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও শিক্ষকগণ। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাঙ্গণ থেকেই দেশের আপামর মানুষের মুক্তির স্বপ্ন দেখেছিলেন।

রাষ্ট্রপতি বলেন, 'শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি স্বাধীন বাংলাদেশের রূপকার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি মহান মুক্তিযুদ্ধে জীবন উৎসর্গকারী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ সকল বুদ্ধিজীবীর প্রতি।'

বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের 'সোনার বাংলা'-কে বাস্তব রূপ দিতে এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত উন্নত, সমৃদ্ধ, 'স্মার্ট বাংলাদেশ' গঠনে সরকার 'রূপকল্প-২০৪১' ঘোষণা করেছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, জাতির পিতার স্বপ্ন বাস্তবায়নে এবং চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের সুফল ভোগ করতে, প্রযুক্তি ও মানবিক মুক্তির অনন্য সংশ্লেষে এগিয়ে যেতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে। মানসম্মত শিক্ষা, প্রগাঢ় দেশপ্রেম এবং মুক্তমনের মানবিক মানুষ হয়ে ওঠার মধ্য দিয়েই বাংলদেশকে উন্নত দেশে পরিণত করা সম্ভব বলে আমি মনে করি।

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, 'বাঙালি জাতিসত্তার নিরন্তর বিকাশ ও সকল নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক উদ্ভাসনকে সর্বোচ্চ বিবেচনায় নিয়ে দেশের উন্নয়নে সকলের সামর্থোর সবটুকু নিয়োজিত করা এবং দেশের জন্য ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব তৈরি করাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম লক্ষ্য হতে হবে। বিশ্বমানের শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনায় দেশের সর্বোচ্চ এই বিদ্যাপীঠকে আরো বেশি কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে। মুক্তবুদ্ধিসম্পন্ন দক্ষ মানবসম্পদ গড়ার লক্ষ্য নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠা দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য 'তরুণ প্রজন্মের দক্ষতা বৃদ্ধিতে উচ্চশিক্ষা' যথার্থ ও সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি।'

তিনি বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অগ্রযাত্রা আরও বেগবান হোক এবং এ বিদ্যায়তনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সুনিপুণভাবে বাস্তবায়িত হোক- এই প্রত্যাশা করছি। নতুন জ্ঞান ও আলোকিত মানুষ সৃষ্টির মধ্য দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হাতে শোভা পাক অগ্রণী বাংলাদেশের আলোকবর্তিকা।

রাষ্ট্রপতি 'ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস' উপলক্ষ্যে আয়োজিত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করেন।

;