পদ্মা সেতু পরিচালনায় আসছে সরকারি কোম্পানি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম ঢাকা
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পদ্মা সেতু পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণে আলাদা একটি কোম্পানি গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। সেতুর টোল আদায়সহ সার্বিক পরিচালনার কাজ করবে শতভাগ সরকারি মালিকানাধীন এই কোম্পানি।

সোমবার (১ জুলাই) সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভা বৈঠকে ‘পদ্মা ব্রিজ অপারেশন অ্যান্ড মেইনটেন্যান্স কোম্পানি পিএলসি’ শিরোনামে এ প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এতে সভাপতিত্ব করেন।

বৈঠক শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন প্রেস ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, কোম্পানির অনুমোদিত মূলধন হবে এক হাজার কোটি টাকা। এর মূল দায়িত্ব থাকবে পদ্মা সেতুর রক্ষণাবেক্ষণ। কোম্পানিতে ১৪ জনের বোর্ড অব ডিরেক্টর থাকবে।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, রেল ও অর্থ মন্ত্রণালয়, সেতু বিভাগ ও সেতু কর্তৃপক্ষ থেকে প্রতিনিধি থাকবেন। কোম্পানি আইন অনুযায়ী তারা চলবে এবং জনবল কাঠামো তারাই অনুমোদন দেবে। কোম্পানির মূল উদ্দেশ্য, এ সেতুর পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ ধীরে ধীরে আমাদের আওতায় নিয়ে আসা।

২০২২ সালের ২৫ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বহুল প্রতীক্ষিত পদ্মা সেতুর উদ্বোধন করেন। ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার এ সেতুতে ব্যয় হয় ৩১ হাজার ১০৫ কোটি টাকা। এর মাধ্যমে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলা সড়কপথে যুক্ত হয় রাজধানী ঢাকার সঙ্গে।

এতে গত ২৫ জুন পর্যন্ত দুই বছরে টোল আদায় হয়েছে এক হাজার ৬৪৮ কোটি টাকা। এ সেতু দিয়ে যানবাহন চলাচল থেকে যে আয় হচ্ছে, তা জমা হচ্ছে সেতু কর্তৃপক্ষের ব্যাংক হিসাবে।

পাঁচ বছরের বেসরকা‌রি প্রতিষ্ঠান কো‌রিয়ান এক্স‌প্রেসও‌য়ে ৬৯৩ কোটি টাকায় সেতুর টোল আদায় এবং রক্ষণা‌বেক্ষ‌ণের দা‌য়িত্ব পালন কর‌ছে। তাদের সঙ্গে চুক্তি শেষ হওয়ার পর পদ্মা সেতু পরিচালনা যাবে কোম্পানির অধীনে।

মাহবুব হোসেন আরও বলেন, মাদারীপুরের শিবচরে ‘ইনস্টিটিউট অব ফ্রন্টিয়ার টেকনোলজি (শিফট)-২০২৪’ স্থাপনে একটি আইনের নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ (আইসিটি) থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামে এ ইনস্টিটিউট করার প্রস্তাব করা হলেও তাতে সম্মতি দেননি তিনি।

মন্ত্রিসভার বৈঠকে ‘শেখ হাসিনা ইনস্টিটিউট অব ফ্রন্টিয়ার টেকনোলজি (শিফট) আইন, ২০২৪’-এর খসড়া উপস্থাপন করা হলে প্রধানমন্ত্রী তার নামের অংশটুকু বাদ দিতে নির্দেশ দেন। এই ইনস্টিটিউটটি মূলত আইসিট-সংক্রান্ত প্রযুক্তি, গবেষণা, প্রযুক্তি উদ্ভাবন, গবেষণায় প্রশিক্ষণ প্রদান এবং গবেষণা কার্যক্রম চালু করবে।

তিনি বলেন, এটির একটি গভর্নিং বোর্ড থাকবে এবং একজন প্রধান পৃষ্ঠপোষক থাকবেন। প্রধান পৃষ্ঠপোষক হবেন প্রধানমন্ত্রী। বোর্ড অব গর্ভনরের সভাপতি হবেন তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগের মন্ত্রী। আইনটি মন্ত্রিসভায় নীতিগতভাবে অনুমোদিত হয়েছে।

সদ্য পাস হওয়া বাজেট খুবই স্বচ্ছতা, নজরদারি ও যত্নের সঙ্গে বাস্তবায়নের জন্য মন্ত্রী ও সচিবদের সবাইকে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, মন্ত্রিসভার বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী সবাইকে খুবই যত্নের সঙ্গে, নজরদারির সঙ্গে, নিপুণভাবে ও স্বচ্ছতার সঙ্গে যেন বাজেট বাস্তবায়ন করা হয় সে বিশেষ নির্দেশনা দিয়েছেন।

মন্ত্রিসভার বৈঠকে গতকাল রপ্তানি নীতি ২০২৪-২৭ অনুমোদন দেওয়া হয়। প্রতি তিন বছর অন্তর প্রণয়ন করা হয় রপ্তানি নীতি। আগের মেয়াদ গত ৩০ জুন শেষ হওয়ায় নতুন নীতিতে কিছু বিশেষ বিষয় যোগ করা হয়েছে।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, আমাদের রপ্তানির ক্ষেত্রে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের পর আমরা বিশেষ কিছু সুযোগ-সুবিধা হারাব। সেক্ষেত্রে আমাদের রপ্তানি যাতে প্রতিযোগিতামূলক থাকে, রপ্তানিকারকরা যাতে উৎসাহিত বোধ করেন, সেদিকে নজর দিয়েই নতুন নীতি তৈরি করা হয়েছে। গত বছর রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৮০ বিলিয়ন ডলার। এ অর্থবছরের এখনও হিসাব করা হয়নি।

শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে তিন ট্রাকের সংঘর্ষ, আহত ৪



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে তিন ট্রাকের সংঘর্ষ, আহত ৪

শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে তিন ট্রাকের সংঘর্ষ, আহত ৪

  • Font increase
  • Font Decrease

মাদারীপুরের শিবচরে বঙ্গবন্ধু এক্সপ্রেসওয়েতে ৩টি ট্রাকের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে ৪ জন আহত হয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) সকালে শিবচরে এ ঘটনা ঘটে। এতে ঢাকামুখী যান চলাচল বন্ধ রয়েছে।

শিবচর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুব্রত গোলদার গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

বিস্তারিত আসছে... 

;

রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযান, গ্রেফতার ১৩



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযান, গ্রেফতার ১৩

রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযান, গ্রেফতার ১৩

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান চালিয়ে ১৩ জনকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। মাদক বিক্রি ও সেবনের অভিযোগে তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।

বুধবার (৩ জুলাই) সকাল ৬টা থেকে বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) সকাল ৬টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাদকদ্রব্য উদ্ধারসহ তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।

এ সময় তাদের কাছ থেকে থেকে ২০ পিস ইয়াবা, ২৮৬ গ্রাম হেরোইন, ৫০ বোতল ফেন্সিডিল ও ৩২ কেজি ৫০০ গ্রাম গাঁজা উদ্ধার করা হয়েছে বলে জা‌নিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ।

ডিএমপির নিয়মিত মাদকবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে এ অ‌ভিযান প‌রিচালনা করা হয়েছে বলে জানানো হয়। সেই সঙ্গে আটককৃতদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে, ৯টি মামলা রুজু হয়েছে বলেও জানানো হয়।

;

ভূমি কর: বিলুপ্ত হলো চারশো বছর আগে তৈরি মুঘলদের নিয়ম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ভূমি কর: বিলুপ্ত হলো চারশো বছর আগে তৈরি মুঘলদের নিয়ম

ভূমি কর: বিলুপ্ত হলো চারশো বছর আগে তৈরি মুঘলদের নিয়ম

  • Font increase
  • Font Decrease

ভূমি উন্নয়ন করের নতুন যুগে প্রবেশ করেছে বাংলাদেশে। ভূমি উন্নয়ন কর আইন ২০২৩ অনুযায়ী, ভূমি উন্নয়ন কর আদায়ের সময়কাল হবে প্রতি বছরের ১ জুলাই থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত। ফলে বাংলা সাল অনুযায়ী ভূমি উন্নয়ন কর আদায়ের ৪৪০ বছরের পুরোনো মুঘল প্রথার বিলুপ্তি ঘটেছে।

এই পরিবর্তনের মাধ্যমে ভূমি উন্নয়ন কর আদায় ব্যবস্থাপনাকে জাতীয় অর্থ বছরের সাথে সমন্বিত করা হয়েছে। পূর্বে ভূমি উন্নয়ন কর আদায়ের সময়কাল ছিল বাংলা সনের ১ বৈশাখ থেকে ৩০ চৈত্র পর্যন্ত। জাতীয় অর্থ বছরের সাথে সমন্বয়ের ফলে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে ভূমি মালিকের ভূমি উন্নয়ন কর প্রদান সম্পর্কিত হিসাব ব্যবস্থাপনা অধিকতর সহজ ও গতিশীল হবে। এছাড়া জাতীয় অর্থনীতিতে ভূমি উন্নয়ন করের প্রভাব নির্ণয় অধিকতর সুবিধাজনক হবে।

বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, কৃষি ফসল ওঠার উপর নির্ভর করে মুঘল আমলে খাজনা আদায় করা হতো। সেই কৃষির ফলনের ঋতু পরিবর্তন হয়েছে।

একইসাথে আর্থিক কাঠামোর সাথে সঙ্গতি রেখে হিসাব ব্যবস্থাপনা সহজ করার লক্ষ্যে অর্থবছর অনুযায়ী ভূমি কর আদায়ের উদ্দেশ্যেই শতশত বছরের পুরোনো এ রীতি পরিবর্তন করা হয়েছে।

মুঘল আমলে যেভাবে ভূমির খাজনা আদায় প্রবর্তন হয়

মুঘল বাংলায় ১৫৮৪ খ্রিস্টাব্দ থেকে প্রথম বাংলা সন গণনা করা হয়। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে খাজনা আদায়ে এই গণনা কার্যকর শুরু হয়েছিল ১৫৫৬ সাল থেকে (পূর্বের তারিখে দেখিয়ে)। কালক্রমে ব্রিটিশ ও পাকিস্তান আমল হয়ে স্বাধীন বাংলাদেশেও বাংলা সনের হিসাবেই জমির খাজনা তথা ভূমি কর নেয়া হত। ১৫৮৪ প্রায়োগিক সাল ধরলে সময়ের প্রয়োজনে প্রায় ৪৪০ বছর পর ভূমি কর আদায়ের সময় পরিবর্তন হচ্ছে।

যেভাবে ভূমি কর পরিশোধ করতে হয়

ভূমি উন্নয়ন কর হালসনের হিসাব অনুযায়ী পরিশোধ করতে হয়। অর্থাৎ, প্রতি বছরের ভূমি উন্নয়ন কর উক্ত বছরের ৩০ জুনের মধ্যে জরিমানা ব্যতীত আদায় করা যাবে। কৃষিকাজের ওপর নির্ভরশীল ব্যক্তি বা পরিবারভিত্তিক কৃষি জমির মোট পরিমাণ ৮ দশমিক ২৫ একর বা ২৫ বিঘা পর্যন্ত হলে ভূমি উন্নয়ন কর দিতে হবে না। তবে এই জমির পরিমাণ ২৫ বিঘার বেশি হলে সম্পূর্ণ কৃষি ভূমির ওপর ভূমি উন্নয়ন কর দিতে হবে।

অন্যদিকে, অকৃষি ভূমিকে ব্যবহার ভিত্তিক বাণিজ্যিক, শিল্প এবং আবাসিক ও অন্যান্য শ্রেণিতে বিভাজন করে সরকার, সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, অকৃষি ভূমির ভূমি উন্নয়ন কর হার নির্ধারণ ও পুনঃনির্ধারণ করে ভূমি উন্নয়ন কর আদায় করে থাকে। এছাড়া, সরকার সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, যেকোনো ব্যক্তি বা যেকোনো শ্রেণির ব্যক্তিবর্গ অথবা কোনো সংস্থাকে উক্ত প্রজ্ঞাপনে উল্লিখিত শ্রেণি ও পরিমাপের কৃষি বা অকৃষি ভূমির ভূমি উন্নয়ন কর মওকুফ করতে পারবে।

;

আন্দোলনরত শিক্ষকদের সঙ্গে ওবায়দুল কাদেরের বৈঠক আজ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সর্বজনীন পেনশন স্কিম (প্রত্যয়) বাতিলের দাবিতে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা তিনদিন ধরে টানা আন্দোলন করছেন। লাগাতার আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণার পরিপ্রেক্ষিতে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক, পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে আজ বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) তাদের আলোচনায় বসার কথা রয়েছে। এতে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলও উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে। 

গতকাল বুধবার (৩ জুলাই) বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের মহাসচিব ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. নিজামুল হক ভূঁইয়া এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

তিনি সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার এ বিষয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।

ড. নিজামুল হক বলেন, ওবায়দুল কাদের বুধবার সন্ধ্যায় আমাদের সঙ্গে মিটিংয়ের সময় দিয়েছিলেন। কিন্তু পরে তিনি বৃহস্পতিবার সকালে সময় দিয়েছেন।

এ ঘোষণার পরেও শিক্ষকদের কর্মসূচি চলবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমাদের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত সর্বাত্মক আন্দোলন চলতে থাকবে।

এদিকে, বৃহস্পতিবারও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস-পরীক্ষাসহ সব ধরনের একাডেমিক কার্যক্রম টানা তৃতীয় দিনের মতো বন্ধ রয়েছে।

এদিকে, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের আন্দোলনের মধ্যে সর্বজনীন পেনশন স্কিম ‘প্রত্যয়’-এর কিছু বিষয় স্পষ্ট করে মঙ্গলবার অর্থ মন্ত্রণালয়ের দেওয়া ব্যাখ্যা প্রত্যাখ্যান করে শিক্ষকরা বলেছেন, তাদের চলমান এই আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।

মঙ্গলবার অর্থ মন্ত্রণালয় প্রত্যয় স্কিম সম্পর্কে এক ব্যাখ্যায় বলেছে, ১ জুলাই থেকে এই স্কিম শুরু হয়েছে। স্বশাসিত, স্বায়ত্তশাসিত ও রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানে ১ জুলাই বা এরপর যোগদানকারী সব কর্মচারী বাধ্যতামূলকভাবে প্রত্যয় স্কিমের আওতাভুক্ত হবেন। ১ জুলাইয়ের আগে যোগদানকারীরা পুরনো নিয়মেই পেনশন পাবেন। অনুরূপ ব্যাখ্যা দিয়েছে, জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষও।

এক বার্তায় জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ বলেছে, ৩০ জুনের আগে চাকরিতে যোগদানকারী শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীদের নতুন স্কিমে যুক্ত হওয়ার বাধ্যবাধকতা নেই। তবে আন্দোলনরত শিক্ষকদের তিনটি মূল দাবির মধ্যে রয়েছে- প্রত্যয় স্কিমের প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহার, সুপার গ্রেডে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তি এবং শিক্ষকদের জন্য স্বতন্ত্র বেতন স্কেল প্রবর্তন।

;