কোটা ইস্যু: ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে জাবি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন



জাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিল ও মেধাভিত্তিক নিয়োগের পরিপত্র বহাল রাখাসহ ৪ দফা দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থীরা। এর আগে টানা চারদিন মহাসড়কে অবরোধ কর্মসূচি পালন করেছে শিক্ষার্থীরা।

শুক্রবার (৫ জুলাই) বিকাল ৪টায় মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে বিকাল সাড়ে ৩টায় কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার থেকে একটি বিক্ষোভ-মিছিল বের করে শহীদ মিনার প্রদক্ষিণ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক সংলগ্ন ঢাকা আরিচা মহাসড়কে গিয়ে শেষ হয়।

শিক্ষার্থীদের প্রস্তাবিত ৪ দফা দাবিসমূহ হচ্ছে- ২০১৮ সালে ঘোষিত সরকারি চাকুরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিল ও মেধাভিত্তিক নিয়োগের পরিপত্র বহাল রাখতে হবে; ১৮' এর পরিপত্র বহাল সাপেক্ষে কমিশন গঠন করে দ্রুত সময়ের মধ্যে সরকারি চাকুরিতে (সকল গ্রেডে) অযৌক্তিক ও বৈষম্যমূলক কোটা বাদ দিতে হবে এবং সংবিধান অনুযায়ী কেবল অনগ্রসর ও সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর কথা বিবেচনা করা যেতে পারে; সরকারি চাকরির নিয়োগ পরীক্ষায় কোটা সুবিধা একাধিকবার ব্যবহার করা যাবে না এবং কোটায় যোগ্য প্রার্থী না পাওয়া গেলে শূন্য পদগুলোতে মেধা অনুযায়ী নিয়োগ দিতে হবে; দুর্নীতিমুক্ত, নিরপেক্ষ ও মেধাভিত্তিক আমলাতন্ত্র নিশ্চিত করতে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে।

মানববন্ধনে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা তাদের বক্তব্যেকোটা ব্যবস্থার সমালোচনা করেন। এছাড়া কোটার মাধ্যমে বৈষম্য তৈরি হচ্ছে বলে তাদের মতামত তুলে ধরেন। এসময় হাইকোর্টে শুনানির তারিখ পেছানো এবং প্রধান বিচারপতির ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের করা মন্তব্যের সমালোচনা করেন শিক্ষার্থীরা।

মানববন্ধনে নৃবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী মেহের আফরোজ শাওলী বলেন, আমরা দেখতে পাচ্ছি সবোর্চ্চ আদালত তার ক্ষমতাকে ব্যবহার করে আমাদের উপর নিপীড়ন করছে। ওবায়দুল কাদের বলছে এই আন্দোলনে জামাত-শিবির ভর করেছে। আমাদের ন্যায়ের আন্দোলনকে প্রতিহত করার সর্বোচ্চ চেষ্টা এদেশের ক্ষমতাসীন চক্র করে যাচ্ছে। আমরা এতে পরাস্ত হবো না। কারণ আমরা এদেশের মানুষ। এটি আমাদের অধিকার।

গণিত বিভাগের শিক্ষার্থী স্বপন মাহমুদ বলেন, আমরা চাইনা আন্দোলন দীর্ঘায়িত হোক। ২০১৮ সালের পরিপত্র বহাল করে সরকারি চাকরিতে কোটা বাতিল করা হোক। একটি মেধা ভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনে কোটা বাদ দেয়া একান্ত প্রয়োজন বলে মনে করি।

কোটা বিরোধী আন্দোলন গণমানুষের আন্দোলন মন্তব্য করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্য-সচিব মাহফুজ ইসলাম মেঘ বলেন, আমাদের আন্দোলন গণ মানুষের আন্দোলন। এখানে কোনো নির্দিষ্ট দলের শিক্ষার্থীরা আসেনি। যারা এসেছে সবাই সাধারণ শিক্ষার্থী। যারা আন্দোলনকে নস্যাৎ করতে চান তাদের বলছি, স্বাধীনতার চেতনা আমাদের শিখাইতে আইসেন না। যদি আজ মুক্তিযুদ্ধ হইতো এখানে যারা আছে তারাই যুদ্ধ করতে আসতো।

মানববন্ধন শেষে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক আরিফ সোহেল পরবর্তী কর্মসূচি সম্পর্কে বলেন, শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি হলে গিয়ে গণসংযোগ করা হবে। এছাড়া রবিবার বিকেল ৩টা থেকে পুনরায় মহাসড়ক অবরোধ করা হবে।

গণমাধ্যমকে শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড় করাতে চায় সরকার: তথ্য প্রতিমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত

তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার দেশের গণমাধ্যমসমূহকে শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড় করাতে চায় বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।

সোমবার (৮ জুলাই) বিকালে সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বাংলাদেশ সংবাদপত্র কর্মচারী ফেডারেশন এবং বাংলাদেশ ফেডারেল ইউনিয়ন অব নিউজপেপার প্রেস ওয়ার্কার্সের নেতৃবৃন্দের সাথে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা জানান।

বাংলাদেশ সংবাদপত্র কর্মচারী ফেডারেশনের সভাপতি মো. মতিউর রহমান তালুকদার এবং বাংলাদেশ ফেডারেল ইউনিয়ন অব নিউজপেপার প্রেস ওয়ার্কার্সের সভাপতি মো. আলমগীর হোসেন খানসহ উভয় সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, গণমাধ্যম যেনো একটা শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড়ায়, এই বিষয়ে সরকারের দায়িত্ব আছে। গণমাধ্যমের সাথে সম্পৃক্ত সব কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং সাংবাদিকরা যাতে তাদের ন্যায্য পাওনা বুঝে পায়, সেটি নিয়েও সরকার কাজ করছে।

তিনি বলেন, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে প্রযুক্তির উন্নয়নের ফলে গণমাধ্যমেও পরিবর্তন হচ্ছে। প্রচলিত গণমাধ্যমগুলো কিছু কিছু ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ছে। এই চ্যালেঞ্জ উত্তরণে বাস্তবসম্মত সমাধানের কথা আমাদের চিন্তা করতে হবে। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে উদ্ভাবনী উপায়ে সমস্যার সমাধান করতে হবে।

তিনি আরও বলেন, গণমাধ্যমকর্মী আইন যাতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে প্রণয়ন করা যায় সেটি নিয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় কাজ করছে। গণমাধ্যমের সাথে সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের নিয়ে সভা করে তাদের মতামত নেওয়া হচ্ছে। এই আইনে শ্রম আইনের সবধরণের সুরক্ষা নিশ্চিত করার চেষ্টা করা হবে। এই আইনের আওতায় গণমাধ্যম সংশ্লিষ্ট সবাই যাতে সুবিধা ও সুরক্ষা পায় সেটি বিবেচনা করা হবে।

এ সময় গণমাধ্যম কর্মী আইন প্রণয়নে বাংলাদেশ সংবাদপত্র কর্মচারী ফেডারেশন এবং বাংলাদেশ ফেডারেল ইউনিয়ন অব নিউজপেপার প্রেস ওয়ার্কার্সের প্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের সক্রিয় অংশগ্রহণ ও সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী।

;

বাংলামোটর ছাড়লো আন্দোলনকারীরা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
বাংলামোটর ছাড়ছেন আন্দোলনকারীরা/ছবি: বার্তা২৪.কম

বাংলামোটর ছাড়ছেন আন্দোলনকারীরা/ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দ্বিতীয় দিনের মতো কোটাবিরোধী বাংলা ব্লকেড পালনরত শিক্ষার্থীরা প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টা অবস্থানের পর বাংলামোটর ত্যাগ করতে শুরু করেছেন।

এসময় কাওরান বাজারের দিক থেকে কোটা আন্দোলনকারীদের একটি মিছিল আসলে সে মিছিলে যুক্ত হয়ে সব শিক্ষার্থী শাহবাগের উদ্দেশ্যে বাংলামোটর ত্যাগ করেন। শাহবাগ থেকে পরবর্তী দিনের কর্মসূচি ঘোষণার কথা রয়েছে।

সোমবার (৮ জুলাই) সন্ধ্যা ৭টা ৫৫ মিনিটে দ্বিতীয় দিনের মতো কর্মসূচি পালন শেষে শাহবাগের উদ্দেশ্যে তারা এই স্থান ত্যাগ করতে শুরু করেন।

এদিন কোটা বিরোধী আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা বাংলামোটরসহ শাহবাগ, গুলিস্তান, ফার্মগেট, নীলক্ষেত, সাইন্সল্যাব মোড়সহ আরও বেশ কিছু এলাকায় অবস্থান নিয়ে বাংলা ব্লকেড কর্মসূচি পালন করে।

এর আগে, বিকেল সাড়ে চারটা থেকে কোটা বিরোধী আন্দোলনরত ছাত্র-ছাত্রীরা বাংলামোটর মোড়ে অবস্থান নেয়। এসময় এম্নুলেন্স, অসুস্থ রোগী ও বয়স্কদের ছাড়া কোনো গণপরিবহনকেই রাস্তা পারাপার হতে দেয়নি আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।

প্রসঙ্গত, গতকাল রোববার (৭ জুলাই) বাংলা ব্লকেড কর্মসূচির প্রথম দিনে বিকেল সোয়া ৫টায় শাহবাগের দিক থেকে খন্ড খন্ড মিছিল নিয়ে বাংলামোটর মোড় অবরোধ করেছিল শিক্ষার্থীরা। মিছিল শ্লোগানে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত সড়ক অবরোধ করে রাখে। ওই দিন বাংলামোটর এলাকায় বাড়তি পুলিশ মোতায়েন করা থাকলেও তারা কোনো রকম বাঁধা দেওয়ার চেষ্টা করেনি। এতে করে নির্বিঘ্নে তারা বাংলামোটর মোড়ে কর্মসূচি চালিয়ে যায় আন্দোলনকারীরা

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের মুখপাত্র নাহিদ ইসলাম গত ৬ জুলাই তারিখে এই 'বাংলা ব্লকেড' কর্মসূচি ঘোষণা দেন। তিনি বলেছিলেন, শুধু শাহবাগ মোড় নয় ঢাকা শহরের সায়েন্সল্যাব, চানখারপুল, নীলক্ষেত, মতিঝিল প্রতিটি পয়েন্টে কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা নেমে আসবেন। ঢাকার বাইরের শিক্ষার্থীরা জেলায়–জেলায়, বিশ্ববিদ্যালয়গুলো মহাসড়কগুলো অবরোধ করবেন।

;

কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ থেকে ফার্মগেট শিক্ষার্থীদের দখলে



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪, কাজী নজরুল এভিনিউ থেকে ফার্মগেট পর্যন্ত কোটাবিরোধীদের দখলে

ছবি: বার্তা২৪, কাজী নজরুল এভিনিউ থেকে ফার্মগেট পর্যন্ত কোটাবিরোধীদের দখলে

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর ফার্মগেট এলাকা থেকে শাহবাগ পর্যন্ত সড়ক অবরোধ করে রেখেছেন কোটাবিরোধী শিক্ষার্থীরা। তাদের ‘বাংলা ব্লকেড’-এর কারণে রাজধানীর মূল মূল সড়কে সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।

এরই অংশ হিসেবে সোমবার (৮ জুলাই) বিকেল থেকে রাজধানীর কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ কোটাবিরোধী শিক্ষার্থীদের নিয়ন্ত্রণে চলে যায়।

তারা শাহবাগ এলাকা ছাড়াও বাংলামোটর, কারওয়ান বাজার ও ফার্মগেটের সব সড়ক অবরোধ করে রাখেন।

এদিকে, পুলিশের কোনো তৎপরতা চোখে না পড়লেও তাদের সতর্ক অবস্থানে থাকতে দেখা যায়। জানা যায়, বিকেল ৫টায় কারওয়ান বাজারে পুলিশি বাধা ডিঙিয়ে ফার্মগেট অবরোধ করেন শিক্ষার্থীরা।

বিকেল ৪টা ৫৫ মিনিটে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সূর্যসেন হল শাখার একটি মিছিল এখানে এসে পুলিশি বাধার মুখে পড়ে। মাইকে বার বার কারওয়ান বাজার অবস্থানের ঘোষণা দেওয়া হলেও একটি গ্রুপ ফার্মগেটের দিকে রওয়ানা দেয়। তারা ফার্মগেট এলাকা থেকে তেজগাঁও অভিমুখে আরো অগ্রসর হতে চাইলে পুলিশ মিছিলটিকে বাধা দেয়। এতে করে কিছুটা উত্তেজনা দেখা দিলেও পুলিশ শান্তভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলা করে।

রাজধানীর ফার্মগেটসহ খামারবাড়ি এলাকা একসময় কোটাবিরোধী শিক্ষার্থীদের দখলে চলে যায়, ছবি- বার্তা২৪.কম


এদিকে, তিতুমীর কলেজের ব্যানারে ছাত্রদের একটি গ্রুপ ফার্মগেট এলাকা অবরোধ করে রাখেন। অবরোধের কারণে খামারবাড়ি এলাকাসহ আশপাশের সড়কগুলিতে অনেক যানবাহন আটকা পড়ে। এতে যাত্রীদের অবর্ণনীয় দুর্ভোগ পোহাতে হয়।

শুধু এখানেই নয়, ফার্মগেটের এক্সপ্রেসওয়েতেও দীর্ঘ জট দেখা গেছে। অনেক যাত্রীকে বাস থেকে নেমে পায়ে হেঁটে গন্তব্যে রওয়ানা দেন। তবে বাইকচালকরা বেশি বিপদে পড়ে যান। তাদের হেঁটে যেতেও বাধার সৃষ্টি করেন অবরোধকারীরা।

;

চট্টগ্রামে ট্রাক চাপায় বাইক চালক নিহত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রামের চন্দনাইশে ট্রাক চাপায় আরিফুল ইসলাম (১৮) নামে এক মোটরসাইকেল চালক নিহত হয়েছেন।

সোমবার (০৮ জুলাই) সকাল ৮টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের দেওয়ানহাট মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত আরিফ নোয়াখালী সদর থানার পূর্ব এওজবালিয়া গ্রামের বাবার মো. আবদুর রবের ছেলে।

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ নুরুল আলম আশিক বলেন, সকালে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের দেওয়ানহাট মোড়ে ট্রাক ও মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ হয়। এতে আরিফ নামে একজন গুরুতর আহত হন। পরে তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

;