রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান এহসানুল হাকিম সাধনের (৫২) জামিন নামঞ্জুর করেছেন আদালত।
সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) তাকে থানা থেকে আদালতে সোপর্দ করলে রাজবাড়ীর জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো: ইকবাল হোসেন তার জামিন নামঞ্জুর করেন। এ সময় তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়।
বিজ্ঞাপন
এহসানুল হাকিম সাধন বালিয়াকান্দি উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক এবং সাবেক রেলপথ মন্ত্রী মো: জিল্লুল হাকিমের চাচাত ভাই।
রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ফরিদপুর শহরের পিয়ারপুর এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করে ফরিদপুর র্যাব-১০। গ্রেফতারের পর তাকে বালিয়াকান্দি থানায় হস্তান্তর করা হয়। এরপর সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) তাকে আদালতে প্রেরণ করা হয়।
জানা যায়, ২৫ আগস্ট রাজবাড়ী জেলা ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক মো. তুহিনুর রহমান বাদী হয়ে আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলায় অপহরণ, চাঁদাবাজি ও নির্যাতনের অভিযোগ উল্লেখ করা হয়। সেই মামলায় গ্রেফতার করা হয় এহসানুল হাকিম সাধনকে।
আগের একটি মামলা নিয়েই চাপে ছিলেন বাদী। আসামীদের প্রাণনাশের হুমকিতে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন খোদ ভুক্তভোগী নিজেই। এর আগে ভুক্তভোগী হারিয়েছেন স্বামীকে। এরমধ্যে আবারও ধর্ষণ ও হত্যার চেষ্টা শিকার হন। আইনী সুরক্ষা পাওয়ার আশায় মামলা করেন ভুক্তভোগী নারী। ভেবেছিলেন আওয়ামী লীগ সরকারের পতনে নতুন বাংলাদেশে এবার বিচার পাবেন, আসামীরা পাবে শাস্তি। তবে সেটি এখনো হয়নি, আসামীরাই রয়েছে বহাল তবিয়তে।
ভুক্তভোগী নারীর অভিযোগ, আসামীরা প্রভাবশালী। বিশেষ করে এক আসামি ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) ২৯ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর সলিমুল্লা সলুর প্রধান সহযোগী শ্যামল হাসান রুবেল।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালীন রাজধানীর মোহাম্মদপুরের বসিলা এলাকায় সুজন নামে এক ব্যক্তিকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় মোহাম্মদপুর থানায় একটি হত্যা মামলায় র্যাবের হাতে গ্রেফতার হয় সলু। কিন্তু থামেনি রুবেলের বেপরোয়া জীবন যাপন। মূলতঃ রুবেলের কারণেই পলাতক জীবন যাপন করছেন বাদী নারী।
ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় ভুক্তভোগী নারীর দায়ের করা মামলা সূত্রে জানা গেছে, চলতি গত ৪ সেপ্টেম্বর সকাল সাড়ে ১০টর দিকে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার পাসপোর্ট অফিসে পাসপোর্ট করার জন্য যান ভুক্তভোগী। এসময় স্বামী মো. রানা হত্যা মামলার আসামী সবুজ, শাহ আলমের সঙ্গে আসে নতুন দায়ের করা মামলার ১ নং আসামী শ্যামল হাসান রুবেল, সাজ্জাদ, মল্লিক পারভেজ, পূর্ব পরিচিত পলাশ, মো. হীরা, চাঁন মিয়া বেশ কয়েকজন। যাদের সঙ্গে পূর্ব হতেই স্বামী হত্যা মামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলা নিয়ে দ্বন্দ্ব চলছিল।
কেরানীগঞ্জ পাসপোর্ট অফিসের সামনের রাস্তায় একা পেয়ে কথা আছে বলে ওই নারীর গতিরোধ করে। এক পর্যায় সবুজ ও শাহ আলমদের বিরুদ্ধে করা পিটিশন মামলা নং-৬২৪ তুলে নিতে বলে। তাতে রাজি না হওয়ায় জোরপূর্বক অপহরণ সিএনজিতে উঠিয়ে ঝিলমিল প্রজেক্টের ভেতর পরিত্যক্ত বাড়িতে নিয়ে যায়। সেখানে সবাই মিলে ধর্ষণ চেষ্টা করে। শ্যামলের হাসান রুবেল হাতে থাকা ধারালো ছুরি দিয়ে জবাই করে হত্যার চেষ্টা করে। গলা টার্গেট করে কোপ দিলে সরে যাওয়ায় বাম হাত কেটে যায়। ৮ হতে ১০ ইঞ্চির মতো কেটে যায়, ধস্তাধস্তি ও ব্যাপক মারধরের শিকার নারীকে জামা-কাপড় টেনে ছিড়ে বিবস্ত্র করার চেষ্টা করা হয়। তবে ভুক্তভোগীর চিতকারে পথচারী ও স্থানীয়রা এগিয়ে আসলে সটকে পড়ে আসামীরা। যাওয়ার সময় বলে আজকে তুই কোনমতে বেঁচে গেলি, কিন্তু মামলা তুলে না নিলে পরবর্তীতে লাশ গুম করে ফেলবে বলে হুমকি দিয়ে যায়। পরবর্তীতে স্থানীয় এক নারীর সহযোগীতায় মিটফোর্ড হাসপাতালে চিকিৎসা নেন ভুক্তভোগী নারী।
পরবর্তীতে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় উপস্থিত হয়ে চারদিন পর ৮ সেপ্টেম্বর ধর্ষণ ও হত্যার অভিযোগে একটি মামলা দায়ের করেন ওই নারী। মামলা নং ১৯/৫৮৩।
মামলা সূত্র মতে, মামলার আসামীরা বলেন, শ্যামল হাসান রুবেল, মো. সাজ্জাদ, মল্লিক পারভেজ, পলাশ, মো. হীরা, চাঁন মিয়া, সবুজ, শাহ আলম। ভুক্তভোগী নারীর বাড়ি নারায়ণগঞ্জ কুতুবপুরে।
ভুক্তভোগী বাদী বলেন, ''আমার স্বামী ভাঙ্গারির ব্যবসা করতেন। একবার বাসা থেকে ডেকে নিয়ে থানা যাত্রাবাড়ী থানা হেফাজতে নিয়ে আমার স্বামীকে নির্যাতন করা হয়। পরে হত্যার শিকার হন। ওই ঘটনায় একটা মামলা করছিলাম। স্বামী হারায়া আমিই হুমকিতে ছিলাম। ওই মামলাটাই তুলে নিতে বার বার চাপ হুমকি দেয়া হচ্ছে। আমি বিদেশ যাবার চেষ্টা করতেছিলাম। বাঁচতে তো হবে। সেজন্য গত ৪ সেপ্টেম্বর গিয়েছিলাম কেরানীগঞ্জে পাসপোর্ট অফিসে। সেখান থেকে আমাকে জিম্মি করে তুলে নিয়ে ধর্ষণ ও হত্যার চেষ্টা করা হয়। সেদিন কোনোরকমে জখম নিয়ে বাঁইচ্চা আসছি।''
ভুক্তভোগী বলেন, ''আমি ভিকটিম, আমাকেই হুমকিতে রাখা হয়েছে। আমার এক মেয়ে দুই ছেলে। স্বামী হারায়া বিপাকে আছি। এখন তো স্থির হতে পারছি না, চাকরিও করতে পারতেছি না। স্বামী হত্যা মামলা তুলে নেবার চাপ তো আছেই। ধর্ষণ ও হত্যা চেষ্টার ঘটনায় আমার দায়ের করা মামলার ১নং আসামীসহ অন্যদের প্রাণনাশের হুমকির কারণে পলায়া পলায়া বেড়াইতে হচ্ছে।''
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের দুই সাবেক কাউন্সিলরের সঙ্গে তাল দিয়ে সম্পর্ক রক্ষা করে চলেছে ওই নারীর মামলার ১নং আসামী শ্যামল। ডিএনসিসির ২৯ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর সলিমুল্লা সলু ও ৩২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সৈয়দ হাসান নূর ইসলাম রাষ্টনের সখ্যতার সুযোগে এলাকায় দাপট দেখিয়ে চাঁদাবাজির সঙ্গে যুক্ত। রয়েছে কিশোর গ্যাং গ্রুপ। যাদেরই হুমকি মনে করতেন লেলিয়ে দিতেন কিশোরদের। মুক্তিযোদ্ধাদের বরাদ্দকৃত জমি দখল, ফুটপাতের দোকান, বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও আবাসিক হোটেল থেকে মাসে প্রায় ৫০-৬০ লাখ টাকা চাঁদাবাজিতে সাবেক কাউন্সিলর রাষ্টনের হয়ে কাজ করতো এই শ্যামল।
দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার মোহাম্মদ মাজহারুল ইসলাম বলেন, মামলাটি আজই (রোববার) ঢাকা জেলা দক্ষিণ ডিবি পুলিশের হাতে মামলাটির তদন্ত ভার ন্যস্ত করা হয়েছে। ডিবি পুলিশ এখন মামলার অগ্রগতি ও আসামী গ্রেফতার সংক্রান্ত বিষয়ে বিস্তারিত বলতে পারবে।
যোগাযোগ করা হলে ডিবি ঢাকা জেলা দক্ষিণ ডিবির ইন্সপেক্টর সাইদুল ইসলাম বলেন, মাত্র মামলাটি হাতে পেয়েছি। মামলা হলেই তো আর আসামী ধরা যায় না। তদন্ত করার সময় তো দিতে হবে। আমরা মামলার ডকেট পাওয়া মাত্র তদন্তকারি কর্মকর্তা নিযুক্ত করেছি। সত্যতার ভিত্তিতে তদন্তকারি কর্মকর্তা আইনানুগ পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।
জানতে চাইলে ঢাকা জেলার এসপি আহম্মদ মুঈদ বলেন, ভুক্তভোগীর মামলার তদন্তের অগ্র্রগতি আমার জেনে নিচ্ছি। মামলায় আসামী যারাই হোক না কেন আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে। বিষয়টি গুরুত্বের দেখছি।
রাজধানীর আদাবরে পিস্তল ও দেশীয় ধারালো অস্ত্র ঠেকিয়ে মেরে ফেলার হুমকির ঘটনায় আদাবর থানায় বাদলসহ ২১ জনের নাম উল্লেখ করে গত শনিবার রাতে মামলা দায়ের করেছে ভুক্তভোগী জোবায়ের ইসলাম।
মামলার এজহার সূত্রে জানা যায়, গত শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ১১ টায় আদাবর-১০ নম্বর রোডের কাঁচা বাজারের সামনে কয়েকজন এসে ভুক্তভোগীর পেটে দুটি পিস্তল ধরে।
এ সময় ২০-২৫ জন দেশীয় ধারালো অস্ত্রসহ এসে ভুক্তভোগীকে তুলে নিয়ে একটি পরিত্যক্ত বাড়িতে নিয়ে আটকে রাখে। এ সময় ভুক্তভোগীর কাছে মুক্তিপণ দাবি করে মারধর করা হয়।
এ ঘটনায় আদাবর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাহফুজ ইমতিয়াজ ভূইয়া জানান, এ ঘটনায় ভুক্তভোগী আমাদের থানায় একটি মামলা করেছে। আমরা আসামীদের দ্রুত গ্রেফতার করতে কাজ করে যাচ্ছি। আশা করছি খুব শীঘ্রই তাদের গ্রেফতার করতে পারবো।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সীমান্তবর্তী কসবা দিয়ে ভারতে পাঁচারকালে ১ হাজার ৫০ কেজি ইলিশ মাছ জব্দ করেছে সেনাবাহিনী।
সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) বিকেলে অভিযান চালিয়ে উপজেলার বিনাউটি ইউনিয়নের আদ্রা নামক এলাকা থেকে একটি পিকআপসহ এই মাছ আটক করা হয়। এসময় পাচারের সাথে জড়িত থাকায় সারোয়ার আলম (২৭) নামে একজনকে আটক করা হয়। আটককৃত সারোয়ার আলম আদ্রা গ্রামের শহীদ ভূইয়া ছেলে।
জানা যায়, সোমবার বিকেলে উপজেলার বিনাউটি ইউনিয়নের আদ্রা নামক গ্রামের ভিতর দিয়ে একটি পিকআপে করে ভারতে পাঁচারের উদ্দেশ্যে নিয়ে যাওয়ার সময় গোপন সংবাদে সেখানে অভিযান চালায় সেনাবাহিনীর একটি দল।
ক্যাপ্টেন সানিউল আলম জানান, ইলিশ মাছ পাচারের উদ্দেশ্যে পিকআপে করে নিয়ে যাচ্ছে এমন গোপন সংবাদে অভিযান চালিয়ে লোডকৃত পিকআপটি জব্দ করা হয়। পরে পাচারকারীকে খোঁজে বের করে আটক করা হয়।
কসবা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ শাহরিয়ার মুক্তার জানান, গোপন সংবাদে সেনাবাহিনী অভিযান পরিচালনা করে ১ হাজার ৫০ কেজি ইলিশ মাছ, একটি পিকআপ ভ্যান জব্দ ও একজনকে আটক করেছে। এ বিষয়ে মামলা রুজুর বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন। সীমান্ত দিয়ে অবৈধ পাচার রোধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তৎপর রয়েছে।
বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের ৯২২ জন সহযোগী অধ্যাপক পদোন্নতি পেয়েছেন অধ্যাপক পদে। গত কয়েক বছরে মধ্যে অধ্যাপক পদে এটিই বড় পদোন্নতি। ১৬ থেকে ১৮তম ব্যাচ থেকে এ পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে।
সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ থেকে জারি করা প্রজ্ঞাপন থেকে এ তথ্য জানা যায়। এতে স্বাক্ষর করেছেন উপসচিব (সরকারি কলেজ-২) চৌধুরী সামিয়া ইয়াসমীন।
পদোন্নতি পাওয়া অধ্যাপকদের মধ্যে অর্থনীতির ৬০ জন, আরবির ১৩ জন, ইসলামী শিক্ষার ১৬ জন, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতির ১২২ জন, ইংরেজির ৭০ জন, ইতিহাসের ৩৯ জন, উদ্ভিদবিদ্যার ১৯ জন, কৃষি বিজ্ঞানের ৫ জন, গার্হস্থ্য অর্থনীতির ৬ জন, নার্সারির ১ জন, গণিতের ৫২ জন, দর্শনের ৯৯ জন, পদার্থবিদ্যার ৫১ জন, পালির ১ জন, পরিসংখ্যানের ২ জন, প্রাণিবিদ্যার ৪৮ জন, বাংলার ৩০ জন, ব্যবস্থাপনার ৪৬ জন, ভূগোলের ১৩ জন, মনোবিজ্ঞানের ৭ জন, রসায়নের ৩৬ জন, রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ৬৯ জন, সমাজকল্যাণের ১১ জন, সমাজবিজ্ঞানের ৫ জন, সংস্কৃতের ৮ জন ও হিসাবজ্ঞিানের ৬২ জন।
এছাড়া টিচার্স ট্রেইনিং কলেজগুলোতে টিটিসি (ইসলামী আদর্শ) ৪ জন, টিটিসি (ইংরেজি) ৩ জন, টিটিসি (ইতিহাস) ২ জন, টিটিসি (গাইডেন্স, কাউন্সেলিং) ৩ জন, টিটিসি (গণিত) ৫ জন, টিটিসি (গ্রন্থাগার বিজ্ঞান) ২ জন, টিটিসি (প্রফেশনাল ইথিকস) ২ জন, টিটিসি (ভূগোল) ৩ জন, টিটিসি (রাষ্ট্রবিজ্ঞান) ১ জন, টিটিসি (বিজ্ঞান) ১ জন, টিটিসি (শিক্ষা) ৪ জন রয়েছেন।
সবশেষ ২০২৩ সালে সহযোগী অধ্যাপককে পদোন্নতি দিয়ে অধ্যাপক করা হয়েছিল বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের ৬৮৬ জনকে।
জানা গেছে, গত বুধবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে অধ্যাপক পদোন্নতির জন্য ‘বিভাগীয় পদোন্নতি কমিটি’র (ডিপিসি) সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে ১৬ থেকে ২২তম বিসিএস পর্যন্ত সহযোগী অধ্যাপক থেকে অধ্যাপক পদে পদোন্নতির জন্য ১ হাজার ৬০ জনের বিপরীতে ১ হাজার ৯৪৯ জনের তালিকা উপস্থাপন করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর। তালিকায় ২০২৫ সালে অবসরে যাবেন এমন কর্মকর্তাদের নাম সংযুক্ত করে এ তালিকা করা হয়েছে। তালিকায় দেশের বিভিন্ন কলেজে অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ, প্রশাসনিক পদ ধরা হয়েছে। গত শনিবার ও রোববার আরও দুটি বৈঠক করে শেষ পর্যন্ত ৯২২ জনকে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে।