সংকট উত্তরণে ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকার বাজেট উপস্থাপন



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

করোনা থেকে মুক্তি এবং মানুষের জীবন মানে স্বস্তি ফেরাতে ২০২০-২১ অর্থবছরের জন্য ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকার বাজেট প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী।

বৃহস্পতিবার (১১জুন) জাতীয় সংসদে ৩টা ১৮ মিনিটে 'অর্থনৈতিক উত্তরণ ও ভবিষ্যৎ পথপরিক্রমা’ শিরোনামে বাংলাদেশের ৪৯তম বাজেটে উপস্থাপন করেন আ হ ম মুস্তফা কামাল। অর্থমন্ত্রী হিসেবে এটি তার দ্বিতীয় বাজেট।

এসময় সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নানসহ মন্ত্রী এবং এমপিরা উপস্থিত ছিলেন। বেশির সংসদ সদস্য মুখে মাস্ক পরে ছিলেন।

এর আগে ২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেটের পেশ করেন তিনি। সে বছর ৫ লাখ ২৩ হাজার ১৯০ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা করেন। আর আওয়ামী লীগ সরকার টানা তৃতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর এটা দ্বিতীয় বাজেট। যা আগের বছরের চেয়ে ৪৪ হাজার ৮১০কোটি টাকা বেশি। আর বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় বাজেট হলো এটি।

 এর আগের অর্থমন্ত্রী, উপদেষ্টা এবং সচিবরা মিলে ৪৮ বার বাজেট উপস্থাপন করেন। সবচেয়ে বেশি বাজেট উত্থাপন করেন সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত। এরপরের স্থানে রয়েছে সাবেক সাইফুর রহমান।

করোনা বিপর‌্যস্ত দেশের মানুষ ও অর্থনীতির জন্য ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকার মধ্যে পরিচালনা ব্যয় ধরা হয়েছে ৩ লাখ ৪৮ হাজার ১৮০ কোটি টাকা। এর মধ্যে উন্নয়ন ব্যয় ধরা হয়েছে ২ লাখ ১৫ হাজার ৪৩কোটি টাকা। আর বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচীর প্রস্তাব করা হয়েছে ২ লাখ ৫ হাজার ১৪৫কোটি টাকা।

এর আগের বছর অর্থাৎ ২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেটে উন্নয়ন খাতের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে ২ লাখ ১১ হাজার ৬৮৩ কোটি টাকা। আর পরিচালন ব্যয় ধরা হয়েছিলো ৩ লাখ ১০ হাজার ২৬২ কোটি টাকা।

 

 

   

তাদের শ্রমে পরিচ্ছন্ন থাকে সড়ক

  ‘শ্রমিকের জয়গান কান পেতে শোন ঐ’



আশিকুর রহমান, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গাজীপুর
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

দাঁ হাতে সকাল শুরু হয় রোজিনা, আলেয়াসহ কয়েকজন নারী শ্রমিকের। কখনো ধারালো দাঁ দিয়ে সড়কের পাশের ঝোপঝাড়, আগাছা পরিষ্কার করেন। আবার কখনো কোদাল হাতে ভরাট করেন ছোট বড় গর্ত। সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত তাদের এই কঠোর শ্রমে সড়ক পরিচ্ছন্নের কাজ করেন তারা। মাসে ৯ হাজার টাকা বেতনের এই শ্রমিকদেরও রয়েছে রঙিন স্বপ্ন। অল্প টাকা বেতনে চলে সংসার ও ছেলে মেয়েদের পড়ালেখা। মায়েদের ঝড়ানো ঘাম আর কঠোর শ্রমে সুশিক্ষায় বেড়ে উঠবে সন্তান এমনটাই স্বপ্ন তাদের। 

গাজীপুরের সফিপুরে স্থানীয় সরকার (এলজিইডি) এর তত্ত্বাবধানে একটি আঞ্চলিক সড়ক পরিচ্ছন্ন কাজে নিয়োজিত রয়েছেন ১০ জন নারী শ্রমিক। সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত মোট ৮ ঘণ্টা কাজ করেন তারা। বিনিময়ে মাথা পিছু বেতন পান ৯ হাজার টাকা।

সরেজমিনে দেখা যায়, দাঁ হাতে নিয়ে সড়কের দুই পাশের আগাছা, ঝোপঝাড় পরিষ্কার করেন তারা। তীব্র তাপদাহে চারপাশ যখন হাসফাস করছে তখনো তাদের এই কর্মযজ্ঞ চলে। ঘাম ঝড়া ক্লান্ত শরীর নিয়ে কোন গাছের নিচে বিশ্রাম আর দুপুরের খাবার খেতে দেখা যায় তাদের।


তাদের একজন রোজিনা বেগম বার্তা২৪ কে বলেন, 'স্বামী অটোরিকশা চালায়। সংসারে দুই মেয়ে এক ছেলে। স্বামীর রোজগারে সংসার চালাতে কষ্ট হয়ে যায়। তাই আমি এই কাজ নিছি। রোদে গরমে সড়কে কাজ করতে খুব কষ্ট হয়। তারপরেও কষ্ট গায়ে মাখি না। এই টাকায় বাচ্চাদের পড়ালেখা করাই। একটু ভাল জামাকাপড় কিনে দেই। সন্তানরা একদিন বড় হলে আমাদের এই কষ্ট দূর হবে।'

তাদের একজন আলেয়া খাতুন বার্তা২৪ কে বলেন, 'আমাগো কাছে মাসে ৯ হাজার টেকা অনেক মনে হয়। এই টেকা থাইকা পোলাপাইন লইয়া মাসে একদিন গরুর মাংস খাই। পোলা মাইয়া রে স্কুলে পড়াই। আমাগো মতো গরিব মানুষের তো এত বড় স্বপ্ন নাই। যা আছে তা কোন মতে চইলা যায়।'

শ্রমিক দিবসে তাদের কি দাবি জানতে চাইলে, আলেয়া খাতুন বার্তা২৪ কে বলেন, 'আমরা কোন দিবস বুঝি না। পেটের দায়ে ঘাম ঝড়াই। কাম করি টেকা পাই। যে দিন বন্ধ পাই ওই দিনটা ঈদের মতো লাগে। তয় আমাগো একটাই চাওয়া সরকার আমাগো মতো অল্প বেতনের শ্রমিকদের দিকে একটু দয়া করুক।'

বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থা কালিয়াকৈর উপজেলার সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন হান্নান বলেন, 'আমাদের দেশে অনেক নারী শ্রমিক আছেন যারা পুরুষদের সাথে তাল মিলিয়ে কাজ করেন। তবে বেতনের ক্ষেত্রে কিছুটা বৈষম্য রয়েছে। শ্রমিক দিবসে আমাদের মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থার পক্ষ থেকে নারীদের বেতন বৈষম্য সমাধানের দাবি জানাচ্ছি।'

;

সাভারে ৫ শতাধিক আটোরিকশা নিয়ে র‍্যালি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সাভার (ঢাকা)
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

মহান মে দিবস উপলক্ষে ঢাকার অদূরে সাভারে প্রায় ৫ শতাধিক আটোরিকশা নিয়ে র‍্যালি করেছে শ্রমিকরা। এসময় আটোরিকশা শ্রমিকদের সঙ্গে অন্য পেশার শ্রমিকরাও অংশ নেন।

বুধবার (০১ মে) সকালে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের সাভার বাসস্ট্যান্ড থেকে এ র‍্যালি শুরু হয়। সাভার রেডিও কলোনি বাসস্ট্যান্ড প্রদক্ষিণ করে পুনরায় সাভার বাসস্ট্যান্ড রানা প্লাজার সামনে এসে সমবেত হন শ্রমিকরা। সেখানে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ শেষে পুনরায় সাভার উপজেলা পরিষদে গিয়ে র‍্যালি শেষ হয়।

সাভার পৌর শ্রমিক লীগের এ আয়োজনে আরও উপস্থিত ছিলেন সাভার পৌর কুলী শ্রমিক লীগ ও সাভার পৌর আটোরিকশা শ্রমিক লীগের নেতাকর্মীরা। সবমিলিয়ে প্রায় ৫ শতাধিক আটোরিকশা ও ৭ শতাধিক শ্রমিক অংশ নেন এই আয়োজনে।

রানা প্লাজার সামনে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে মে দিবসের গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করা হয়। শ্রমিকদের তাদের অধিকার আদায়ে সচেতন করার লক্ষ্যে বক্তব্য রাখেন শ্রমিক নেতারা।

সাভার পৌর শ্রমিক লীগের সভাপতি মো. নাজমুল হাসান লিমন বলেন, সাভারে প্রচুর আটোরিকশা রয়েছে। নিষেধাজ্ঞা না মেনে অনেক চালক পেটের তাগিদে মহাসড়কে উঠে পড়েন। তখনই পুলিশের জরিমানা বা রেকার বিলের চাপে পড়েন তারা। আমরা চাই আটোরিকশার জন্য আলাদা লেনের ব্যবস্থা করা হোক। যাতে তারা পেটে-ভাতে বাঁচতে পারে।

তিনি বলেন, সাভারে আজকেও বেশ কিছু পোশাক কারখানা চালু ছিল। এমনটা আমরা আশা করি না। মে দিবসে সব প্রতিষ্ঠান যেন বন্ধ থাকে, শ্রমিকরা যাতে অন্তত এই দিনে নিজেদের দাবির কথা বলতে পারে।

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন সাভার পৌর যুবলীগ নেতা নজরুল ইসলাম ও সাভার পৌর শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. জসিম ক্বারী।

;

চুয়াডাঙ্গায় শিশু ধর্ষণ মামলায় বৃদ্ধ মুদি দোকানি গ্রেফতার



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম,চুয়াডাঙ্গা
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

চুয়াডাঙ্গায় ৬ বছরের একটি কন্যা শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) রাতে ওই শিশুর বাবা বাদী হয়ে দর্শনা থানায় একটি ধর্ষণ মামলা করেন। ওই মামলায় সুন্নত আলী (৬০) নামের এক বৃদ্ধ মুদি দোকানিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গ্রেফতারকৃত সুন্নত আলী চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার বেগমপুর ইউনিয়নের হরিশপুর গ্রামের মৃত পিরু মণ্ডলের ছেলে।

ভুক্তভোগী শিশু ও তার পরিবারের সদস্যরা জানান, গত মঙ্গলবার সন্ধ্যার দিকে ভুক্তভোগী শিশুকে তার মা সুন্নত আলীর দোকান থেকে মোবাইলের রিচার্জ কার্ড (মিনিট কার্ড) কিনতে পাঠায়। এসময় বৃদ্ধ দোকানি শিশুটিকে দোকানের মধ্যে শিশুটিকে ধর্ষণ করে। পরে শিশুটি বাড়ি গিয়ে তার মাকে বিষয়টি জানালে তারা দ্রুত দর্শনা থানায় যায়। পরে পুলিশের সহায়তায় শিশুটিকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়। রাতেই শিশুর পরিবারের পক্ষ থেকে দর্শনা থানায় ধর্ষণ মামলা দায়ের করা হয়। 

চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. আব্দুল কাদের বলেন, মঙ্গলবার রাতে একটি শিশুকে তার পরিবারের সদস্যরা জরুরি বিভাগে নিয়ে এসেছিল। তাৎক্ষণিক চিকিৎসা দিয়ে শিশুটিকে আবাসিক মেডিকেল অফিসারের (আরএমও) কাছে পাঠানো হয়েছে।

এ বিষয়ে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. ফারহানা পলাশ বলেন, রাতেই শিশুটির স্বাস্থ্য পরীক্ষার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। রিপোর্ট পেলে বিস্তারিত বলা যাবে।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে দর্শনা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) বিপ্লব কুমার সাহা বলেন, শিশুটির বাবা ধর্ষণ মামলা দায়ের করায় অভিযুক্ত মুদি দোকানি সুন্নত আলীকে গ্রেফতার করে আজ আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। সরাসরি ধর্ষণ না হলেও যৌন চাহিদা পূরণ করতেই শিশুটির সাথে এমন কাজ করেছে। এছাড়া ধর্ষণ হয়েছে কি না সেই বিষয়ে আমরা চিকিৎসকের মতামত নেব। তদন্ত করে যেটা পাব, সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

;

‘ঐক্যবদ্ধ শ্রমিক আন্দোলনের মাধ্যমেই অধিকার নিশ্চিত করতে হবে’



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঐক্যবদ্ধ শ্রমিক আন্দোলন ও ট্রেড ইউনিয়নের ক্ষমতায়নের মাধ্যমেই শ্রমিকের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বক্তারা।

মহান মে দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবার স্টাডিজের (বিলস) উদ্যোগে বুধবার (০১ মে) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক মানববন্ধনে তারা একথা বলেন। মানববন্ধনে সংহতি প্রকাশ করে বক্তব্য রাখেন জাতীয় ট্রেড ইউনিয়ন ফেডারেশনের নেতৃবৃন্দ।

মানববন্ধনে সংহতি প্রকাশ করে বক্তব্য রাখেন বিলস ভাইস চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসাইন, বাংলাদেশ শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক এ এ এম ফয়েজ হোসেন, বিলস নির্বাহী পরিষদ সদস্য উম্মে হাসান ঝলমল, নাসরিন আক্তার দিনা, শামীম আরা, বিলসের নির্বাহী পরিচালক সৈয়দ সুলতান উদ্দিন আহম্মদ, পরিচালক কোহিনুর মাহমুদ, নাজমা ইয়াসমিন সহ যুব ও নারী ট্রেড ইউনিয়ন নেতৃবৃন্দ।

বক্তারা মহান মে দিবসের চেতনা ও গৌরবের ইতিহাস উল্লেখ করে বলেন, মে দিবসের মূলমন্ত্রকে ধারণ করে একটি সত্যিকার ঐক্যবদ্ধ শ্রমিক আন্দোলন গড়ে তুলে এবং ট্রেড ইউনিয়নের ক্ষমতায়নের মাধ্যমে শ্রমিকের অধিকার নিশ্চিত করেই সুষ্ঠু শিল্প সম্পর্ক গড়ে তোলা সম্ভব।

তারা বলেন, অবকাঠামো উন্নয়নের সাথে শ্রমিকের উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হবে, আইন কানুন ও নীতিমালার সর্বোত্তম ব্যবহার করতে হবে, শ্রমিকের পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে, বিশেষ করে কর্মক্ষেত্রে রাসায়নিক, বিদ্যুৎ ও অগ্নি নিরাপত্তা ব্যবস্থা। ইউনিয়নের মাধ্যমে শ্রমিকের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করার পাশাপাশি অর্থনৈতিক উন্নয়নের লক্ষ্যে শ্রমিকের ক্ষমতায়নও জরুরি বলে তারা উল্লেখ করেন।

আরও বলেন, অটোমেশনকে শ্রমিকের বিপরীতে দাঁড় না করিয়ে বরং এর মাধ্যমে শ্রমিকের কষ্ট লাঘব করতে সচেষ্ট হতে হবে। বক্তারা উল্লেখ করেন, কার্বন নিঃসরণ হ্রাস, আবর্জনা ব্যবস্থাপনা, বিদ্যুৎ ও পানির যথাযথ ব্যবহার, নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার উৎসাহিত করাসহ সর্বপরি দায়িত্বশীল উৎপাদনের মাধ্যমে শিল্পক্ষেত্রে টেকসই উন্নয়ন অনুশীলন করা সম্ভব। এজন্য চাই শ্রমিকের সবুজ সামাজিক আন্দোলন ও সংলাপ।

ভ্রাম্যমাণ তথ্য কেন্দ্রে বিলস সাংস্কৃতিক দলের উদ্যোগে গণসংগীত ও আবৃত্তি পরিবেশন করা হয়।

;