রাজপথে থাকার ঘোষণা রংপুর বিএনপির



ডিস্ট্রিক করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
রাজপথে থাকার ঘোষণা রংপুর বিএনপির। ছবি: বার্তা২৪.কম

রাজপথে থাকার ঘোষণা রংপুর বিএনপির। ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রংপুর: আর দলীয় কার্যালয়ে নয়, খালেদা জিয়ার মুক্তির আন্দোলনে রাজপথে থাকার ঘোষণা দিয়েছেন রংপুর জেলা ও মহানগর বিএনপির নেতারা। সম্পূর্ণ রাজনৈতিক প্রতিহিংসার মামলায় দলীয় প্রধানকে কারাগারে বন্দী করে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেয়ার রাষ্ট্রীয় ষড়যন্ত্র হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন তারা। কারাবন্দী খালেদা জিয়াকে দ্রুত হাসপাতালে ভর্তি ও নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ থেকে এ ঘোষণা দেয়া হয়।

রোববার (৯ সেপ্টেম্বর) দুপুরে নগরীর গ্রান্ড হোটেল মোড়স্থ দলীয় কার্যালয় থেকে নব্বইয়ের স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের নেতৃত্বদানকারী রংপুরের ছাত্রনেতা, মহানগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক সামসুজ্জামান সামু ও মহানগর বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আনিছুর রহমান লাকুর নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে মূল সড়কে বের হতে চাইলে পুলিশি বাধায় কার্যালয়ের সম্মুখেই আটকে পড়েন তারা। এ সময় পুলিশের সঙ্গে বাক-বিতণ্ডা হয়। পরে পুলিশি বেষ্টনীতে কার্যালয়ের ভেতরের গলিতে সমাবেশ করেন দলটির নেতারা।

সমাবেশে বিএনপি নেতারা বলেন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে মুক্তি দেয়া না হলে আগামী দিনে পুলিশি ব্যারিকেড ভেঙে রাজপথ দখল করা হবে। আর দলের কার্যালয়ে নয়, এখন থেকে নগরীর বিভিন্ন পয়েন্টে অলিগতিতে মিছিল সমাবেশ হবে। দলীয় প্রধানের মুক্তি ছাড়া দেশে আর কোনো জাতীয় নির্বাচন করতে দেয়া হবে না বলেও হুঁশিয়ারি দেন তারা। এ সময় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নামে মামলা প্রত্যাহার ও বিএনপি কেন্দ্রীয় ও তৃণমূলের সকল রাজবন্দী নেতা-কর্মীদের মুক্তির দাবি জানান।

এর আগে রংপুরের আট উপজেলা ও মহানগরীর বিভিন্ন এলাকা থেকে বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবক দলসহ সহযোগী অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা পুলিশি বাধা উপেক্ষা করে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে কার্যালয়ে আসে। এ সময় কার্যালয়ের আশপাশে বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়।

সামসুজ্জামান সামুর সভাপতিত্বে ও আনিছুর রহমান লাকুর সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তব্য দেন- রংপুর জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক পরিতোষ চক্রবর্তী, পীরগাছা উপজেলা বিএনপির সভাপতি আফসার আলী, সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম রাঙ্গা, বদরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন সাহান, স্পেন বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক জাকির হোসেন, মহানগর বিএনপির সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ মকবুল হোসেন, তারাগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুর রশিদ পাটোয়ারী, বদরগঞ্জ উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সাইদুল ইসলাম, জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক ও মিঠাপুকুর উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক সাজেদুর রহমান রানা, জেলা যুবদল সভাপতি নাজমুল আলম নাজু, মহানগর যুবদল সাধারণ সম্পাদক লিটন পারভেজ, জেলা যুবদল সাধারণ সম্পাদক সামসুল হক ঝন্টু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহ জিল্লুর রহমান জেমস, জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক শরীফ নেওয়াজ জোহা, মহানগর ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক রাজিব চৌধুরী, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক ইমরান খান শ্রাবণ প্রমুখ।

   

ভারত শত্রু রাষ্ট্র হলে সালাহউদ্দিন নিরাপদে আছেন কিভাবে, ফখরুলকে কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনারের ভারতে খুন হওয়ার ঘটনায় 'বন্ধু রাষ্ট্রে গিয়ে নিরাপত্তা নাই' বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এমনটি উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ফখরুল সাহেব বলেছেন— বন্ধু রাষ্ট্রে গিয়ে নিরাপত্তা নাই। আপনাদের যদি শত্রু রাষ্ট্র হয়, সেখানে সালাউদ্দিন এতো দিন নিরাপদে কেমন করে আছেন। তাকে তো কেউ হত্যা করেননি। তার জীবনে তো নিরাপত্তা বিঘ্নিত হয়নি, জীবনের কোনো হানি ঘটেনি। এই ধরনের অপবাদ কেন দিচ্ছে বন্ধু রাষ্ট্রকে?

বুধবার (২২ মে) বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলটির সংস্কৃতিক উপ কমিটির "সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায়" সভায় এসব কথা বলেন তিনি।

আনোয়ারুল আজিমের ঘটনা নিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, কলকাতার নিউটাউনে আমাদের একজন এমপি হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন। গত দুই তিন দিন ধরে তাকে নিয়ে একটা ধোয়াশা ছিল। তার পরিবারসহ কেউ জানে না। চিকিৎসার জন্য তিনি ভারতে গেছেন। ভারত আমাদের বন্ধু রাষ্ট্র। আমাদের একজন এমপি যখন চিকিৎসার জন্য যান, তিনি কিন্তু ভারত সরকারকে জানিয়ে যান না। সেখানকার যথাযথ কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে গেলে নিরাপত্তা ব্যাপারটি তখনই দেখা হয়। এখানে বন্ধু রাষ্ট্রের...।

তিনি বলেন, তাকে (আনোয়ারুল আজিম) যারা হত্যা করেছে, যে ফ্ল্যাটটিতে সেটা বাংলাদেশের কেউ ভিন্ন নামে ক্রয় করেছে। ওখানে যারা হত্যা করেছে পাঁচ-ছয়জনের মতো, এর মধ্য পাঁচ জনই বাংলাদেশের। এই ব্যাপারটা নিয়ে... কথা কথা 'যার দেখতে নাড়ি, চলন বাঁকা', এই ধরনের উক্তি করা সমীচীন না।

সংস্কৃতি বিষয়ক উপ কমিটি চেয়ারম্যান মঞ্চ সারথি আতাউর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতিক প্রতিমন্ত্রী নাহিদ ইজাহার খান, সাবেক সাংস্কৃতিক প্রতিমন্ত্রী কেএম খালিদ, ঢাকা ১০ আসনের সংসদ সদস্য নায়ক ফেরদৌস আহমেদ ও আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য আনিসুল ইসলাম প্রমুখ।

;

জিয়া কাকুতি মিনতি করে বাকশালের সদস্য হয়েছিলেন: নানক



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, দিনাজপুর
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি মন্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেছেন, বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ (বাকশাল) যখন গঠিত হয় বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জেনারেল জিয়াউর রহমান তখন কাকুতি মিনতি করে বাকশালের সদস্য হয়েছিলেন। অথচ আজ তারা বড় বড় কথা বলছে।

বুধবার (২২ মে) দিনাজপুর সার্কিট হাউজে দিনাজপুর জেলা আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বৈঠককালে তিনি এসব কথা বলেন।

নানক বলেন, জিয়াউর রহমানের এই দলের জন্মই হয়েছিলো আমাদের স্বাধীনতাকে হত্যা করার জন্য। সেজন্যই তিনি ১৯৭১ সালের স্বাধীনতার বিরোধিতাকারী ও যুদ্ধাপরাধী গোলাম আযম, নিজামীদের আশ্রয় দিয়েছিলেন। পঁচাত্তর পরবর্তী সময়ে খুনি ডালিম রশিদদের পুরস্কৃত করেছিলেন।

তিনি বলেন, জিয়াউর রহমান চেয়েছিলেন আওয়ামী লীগ দলটিকে নিশ্চিহ্ন করে ক্ষমতা চিরস্থায়ী করতে। কিন্তু আমাদের জননেত্রী শেখ হাসিনা ১৯৮১ সালে দেশে ফিরে আসার পর আমরা একটি প্রত্যয় দেখতে পেলাম। আমরা তাঁর পেছনে গিয়ে দাঁড়ালাম। জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা ঘুরে দাঁড়ালাম।

মন্ত্রী বলেন, ১৯৭৫ পরবর্তী সময়ে জেনারেল জিয়া বিরাজনীতিকরণের ধারার সূচনা করেছিলেন। স্বাধীনতা বিরোধীদের পুনর্বাসন করেছিলেন। সেই দিনে আর ফিরে যেতে দেয়া যাবে না। এদেশে সরকারে থাকবে স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি, বিরোধী দলেও থাকবে স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি। বঙ্গবন্ধুর অনুসারীরাই দেশের ভাগ্য নিয়ন্ত্রণ করবে। পাট উৎপাদন ও পাটের বস্তাসহ অন্যান্য পাটপণ্য ব্যবহার বৃদ্ধি করা হবে বলে মন্ত্রী উল্লেখ করেন।

তিনি আরও বলেন, এখানে একটি টেক্সটাইল মিলের ৩৬.৭৪ একর জমি পড়ে আছে। এটাকে ফেলে রাখা হবে না। এটা নিয়ে শীঘ্রই সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।

বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সংসদের হুইপ এবং দিনাজপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য ইকবালুর রহিম, দিনাজপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য জাকারিয়া জাকা, সাবেক সংসদ সদস্য মনোরঞ্জন শীল গোপাল। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন দিনাজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলতাবুজ্জামান মিতা। বৈঠকে দিনাজপুর জেলা আওয়ামী লীগ ও অন্যান্য অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

;

যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা নিয়ে মাথা ব্যথা নেই: ওবায়দুল কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

  • Font increase
  • Font Decrease

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, যারা গাজার নিষ্ঠুর ও বর্বরতম হত্যাকে গণহত্যা বলতে চায় না তারা কোথায় কাকে নিষেধাজ্ঞা দিলো সেটা নিয়ে আমাদের কোন মাথা ব্যথা নেই।

বুধবার (২২ মে) বিকালে ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সাংস্কৃতিক বিষয়ক উপ-কমিটির এক আলোচনা সভায় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, দেখলাম, ডোনাল্ড লু আসলেন সম্পর্ক এগিয়ে নিয়ে যাবার সংকল্প ব্যক্ত করলেন এখানে মিটিং করে। সেখানে আবার, তিনি যেতে না যেতেই নিষেধাজ্ঞা এসে গেলো। আগে সাতজন এখন আবার একজন যুক্ত হলো।

তিনি বলেন, সংরক্ষিত আসনে অনেকে প্রার্থী ছিলেন, তাদের না পাওয়ার বেদনা থাকতে পারে। আমাদের দুর্দশী লিডারশীপ ছিল বলে আমরা সফল হয়েছি। রিজার্ভ সিটের বিপরীতে প্রার্থী ছিল ১৩শ' প্লাস। পরিস্থিতি এমন যে কাকে রেখে কাকে দেবো। অনেকে প্রার্থী ছিলেন, অনেকের স্বপ্ন ছিল, আকাঙ্ক্ষা ছিল, এ কারণে দু:খ পেয়েছেন।

কাদের বলেন, আগে নারীরা, তরুণরা আওয়ামী লীগের রাজনীতি থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিল, শেখ হাসিনার ম্যাজিকেল লিডারশীপে এখন তরুণ ও নারীরা এক বাক্যে আওয়ামী লীগকে ভোট দিবেন, এটা আমরা লক্ষ্য করেছি।

সংস্কৃতি বিষয়ক উপ-কমিটি চেয়ারম্যান মঞ্চ সারথি আতাউর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতিক প্রতিমন্ত্রী নাহিদ ইজাহার খান, সাবেক সাংস্কৃতিক প্রতিমন্ত্রী কেএম খালিদ, ঢাকা ১০ আসনের সংসদ সদস্য নায়ক ফেরদৌস আহমেদ ও আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য আনিসুল ইসলাম প্রমুখ।

;

'সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদের ওপর নিষেধাজ্ঞা জাতির জন্য লজ্জাকর'



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

  • Font increase
  • Font Decrease

সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদের ওপর নিষেধাজ্ঞা জাতির জন্য লজ্জাকর বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

বুধবার (২২ মে) দুপুরে রাজধানীর নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক যৌথসভা শেষে তিনি এ মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদের ওপর নিষেধাজ্ঞার জন্য সরকার দায়ী। সেনাবাহিনীকে অন্যায়ভাবে ব্যবহারের ফলে এই নিষেধাজ্ঞা। সরকারের কারণে সেনাবাহিনীকে হেয় প্রতিপন্ন করা করা হলে দেশের মানুষ কখনো মেনে নেবে না।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, শুধু দেশের সাধারণ নাগরিক নয়, আওয়ামী লীগের ‘কথিত’ সংসদ সদস্যরাও সরকারের বন্ধুরাষ্ট্রের (ভারত) কাছে নিরাপদ নয়। ভারতে এমপি হত্যার পেছনে দুর্নীতি বা অন্য কোনো ঘটনা থাকতে পারে।

উপজেলা নির্বাচন নিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, উপজেলা নির্বাচন নিয়ে কারো কোনো আগ্রহ নেই। প্রকৃতপক্ষে পুরো নির্বাচনী ব্যবস্থা নিয়েই আগ্রহ নেই।

;