‘আমরা কারও উপদেশ-খয়রাতের দিকে তাকিয়ে নেই’



সেন্ট্রাল ডেস্ক ১

  • Font increase
  • Font Decrease
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘আমরা কারও উপদেশ-খয়রাতের দিকে তাকিয়ে নেই। আমাদের দেশের নিয়ম অনুযায়ী আমাদের দেশের গণতন্ত্র চলবে। আমাদের দেশের নিয়ম অনুযায়ী আমাদের নির্বাচন চলবে। কাজেই এ নিয়ে বাইরে থেকে কে চাপ দিল, সেটা আমাদের বিবেচ্য বিষয় নয়। আমরা আমাদের নিয়ম অনুযায়ী, আমাদের সংবিধান অনুযায়ী একটা অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য এগিয়ে যাচ্ছি।’ ৭ মার্চ আওয়ামী লীগের জনসভা সফল করতে আজ শনিবার সকালে রাজধানীর নিউমার্কেট কাঁচাবাজার এলাকায় লিফলেট বিতরণ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের এ কথা বলেন। বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ ঢাকায় একটি অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অধীনে অনুষ্ঠেয় আগামী জাতীয় নির্বাচনে সব দলকে আনতে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত মার্শা বার্নিকাটকে ভূমিকা রাখার আহ্বান জানানোর দুদিন পরই এমন কথা বললেন ওবায়দুল কাদের। এক প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘একটি ঐতিহ্যবাহী গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল হিসেবে আমরা জনগণের চাপকে গুরুত্ব দিই। আমাদের দেশের গণতন্ত্র আমরাই পরিচালনা করব।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা মনে করি, কেউ ধোয়া তুলসীপাতা নয়। যারা আমাদের উপদেশ দিচ্ছে, তাদের দেশের গণতন্ত্রের চেহারা, তাদের দেশের নির্বাচনের চেহারা, সেটা সারা দুনিয়া জানে, আমরাও জানি। কাজেই আমাদের উপদেশ দিতে হবে না।’ সরকারি অর্থ ব্যবহার করে প্রধানমন্ত্রী ভোট চাইছেনএই অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে ওবায়দুল কাদের বলেন, জনগণের কাছে যাওয়ার অধিকার নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রীর আছে। এখনো নির্বাচনের শিডিউল ঘোষণা হয়নি। এই প্রশ্নটি হতে পারে তখন, যখন নির্বাচন কমিশন নির্বাচনের শিডিউল ঘোষণা করবে। এই মুহূর্তে দেশের প্রধানমন্ত্রী, তিনি যেসব উন্নয়ন করেছেন, সেসব নিয়ে জনগণকে অবহিত করার অধিকার তাঁর আছে। ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, ‘যেহেতু আমাদের প্রধানমন্ত্রী শুধু প্রধানমন্ত্রী নন, তিনি আওয়ামী লীগের সভানেত্রী; আওয়ামী লীগের সভানেত্রী হিসেবে নৌকায় ভোট চাওয়ার অধিকার প্রধানমন্ত্রীর আছে। তাতে এখানে কোনো ব্যত্যয় ঘটেনি।’ তিনি আরও বলেন, এবার ৭ মার্চে সোহরাওয়ান্দী উদ্যানে স্মরণকালের সর্ববৃহৎ সমাবেশ হবে। এ লক্ষ্যে তাঁরা কাজ করছেন। বিএনপির আন্দোলনের কৌশল মোকাবিলায় আওয়ামী লীগের অবস্থান বিষয়ে কাদের বলেন, ‘তাদের কৌশল সেটা তাদের ব্যাপার। এটা নিয়ে আমাদের কোনো বক্তব্য নেই। তারা কী কৌশল প্রয়োগ করবে, সেটা তাদের ব্যাপার।’ তিনি আরও বলেন, ‘রাজনীতি রাজনীতি দিয়ে মোকাবিলা করব, সহিংসতা মোকাবিলার জন্য আমাদের আইন প্রয়োগকারী সংস্থা আছে। তারা যখন যেটা দরকার সেটাই করবে।’ ৭ মার্চের সমাবেশ বিষয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘সমাবেশে দলের সভানেত্রী শেখ হাসিনা আগামী নির্বাচন সামনে রেখে নিন্দেশনামূলক বক্তব্য দেবেন এবং এ সময়ের ষড়যন্ত্র-চক্রান্তের মুখে আমাদের করণীয়, দেশবাসীর করণীয়, নির্বাচন সামনে রেখে স্থিতিশীল পরিবেশ বজায় রাখতে জনগণের প্রতি আহ্বান জানাবেন।’
   

উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় তালতলীতে বিএনপি নেতা বহিষ্কার



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বরগুনা
তালতলীতে বিএনপি নেতা বহিষ্কার

তালতলীতে বিএনপি নেতা বহিষ্কার

  • Font increase
  • Font Decrease

বরগুনার তালতলীতে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হওয়ায় উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব মিয়া মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাককে বহিষ্কার করা হয়েছে।

বুধবার (২২ মে) রাতে বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বহিষ্কৃত মিয়া মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক তালতলী উপজেলা পরিষদের বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান। আগামী ৫ জুন চতুর্থ ধাপের উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে তিনি চেয়ারম্যান পদে মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করছেন।

বহিষ্কার করা চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে আসন্ন তালতলী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুনির্দিষ্ট অভিযোগের প্রেক্ষিতে দলীয় গঠনতন্ত্র মোতাবেক বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) প্রাথমিক সদস্য পদসহ সকল পর্যায়ের পদ থেকে আপনাকে (মিয়া মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তা) নির্দেশক্রমে বহিষ্কার করা হলো।

এ বিষয় মিয়া মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক বলেন, দলীয়ভাবে যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে সেটাকে আমি সাধুবাদ জানাই। আমি দলের নিবার্চন করি না, জনগণের নিবার্চন করি। তাই দল যেটা ভালো মনে করেছে সেটা করেছে।

এবিষয়ে বরগুনা জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি নজরুল ইসলাম মোল্লা বলেন, প্রেস বিজ্ঞপ্তি দেখেছি। দল যেটা ভালো মনে করে সিদ্ধান্ত নিয়েছে আমারও সেটাকে সমর্থন করি। এর বাইরে আমাদের কোনো মন্তব্য নেই।

;

‘এমপি আনার অপরাধী হলে অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে কেন আসলো না’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতে খুন হওয়া ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম কোনো অপরাধে যুক্ত থাকলে তা সাংবাদিকদের অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে কেন আসলো না বলে সাংবাদিকদের প্রতি প্রশ্ন ছুড়ে দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

বৃহস্পতিবার (২৩ মে) দুপুরে তেজগাঁওয়ের ঢাকা জেলা কার্যালয়ে আওয়ামী লীগের নবগঠিত যুব ও ক্রীড়া উপ-কমিটির সদস্যদের পরিচিতি সভা ও ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, সংসদ সদস্য কলকাতায় মারা গেছে, তাকে হত্যা করা হয়েছে। ইনভেস্টিগেশন সম্পন্ন হওয়ার আগে আমরা তো বলতে পারছি না। তবে আওয়ামী লীগের সে কি ছিল সেটা বড় কথা নয়, সে যে এলাকার প্রতিনিধি ছিল সে এলাকায় গিয়ে দেখবেন, তার জন্য কত শোকার্ত মানুষ। সে প্রতিনিয়ত সারা এলাকায় মোটরসাইকেলে করে ঘুরে বেড়াতো। তাকে আমরা নমিনেশন দিয়েছি তার জনপ্রিয়তার জন্য। এখন সে ভেতরে কোনো অপরাধ করে কি না.... প্রধানমন্ত্রী কিন্তু জিরো টলারেন্স। কোনো অন্যায়কারী, অপরাধী দলের লোক হলে তিনি কিন্তু ছাড় পাবে না। কিন্তু এটা তো নিশ্চিত হতে হবে।

সাংবাদিক উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, আপনারা এখন বলছেন, কলকাতায় চোরাকারবারি... তো আমি সাংবাদিকদের বলি, তিন তিন বার জাতীয় সংসদে এমপি নির্বাচিত হয়েছে। তখন আপনারা কি এতথ্যটা এনেছিলেন? এখন ভারতীয় সাংবাদিকরা কোনো তথ্য আনলো, সেটার উদ্ধৃতি দিচ্ছেন কেন? আপনারা তো এদেশের নাগরিক। সে যদি অপরাধী হয়, তাহলে সে কথা আপনাদের অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে কেন আসলো না? এটা আমারও প্রশ্ন।

‘ছাত্রলীগ, যুবলীগ নাকি অর্থপাচার করে’ প্রশ্ন রেখে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, অর্থপাচারের জন্য আপনারা (বিএনপি) বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত অপরাধী। সিঙ্গাপুরে, আমেরিকায় অর্থপাচার কে করেছে? সে অর্থপাচারকারী তারেক রহমান এবং কুকু। এই দু’জনের পাচার করা অর্থের একটা অংশ সিঙ্গাপুর থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। এফবিআই ঢাকায় এসে তারেক রহমানের মামলায় সাক্ষ্য দিয়ে গেছে। তারা নিজেরা যে অপরাধের জন্য অপরাধী, সে দায় ছাত্রলীগ-যুবলীগের উপর চাপাতে চায়। এটা যে কত বড় মিথ্যাচার।

বিএনপি মহাসচিবের মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের প্রতি প্রশ্ন রেখে তিনি বলেন, আমি একটা প্রশ্ন করেছি, ১৫ আগস্টের সাথে যদি জিয়াউর রহমান জড়িত না থাকে, তাহলে কিলারকে নিরাপদে বিদেশে কে পাঠয়েছে? বিভিন্ন দূতাবাসে খুনিদের চাকরি দিয়েছে। ৫ম সংশোধনীতে খুনিদের বিচার রোধ করার জন্য জিয়াউর রহমান সংবিধানের আইনে খুনিদের বিচার বন্ধ করলেন। কেন তিনি সেটা করতে গেলেন?

মেজর হাফিজের প্রতি প্রশ্ন রেখে সেতুমন্ত্রী বলেন, মেজর হাফিজ বড় বড় কথা বলেন, হাফিজ সাহেবকে বলি, আপনি যে বইটি স্বাধীনতার পরে লিখেছিলেন, প্রথম সংস্করণে বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে যে তথ্য আপনি দিয়েছিলেন, বিএনপিতে যোগ দেওয়ার পর সে তথ্যটি কেন পাল্টে দিলেন? এর জবাব কি?

জিয়াউর রহমান বাকশালে যোগ দিয়েছিলেন জানিয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, সেনাপ্রধান বাকশালে যোগ দেওয়া সঠিক ব্যক্তি, কিন্তু উপ-প্রধান কিন্তু বাকশালে যোগ দেওয়ার উপযুক্ত ছিলেন না। তিনি দরখাস্ত করে বঙ্গবন্ধুর কাছে, কাকুতি মিনতি করে বাকশালের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হয়েছিলেন, প্রমাণ আছে। এই জিনিসটিকেও তারা ধামাচাপা দিতে চায়। তিনি বাকশাল কমিটির ৭১ নাম্বার সদস্য ছিলেন।

;

কেন্দ্রীয় ১৪ দলের সভা বৃহস্পতিবার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কেন্দ্রীয় ১৪ দলের সভা আগামীকাল বৃহস্পতিবার (২৩ মে) সন্ধ্যা ৭টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাসভবন গণভবনে অনুষ্ঠিত হবে।

আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানিয়ে বলা হয়, সভায় সভাপতিত্ব করবেন কেন্দ্রীয় ১৪ দলীয় জোট নেত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা।

কেন্দ্রীয় ১৪ দলের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমু সংশ্লিষ্ট সকলকে যথাসময়ে সভায় উপস্থিত থাকার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন।

;

ভারত শত্রু রাষ্ট্র হলে সালাহউদ্দিন নিরাপদে আছেন কিভাবে, ফখরুলকে কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনারের ভারতে খুন হওয়ার ঘটনায় 'বন্ধু রাষ্ট্রে গিয়ে নিরাপত্তা নাই' বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এমনটি উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ফখরুল সাহেব বলেছেন— বন্ধু রাষ্ট্রে গিয়ে নিরাপত্তা নাই। আপনাদের যদি শত্রু রাষ্ট্র হয়, সেখানে সালাউদ্দিন এতো দিন নিরাপদে কেমন করে আছেন। তাকে তো কেউ হত্যা করেননি। তার জীবনে তো নিরাপত্তা বিঘ্নিত হয়নি, জীবনের কোনো হানি ঘটেনি। এই ধরনের অপবাদ কেন দিচ্ছে বন্ধু রাষ্ট্রকে?

বুধবার (২২ মে) বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলটির সংস্কৃতিক উপ কমিটির "সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায়" সভায় এসব কথা বলেন তিনি।

আনোয়ারুল আজিমের ঘটনা নিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, কলকাতার নিউটাউনে আমাদের একজন এমপি হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন। গত দুই তিন দিন ধরে তাকে নিয়ে একটা ধোয়াশা ছিল। তার পরিবারসহ কেউ জানে না। চিকিৎসার জন্য তিনি ভারতে গেছেন। ভারত আমাদের বন্ধু রাষ্ট্র। আমাদের একজন এমপি যখন চিকিৎসার জন্য যান, তিনি কিন্তু ভারত সরকারকে জানিয়ে যান না। সেখানকার যথাযথ কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে গেলে নিরাপত্তা ব্যাপারটি তখনই দেখা হয়। এখানে বন্ধু রাষ্ট্রের...।

তিনি বলেন, তাকে (আনোয়ারুল আজিম) যারা হত্যা করেছে, যে ফ্ল্যাটটিতে সেটা বাংলাদেশের কেউ ভিন্ন নামে ক্রয় করেছে। ওখানে যারা হত্যা করেছে পাঁচ-ছয়জনের মতো, এর মধ্য পাঁচ জনই বাংলাদেশের। এই ব্যাপারটা নিয়ে... কথা কথা 'যার দেখতে নাড়ি, চলন বাঁকা', এই ধরনের উক্তি করা সমীচীন না।

সংস্কৃতি বিষয়ক উপ কমিটি চেয়ারম্যান মঞ্চ সারথি আতাউর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতিক প্রতিমন্ত্রী নাহিদ ইজাহার খান, সাবেক সাংস্কৃতিক প্রতিমন্ত্রী কেএম খালিদ, ঢাকা ১০ আসনের সংসদ সদস্য নায়ক ফেরদৌস আহমেদ ও আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য আনিসুল ইসলাম প্রমুখ।

;