যুবলীগ ঘোষিত বিভাগীয় শান্তি সমাবেশ সফল করাতে রাঙ্গুনিয়ায় প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আওয়ামী যুবলীগ কেন্দ্রীয় ঘোষিত বিভাগীয় শান্তি সমাবেশ সফল করার লক্ষে চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশের নির্দেশে সাংগঠনিক প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার রাঙ্গুনিয়া উপজেলা যুবলীগ কর্তৃক আয়োজিত প্রস্তুতি সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন নিয়াজ মোর্শেদ এলিট। সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বদিউল খায়ের চৌধুরী  লিটন ও সমাবেশ পরিচালনা করেন বিপ্লবী সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ইউনুচ।

সভায় আরো বক্তব্য রাখেন., উত্তর জেলা আওয়ামী যুবলীগের বিপ্লবী সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শাহজাহান, যুগ্ম সম্পাদক আবদুল করিম, চট্টগ্রাম মহানগর যুবলীগের সংগঠক সাবেক ছাত্র নেতা ইয়াসির আরাফাত, উত্তর জেলা আওয়ামী যুবলীগের   আইন বিষয়ক সম্পাদক বিমল চন্দ নাথ, সাংস্কৃতিক সম্পাদক ওসমান চৌধুরী,  সদস্য বাবলু, রাঙ্গুনিয়া উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সহসভাপতি  মোঃ পারভেজ,  মাহমুদুল হাসান, ওমর ফারুক চৌধুরী, আবদুল আজিজ, নাছির উদ্দিন, হাসান মুরাদ, কোদালা ইউনিয়ন আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি আবদুল জব্বার,ইসলাম পুর আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি বাবলা চৌধুরী   প্রমূখ।

সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে বলেন, দেশের স্থিতিশীল পরিস্থিতিকে অস্থিতিশীল করার জন্য বিএনপি আন্দোলনের নামে অরাজকতা সৃষ্টির করছে।

বিএনপি মিথ্যাচার করছে দেশের মানুষকে মিথ্যা বানোয়াট তথ্য দিয়ে সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করছে। রাজপথে বিএনপি'র বিরুদ্ধে আন্দোলনে যুবলীগের নেতাকর্মীদের সজাগ থাকতে হবে। বিএনপির নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে রাজপথে প্রতিহত করার সাথে সাথে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিএনপি'র মিথ্যাচার  যুবলীগকে  লিখনির মাধ্যমে প্রতিবাদ করতে হবে।

তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের  কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষিত  বিভাগীয়  শান্তি সমাবেশ  সফল করতে হবে।

   

‘খালেদা জিয়াকে একদিনও বন্দি রাখার আইনগত কোনো কারণ নেই’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

খালেদা জিয়াকে একদিনও বন্দি রাখার আইনগত কোনো কারণ নেই বলে জানিয়েছেন জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম রাজশাহী শাখার আইনজীবীরা।

বুধবার (২৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে রাজশাহী মালোপাড়ার বিএনপি দলীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সংম্মেলনে তারা এক কথা বলেন।

সংবাদ সম্মেলনের বিএনপি চেয়ারপর্সান বেগম খালেদা জিয়া, রাজশাহী মহানগর বিএনপি’র সাবেক সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট শফিকুল হক মিলনসহ সারাদেশে আটক বিএনপির নেতাদের নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানানো হয়।

বাংলাদেশ জাতীয়তবাদী আইনজীবী ফোরাম রাজশাহী শাখার সভাপতি এবং বাংলাদেশ আইনজীবী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট আলহাজ্ব মাইনুল আহসান পান্নার সভাপতিত্বে সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন বাংলাদেশ জাতায়ীতাবাদী আইনজীবী ফোরামের সহ-সভাপতি এডভোকেট আলহাজ্ব আলী আশরাফ।

তিনি বলেন, এই অবৈধ সরকার বিরোধী দলীয় নেতাকর্মীদের গুম, খুন ও মিথ্যা গায়েবী মামলা দিয়ে হয়রানি করছে। মিথ্যা সাজানো মামলায় ফরমায়েশি রায় দিয়ে সাজা প্রদান করছে। তিনবারের সাবেক সফল প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে একদিনও বন্দি রাখার আইনগত কোনো কারণ নেই। কারণ সি.আর.পি.সি ৪৯৭ ধারায় স্পস্ট উল্লেখ আছে শিশু, মহিলা, বৃদ্ধ এবং অসুস্থ হলে তিনি জামিন পাওয়ার হকদার। এদিক থেকে বেগম জিয়া একজন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বয়স্ক নারী এবং গুরুতর অসুস্থ। সবদিক বিবেচনা তাঁর জামিন না পাওয়ার কোনো কারণ নাই। তাঁর জনপ্রিয়তায় ভয় পেয়ে জোর করে তাঁকে বন্দি করে রাখা হয়েছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।

তিনি আরো জানান, গত ২৮ জুলাই বিএনপি ঘোষিত ঢাকার মহাসমাবেশে যোগ দিতে গেলে তাঁকে বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের পার্শবর্তী এলাকা থেকে ২৭ জুলাই রাতে পুলিশ থানায় নিয়ে যাওয়ার কথা বলে ডেকে নিয়ে যায়। সেখানে সারারাত আটক রাখার পরে ২৮ জুলাই সমাবেশ শেষ হলে মিলনসহ বেশ কয়েকজনকে ফৌজদারী কার্যবিধিল ৫৪ ধারায় আটক দেখিয়ে ঢাকা সি.এম.এম আদালেত হাজির করে কেরানীগঞ্জ কারাগারে পাঠান। সেখান থেকে ৬ আগস্ট ঢাকা আদালত হতে জামিন পেয়ে বের হওয়ার জন্য গেটে আসলে তাঁকে বের হতে না দিয়ে রাজশাহীতে দুইটি মামলায় পুলিশ আবারও আটক দেখান। পরে তাঁকে রাজশাহী কারাগারে স্থানান্তর করা হয়। তিনি মামলায় জামিন পেলেও তাঁকে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে আটক করে রাখার জন্য নতুন নতুন মামলা দেয়া হচ্ছে। এই মামলাগুলো সম্পূর্ন মিথ্যা ও বানোয়াট বলে উল্লেখ করেন তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন আইনজীবী ফোরামের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও রাজশাহী বার এর সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট জমসেদ আলী, আইনজীবী ফোরাম রাজশাহীর সহ-সভাপতি ও বার সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট পারভেজ তৌফিক জাহেদী, ইউনাইটেড আইনজীবী ফোরামের সদস্য এডভোকেট এজাজ, আইনজীবী ফোরামের প্রচার সম্পাদক এডভোকেট সেফাত জেনির তুলি, সাংগটনিক সম্পাদক এডভোকেট ইমতিয়াজ মাসরুম আলিম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এডভোকটে এনামুল হক, সদস্য এডভোকেট আব্দুল আলিম রাসেল ও এডভোকেট ইশা,  মহানগর যুবদলের সাবেক সভাপতি আবুল কালাম আজাদ প্রমুখ।

;

'দেশ বাঁচাতে হলে গণজাগরণ করতে হবে'



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশের গভর্নর ডি গ্রেড পেয়েছেন। এই চতুর্থ শ্রেণীরই যোগ্যতা এদের। এরা চতুর্থ শ্রেণীর লোক, কিন্তু লুটপাটে একেবারে এ প্লাস, দালালিতে এ প্লাস, দেশ বিক্রিতে এ প্লাস। কাজেই এই দালাল, লুটপাটকারী, দেশ বিক্রিকারী যারা আজকে রাষ্ট্র প্রশাসনে বসে সরকারের ভোট ডাকাতি, তাদের আরেকটি নীল নকশার নির্বাচনকে জায়েজ করতে চান, সফল করতে চান, তাদের সমস্ত ষড়যন্ত্র নস্মাৎ করে দিতে হবে। এ জন্য আমাদের দরকার গণজাগরণ করতে হবে বলে মন্তব্য করেন গণসংহতি আন্দোলনের সমন্বয়কারী এবং গণতন্ত্র মঞ্চের নেতা জুনায়েদ সাকি।

বুধবার (২৭ সেপ্টেম্বর) বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে দমন, নিপীড়ন, গ্রেপ্তার ও রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের প্রতিবাদে এবং অবৈধ সরকারের পদত্যাগ, গণতন্ত্র ও ভোটাধিকারের প্রতিষ্ঠায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে সমাবেশ ও পদযাত্রায় তিনি এসব কথা বলেন।  

সাকি বলেন, আগামী ৩০ তারিখ শনিবার যুগপৎ আন্দোলনের রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট শ্রমিক সংগঠনগুলো যৌথভাবে একটি শ্রমিক কনভেনশনের আয়োজন করেছে। সেটির স্থান নেওয়া হয়েছিল মহানগর নাট্যমঞ্চ। সেটির অনুমতি সিটি করপোরেশন দিয়েছে। কিছুক্ষণ আগে ডিএমপি জানিয়েছে, ওই বায়তুল মোককররমের গেইটে নাকি কৃষক লীগ সমাবেশ ঘোষণা করেছে। কাজেই ওই মহানগর নাট্যমঞ্চে তারা এই কনভেনশন করার অনুমতি দিতে পারবে না। এই হচ্ছে বর্তমান সরকারের অবস্থা।

তিনি বলেন, সরকার নাকি সভা সমাবেশে কোনো বাধা দেয় না, তারা নাকি এই দেশে আইনশৃঙ্খলা, শান্তি খুব বজায় রেখেছে, তারা নাকি একটি সুষ্ঠু ভোট করবে। এসব কাজের পরে সারা দুনিয়ায় তারা যখন মাথা হেইট করে, বাংলাদেশের উপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আসে, তখন আবার আওয়ামী লীগ আবদার করে, আমরা কেন তাদের পক্ষ নিচ্ছি না, দেশের পক্ষ নিচ্ছি না। আমেরিকা কিংবা অন্যরা বাংলাদেশকে নানাভাবে চাপ দিয়ে তাদের স্বার্থ রক্ষা করতে যাচ্ছে।

সাকি আরো বলেন, আজকে মানুষকে মাঠে নামতে হবে। বাংলাদেশের কঠিন সময়ে আপনারা যদি বিভ্রান্ত হন, তাহলে আপনারা সময়ের যে দাবি, সেখান থেকে বহুদূরে সরবেন। এই দেশর ধ্বংসের জন্য তারাও দায়ী থাকবেন। কাজেই আমরা জনগণকে বলবো, আপনারা রাজপথে নামার প্রস্তুতি নিন।

আমরা বিদেশিদের দিকে তাকিয়ে নেই৷ আমরা বাংলাদেশের মানুষের দিকে তাকিয়ে আছি। বাংলাদেশের মানুষ বাংলাদেশের আগামী ভবিষ্যৎ তৈরি করবে।

এতে আরো উপস্থিত ছিলেন, নাগরিক ঐক্যের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল্লাহ কায়সার, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী এডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম,ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহবায়ক রফিকুল ইসলাম বাবলু, বিপ্লবী ওয়ারকার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক,জেএসডি'র সিনিয়র সহসভাপতি তানিয়া রব প্রমুখ। 

 

 

;

'এদেশ শ্রীলঙ্কায় পরিণত হবে'



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

এ সরকার লুটপাট করে ব্যাংক খালি করেছে, কোষাগার খালি করেছে এবং বাজারে আগুন লাগিয়ে দিয়েছে। এদেশ শ্রীলঙ্কায় পরিণত হবে। বর্তমানে আমাদের দেশের রিজার্ভ ১৮ এর নিচে। পাঁচ মাস পরে এদেশে ক্ষুধার আগুন জ্বলবে বলে মন্তব্য করেন গণতন্ত্র মঞ্চের নেতা মাহমুদুর রহমান মান্না।

বুধবার (২৭ সেপ্টেম্বর) বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে দমন, নিপীড়ন, গ্রেপ্তার ও রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের প্রতিবাদে এবং অবৈধ সরকারের পদত্যাগ,গণতন্ত্র ও ভোটাধিকারের প্রতিষ্ঠায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে সমাবেশ ও পদযাত্রায় তিনি এসব কথা বলেন।  

মান্না বলেন, একটা গণতান্ত্রিক দেশে নাগরিকের ভোটের অধিকার থাকতে হবে। বর্তমান সরকার এ অধিকার নষ্ট করে দিয়েছে। পরপর দুইটা জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মানুষ নিজেদের ভোট দিতে পারেনি। তৃতীয়বারের মতো নির্বাচন সামনে, আমরা বলছি এইবার ভোট দিব। সরকার এবার চেষ্টা করেও মানুষের ভোটের অধিকার কেড়ে নিতে পারবে না। এ সরকার ১৫ বছর ধরে ক্ষমতায় থাকার পরেও জনগণের কল্যাণ করতে পারেনি। তারা বলেছে ১০ টাকা করে চাল খাওয়াবে। কিন্তু মানুষ এখন মোটা চাল কিনছে ৫০ টাকা করে। আমরা বলছি ওরা মিথ্যুক! ওরা ওয়াদা দিয়ে ওয়াদা ভঙ্গ করে। তারা মানুষের সাথে প্রতারণা করেছে। এই সরকার অবৈধ, জুলুমবাজ, ব্যর্থ,এই সরকার খুনি। এ সরকার অনেক লোককে গ্রেফতার করেছে বিনা ওয়ারেন্টে। এখন গ্রেফতার হওয়া লোকদের কোনো খোঁজ খবর নেই।

তিনি বলেন, এ সরকার লুটপাট করে ব্যাংক খালি করেছে, কোষাগার খালি করেছে এবং বাজারে আগুন লাগিয়ে দিয়েছে। এদেশ শ্রীলঙ্কায় পরিণত হবে।  বর্তমানে আমাদের দেশের রিজার্ভ ১৮ এর নিচে। পাঁচ মাস পরে এদেশে ক্ষুধার আগুন জ্বলবে।

প্রধানমন্ত্রীর ছেলেকে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ১৫ বছর একাধারে ক্ষমতায় থাকার পরে এখন আমাদের প্রধানমন্ত্রীর মাথা নষ্ট হয়ে গেছে। এর কারণ হলো তাঁর ছেলে। প্রধানমন্ত্রী এখন বলেন আমার ছেলের সম্পদ যদি তারা নিয়ে যেতে চায় তাহলে নিয়ে যাক! আমার প্রশ্ন হলো তারা আপনার ছেলের সম্পদ কেন নিবে? অবৈধভাবে সম্পদ তৈরি করেছেন! হিসাব দিতে পারছেন না! কত টাকা কোথা থেকে এলো সেটা বলতে পারছেন না! তারপরে আবার বলেন আমেরিকা না থাকলে কী হয়েছে বাংলাদেশ তো আছে।

নির্বাচন কমিশনকে উল্লেখ করে মান্না বলেন, নির্বাচন কমিশন বলেছে যদি এই ডিসেম্বর এবং জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন না হয় তাহলে আমাদের সংবিধানের সংবিধানের খেলাপ করা হবে। আমি বলবো সংবিধান আরো ১০ কপি কিনে বাড়িতে রাখেন। যেদিন শেখ হাসিনার পতন হবে তখন এ সংবিধান ধুয়ে ধুয়ে পানি খাইয়েন। এ সরকার আর বেশি দিন থাকবার কোনো সুযোগ নেই।

এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, নাগরিক ঐক্যের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল্লাহ কায়সার,এডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম,গনসংহতি আন্দোলনের সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি,ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহবায়ক রফিকুল ইসলাম বাবলু, বিপ্লবী ওয়ারকার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, জেএসডি'র সিনিয়র সহসভাপতি তানিয়া রব প্রমুখ। 

;

রাজনৈতিকভাবে দেউলিয়া আ.লীগ, এখন বিএনপি ভাঙার চেষ্টা করছে’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজনৈতিকভাবে আওয়ামী লীগ দেউলিয়া হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, এখন তারা (আওয়ামী লীগ) বিএনপিকে ভাঙার ষড়যন্ত্র করছে। তাদের কোনো প্রচেষ্টাই কাজ হবে না।

বিএনপির স্থায়ী কমিটি সদস্য প্রয়াত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আ স ম হান্নান শাহের সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বুধবার (২৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম মিলনায়তনে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।

ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের সমালোচনা করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, রাজনৈতিকভাবে আওয়ামী লীগ কতটা দেউলিয়া হয়ে গেছে, এখন দল ভাঙার চেষ্টা করছে। দল কখন ভাঙতে যায় প্রতিপক্ষ? যখন সে নিজে দুর্বল। সবল থাকলে তো এটা করবে না। আমাদের দলছুট, বহিষ্কৃত লোকজনদের নিয়ে আবার দল তৈরি করে আরও দল বানাতে চায়।

তিনি বলেন, গোটা জাতি আজ বিপদগ্রস্ত হয়ে পড়েছে। এই ভয়াবহ, গণবিরোধী, রাষ্ট্রবিরোধী জবরদখলকারী সরকার; যাকে সরকার বলা যায় না, জনগণের কোনো ম্যানডেট তার কাছে নেই। সেই সরকার আজকে বাংলাদেশের মূল সত্তাকে নষ্ট করে ফেলেছে।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল বলেন, বর্তমান সরকারকে সরকার বলা যায় না। আমরা বাংলাদেশের মানুষ যুদ্ধ করেছিলাম শুধু ভূখণ্ড বা ম্যাপ পাওয়া জন্য নয়। আমরা চেয়েছিলাম একটি রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার জন্য যেখানে আমার কথা বলার অধিকার, বিভিন্ন সংগঠন করার অধিকার থাকবে। গতকাল এক ছেলের সঙ্গে কথা হলো। সে বিসিএস লিখিত পরীক্ষায় পাস করেছে। কিন্তু পরিবার বিএনপির সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকায় চাকরি হয়নি। বিএনপি পরিবারের সঙ্গে ন্যূনতম সম্পর্ক থাকলে তার চাকরি-প্রমোশন হয় না। প্রত্যেক মানুষ আজ মিথ্যা মামলার জন্য অসহ্য হয়ে পড়ছে।

;