গরম ও স্পিন নিয়ে অপেক্ষায় এশিয়া কাপ!



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম
দুবাইয়ে অনুশীলনে সাকিব

দুবাইয়ে অনুশীলনে সাকিব

  • Font increase
  • Font Decrease

যে কোন টুর্নামেন্ট শুরুর আগে এখন সবচেয়ে বেশি যে বিষয়টি নিয়ে আলোচিত হয় তা হল কন্ডিশন। পরিবেশ-পরিস্থিতি কেমন? আবহাওয়া কেমন? পারিপাশ্বিকতাই বা কেমন? উইকেটের গঠন চরিত্র কেমন? কারা এখনো বেশি সুবিধা পাবে; ইত্যকার বিষয়ের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেয়ার একটা বড় বিষয় থাকে।

সেই বড় বিষয়টা যেন এবার বেশি ‘বড়’ না হয় সেজন্যই বাংলাদেশ বেশ আগেভাগেই আরব আমিরাত পৌছেছে। দল নিয়ে অনুশীলনও করেছে। রাতের আলোতেও অনুশীলনে নিজেদের ঝালিয়ে নিয়েছে বাংলাদেশ। দল হিসেবে আরব আমিরাতের এই কন্ডিশন বাংলাদেশ দলের জন্য একেবারে নতুন। এই দলের কয়েকজন খেলোয়াড়ের আরব আমিরাতের মাটিতে খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশের বর্তমান দলটি এই প্রথম সংযুক্ত আরব আমিরাতের মাটিতে খেলতে গিয়েছে। আর অনুশীলনের প্রথমদিন থেকে যে বিষয়টা দলের খেলোয়াড়রা বাড়তি যন্ত্রণা হিসেবে পাচ্ছেন তা হল আমিরাতের গরম। তাপমাত্রা কোনদিনই ৩৭ ডিগ্রী সেলসিয়াসের নিচের নামছে না! এই যন্ত্রণা শনিবার ১৫ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচের দিন আরও বাড়ছে। দুবাইয়ের আবহাওয়া দপ্তর জানাচ্ছে সেদিন তাপমাত্রা থাকবে সর্বোচ্চ ৪৩ ডিগ্রী সেলসিয়াস!

পারলে আইস জ্যাকেট নিয়ে খেলতে হবে ক্রিকেটারদের। দুবাইয়ের এই অসহনীয় গরমের ব্যাপারে দলের বাকিদের আগে থেকেই সাবধান করে দিয়েছেন মাহমুদউল্লাহ ও তামিম ইকবাল। এখানকার এই কন্ডিশনে ক্রিকেট খেলার অভিজ্ঞতা এই দুজনের আছে বেশ। একে তো প্রচন্ড গরম, সঙ্গে বাতাসে আর্দ্রতা-ক্রিকেটের জন্য মোটেও উপযুক্ত বা মন ভাল করার মতো পরিবেশ এই মুহূর্তে নেই দুবাইয়ের এশিয়া কাপে।

সংযুক্ত আরব আমিরাতের উইকেট সাধারণত ব্যাটিং উপযোগীই হয়ে থাকে। তবে প্রতি ম্যাচেই এখানে তিনশ’ ছাড়ানো স্কোর হবে-এমন সুবোধ চিন্তা না করাই ভাল। পরিসংখ্যান জানাচ্ছে আমিরাতের উইকেটে ওয়ানডে ক্রিকেটে তিনশ ছাড়ানো স্কোর খুব একটা নেই। দুবাই স্টেডিয়াম এবং আবুধাবীর শেখ আবু জায়েদ স্টেডিয়াম; এই দুই স্টেডিয়ামেই এবার এশিয়া কাপের সবগুলো ম্যাচের আয়োজন হবে। এই দুই স্টেডিয়ামে সাকুল্যে মাত্র পাঁচটি ম্যাচে দলীয় স্কোর তিনশ ছাড়িয়েছে। আর তাই এখানকার উইকেটে রান বন্যার অপেক্ষায় থাকলে ঠকতে হবে। 

তবে আমিরাতের উইকেটে যা আছে তা দেখে স্পিনারদের চোখ চকচকে হয়ে উঠতেই পারে। প্রচন্ড গরম আবহাওয়া মোটেও পেস বোলারদের সহায়ক নয়। ৫০ ওভার বোলিং কোটা পুরো করার জন্য প্রায় সবদলই স্পিনারদেরই বেশি ব্যবহার করার পরিকল্পনা করছে। আর তাই টুর্নামেন্টের শীর্ষ চার দল ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কা এবারের এশিয়া কাপের দল সাজিয়েছে একগাদা স্পিনারদের নিয়ে। আফগানিস্তান টুর্নামেন্টে এসেছে স্পিন শক্তি বাড়িয়ে। আমিরাতের দুই স্টেডিয়ামের ওয়ানডে ম্যাচের পরিসংখ্যান স্পিনারদের গুনগানই গাইছে। যে দুই স্টেডিয়ামে এবার এশিয়া কাপ অনুষ্ঠিত হচ্ছে সেখানে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারির শীর্ষ তিনজনের মধ্যে দুজনই স্পিনার!

   

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে হারের সেঞ্চুরিতে ‘প্রথম’ বাংলাদেশ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিটা বাংলাদেশের ভক্তরা এবং ক্রিকেটাররা নিঃসন্দেহে ভুলে যেতেই চাইবেন। একে তো র‍্যাংকিংয়ের নয় নম্বার দল হয়ে উনিশ নম্বার দলের কাছে সিরিজ হার; তার সঙ্গে নামের পাশে যোগ হয়েছে বিব্রতকর এক রেকর্ড। যে রেকর্ড এখন শুধুই বাংলাদেশের।

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি প্রথম দল হিসেবে একশ হারের তেঁতোস্বাদ পেয়েছেন সাকিবরা। যেটার জন্য ম্যাচ লেগেছে ১৬৮ টা। ১০০ হারের বিপরীতে জয় মাত্র ৬৪টা। বাকী চার ম্যাচ পরিত্যক্ত। জয় হারের অনুপাত ০.৬৪। অর্থাৎ প্রতি একশ হারের বিপরীতে জয় ৬৪ টা।

সবমিলিয়ে হারের সংখ্যা থেকে পরিত্যক্তের রেজাল্ট বাদ দিলে বাংলাদেশ জয় শতকরা ৫৯.৫২ ভাগ। কমপক্ষে ১০০ ম্যাচ খেলা দলগুলোর মধ্যে যেটি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। সবার ওপরে জিম্বাবুয়ে, নিজেদের মোট ম্যাচের ৬৫.৫১ শতাংশ ম্যাচই হেরেছে তারা।

এই ১০০ হারে বাংলাদেশ হেরেছে ১৫টা দলের কাছে। বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে হারানো ৫ম দল যুক্তরাষ্ট্র যারা সহযোগী সদস্য হিসেবে বাংলাদেশকে স্বাদ দিয়েছে। বাকী চার দল আয়ারল্যান্ড, স্কটল্যান্ড, হংকং ও নেদারল্যান্ডস। আইরিশদের এখন টেস্ট স্ট্যাটাস থাকলেও ২০০৯ সালে যখন হারিয়েছিল তখন তাদেরও ছিল না টেস্ট স্ট্যাটাস।

ইন্টারন্যাশনাল টি-টোয়েন্টিতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ হার ক্যারিবিয়ানদের। ১৯৩ ম্যাচে তাদের হার ৯৯টা। তিনে থাকা লঙ্কানরা ১৮৯ ম্যাচে হেরেছে ৯৮টা।

;

কোচ প্রসঙ্গে কোনো সাবেক অস্ট্রেলিয়ানের সঙ্গে যোগাযোগ করেনি বিসিসিআই 



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্বকাপের আগে দলের অবস্থা ছাপিয়ে ভারতীয় ক্রিকেটে আলোচনায় এখন সবার শীর্ষে কে হচ্ছেন রোহিত-কোহলিদের পরবর্তী কোচ? টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নবম এই আসর দিয়েই শেষ হচ্ছে ভারতের ক্রিকেট দলে রাহুল দ্রাবিড়ের অধ্যায়। নতুন কোচের খোঁজে এরইমধ্যে বিজ্ঞপ্তিও দিয়েছে বিসিসিআই। আবেদন করা যাবে চলতি মাসের ২৭ তারিখ পর্যন্ত। তবে সপ্তাহ খানেক আগেই ক্রিকেট বিশ্লেষণভিত্তিক ওয়েবসাইট ইএসপিএনক্রিকইনফোর সূত্র মতে, দেশটির সাবেক ক্রিকেটার গৌতম গম্ভীরের হাতে রোহিত-কোহলিদের দায়িত্ব দিতে যায় দেশটির ক্রিকেট বোর্ড। 

তবে গতকালের আইসিসি রিভিউয়ে দেওয়া রিকি পন্টিংয়ের সাক্ষাৎকারটি ভারতের পরবর্তী কোচ প্রসঙ্গে যোগ করে নতুন এক মাত্রা। সাবেক এই তারকা অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার জানায়, ভারতের প্রধান কোচ হতে বিসিসিআই যোগাযোগ করেছে তার সঙ্গেও। তবে পন্টিংয়ের বর্তমান দায়িত্ব এবং তার ‘লাইফস্টাইল’ এর সঙ্গে এখনই এতো বড় দায়িত্বকে ‘অসম্ভব’ বিকল্পই বলছেন অজিদের বিশ্বকাপজয়ী সাবেক এই অধিনায়ক। 

তবে সেই কাহিনীতেও নতুন এক মোড় নিয়ে এলেন বিসিসিআই সেক্রেটারি জয় শাহ। এক বিবৃতিতে তিনি জানান, ‘আমি বা বিসিসিআই কোনো সাবেক অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটারের সঙ্গে কোচ হওয়ার প্রস্তাব নিয়ে যোগাযোগ করিনি।’

এখানে জয় শাহ মূলত পন্টিং ও জাস্টিন ল্যাঙ্গারকে উদ্দেশ্য করেই বলেছেন। পন্টিং গতকাল প্রকাশ করেন তার সঙ্গে ভারতের কোচ প্রসঙ্গে আইপিএলে একাধিকবার কথা হয়েছে। এদিকে লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টসের কোচ ল্যাঙ্গার শেষ পর্যন্তও ভারতীয় কোচ হওয়ার পদে আবেদনে অনিচ্ছার কথা বলেছিলেন। তবে তিনিই আবার জানিয়েছিলেন এই প্রসঙ্গে লক্ষ্ণৌ অধিনায়ক লোকেশ রাহুলের সঙ্গে আলাপ হয়েছে। 

জয় শাহ’য়ের মতে রাহুল দ্রাবিড়ের উত্তরসূরি হিসেবে আরেক ভারতীয়কেই চায় বিসিসিআই। এবং সাবেক অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটারদের কোচ প্রসঙ্গে বোর্ডের আলাপচারিতার বিষয়টি মিডিয়ার একটি ভুল প্রচারণা বলেও দাবী তার। 

সেই বিবৃতিতে জয় শাহ বলেন, ‘আমাদের জাতীয় দলের জন্য সঠিক কোচ খোঁজা একটি নির্ভুল প্রক্রিয়া। আমরা এমন কাউকেই চাই যিনি ভারতীয় ক্রিকেট সম্পর্কে বিশদ জ্ঞান রাখেন।’ 

এছাড়াও ভারতীয় ঘরোয়া ক্রিকেট সম্পর্কেও ভালো জানাশোনা কাউকেই পরবর্তী কোচ বানাতে চায় বিসিসিআই, যার হাত ধরে দল নিজেদের আরও এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার সামর্থ্য রাখবে। 

;

সিরিজ হারের পর সাকিবের অভিযোগ, পাননি অনুশীলনের যথেষ্ট সুযোগ 



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে সিরিজের আগে হিউস্টন ঘূর্ণিঝড়ের কবলে পড়ে। এতে বেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল প্রেইরি ভিউ ক্রিকেট কমপ্লেক্স। তবে দ্রুতই স্টেডিয়ামটির সংস্কার কাজ সেরে ফেলে স্বাগতিকরা। এবং সেই মাঠে ইতিমধ্যে হয়ে গেছে দুটি ম্যাচ। সেই ম্যাচ দুটিতেই বাংলাদেশকে হারিয়ে সিরিজটাও জিতে নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। 

এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সহ-আয়োজক দেশ যুক্তরাষ্ট্র। এতেই যুক্তরাষ্ট্রের কন্ডিশনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে তাদের সঙ্গে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ আয়োজন করে বিসিবি। তবে ব্যাটিং ব্যর্থতায় সেখানে শান্ত-সাকিবদের পারফর্ম পুরোদস্তুর ছন্নছাড়া। এখন এই সিরিজটিই যখন বিশ্বকাপের প্রস্তুতিমূলক, তখন দলের এমন পারফর্ম বিশ্বকাপে প্রভাব পড়বে কি-না? সেখানে সাকিবের উত্তর কিছুটা দ্বিমুখী।

সিরিজের প্রথম ম্যাচে ৫ উইকেটে হারের পর গতকাল সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে ৬ রানে হারে বাংলাদেশ। এতে এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজটা ২-০ ব্যবধানে হেরে যায় নাজমুল হোসেন শান্তর দল। পরে সংবাদ সম্মেলনে ম্যাচসহ আসন্ন বিশ্বকাপ নিয়ে নিজেদের চিন্তা নিয়ে কথা বলেন দেশের সাবেক অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। 

সেখানে এই সিরিজের প্রভাব বিশ্বকাপে পড়বে কি-না সেই প্রশ্নের জবাবে সাকিব বলেন, ‘দেখুন এটাকে যদি আমরা বিশ্বকাপের প্রস্তুতির সিরিজ ধরে থাকি, তাহলে এখানে আমাদের আরও অনেক ব্যাটিং বোলিং সেশন হওয়া দরকার ছিল। যেগুলোর কিছুই আমরা পাইনি। এখানে এক দিন নেট সেশন হয়েছে, তাও আমার ধারণা ব্যাটাররা পুরোপুরি ব্যাটিং করতে পারেনি।’ 

তবে অনুশীলনে একটি বাড়তি দিন ছিল, ঐচ্ছিক হিসেবে। সেদিন চাইলে অনুশীলন করতে পারতেন ব্যাটাররা। তবে সেটি করেননি কেউই। এতে ব্যাপারটিকে দুদিকের ব্যর্থতা হিসেবেই বললেন সাকিব। ‘এক দিন (অনুশীলন) ছিল অপশনাল, ওদিন ব্যাটাররা সুযোগটা নেয়নি। দুই দিকেই আপনি দোষ দিতে পারেন, যেদিন সুযোগ ছিল ওদিন ব্যাটাররা কেন এসে সুযোগটা নিল না। আবার এটাও বলতে পারেন যে আমরা যেহেতু এটা প্রস্তুতি সিরিজ হিসেবে নিয়েছিলাম, তাহলে কেন সুযোগগুলো নিলাম না? দুই দিকেরই ব্যর্থতা আছে।’

;

টপ-অর্ডাররা কেন ব্যর্থ? উত্তর নেই সাকিবের কাছে 



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে বিশ্বকাপের আগে যুক্তরাষ্ট্রের মাঠে সিরিজ, বাংলাদেশ দলে একটি জিনিস এখন বেশ নিয়মিত, ব্যাটিং ব্যর্থতা। বিশেষ করে টপ-অর্ডারে। আইসিসির সহযোগী দেশটির বিপক্ষে এমন পারফর্ম আদতে হয়তো ভেবেছিল না কেউই। সেটিই শেষ পর্যন্ত হলো ব্যাটিং ব্যর্থতার সুবাদে! 

যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ‘আনকোরা’ ব্যাটিং প্রদর্শনী শেষে ১৫৩ রানের লড়াকু সংগ্রহ তুলেছিল নাজমুল হোসেন শান্তর দল। ৫ উইকেট ও ৩ বল হাতে রেখেই সেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় স্বাগতিকরা। এবার পরের ম্যাচে বোলারদের ছন্দে ১৪৪ রানেই থামে যুক্তরাষ্ট্র। এবং রান বন্যার আধুনিক ক্রিকেটে সেই লক্ষ্যেও পৌঁছাতে পারলো না সফরকারীরা। ৬ রানে হেরে এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ খুইয়ে বসেছে শান্ত-সাকিবরা। 

প্রথম ম্যাচ হেরে অধিনায়ক শান্ত বলেছিলেন আমরা উইকেট ভালো পায়নি। তবে দ্বিতীয় ম্যাচ পরে সাবেক অধিনায়ক সাকিব আল হাসান হাঁটলেন কিছুটা ভিন্ন পথে। তার মতে উইকেট অতটাও খারাপ ছিল না। তবে দলের টপ-অর্ডাররা কেন ব্যর্থ সেই উত্তর নেই তার কাছে। 

গতকালের ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে টপ-অর্ডারদের ব্যর্থতা প্রসঙ্গে প্রশ্ন এলে সাকিব বলেন, ‘আমি বলতে পারব না। এটার উত্তর আমার কাছে নাই।’

বোলিংয়ে ছন্দ ঠিকঠাক থাকেলও ব্যাটিংয়ে দলীয়ভাবেই যেন ব্যর্থ বাংলাদেশ। আগের ম্যাচে ব্যাটিংয়ে লড়াইটা চালিয়েছিলেন স্রেফ তাওহীদ হৃদয় ও মাহমুদউল্লাহ। পরের ম্যাচে শান্ত রানে ফিরলেও তার ৩৬ রানের ইনিংসে স্ট্রাইক রেট ১০৫, অর্থাৎ খেলেছেন ৩৪ বল। সব মিলিয়ে দল কেন পারফর্ম করতে পারছে না? এই প্রসঙ্গে সাকিবের উত্তর, ‘সমস্যা কোথায়, আমি তো জানি না। জানলে দলকে বলতাম, দল অন্যরকম পারফর্ম করত।’

;