আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে হারের সেঞ্চুরিতে ‘প্রথম’ বাংলাদেশ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিটা বাংলাদেশের ভক্তরা এবং ক্রিকেটাররা নিঃসন্দেহে ভুলে যেতেই চাইবেন। একে তো র‍্যাংকিংয়ের নয় নম্বার দল হয়ে উনিশ নম্বার দলের কাছে সিরিজ হার; তার সঙ্গে নামের পাশে যোগ হয়েছে বিব্রতকর এক রেকর্ড। যে রেকর্ড এখন শুধুই বাংলাদেশের।

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি প্রথম দল হিসেবে একশ হারের তেঁতোস্বাদ পেয়েছেন সাকিবরা। যেটার জন্য ম্যাচ লেগেছে ১৬৮ টা। ১০০ হারের বিপরীতে জয় মাত্র ৬৪টা। বাকী চার ম্যাচ পরিত্যক্ত। জয় হারের অনুপাত ০.৬৪। অর্থাৎ প্রতি একশ হারের বিপরীতে জয় ৬৪ টা।

সবমিলিয়ে হারের সংখ্যা থেকে পরিত্যক্তের রেজাল্ট বাদ দিলে বাংলাদেশ জয় শতকরা ৫৯.৫২ ভাগ। কমপক্ষে ১০০ ম্যাচ খেলা দলগুলোর মধ্যে যেটি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। সবার ওপরে জিম্বাবুয়ে, নিজেদের মোট ম্যাচের ৬৫.৫১ শতাংশ ম্যাচই হেরেছে তারা।

এই ১০০ হারে বাংলাদেশ হেরেছে ১৫টা দলের কাছে। বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে হারানো ৫ম দল যুক্তরাষ্ট্র যারা সহযোগী সদস্য হিসেবে বাংলাদেশকে স্বাদ দিয়েছে। বাকী চার দল আয়ারল্যান্ড, স্কটল্যান্ড, হংকং ও নেদারল্যান্ডস। আইরিশদের এখন টেস্ট স্ট্যাটাস থাকলেও ২০০৯ সালে যখন হারিয়েছিল তখন তাদেরও ছিল না টেস্ট স্ট্যাটাস।

ইন্টারন্যাশনাল টি-টোয়েন্টিতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ হার ক্যারিবিয়ানদের। ১৯৩ ম্যাচে তাদের হার ৯৯টা। তিনে থাকা লঙ্কানরা ১৮৯ ম্যাচে হেরেছে ৯৮টা।

   

টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

টস জিতে বাংলাদেশ দলকে ব্যাটিয়ে পাঠিয়েছে নেপাল ক্রিকেট দল। জিতলেই আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ২০২৪ এর সুপার এইট নিশ্চিত- এমন সমীকরণ সামনে নিয়ে আজ নেপালের মুখোমুখি বাংলাদেশ দল। ওয়েস্ট ইন্ডিজের কিংস্টনে খেলাটি অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

গুরুত্বপূর্ণ এই ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে অবশ্য কোনো পরিবর্তন আসেনি। নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে জয় পাওয়া একাদশই খেলতে নামছে নেপালের বিপক্ষে। যার অর্থ আরও এক ম্যাচ শরিফুল ইসলাম থাকছেন বেঞ্চে। তানজিম হাসান সাকিব, তাসকিন আহমেদ এবং মুস্তাফিজুর রহমানের ওপর থাকছে বোলিং ইউনিটের ভার।

নেপালের বিপক্ষে এই ম্যাচ চলাকালেই শুরু হবে নেদারল্যান্ডস এবং শ্রীলঙ্কা ম্যাচ। নজর থাকবে সেখানেও। বাংলাদেশ নেপালের বিপক্ষে হেরে গেলে আর নেদারল্যান্ডস লঙ্কানদের বিপক্ষে অন্তত ৫৩ রানের জয় পেলে বাংলাদেশ রানরেটের মারপ্যাঁচে বাদ পড়বে।

ডি গ্রুপের হিসেবে এরইমাঝে সুপার এইটে জায়গা করেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। ৪ পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে আছে বাংলাদেশ। তিন থাকা নেদারল্যান্ডসের পয়েন্ট ২। আর নেপাল ও শ্রীলঙ্কার ঝুলিতে আছে ১টি করে পয়েন্ট।

বাংলাদেশ একাদশঃ

তানজিদ হাসান তামিম, লিটন দাস (উইকেটরক্ষক), নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), তাওহীদ হৃদয়, সাকিব আল হাসান, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, জাকের আলি অনিক, রিশাদ হোসেন, তাসকিন আহমেদ, তানজিম হাসান সাকিব, মুস্তাফিজুর রহমান।

;

টস জিতে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ে পাঠাল নেপাল

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নেপালের বিপক্ষে আজ ঈদ উল আজহার দিনে মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ। এই ম্যাচে টসে জিততে পারেননি বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। টস ভাগ্যটা গেছে নেপাল অধিনায়ক রোহিত পোড়েলের সঙ্গে। তিনি নিয়েছেন টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত।
নেপালের বিপক্ষে বাংলাদেশের ডু অর ডাই ম্যাচ আজ। জিতলেই সুপার এইট নিশ্চিত। হারলে নিজেদের ভাগ্য ঝুলে যাবে আরও এক ঘণ্টার জন্য।
নিজেদের আগের ম্যাচে বাংলাদেশ যে একাদশ নিয়ে নেমেছিল মাঠে, তাদের ওপরই ভরসা রেখেছে টিম ম্যানেজমেন্ট। কোনো পরিবর্তন আসেনি একাদশে। ফলে টানা তিন ম্যাচে একই একাদশ নিয়ে খেলছে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ একাদশ–
তানজিদ হাসান তামিম, লিটন দাস, নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), তাওহিদ হৃদয়, সাকিব আল হাসান, মাহমুদউল্লাহ, জাকের আলী অনিক, রিশাদ হোসেন, তাসকিন আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমান ও তানজিম হাসান সাকিব।

;

জয় দিয়ে বিশ্বকাপ শেষ পাকিস্তানের

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্বকাপে নিজেদের সবশেষ ম্যাচে জয় পাক, সেটা হয়তো চেয়েছিলেন পাকিস্তানের সবাই। কিন্তু এভাবে হোক, তা নিশ্চয়ই কেউ চাননি! দুই গ্রুপের বৈতরণী পার হয়ে গেলে জয় দিয়ে শেষ করার সুযোগ তো একমাত্র চ্যাম্পিয়ন দলেরই থাকে! কিন্তু বাবর আজমের দল হলো তার ঠিক উল্টোটা। বনে গেল গ্রুপ পর্ব থেকে বাদ পড়া ১২ দলের একটা। শেষ ম্যাচে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে তাদের ৩ উইকেটের জয়টাকে তাই সান্ত্বনার জয় ছাড়া আর কিছুই বলা যাচ্ছে না।
পাকিস্তানের শুরুটা অবশ্য দুর্দান্ত হয়েছিল। দ্বিতীয় ওভারেই পাকিস্তান তুলে নিয়েছিল আইরিশদের ৩ উইকেট, দলের রান ছিল তখন মোটে ৪। এরপর শীর্ষ পাঁচ ব্যাটারের কেউই ২ অঙ্কে যেতে পারেননি। তবু আয়ারল্যান্ড ১০৬ পর্যন্ত গেছে গ্যারেথ ডেলানির ১৯ বলে ৩১ আর জশ লিটলের ২২ রানে ভর করে।
জবাবে পাকিস্তান শুরু করেছিল ভালোই। তবে পঞ্চাশ পেরোনোর পরই দশ রানের ব্যবধানে ৪ উইকেট খুইয়ে কাঁপতে থাকে বাবর আজমের দল। সেখান থেকে দলকে রক্ষা করলেন বাবর নিজেই। ৩২ রানের অপরাজিত ইনিংসটা হয়তো তার সেরা নয়, কিন্তু পরিস্থিতি বিচারে তিনি একে মনে রাখবেন অনেক দিন। শেষ দিকে পরিস্থিতিটা আরও কঠিন হতে দেননি শাহিন আফ্রিদি। দুই ছক্কায় ম্যাচটা শেষ করেন ৭ বল বাকি থাকতেই।
আইরিশদেরও বিশ্বকাপ বহু আগে শেষ হয়ে গিয়েছিল। পাকিস্তান নিজেদের অন্তত এই বলে সান্ত্বনা দিতে পারে যে, তারা তো শেষ ম্যাচে জয় পেয়েছে, আইরিশরা যে এই সান্ত্বনাটাও নিজেদের দিতে পারছে না!

;

সমর্থকদের কাছে ক্ষমা চাইলেন ম্যাথিউস

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এক ম্যাচ বাকি থাকতেই বিদায় নিশ্চিত হয়ে গেছে শ্রীলঙ্কার। গ্রুপপর্ব থেকে বাদ পড়ায় বেশ হতাশ হয়েছেন দলের খেলোয়াড়, ম্যানেজমেন্ট এবং সমর্থকরাও। এমন পরিস্থিতিতে দেশবাসি ও লঙ্কান ক্রিকেট দলের ভক্তদের কাছে ক্ষমা চাইলেন দলের অভিজ্ঞ অলরাউন্ডার অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস।

ম্যাথিউস বলেন, ‘আমরা পুরো দেশকে হতাশ করেছি। আমরা সত্যিই দুঃখিত কারণ আমরা নিজেদেরকেও হতাশ করেছি। আমরা কখনও এমনটা আশা করিনি। আমাদের অনেক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়েছে। তবে সেগুলো দুর্ভাবনার কিছু নয়। এটি খুবই দুর্ভাগ্যজনক যে আমরা দ্বিতীয় রাউন্ডে যেতে পারিনি।’

সোমবার সকাল সাড়ে ৬টায় নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে গ্রুপপর্বে নিজেদের শেষ ম্যাচ খেলতে মাঠে নামবে শ্রীলঙ্কা। ডাচরা যথেষ্ট শক্তিশালী দল কারণ তারা দক্ষিণ আফ্রিকা ও বাংলাদেশের বিপক্ষে ভালো পারফর্ম করেছে। তাই তাদেরকে গুরুত্বের সঙ্গেই দেখছেন ম্যাথিউস।

লঙ্কান এই অলরাউন্ডার বলেছেন, ‘আমরা কোনো দলকে হালকাভাবে নিতে পারি না। নেপাল কীভাবে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে দিচ্ছিল আমরা দেখেছি। এটি দুর্ভাগ্যজনক যে নেপালের বিপক্ষে আমাদের ম্যাচটি বৃষ্টিতে ভেসে গেছে। তবে যা হওয়ার হয়ে গেছে। টুর্নামেন্টে আমাদের আর একটি ম্যাচ বাকি। আমরা নিজেদের সম্মানের জন্য খেলব।’

বেশ দুঃখ নিয়েই ম্যাথিউস শেষে বলেন, ‘নিজেদের প্রতি সুবিচার করতে পারিনি আমরা। বিশেষ করে প্রথম দুই ম্যাচ যেভাবে খেলেছি, খুবই দুর্ভাগ্যজনক। আমরা হতাশ। নিজেদের মধ্যে আমরা অনেক কষ্ট পাচ্ছি। আগামীকাল নতুন দিন এবং নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে আমাদের খেলতে হবে। তারা খুব, খুব বিপজ্জনক দল। তাই আমরা ভালো খেলে তাদের হারাতে চাই।’

;