টপ-অর্ডাররা কেন ব্যর্থ? উত্তর নেই সাকিবের কাছে 



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে বিশ্বকাপের আগে যুক্তরাষ্ট্রের মাঠে সিরিজ, বাংলাদেশ দলে একটি জিনিস এখন বেশ নিয়মিত, ব্যাটিং ব্যর্থতা। বিশেষ করে টপ-অর্ডারে। আইসিসির সহযোগী দেশটির বিপক্ষে এমন পারফর্ম আদতে হয়তো ভেবেছিল না কেউই। সেটিই শেষ পর্যন্ত হলো ব্যাটিং ব্যর্থতার সুবাদে! 

যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ‘আনকোরা’ ব্যাটিং প্রদর্শনী শেষে ১৫৩ রানের লড়াকু সংগ্রহ তুলেছিল নাজমুল হোসেন শান্তর দল। ৫ উইকেট ও ৩ বল হাতে রেখেই সেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় স্বাগতিকরা। এবার পরের ম্যাচে বোলারদের ছন্দে ১৪৪ রানেই থামে যুক্তরাষ্ট্র। এবং রান বন্যার আধুনিক ক্রিকেটে সেই লক্ষ্যেও পৌঁছাতে পারলো না সফরকারীরা। ৬ রানে হেরে এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ খুইয়ে বসেছে শান্ত-সাকিবরা। 

প্রথম ম্যাচ হেরে অধিনায়ক শান্ত বলেছিলেন আমরা উইকেট ভালো পায়নি। তবে দ্বিতীয় ম্যাচ পরে সাবেক অধিনায়ক সাকিব আল হাসান হাঁটলেন কিছুটা ভিন্ন পথে। তার মতে উইকেট অতটাও খারাপ ছিল না। তবে দলের টপ-অর্ডাররা কেন ব্যর্থ সেই উত্তর নেই তার কাছে। 

গতকালের ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে টপ-অর্ডারদের ব্যর্থতা প্রসঙ্গে প্রশ্ন এলে সাকিব বলেন, ‘আমি বলতে পারব না। এটার উত্তর আমার কাছে নাই।’

বোলিংয়ে ছন্দ ঠিকঠাক থাকেলও ব্যাটিংয়ে দলীয়ভাবেই যেন ব্যর্থ বাংলাদেশ। আগের ম্যাচে ব্যাটিংয়ে লড়াইটা চালিয়েছিলেন স্রেফ তাওহীদ হৃদয় ও মাহমুদউল্লাহ। পরের ম্যাচে শান্ত রানে ফিরলেও তার ৩৬ রানের ইনিংসে স্ট্রাইক রেট ১০৫, অর্থাৎ খেলেছেন ৩৪ বল। সব মিলিয়ে দল কেন পারফর্ম করতে পারছে না? এই প্রসঙ্গে সাকিবের উত্তর, ‘সমস্যা কোথায়, আমি তো জানি না। জানলে দলকে বলতাম, দল অন্যরকম পারফর্ম করত।’

   

লাওতারোর শেষ মুহূর্তের গোলে চিলিকে হারিয়ে শেষ আটে আর্জেন্টিনা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্ব ও মহাদেশীয় ফুটবল, দুই অঙ্গনেই বর্তমান চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা। শিরোপা ধরে রাখার মিশনে কোপার এবারের আসরের শুরুটাও তেমনই দাপুটে হয়েছিল আলবিসেলেস্তেদের। আসরে নিজেদের প্রথম ম্যাচে গত ২১ জুন কানাডাকে ২-০ গোলে হারিয়েছিল মেসি-আলভারেসরা। গ্রুপপর্বে লিওনেল স্কালোনির দলের এবারের প্রতিপক্ষ ছিল সেই চিলি, যাদের কাছে ২০১৫ ও ২০১৬ কোপায় পরপর দুই আসরেই শিরোপা খুইয়ে আর্জেন্টিনা। তবে কোপার বর্তমান চ্যাম্পিয়নদের এবার আর থামাতে পারল না লা রোজারা। ম্যাচের শেষ মুহূর্তে লাওতারো মার্তিনেজের গোলে ১-০ ব্যবধানে চিলিকে হারাল আর্জেন্টিনা। 

বিস্তারিত আসছে…

;

টিভিতে যা দেখবেন আজ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউরোতে আজ রাতে মাঠে নামবে পর্তুগাল। জর্জিয়ার বিপক্ষে ম্যাচটি শুরু হবে রাত ১টায়। এছাড়াও টিভিতে যা যা দেখবেন।


ইউরো

বেলজিয়াম-ইউক্রেন

রাত ১০টা, সনি স্পোর্টস টেন ২, টি স্পোর্টস

স্লোভাকিয়া-রোমানিয়া

রাত ১০টা, সনি স্পোর্টস টেন ১

পর্তুগাল-জর্জিয়া

রাত ১টা, সনি স্পোর্টস টেন ২, টি স্পোর্টস

চেক প্রজাতন্ত্র-তুরস্ক

রাত ১টা, সনি স্পোর্টস টেন ১

কোপা আমেরিকা

ইকুয়েডর-জ্যামাইকা

আগামীকাল ভোর ৪টা, টি স্পোর্টস

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ (১ম সেমি-ফাইনাল)

আফগানিস্তান-দক্ষিণ আফ্রিকা

আগামীকাল সকাল ৬টা ৩০ মিনিট, নাগরিক টিভি, স্টার স্পোর্টস ১

;

স্বপ্নভঙ্গের অতীত ভুলে কোয়ার্টার নিশ্চিতের ম্যাচ আর্জেন্টিনার



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কোপা আমেরিকার গ্রুপপর্বের দ্বিতীয় ম্যাচে ২৬ জুন বুধবার সকাল ৭টায় চিলের বিপক্ষে মাঠে নামছে আর্জেন্টিনা। যেখানে জয় পেলেই কোয়ার্টার ফাইনাল নিশ্চিত হয়ে যাবে আর্জেন্টিনার। অন্যদিকে আর্জেন্টিনার বিপক্ষে হারলে শঙ্কায় পড়ে যাবে চিলির কোয়ার্টার ফাইনালে খেলা। তাই দু’দলই মুখিয়ে আছে এ ম্যাচে জয় তুলতে।

কোপার ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন, তার ওপর বিশ্বকাপজয়ী দল আর্জেন্টিনা। তাদের বিপক্ষে এই ম্যাচে জয় পাওয়াটা চিলির জন্য কঠিনই। তবে তাদের স্বপ্ন দেখাচ্ছে ২০১৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নিউ জার্সির মেটলাইফ স্টেডিয়ামে আর্জেন্টিনাকে কোপার ফাইনালে হারানোর মধুর স্মৃতি। তবে পুরনো অতীত আর নতুন করে মনে রাখতে চায় না আর্জেন্টিনা। চিলির বিপক্ষে জয় তুলে সবার আগে কোয়ার্টারে পা রাখতে চায় আলবিসেলেস্তেরা।

তবে আর্জেন্টিনার কাজটি অবশ্য সহজ হওয়ার কথা নয়। কেননা, দু’দলের মুখোমুখি পরিসংখ্যান বলছে সবশেষ পাঁচবারের দেখায় আর্জেন্টিনা ২ বার জয় পেলেও বাকি তিনবার তাদের জয় রুখে দিয়েছে চিলি। তাই আর্জেন্টিনাকে সতর্ক থাকতেই হচ্ছে। তবে আর্জেন্টাইন কোচ লিওনেল স্ক্যালোনি অবশ্য জয়ের ব্যাপারে যথেষ্ট আত্মবিশ্বাসী।

তিনি বলেন, ‘২০১৬ সালের ফাইনালে কোনো কিছুই এখন আর অবশিষ্ট নেই। আমরা যেমন এখন বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন। গত ম‍্যাচের আগে বলেছিলাম, এটা এখন শেষ হয়ে গেছে। ফুটবল এমনই। সময় এগিয়ে যায়, চাকা ঘুরতে থাকে। বল কখনও থামে না আর সত্যিই কোনো কিছু রেখে যায় না। সব কিছুই ইতিহাস। অতীতে ফিরে যাওয়ার কোনো অর্থ নাই।’

কাজেই কোপার ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা ও বিশ্বকাপজয়ীদের হারাতে বেশ ধকলই পোহাতে হবে চিলিকে। তাই আর্জেন্টিনাকে রুখে দেওয়াটাই হবে চিলির প্রধান লক্ষ্য। সেই লক্ষ্যে কতটা প্রতিরোধ গড়তে পারে চিলি সেটিই এখন দেখার অপেক্ষা। তবে আর্জেন্টিনা ভক্তরা অবশ্য স্বপ্ন দেখছে বড় জয়ের। সঙ্গে মেসির গোলের। মেসিও নিশ্চয় সেটি করে দেখাতে চাইবেন।

;

বিশ্বকাপ থেকে যত আয় হলো বাংলাদেশের

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার এইট পার করে সেমিফাইনালেও খেলার স্বপ্ন দেখছিল বাংলাদেশ। ইতিহাস গড়ে প্রথমবারের মতো যেকোনো বিশ্বকাপ মঞ্চেই সেমির টিকিট কাটার বেশ সম্ভাবনাও তৈরি করেছিল নাজমুল শান্তর দল। কিন্তু আফগানিস্তানের সঙ্গে হারের মাধ্যমে সকল স্বপ্ন ভেস্তে গেল টাইগারদের।

আজ (মঙ্গলবার) সকালে আফগানিস্তানের দেওয়া ১১৬ রানের লক্ষ্য টপকাতে ব্যর্থ হয় বাংলাদেশ। মাত্র ৮ রানের ব্যবধানে হারে তারা। অপরদিকে ঐতিহাসিক এই দিনে জয় তুলে নিয়ে অস্ট্রেলিয়াকে ছিটকে বিশ্বকাপের সেমিতে প্রথমবারের মতো জায়গা করে নেয় আফগানরা।

বিশ্বকাপ সফর এখানেই শেষ শান্ত-সাকিবদের। এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপটি ছিল এই ফরম্যাটের নবম আসর, যেখানে রেকর্ড পরিমাণ প্রাইজমানির ব্যবস্থা করেছে আইসিসি। গতবার যেই প্রাইজমানির পরিমাণ ছিল ৫৬ লাখ ডলার বা ৬৫ কোটি টাকা, এবার তা দ্বিগুণ পরিমাণ বেড়ে হয়েছে ১১.২৫ মিলিয়ন ডলার বা প্রায় ১৩২ কোটি টাকা।

এবার সুপার এইট থেকে বাদ পড়া চার দল পাবে ২ লাখ ৮২ হাজার ৫০০ ডলার, বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা করে। সে হিসেবে বিশ্বকাপের সুপার এইট থেকে বিদায় নেওয়ায় বাংলাদেশ দল শুধু প্রাইজমানি হিসেবেই এই পরিমাণ অর্থ পাচ্ছে।

পাশাপাশি এবারের বিশ্বকাপে প্রতিটি ম্যাচ জয়ের জন্য দলগুলো পাচ্ছে ৩১ হাজার ১৫৪ ডলার। সে হিসেবে তিন ম্যাচ জেতা বাংলাদেশ পাচ্ছে ৯৩ হাজার ৪৬২ ডলার, যা বাংলাদেশি টাকায় ১ কোটি ৯ লাখ ৭৭ হাজার ৬৫৩ টাকার সমান। অর্থাৎ সব মিলিয়ে এবারের বিশ্বকাপ থেকে বাংলাদেশের আয় ৪ লাখ ৭৫ হাজার ৯৬২ ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকারও বেশি।

এছাড়া সেমিফাইনাল থেকে বাদ পড়া দল পাবে ৭, ৮৭, ৫০০ মার্কিন ডলার বা ৯ কোটি ২৪ লাখ টাকা। চ্যাম্পিয়ন দল পাবে ২.৪৫ মিলিয়ন ডলার বা প্রায় ২৯ কোটি টাকা। রানার্স-আপ দলের জন্য রাখা হয়েছে ১.২৮ মিলিয়ন ডলার বা প্রায় সাড়ে ১৫ কোটি টাকা। এর বাইরে ম্যাচ ফি, ম্যাচসেরার পুরস্কারসহ অন্যান্য আয় তো থাকছেই।

;