টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে অনিশ্চিত কোহলি!



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতের টি-টোয়েন্টি দল থেকে ক্রমেই দূরে সরে যাচ্ছেন বিরাট কোহলি। স্বল্প পরিসরের ক্রিকেটে কোহলির ভবিষ্যৎ এখন অনিশ্চিত। জানা গেছে, শিগগিরই এই ফরম্যাটে নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে বোর্ড কর্তাদের সঙ্গে আলোচনায় বসবেন তিনি।

আসন্ন দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে ভারতের সাদা বলের দুই ফরম্যাটে দলে নেই রোহিত শর্মা, জশপ্রীত বুমরাহ এবং বিরাট কোহলি। তবে বিসিসিআই সূত্রে জানা গেছে, এই সিরিজে না থাকলেও আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে মূল একাদশে দেখা যাবে তাদের। তবে কোহলির বিষয়টা একটু আলাদা। তাকে বিশ্বকাপে দেখা যাবে কিনা সে ব্যাপারে এখনো নিশ্চয়তা দিতে পারছেন না কেউ।

শচীন টেন্ডুলকারের ৪৯টি ওয়ানডে সেঞ্চুরি এবং বিশ্বকাপের এক সংস্করণে ৭০০-র বেশি রান করা প্রথম ক্রিকেটার কোহলি টি-টোয়েন্টির বর্তমান দলে  তিন নম্বরে প্রথম পছন্দ নন।

বৈঠকে উপস্থিত বিসিসিআইয়ের এক কর্মকর্তা ভারতীয় দৈনিক জাগরণকে বলেন, নির্বাচকরা এবং বোর্ড এমন একজন খেলোয়াড় চায় যে শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ক্রিকেট খেলতে পারে। ঈশান কিষাণ এই মুহূর্তে তিন নম্বর স্থান দখলের জন্য এগিয়ে রয়েছেন বলে মনে হচ্ছে। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে হোম সিরিজে ওই পজিশনে ব্যাট করতে নেমে বেশ কয়েকটি ভালো ইনিংস খেলেছিলেন এই বাঁহাতি ব্যাটসম্যান।

   

সুপার এইটের শেষ দল কে হবে?

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরুর আগ থেকেই সমর্থক এবং বিশ্লেষকরা কষছিলেন নানা হিসাব। এবারের চারটি গ্রুপ থেকে শীর্ষ কোন দুই দল জায়গা করে নিবে সুপার এইটে, এটাই ছিল আলোচনার মূল বিষয়। অনেকের মতামতের সঙ্গে যেমন ফলাফল মিলেছে, আবার অনেকের ভবিষ্যৎবাণীই মিলেনি।

রবিবার ভোরের ম্যাচ শেষে নিশ্চিত হয়ে গেছে এবারের বিশ্বকাপের সুপার এইটের সাতটি স্থানই। বাকি আছে আর একটি মাত্র স্পট, যেখানে জায়গা করে নিবে নেদারল্যান্ডস কিংবা বাংলাদেশ।

ইতোমধ্যে গ্রুপ-এ থেকে সুপার এইটে জায়গা করে নিয়েছে ভারত ও স্বাগতিক যুক্তরাষ্ট্র। গ্রুপ-বি থেকে কাঙ্ক্ষিতভাবেই জায়গা পেয়েছে অস্ট্রেলিয়া এবং ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড। গ্রুপ-সি থেকে নিজেদের জায়গা নিশ্চিত করেছে আরেক স্বাগতিক দেশ ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবং আফগানিস্তান।

গ্রুপ-ডি তে কাগজ-কলমের হিসেবে বাংলাদেশ কিঞ্চিৎ এগিয়ে থাকলেও আশঙ্কামুক্ত নেই। গ্রুপপর্বে বাংলাদেশের শেষ ম্যাচ নেপালের বিপক্ষে, আগামীকাল (সোমবার) ভোর সাড়ে ৫টায়। ঠিক তার পরই সকাল সাড়ে ৬টায় শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে মাঠে নেদারল্যান্ডস। সুপার এইটের সর্বশেষ স্পটটি দখল করতে হলে টাইগার এবং ডাচ উভয়ের হাতেই জয় ছাড়া বিকল্প নেই।

নেপালের সঙ্গে যদি বাংলাদেশ হেরে যায়, অপরদিকে লঙ্কানদের ডাচরা হারিয়ে দেয়, সেক্ষেত্রে রানরেটের হিসাব হবে। যেখানে ভাগ্য সহায় না হলে সুপার এইটের স্বপ্ন ভেস্তেও যেতে পারে সাকিব-শান্তদের। তাই এত জটিল হিসেবের ফাঁদে না পড়ে নেপালকে হারিয়েই নিশ্চিতভাবে সুপার এইটের টিকিট কাটতে মরিয়া বাংলাদেশ।

;

রেকর্ডময় অস্ট্রেলিয়া-স্কটল্যান্ড ম্যাচ

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলটি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে রবিবার ভোরে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে মাঠ নেমেছিল স্কটল্যান্ড। যেখানে অজিদের ১৮০ রানের চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য ছুঁড়ে দেয় স্কটিশরা। ২ বল ও ৫ উইকেট হাতে রেখেই সেই লক্ষ্য টপকে স্কটল্যান্ডকে সুপার এইটের দৌড় থেকে বের করে দিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। একই সাথে অস্ট্রেলিয়ার জয়ের সঙ্গে নিশ্চিত হয়েছে ইংল্যান্ডের সুপার এইটে খেলাও।

জয়-পরাজয় ছাপিয়ে এই ম্যাচে হয়েছে একের অধিক রেকর্ড। দুই দলই ব্যাট হাতে ছিল দারুণ। চলুন জেনে নেওয়া যাক সেইসব রেকর্ড।

২৬

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ইতিহাসে দ্রুততম অর্ধশতকটি হয়েছে এই ম্যাচে। স্কটল্যান্ডের ব্রেন্ডন ম্যাকমুলেন ২৬ বলে তুলে নিয়েছেন তার ফিফটি।

৫৯

অস্ট্রেলিয়ার হয়ে রান তাড়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভাল স্ট্রাইক রেটে রান তুলেছেন মার্কাস স্টয়নিস। তার ২৯ বলে ৫৯ রানের ঝোড়ো ইনিংসটি অজিদের জয়ে বড় ভূমিকা পালন করেছে। বিশ্বকাপের মঞ্চে সবমিলিয়ে রানতাড়ায় ১০২.৫০ গড় এবং ১৭৮.২৬ স্ট্রাইকরেটে তার ব্যাট থেকে এসেছে ২০৫ রান।

১৮০

ম্যাকমুলেন ও জর্জ মুনশির জুটি অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের ওপর রীতিমত দাপট দেখিয়েছেন। ইনিংস শেষে স্কটল্যান্ড টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নিজেদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ১৮০ রান সংগ্রহ করে। যা অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে কোনো সহযোগী দেশের সর্বোচ্চ দলীয় স্কোর।

১৮১

অস্ট্রেলিয়ার লক্ষ্য ছিল ১৮১ রানের। যা তারা পেরিয়ে যায় ৫ উইকেট হাতে রেখে ১৯.৪ ওভারে। ম্যাচটিতে অস্ট্রেলিয়ার রানতাড়া নিজেদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। এর আগে একই ভেন্যুতেই ২০১০ আসরে পাকিস্তানের দেওয়া সর্বোচ্চ ১৯২ রানের লক্ষ্য পেরিয়েছিল অজিরা।

১৬০.২

জয়ের জন্য শেষ ৫ ওভারে অস্ট্রেলিয়ার দরকার ছিল ৬০ রান। এই পর্যায়ে অজিরা বিশ্বকাপে রান তাড়ায় ম্যাচে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৬০.২ স্ট্রাইকরেটে ব্যাট করে। প্রথম ১৩ ওভারে ৭.০৮ গড়ে রান তুলেছিল অস্ট্রেলিয়া, পরবর্তী ৭ ওভারে রানতাড়া করে ১৪.১১ গড়ে।

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে টানা সবচেয়ে বেশি ম্যাচ জয়ের রেকর্ডে ইংল্যান্ড ও ভারতের সঙ্গে এবার ভাগ বসালো অস্ট্রেলিয়া। ২০১০-২০১২ আসরে ইংল্যান্ড এবং ২০১২-১৪ আসরে ভারত টানা সাতটি ম্যাচ জয়ের রেকর্ড গড়েছিল। ২০২২ থেকে চলমান ২০২৪ আসরে এখন পর্যন্ত অজিদেরও টানা জয় ৭টি।

;

জয়ে শুরু স্পেন-ইতালির, ক্রোয়েশিয়া ব্যাকফুটে



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউরো পুনরুদ্ধারের মিশনটা জয় দিয়েই শুরু করেছে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ইতালি আর ৩ বারের চ্যাম্পিয়ন স্পেন। ইতালি শুরুতে পিছিয়ে পড়েও আলবেনিয়ার বিপক্ষে জিতেছে ২-১ গোলে। তার আগে স্পেন ৩-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে ক্রোয়েশিয়াকে। ‘বি’ গ্রুপের শুরুর ম্যাচের পর তাই ইউরোর অন্যতম হেভিওয়েট ক্রোয়েশিয়া পড়ে গেছে বিপাকেই।

স্পেন গত রাতে ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে শুরু থেকেই আধিপত্য দেখিয়েছে। ম্যাচের ২৯ মিনিটে স্পেন গোলের দেখা পেয়ে যায়। আলভারো মোরাতার গোলের তিন মিনিট পরই ফ্যাবিয়ান রুইজ গোল করে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন। 

৪৫ মিনিটে লামিন ইয়ামালের পাস থেকে গোল করেন দানি কারভাহাল। তাতে ইউরোর ইতিহাসের সর্বকনিষ্ঠ অ্যাসিস্টদাতা বনে যান লামিন। এর আগে তিনি ইউরোর ইতিহাসের সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড় হওয়ার রেকর্ডটাও নিজের করে নিয়েছিলেন।

দ্বিতীয়ার্ধে ক্রোয়েশিয়া পেনাল্টি পেলেও ব্রুনো পেতকোভিচের পেনাল্টি ঠেকিয়ে দেন স্পেন গোলরক্ষক উনাই সিমন। ফিরতি চেষ্টায় বলটা তিনি জালে জড়ান বটে, কিন্তু ভিএআরে দেখা যায়, শট নেওয়ার সময় ক্রোয়েশিয়ার আরও খেলোয়াড় পেনাল্টি অঞ্চলে ঢুকে দাঁড়িয়ে ছিল। ফলে পেনাল্টি বাতিল হয় তাদের। ফলে ক্রোয়াটরা আর গোলের দেখা পায়নি। ম্যাচটা হেরেছে ৩-০ গোলে।

দিনের অন্য ম্যাচে আলবেনিয়ার নাদিম বাজরামি ইতালির বিপক্ষে গোল করে বসেন ম্যাচের ২৩ সেকেন্ডে। গড়ে ফেলেন ইউরো ইতিহাসের দ্রুততম গোলের কীর্তি। রেকর্ডটা ২০০৪ ইউরোয় গড়েছিলেন দিমিত্রি কিরিচেঙ্কো। রাশিয়ার হয়ে গ্রীসের বিপক্ষে ৬৭ সেকেন্ডে গোল করে কীর্তিটা লিখেছিলেন তিনি। তার ২০ বছর পর এসে তার রেকর্ড ভাঙেন বাজরামি। 

ইতালিও অবশ্য ম্যাচে ফিরতে সময় নেয়নি। জবাবটা দিয়েছে দ্রুতই। ১১ মিনিটে বাস্তোনির গোলে ম্যাচে সমতায় ফেরে আজ্জুরিরা। এরপর নিকোলো বারেলা গোল করে দলকে এগিয়ে দেন ১৬ মিনিটে। 

এই ২-১ ব্যবধান নিয়েই ইতালি ম্যাচটা শেষ করে। স্পেন ইতালির এমন জয়ের ফলে ক্রোয়েশিয়া পড়েছে বিপাকে। তারা চলে গেছে গ্রুপের তলানিতে। শীর্ষে আছে স্পেন, এরপর ইতালি; তিনে আলবেনিয়া, শেষে লুকা মদ্রিচরা। 

;

ইংল্যান্ডকে সুপার এইটে নিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

উৎকণ্ঠার ১১ ঘণ্টা। চাইলে ইংলিশরা এমন বলতেই পারে। গেল রাত ১১টায় (বাংলাদেশ সময়) যে উৎকণ্ঠার শুরু হয়েছে, তা এসে শেষ হলো আজ সকাল দশটা নাগাদ। তবে এমন উৎকণ্ঠার ফলটা মিষ্টিই হলো ইংল্যান্ডের। নিজেদের ম্যাচে ইংল্যান্ড নামিবিয়াকে হারিয়েছে ৪১ রানে, এরপর অস্ট্রেলিয়া তাদের ম্যাচে স্কটল্যান্ডকে হারিয়েছে ৫ উইকেটে। তাতেই সুপার এইট নিশ্চিত হয়ে গেছে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নদের। 

ইংল্যান্ডকে প্রথম উৎকণ্ঠা উপহার দিয়েছিল প্রকৃতি। অ্যান্টিগায় তাদের জিততেই হবে এমন ম্যাচের টসই হচ্ছিল না বৃষ্টির তোড়ে। তবে শেষমেশ ৩ ঘণ্টা দেরিতে ম্যাচটা মাঠে গড়াল। প্রথমে ১১ ওভার, এরপর আরও এক দফা বৃষ্টিতে তা দাঁড়ায় ১০ ওভারের ম্যাচে। ১৩ রানে ফিল সল্ট আর জস বাটলারকে হারালেও হ্যারি ব্রুকের ২০ বলে ৪৭ আর জনি বেয়ারস্টোর ৩১ রানের ইনিংসে ভর করে ইংলিশরা তোলে ১২২ রান।  

নামিবিয়ার লক্ষ্যটা ছিল ১২৬ রানের। তবে আস্কিং রেটের সঙ্গে পাল্লাটা কখনোই দিতে পারেনি দলটা। ইনিংসের অষ্টম ওভারে গিয়ে আদিল রশিদের কাছ থেকে ২০ রান আদায় করেছিলেন ডেভিড ভিসা। তবে শেষমেশ তার দলকে জেতাতে পারেননি তিনি। ইংলিশরা ম্যাচটা জেতে ৪১ রানের ব্যবধানে। নিজেদের কাজটা সেরে তারা স্কটল্যান্ডের ৫ পয়েন্টকে ছুঁয়ে ফেলেছিল।

তবে দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে স্কটিশরা যেভাবে শুরু করেছিল অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে, তাতে ইংল্যান্ড শিবিরে আবারও উৎকণ্ঠাই ভর করে বসার কথা। জর্স মানজির ৩৫, ব্রেন্ডন ম্যাকমিউলেনের ৩৪ বলে ৬০ রানের ইনিংসে ভর করে বড় রানের ভিত পেয়ে গিয়েছিল স্কটল্যান্ড। শেষ দিকে রিচি বেরিংটনের ৩১ বলে ৪২ রানের ইনিংসে ভর করে দলটা পেয়ে যায় ৫ উইকেট হারিয়ে ১৮০ রানের পুঁজি। 

জবাবে অস্ট্রেলিয়া শুরুটা করেছিল বেশ ঢিমেতালে। ট্র্যাভিস হেড ৬৮ করেছিলেন বটে, কিন্তু তা তিনি করেছেন ৪৯ বল খেলে। যার ফলে ১৩তম ওভার শেষেও অস্ট্রেলিয়ার রান ছিল মোটে ১০০র আশেপাশে। এরপরই সামনে চলে এলেন মার্কাস স্টয়নিস আর টিম ডেভিড। ২৯ বলে ৫৯ রান করা স্টয়নিস ফিরলেও ডেভিড ২৪ রান নিয়ে অপরাজিত ছিলেন শেষ পর্যন্ত। দলকে ৫ উইকেটের জয় এনে দিয়ে তবেই থেমেছেন তিনি। 

অস্ট্রেলিয়ার এই জয়ের ফলে ইংল্যান্ড চলে গেল সুপার এইটে। শেষ দুই ম্যাচে বিশাল জয়ে তারা স্কটিশদের চেয়ে নেট রান রেটে অনেক এগিয়ে ছিল। ফলে আজ স্কটল্যান্ডের সঙ্গে পয়েন্টে সমতা আসতেই নিশ্চিত হয়ে গেছে তাদের শেষ আটে খেলা। 

;