হৃদয়ের লড়াকু ফিফটিতে সম্মানজনক সংগ্রহ বাংলাদশের



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

টপ অর্ডারের ব্যাটিং দুর্দশা কাটছেই না। যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে তিন টি-টোয়েন্টির সিরিজের প্রথম ম্যাচেও ব্যাট হাতে নিজেদের মেলে ধরতে পারলেন না ব্যাট হাতে ভুগতে থাকা লিটন দাস এবং নাজমুল হোসেন শান্ত। তারা ভালো শুরু এনে দিতে না পারলেও তাওহিদ হৃদয়ের লড়াকু ফিফটিতে শেষ পর্যন্ত ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৫৩ রান তুলতে সমর্থ হয়েছে বাংলাদেশ।

টেক্সাসের প্রেইরি ভিউ কমপ্লেক্সে টসে হেরে আগে ব্যাট করতে হয় বাংলাদেশকে। ব্যাট হাতে ব্যর্থতার বৃত্তে ঘুরপাক খাওয়া লিটন দাস টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে নিজেকে প্রমাণ করার জন্য আরো একটা সিরিজ পেয়েছেন। কিন্তু সে সুযোগ অন্তত প্রথম ম্যাচে লুফে নিতে পারলেন না। ইনিংসের পঞ্চম ওভারে জেসি সিংয়ের বলে লেগ বিফোরের ফাঁদে পড়ার আগে করতে পেরেছেন ১৫ বলে ১৪ রান।

লিটনের চেয়ে অন্য ওপেনার সৌম্য সরকারের শুরুটা তুলনামূলক আশাজাগানিয়া ছিল। তিন চার হাঁকিয়ে ভালো একটা শুরু পেয়েছিলেন। কিন্তু লিটন ফেরার তিন বল পরেই সাজঘরের পথ ধরেন তিনিও। স্টিভেন টেইলরের বল হাঁটু গেঁড়ে স্লগ সুইপ করেছিলেন, সীমানা দড়ির সামনে থেকে সে ক্যাচ মুন্সিয়ানার সঙ্গে হাতে জমান নীতিশ কুমার। ১৩ বলে ২০ রানে সাঙ্গ হয় সৌম্যর ইনিংস। দুই ওপেনারকে হারিয়ে পাওয়ার প্লে’তে ৩৭ রানের বেশি তুলতে পারেনি বাংলাদেশ।

লিটনের মতো টি-টোয়েন্টি ব্যাটিং নিয়ে ভুগতে থাকা অধিনায়ক শান্তও টিম ম্যানেজমেন্টের দুশ্চিন্তা। অতি ধীরগতির শুরুর পর খোলসমুক্ত হতে গিয়ে টেইলরকে ডাউন দ্য উইকেটে এসে খেলার চেষ্টা করেন। কিন্তু বলের লাইন করে উল্টো স্টাম্পড হয়ে ফেরেন ১১ বলে ৩ রানে।

তবে টপ অর্ডারের ব্যর্থতার মুখে যুক্তরাষ্ট্রের সামনে দেয়াল তুলে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেন তরুণ তাওহিদ হৃদয়। সে প্রচেষ্টায় তার সঙ্গী হতে পারতেন সাকিব আল হাসান। তবে হৃদয়ের সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝিতে ৬ রানে রানআউট হন তিনি।

তবে সাকিবের সঙ্গে না হলেও আরেক অভিজ্ঞ ক্রিকেটার মাহমুদউল্লাহর সঙ্গে পঞ্চম উইকেটে ৬৭ রানের জুটি গড়ে বাংলাদেশকে সম্মানজনক সংগ্রহ এনে দেয়ার চেষ্টা করেন হৃদয়। এর মধ্যে নিজের ফিফটিও তুলে নেন। ২২ বলে ২ চার, ১ ছয় সহযোগে ৩১ রান করে মাহমুদউল্লাহ বিদায় নেয়ার পরও লড়াই চালিয়ে যান হৃদয়। শেষ বলে আউট হওয়ার আগে ৪৭ বলে ৪ চার এবং ২ ছক্কায় ৫৮ রান আসে তার ব্যাটে।

যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে স্টিভেন টেইলর ৯ রান খরচায় সর্বোচ্চ ২ উইকেট নেন।

   

টানা চতুর্থবার বঙ্গবন্ধু কাপ কাবাডির শিরোপা বাংলাদেশের



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কেনিয়ার বিপক্ষে সেমিফাইনালের দ্বিতীয়ার্ধে যেভাবে বুক চিতিয়ে ঘুরে দাঁড়িয়েছিল নেপালের খেলোয়াড়েরা, ফাইনালে সেটা দেখা যায়নি। বরং টুর্নামেন্টের শুরু থেকে যেভাবে খেলেছে বাংলাদেশ, সেই ছন্দ ধরে রেখে খেলে তিনটি লোনা সহ ৪৫-৩১ পয়েন্টে জিতে বঙ্গবন্ধু কাপ আন্তর্জাতিক কাবাডির শিরোপা ধরে রেখেছে স্বাগতিকরা। টানা চার আসরেই চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, তাও অপরাজিত; বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনেই বিরল ইতিহাস। স্বাধীনতার পর থেকে এ যাবত ক্রীড়ার কোনো আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে টানা চারবার শিরোপা জিতেনি বাংলাদেশ। চারটি টুর্নামেন্ট মিলিয়ে টানা ২৪ ম্যাচে অপরাজিত বাংলাদেশ।

কেনিয়ার বিপক্ষে কঠিন ম্যাচ খেলার পর ২২ ঘন্টা পর ফাইনাল খেলতে নামায় নেপালি খেলোয়াড়দের শরীর-চোখে-মুখে ছিল ক্লান্তির ছাপ। তবে ফাইনালে বাংলাদেশের একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তারের পথে এটা বড় বিষয় না, আবদুল জলিল, সুবিমল দাসের শিষ্যরা এবার একটা দল হয়ে খেলেছে। পেয়েছে ১০ হাজার আসনের মিরপুর শহীদ সোহরাওয়ার্দী ইনডোর স্টেডিয়ামের গ্যালারির সমর্থন। বাংলাদেশকে হারানোর মতো শক্তি যেমন নেপালীদের ছিল না, পিছিয়ে ছিল টেকনিক, ট্যাকটিসেও।

সেমিফাইনাল জেতার পর কেনিয়াকে নিয়ে পরিকল্পনা করেছিল বাংলাদেশ। কিন্তু নেপাল জেতার পরই তাদের নিয়ে হোম ওয়ার্ক করতে নামেন আবদুল জলিল, সুবিমল দাসেরা। নিজেদের কাবাডির ইতিহাসে প্রথম কোনো টুর্নামেন্টের ফাইনালে ওঠায় এমনিতে স্নায়ুর চাপে ছিল নেপাল। তারওপর স্বাগতিক দর্শকের চাপ। নেপাল মূলত খেলেছে ঘনশ্যাম রোকা মাগার নির্ভর হয়ে, সেমিফাইনালে কেনিয়া তার কৌশলের সাথেই কুলিয়ে উঠতে পারেনি। ফাইনালের আগে স্বাগতিকরা তাকে নিয়ে হোমওয়ার্কের সুফল পেয়েছে ম্যাচের শুরু থেকেই। কোর্টের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় প্রথম রেইড থেকেই। মাত্র ৮ মিনিটে প্রথম লোনা, চাপ কাটিয়ে উঠতেনা পারায় প্রথমার্ধ শেষে বাংলাদেশ এগিয়ে থাকে ২৪-১০ পয়েন্টে, শেষ পর্যন্ত ৪৫-৩১ পয়েন্ট ম্যাচ জয়। ফাইনালে ঘনশ্যাম রোকা মাগারকে কড়া মার্কিংয়ে রাখায় স্বাভাবিক খেলাটা খেলতে পারেনি। তারপরও সাত ম্যাচের মধ্যে পাঁচবার ম্যচেসেরা হয়ে পেয়েছেন আসর সেরার স্বীকৃতি। বাংলাদেশের মিজানুর রহমান হয়েছেন টুর্নামেন্ট সেরা রেইডার, রোমান হোসেন সেরা ক্যাচার।

বিদায়ী ম্যাচে ফাইনাল সেরা বাংলাদেশ অধিনায়ক আরুদুজ্জামান মুন্সী জানালেন, ‘এবার আমাদের দলটাও আগের তিন আসরের চেয়ে গোছালো, শুরু থেকে এক দল হয়ে খেলতে পারায় প্রতিটি ম্যাচ বড় ব্যবধানে জিততে পেরেছি। কোরিয়া, জাপান, কেনিয়ার মতো বড় থাকলেও আমরা চাপমুক্ত থেকে খেলার চেষ্টা করেছি, সেভাবেই সফল হয়েছি।’

ম্যাচ শুরুর আগে মুকুট পড়িয়ে আরুদুজ্জামান মুন্সীর আন্তর্জাতিক কাবাডিকে বিদায় জানানোকে স্মরনীয় করে দেয় কাবাডি ফেডারেশন। এটাকে ‘নিজের জীবনের সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি’ বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। সোনালী ট্রফিতে অধিনায়কের বিদায়টাকে আরও বেশি রাঙিয়ে দিয়েছেন সতীর্থরা।

বঙ্গবন্ধু কাপ আন্তর্জাতিক কাবাডির আগের তিন আসরের মধ্যে প্রথম দুইবার (২০২১ ও ২০২২) কেনিয়াকে (৩৮-২৮ ও ৩৪-৩১) এবং ২০২৩ সালে গত আসরে চাইনিজ তাইপেকে ৪২-২৮ পয়েন্টে হারিয়ে হ্যাটট্রিক চ্যাম্পিয়ন হয় বাংলাদেশ।

ফাইনাল শেষে কাবাডি ফেডারেশনের সভাপতি ও ইন্সপেক্টর জেনারেল অব বাংলাদেশ পুলিশ চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুনের সভাপতিত্বে বিজয়ীদের পুরস্কৃত করেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। উপস্থিত ছিলেন কাবাডি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার হাবিবুর রহমান, সংস্কৃতি নাহিদ ইজাহার খান।

;

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের মৌসুমসেরা দলে নেই সর্বোচ্চ গোলদাতা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের আরো একটা মৌসুমের পর্দা নেমেছে। ফাইনালে বরুসিয়া ডর্টমুন্ডকে ২-০ গোলে হারিয়ে ১৫তম বারের মতো চ্যাম্পিয়ন্স লিগ শিরোপা বগলদাবা করেছে রিয়াল মাদ্রিদ। ফাইনালের পর মৌসুমসেরা দল ঘোষণা করেছে উয়েফা। সে দলে বড় এক চমকই উপহার দিয়েছে ইউরোপীয় ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা।

গোলকিপার গ্রেগর কোবেলের সঙ্গে আসরজুড়ে ডর্টমুন্ড রক্ষণের আলোচিত মুখ ম্যাটস হুমেলসের জায়গা হয়েছে মৌসুমসেরা দলে। এছাড়া মাটসেন এবং সাবিটজারও তাদের ধারাবাহিকতার পুরস্কারস্বরূপ মৌসুমসেরা দলে জায়গা পেয়েছেন।

অন্যদিকে মৌসুমসেরা দলে জায়গা পাওয়া রিয়ালের চার খেলোয়াড় হচ্ছেন কারভাহাল, রুডিগার, বেলিংহ্যাম এবং অনেকের মতে আগামী ব্যালন ডি’অরের জোর দাবিদার ভিনিসিয়ুস জুনিয়র।

তবে মৌসুমসেরা দলে সবচেয়ে বড় চমক হয়ে এসেছে কিলিয়ান এমবাপের অনুপস্থিতি। বায়ার্ন তারকা কেইনের সমান ৮ গোল করেছিলেন এমবাপেও, কিন্তু কেইন দলে জায়গা পেলেও হতাশ হতে হয়েছে এমবাপেকে। 

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ২০২৩-২৪ মৌসুমসেরা দল

গোলকিপার: গ্রেগর কোবেল (বরুসিয়া ডর্টমুন্ড)

ডিফেন্ডার: দানি কারভাহাল (রিয়াল মাদ্রিদ), আন্টোনিও রুডিগার (রিয়াল মাদ্রিদ), ম্যাটস হুমেলস (বরুসিয়া ডর্টমুন্ড), ইয়ান মাটসেন (বরুসিয়া ডর্টমুন্ড)

মিডফিল্ডার: মার্সেল সাবিটজার (বরুসিয়া ডর্টমুন্ড), ভিতিনিয়া (পিএসজি), জুড বেলিংহ্যাম (রিয়াল মাদ্রিদ)

ফরোয়ার্ড: ফিল ফোডেন (ম্যানচেস্টার সিটি), হ্যারি কেইন (বায়ার্ন মিউনিখ), ভিনিসিয়ুস জুনিয়র (রিয়াল মাদ্রিদ)

;

দলের প্রয়োজনে আর্জেন্টিনার দায়িত্বেই থাকতে রাজি স্কালোনি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

২০২৩ সালের নভেম্বরেই বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের কোচের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত দিয়েছিলেন কোচ লিওনেল স্কালোনি। অবশ্য চলতি বছরের শুরুতে নিশ্চিত করে জানিয়েছিলেন যে অন্তত আসন্ন কোপা আমেরিকা আসর পর্যন্ত থেকে যাচ্ছেন এ আর্জেন্টাইন কোচ। এবার জানা গেল নতুন তথ্য।

আর্জেন্টিনা ফুটবলের সমর্থক এবং ভক্তরা জেনে খুশিই হবেন যে, দল যতদিন চায় ততদিন আর্জেন্টিনার প্রধান কোচের দায়িত্ব পালন করতে রাজি আছে আলবিসেলেস্তের সাবেক এই ফুটবলার। অর্থাৎ দলের প্রয়োজনে নিজের চুক্তির মেদায় আরও দীর্ঘায়িত করতে কোনো আপত্তি নেই আর্জেন্টিনাকে তৃতীয় বিশ্বকাপ জেতানো এই কোচের।

মেসিদের দায়িত্বের পদের ভবিষ্যৎ নিয়ে জানুয়ারিতে স্কালোনি বলেছিলেন, ‘আমার ভবিষ্যৎ নিয়ে অনেক কথা হয়েছে, আমিও সবসময় সত্য বলেছি। তখন সত্যিই এটা ভাবার এবং কি করতে হবে তা জানার সময় ছিল। তবে এটি কোনো বিদায়েই ইঙ্গিত ছিল না; আমি শুধু চিন্তা করেছিলাম কিভাবে জাতীয় দলে চালিয়ে যাওয়া যায়। এটি তরুণদের স্থান দেওয়ারও একটি সময় ছিল। যা আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ছিল।’

তখন কোপা পর্যন্তই আর্জেন্টিনার ডাগ-আউটে থাকার কথা বলেছিলেন স্কালোনি। তবে এবার জানালেন এর পরও থাকছেন দলের সঙ্গেই। এতে তাকে নিয়ে আরও একবার বিশ্ব মঞ্চে নামতে পারে বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা। 

আর্জেন্টিনার দায়িত্বে থেকে যাওয়া নিয়ে গতকাল গণমাধ্যমে স্কালোনি বলেন, ‘বছরটা খুব একটা ভালো ছিল না। এবার থামতে হবে বলেই মনে হয়েছিল। নিজের সব প্রাণশক্তি নিয়েই আজ আমি এখানে আছি। সত্যি বলতে, গত নভেম্বরে ব্যাপারগুলো এমন ছিল না। যতদিন এএফএ (আর্জেন্টিনা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন) প্রেসিডেন্ট চাইবেন এখানে আমি থাকি, ততদিন আমি থাকছি।’

;

চ্যাম্পিয়ন হওয়ার স্বপ্ন দেখেন সৌম্য



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ উদ্দেশ্যে বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের লক্ষ্য, ভাবনা এবং সার্বিক অবস্থা নিয়ে 'গ্রিন রেড স্টোরি' শিরোনামে ধারাবাহিক সাক্ষাৎকার প্রকাশ করছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। এবারের পর্বে কথা বলেছেন টাইগার ওপেনার সৌম্য সরকার।

বিশ্বকাপে খেলতে পারাটা সবসময়ই সৌম্যর জন্য আনন্দদায়ক। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘যেভাবে প্রথম ওয়ার্ল্ডকাপ খেলেছিলাম ২০১৫ সালে সেম এক্সাইটমেন্ট কাজ করবে এবারও। চেষ্টা করব ২০২৪ সালটা যেন আমার জন্য স্মরণীয় থাকে, ভাল কিছু করতে পারি আর টিমকে ভাল কিছু একটা উপহার দিতে পারি।‘

অধিনায়ক শান্তর নেতৃত্বে মুগ্ধ টাইগার ওপেনার, ‘যেভাবে ওকে মাঠের মধ্যে দেখেছি আমি ইম্প্রেস। সে টিমকে সবসময় একত্রিত রাখার চেষ্টা করছে এবং রাখছেও। আমার পক্ষ থেকে গুডলাক। আশা করি ক্যাপ্টেন্সির মধ্য দিয়ে একটা সে নতুন কিছু বাংলাদেশকে উপহার দিবে।‘

একজন ব্যাটার হিসেবে রান করাটা কতটা জরুরি তা জানিয়েছেন সৌম্য, ‘একজন ব্যাটার যেখানেই রান করুক সেটা তার কনফিডেন্ট বিল্ডাপ করে। রান না করলে কখনোই একটা ব্যাটারের কনফিডেন্ট বিল্ডাপ হয় না। অবশ্যই এটা মেন্টালি সাপোর্ট করবে।‘

নিজেদের চ্যাম্পিয়ন হতে দেখতে চান সৌম্য, ‘আমি সবসময় চ্যাম্পিয়ন হওয়ার স্বপ্ন দেখি। আমি বড় ড্রিম দেখতে পছন্দ করি। তো আমার টার্গেট, কেউ যদি বলে সেমিফাইনাল, না আমি বলি আমরা ফাইনাল খেলতেই যাব। বড় স্বপ্ন দেখাটা সবচেয়ে ইম্পরট্যান্ট বিষয়।‘

সমর্থকরা যেন বাংলাদেশ দলকে খারাপ সময়েও সাপোর্ট করে এবং পাশে থাকে এমনটাই আশা করেন তিনি, ‘খেলার তো আপস এন্ড ডাউন থাকেই, সবকিছু মিলিয়ে দর্শকরা যেন তাদের দিক থেকে এটাকে উৎসব হিসেবে নেয়। আমরা প্লেয়াররা আমাদের বেস্টটা দিব যেন তার মধ্য থেকেই যেন তারা আনন্দ খুঁজে নিতে পারে। আগের দুইটা ওয়ার্ল্ডকাপে ভাল কিছু করিনাই, তাই ২০২৪ টা স্মরণীয় করে রাখতে চাই।‘

;