ক্রিকইনফোর আইপিএল একাদশে নেই হায়দরাবাদের কেউ 



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পুরো ৬৬ দিনের আইপিএলের এবারের আসর শেষ হয়েছে গতকাল। সেখানে সানরাইজার্স হায়দরাবাদকে ৮ উইকেটে হারিয়ে টুর্নামেন্টের তৃতীয় শিরোপা জেতে কলকাতা। আইপিএলের লম্বা এই আসর শেষের পরের দিন পুরো মৌসুমে পারফর্ম বিবেচনায় এবারের আসরের সেরা একাদশ ঘোষণা করেছে ক্রিকেট বিশ্লেষণভিত্তিক ওয়েবসাইট ইএসপিএনক্রিকইনফো। তবে অবাক করা মতো বিষয় হলো, তাদের একাদশে জায়গা মেলেনি রানার্স-আপ হায়দরাবাদের কোনো ক্রিকেটারের।

আইপিএলের এবারের আসরের প্রথমপর্বে ব্যাট হাতে রীতিমত তাণ্ডব চালিয়েছেন সানরাইজার্স হায়দরাবাদের ব্যাটাররা। এই আসরেই তারা আড়াইশ পেরোনো দলীয় সংগ্রহ পেয়েছে তিনবার। যা কোনো ফ্রাঞ্চাইজির পুরো আইপিএল ইতিহাস মিলেও নেই। তবে প্লে-অফে খুব একটা সুবিধা করতে পারলো না তাদের ব্যাটাররা। কোয়ালিফায়ারের বাঁধা দ্বিতীয়বারে উতরে গেলেও ফাইনালে কলকাতা নাইট রাইডার্সের কাছে অনেকটা একপেশেভাবেই হেরেছে তারা। 

ক্রিকইনফোর এই আইপিএল একাদশের সঙ্গে দুটি ইমপ্যাক্ট-সাবের নামও প্রকাশ করেছে তারা। সব মিলিয়ে হিসেব করলে সর্বোচ্চ চারজন ক্রিকেটার আছেন চ্যাম্পিয়ন কলকাতা থেকে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ তিনজন আছেন রাজস্থান থেকে। দুজন করে জায়গা মিলেছে বেঙ্গালুরু ও দিল্লি থেকে এবং একজন করে আছেন মুম্বাই ও লক্ষ্ণৌ থেকে। তবে জায়গা মেলেনি চেন্নাই, হায়দরাবাদ, গুজরাট ও পাঞ্জাবের কোনো ক্রিকেটারের। 

ক্রিকইনফোর প্রকাশ করা একাদশের দুই ওপেনার বেঙ্গালুরুর বিরাট কোহলি ও কলকাতার সুনীল নারাইন। ১৫ ম্যাচে ৬২ ছুঁইছুঁই গড় ও ১৫৪.৬৯ স্ট্রাইক রেটে আসরের সর্বোচ্চ ৭৪১ রান করেন কোহলি। এদিকে আরেক ওপেনার নারাইন তো জিতলেন টুর্নামেন্ট সেরার খেতাব। ৪৮৮ রান ছাড়াও তিনি উইকেট নিয়েছেন ১৭টি। 

একাদশে তিনে জায়গা মিলেছে রাজস্থানের সঞ্জু স্যামসনের। দলের উইকেটরক্ষক ছাড়া অধিনায়কও তিনিই। দল দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে বাদ পড়লেও ব্যাট হাতে আসরটা ভালোই কেটেছে রাজস্থানের অধিনায়কের। ১৬ ম্যাচে তার মোট রান ৫৩১, যা আসরের পঞ্চম সর্বোচ্চ। চারের জায়গাটিও রাজস্থানের দখলে, যেখানে আছেন রিয়ান পরাগ। মৌসুমে নিজেকে অন্য মাত্রায় নিয়ে গেছেন তিনি। ১৬ ম্যাচে রান করেছেন ৫৭৩, যা আসরের তৃতীয় সর্বোচ্চ। 

পাঁচে আছেন ক্যারিবীয় ব্যাটার নিকোলাস পুরান। ১৪ ম্যাচে তার রান ৪৯৯। ব্যাটিং গড় ৬২.৩৭, যা আসরের সেরা দশ ব্যাটারের মধ্যে সর্বোচ্চ এবং স্ট্রাইক রেট প্রায় ১৮০। ছয়ে আছেন দিল্লির ট্রিস্টান স্টাবস। ১৪ ম্যাচে তার রান ৩৭৮ এবং স্ট্রাইক রেট ১৯০ এর ওপরে। 

অলরাউন্ডার কোটায় সাতে আছেন আন্দ্রে রাসেল। ব্যাট হাতে মৌসুমটা খুব একটা ভালো না কাটলেও (১৪ ম্যাচে ২২২ রান) বোলিংয়ে ১৯টি উইকেট নিয়েছেন তিনি, যা যৌথভাবে আসরের চতুর্থ সর্বোচ্চ উইকেট সংখ্যা। 

আটে আছেন দলের একমাত্র বাঁহাতি স্পিনার কুলদীপ যাদব। ১১ ম্যাচে তিনি উইকেট নিয়েছেন ১৬টি। বাকি তিন জায়গায় পেসারের। কলকাতার হারশিত রানা, মুম্বাইয়ের যশপ্রীত বুমরাহ ও রাজস্থানের সন্দ্বীপ শর্মা। তাদের মধ্যে ১৩ ম্যাচে আসরের তৃতীয় সর্বোচ্চ ২০টি উইকেট নিএয়ছেন বুমরাহ। এদিকে সমান ম্যাচে হারশিতে উইকেট সংখ্যা ১৯ এবং ১১ ম্যাচে সন্দ্বীপ নিয়েছেন ১৩ উইকেট। 

ইমপ্যাক্ট-সাব হিসেবে আছেন ব্যাটার রজত পাতিদার ও স্পিনার বরুণ চক্রবর্তী। এর মধ্যে পাতিদার ১৫ ম্যাচে করেন ৩৯৫ এবং এবং বরুণ ১৫ ম্যাচে নিয়েছেন আসরের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২১ উইকেট।

   

গুরবাজের সেমিফাইনাল খেলা নিয়ে শঙ্কা

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রথমবারের মতো টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার এইট পর্ব টপকিয়েছে আফগানিস্তান। সেমিফাইনালের মতো বড় মঞ্চে নামার আগে আফগানরা খানিকটা দুশ্চিন্তাতেই আছে। এর অন্যতম একটা কারণ হচ্ছে দলের ইন-ফর্ম ব্যাটার রহমানউল্লাহ গুরবাজকে এই গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে দলে পাওয়া নিয়ে জেগেছে শঙ্কা

বাংলাদেশের বিপক্ষে সোমবার দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতেই চোট পান গুরবাজ। হাঁটুতে পাওয়া এই চোটের কারণে সঙ্গে সঙ্গেই মাঠ ছেড়ে যেতে হয় তাকে।

এই চোট নিয়ে সেমিফাইনাল ম্যাচে তিনি খেলবেন কি না, তা নিয়ে জেগেছে শঙ্কা। ম্যাচের আগে আফগানরা অনুশীলন করেনি, ফলে এই বিষয়ে সঠিক তথ্যও জানা যায়নি। ঠিক সময়ে তিনি যদি তার চোট না কেটে ওঠে, তাহলে হজরতউল্লাহ জাজাইকে টপ অর্ডারে খেলতে হতে পারে।

সঙ্গে আসতে পারে আরও একটা পরিবর্তনও। আফগান দলে গুরবাজের ভূমিকাটা যে স্রেফ ওপেনারের নয়, উইকেটরক্ষকেরও। তার বিদায় মানে দুজনের চলে যাওয়া একসঙ্গে। সে শূন্যতা পূরণে আরও একটা পরিবর্তন আনতে হবে আফগানিস্তানকে। উইকেটরক্ষক মোহাম্মদ ইসহাককে ঢোকানো হবে দলে। সেক্ষেত্রে করিম জানাতকে জায়গা ছাড়তে হতে পারে।

সেমিফাইনালে আফগানিস্তানের সম্ভাব্য একাদশঃ

ইবরাহিম জাদরান, রহমানউল্লাহ গুরবাজ/হজরতউল্লাহ জাজাই, আজমতউল্লাহ ওমরজাই, গুলবাদিন নাইব, মোহাম্মদ নবী, করিম জানাত/মোহাম্মদ ইসহাক, রশিদ খান অধিনায়ক), নানগেয়ালিয়া খারোতে, নাভিন-উল-হক, নুর আহমেদ, ফজল হক ফারুকি।

;

ইতিহাসের দ্বারপ্রান্তে আফগানিস্তান ও দক্ষিণ আফ্রিকা

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশের বিপক্ষে বিশ্বকাপের মঞ্চে প্রথমবার জয় তুলে নিয়েই সেমিফাইনালের টিকিট নিশ্চিত করেছে আফগানিস্তান। ইতিহাস গড়ার ৪৮ ঘণ্টা পেরোনোর আগেই আরও একবার মাঠে নামতে হচ্ছে রশিদ খানদের, তায় আবার সেটা সেমিফাইনালের মঞ্চে। বিপক্ষ দল হচ্ছে দক্ষিণ আফ্রিকা। সেমির এই ম্যাচের মাধ্যমে আরও এক ইতিহাস হাতছানি দিয়ে ডাকছে আফগানদের। কারণ এই ম্যাচ জিতলেই যে প্রথমবারের মতো ফাইনালে চলে যাবে আফগানিস্তান!

এই দলটার ইতিহাস বেশ চমকপ্রদ। আজ থেকে বিশ বছর আগে তারা প্রথম আনুষ্ঠানিক ম্যাচটা খেলেছিল এসিসি ট্রফিতে। যার বিশ বছর পরই আজ তারা দাঁড়িয়ে আছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে। বিগত ২০ বছরে দলটা যা করেছে, অন্য যে কোনো দলের এটা অর্জন করতে ৫০ বছর লাগিয়ে ফেলার কথা।

আফগানরা নিজেদের পরিশ্রম, অধ্যবসায়, কঠোর অনুশীলন, প্রতিভার এবং দক্ষতার সঙ্গে মানসিকতার মেলবন্ধন ঘটিয়ে এমনটা করে দেখিয়েছে। এমনটা আসলে হওয়ারই ছিল। বিশ্বজুড়ে টি-টোয়েন্টি লিগে শেষ কয়েক বছরে আফগান খেলোয়াড়দের জয়জয়কার জানান দিচ্ছিল, আফগানরা ঠিক পথেই আছে। এই বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল খেলা প্রমাণ দিচ্ছে তারই।

তবে তাদের প্রতিপক্ষ যে দল, তাদের কথা ভুলে গেলেও চলবে না। দক্ষিণ আফ্রিকাও দাঁড়িয়ে আছে ইতিহাসের দুয়ারে! ১৯৯৮ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিটা হচ্ছে প্রোটিয়াদের ট্রফিকেসে সবশেষ ট্রফি। এরপর থেকে দলটা আইসিসি ইভেন্টগুলোর সেমিফাইনালে খেলেছে ১০ বার। কিন্তু তার একবারও দলটা জিততে পারেনি। আগামীকাল সকালে ১১তম বারের মতো 'চোকার্স' খ্যাত দলটা নামবে সেমিফাইনালের মঞ্চে।

আফগানিস্তান চাইবে নিশ্চয়ই আবারও দক্ষিণ আফ্রিকার পথের কাঁটা হতে। নিজেদের ইতিহাস না থাকার একটা বড় সুবিধা হচ্ছে, অতীতের কোনো দুঃস্মৃতিও নেই। কোনো চাপও নেই। বিষয়টা জানিয়ে আফগান কোচ জনাথন ট্রট নিজেই বলেছেন, ‘আমরা সেমিফাইনালে যাচ্ছি কোনো ইতিহাস ছাড়া, সেমিফাইনাল সম্পর্কিত কোনো দাগ ছাড়া।’

চাপটা দক্ষিণ আফ্রিকার ওপর থাকবে বেশ। তবে সে চাপ জয় করার রসদও বুঝি আছে দলটার। এই পর্যন্ত এবারের বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি রোমাঞ্চকর ম্যাচ উপহার দিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ, নেদারল্যান্ডস, নেপাল, যুক্তরাষ্ট্র, ওয়েস্ট ইন্ডিজ আর ইংল্যান্ড… সবার বিপক্ষেই কমবেশি স্নায়ুর পরীক্ষা দিয়ে জিততে হয়েছে তাদের। আর তাতেই এই দলটাকে নিয়ে নিয়ে দেখা যাচ্ছে সম্ভাবনা। অতীতের ‘চোকার্স’ অপবাদ ঘোচানোর সম্ভাবনা। 

শেষ পর্যন্ত ইতিহাসটা কোন দল গড়বে, দক্ষিণ আফ্রিকা নাকি আফগানিস্তান, সে প্রশ্নের উত্তরের জন্য ক্রিকেট বিশ্বকে অপেক্ষা করতে হবে আর কয়েক প্রহর।

;

হতাশাজনক বিশ্বকাপ শেষে সাকিবের জন্য নতুন দুঃসংবাদ

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সময়টা একেবারেই ভালো যাচ্ছে না সাকিব আল হাসানের। দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ ক্রিকেটার হিসেবে বিশ্বকাপ খেলতে নামা সাকিব টানতে পারলেন না দলকে। উল্টো আসরজুড়ে ব্যর্থতার বোঝা চাপিয়ে দিলেন দলের ওপর। তাতে ব্যর্থ হলো দলও।

সুপার এইটে বাংলাদেশ জায়গা করে নিলেও জয় পায়নি কোনো ম্যাচেই। আর এই তিন ম্যাচেই ফ্লপ সাকিব। যার প্রভাব পড়েছে তার অলরাউন্ডার র‌্যাঙ্কিংয়েও। তিন ধাপ পিছিয়ে সাকিব এবার নেমে গেছেন ৬ নম্বরে। আইসিসির সাপ্তাহিক র‌্যাঙ্কিং হালনাগাদে দেখা গেছে এই চিত্র।

আগের সপ্তাহে ৫ নম্বরে নামার পর গত সপ্তাহে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে অপরাজিত ৬৪ রানের একটা ইনিংস খেলে র‌্যাঙ্কিংয়ে ২ ধাপ এগিয়ে তিন নম্বরে স্থানে উঠে এসেছিলেন সাকিব। এবার ফের পিছিয়ে পড়লেন তিনি। যা এ যাবত কালে সাকিবের সবচেয়ে বাজে র‌্যাঙ্কিং!

সুপার এইটের সবশেষ তিন ম্যাচে সাকিব করেছেন মাত্র ১৯ রান। বল হাতে ভারতের বিপক্ষে ১ উইকেট তুলতে খরচ করেছেন ৩৭ রান। সবশেষ আফগানদের বিপক্ষে ম্যাচে বল হাতে ১৯ রান খরচ করেছেন তবে ব্যাট হাতে পাননি রানের দেখা, গোল্ডেন ডাকের লজ্জায় ডুবেছেন।

যার প্রভাবটাই এবার পড়ল র‌্যাঙ্কিংয়ে। সাকিবের বর্তমান রেটিং ২০৬। এ তালিকায় শীর্ষে উঠেছেন ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা। তার পয়েন্ট ২২২। তিন ধাপ অবনতি হয়েছে মার্কাস স্টয়নিসের। ৪ ধাপ এগিয়েছেন হার্দিক পান্ডিয়া।

;

ভারত-ইংল্যান্ড সেমিতে বৃষ্টি বাধা দিলে কী হবে ফলাফল?

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইংল্যান্ড যখন গ্রুপপর্বে ও সুপার এইটের নানান সমীকরণ মোকাবেলা করে সেমির টিকিট নিশ্চিত করল, সেখানে ভারত বেশ আগে থেকেই আছে দারুণ ছন্দে এবং মানসিকভাবে স্বস্তিতে। কারণ এখন পর্যন্ত চলতি আসরে একটি ম্যাচও হারেনি রোহিত শর্মার দল। 

দ্বিতীয় সেমিফাইনাল ম্যাচে বাংলাদেশ সময় আগামীকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টায় গায়ানার প্রভিডেন্স স্টেডিয়ামে মুখোমুখি হবে ইংল্যান্ড ও ভারত। ২০২২ আসরের পর এবারও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমির মঞ্চে লড়বে এই দু'দল। এই ম্যাচে বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে অনেকটাই। তবে এই ম্যাচে নেই কোনো রিজার্ভ ডে! এতে ম্যাচ যদি মাঠে না গড়ায়, সেখানে ফলাফল আসবে কীসের ভিত্তিতে?

ম্যাচটি শুরু হবে স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ১০টায়। আবহাওয়া পূর্বাভাস জানানোর ওয়েবসাইট আকুওয়েদারের সূত্রমতে, গায়ানায় সকালে বৃষ্টির সম্ভাবনা ৮৮ শতাংশ এবং বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনা ১২ শতাংশ। এতেই ম্যাচে বৃষ্টি বাগড়া দেওয়ার সম্ভাবনা ব্যাপক। এদিকে রিভার্ভ ডে না থাকলেও ম্যাচের জন্য অতিরিক্ত ২৫০ মিনিট বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তবে সেই সময়ও যদি বৃষ্টির কারণে পেরিয়ে যায়, তখন ম্যাচের ফলাফল যাবে সুপার এইট পর্বের সমীকরণ অনুসারে। 

বৃষ্টিতে ম্যাচের মূল সময়সহ অতিরিক্ত সময়ও যদি পেরিয়ে যায় তাহলে ফাইনালে জায়গা করে নিবে ভারত। কেননা সুপার এইটে গ্রুপ ‘ওয়ান’ থেকে তারা তিনটি ম্যাচই জিতে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে পৌঁছেছে সেমিতে। এদিকে ইংল্যান্ড তিনটি ম্যাচের মধ্যে দুটিতে জিতে সেমিতে পৌঁছেছে রানার্স-আপ হয়ে। এতে সুপার এইটের এই সমীকরণে এগিয়ে আছে ভারত এবং বৃষ্টিতে পুরো ম্যাচ পরিত্যক্ত হলে ভারত খেলবে ফাইনালে। 

এদিকে প্রথম সেমিফাইনালে মুখোমুখি হবে আফগানিস্তান ও দক্ষিণ আফ্রিকা। এই ম্যাচটি শুরু হবে আগামীকাল বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সময় সকাল সাড়ে ৬টায়। এই ম্যাচের জন্য আবার আছে রিজার্ভ ডে। বৃষ্টির কারণে প্রোটিয়া-আফগানদের এই ম্যাচটি যথাসময়ে শুরু না হলে সেটি মাঠে গড়াবে বাংলাদেশ সময় শুক্রবার সকালে।

;