সবুজ পাতার ফাঁকে উঁকি দিচ্ছে আমের গুটি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, খুলনা, বার্তা২৪.কম
সবুজ পাতার ফাঁকে উঁকি দিচ্ছে আমের গুটি। ছবি: বার্তা২৪.কম

সবুজ পাতার ফাঁকে উঁকি দিচ্ছে আমের গুটি। ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

খুলনায় বসন্তের হাওয়ায় গাছে গাছে দুলছে আমের সোনালি মুকুল। সবুজ পাতার ফাঁকে মুকুল থেকে ইতোমধ্যেই আমের গুটি বের হতে শুরু হয়েছে। রাতভর আমের গুটিতে শিশির বিন্দু ভিজে থাকে, সকালের রোদের আভা পড়তেই গুটিগুলো চকচক করে।

বুধবার (১৩ মার্চ) সরেজমিনে খুলনা নগরী ঘুরে দেখা যায়, প্রায় প্রতিটি এলাকাতেই মুকুল থেকে গুটি আম আসতে শুরু করেছে। আমের গুটি আসায় গাছ মালিকরা বেশ ফুরফুরে মেজাজে আছেন। অনেকেই আম গাছের পরিচর্যায় সময় দিচ্ছেন। কেউ কেউ গাছের উপরে নেট দিয়েছেন, আবার অনেকে পোকামাকড়ের হাত থেকে আম বাঁচাতে কীটনাশকও দিচ্ছেন।

জেলা কৃষি অফিসের তথ্য মতে, খুলনা জেলার বটিয়াঘাটা, রূপসা, তেরখাদা, দিঘলিয়া, কয়রা, পাইকগাছা, ডুমুরিয়া, ফুলতলায়ও আমের বাগানে গাছের মুকুল থেকে গুটি আম আসতে শুরু করেছে। বড় ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে খুলনায় এ বছর আমের ভালো ফলনের আশা করছেন সবাই।

ডুমুরিয়ার আম বাগানের মালিক প্রশান্ত কুণ্ডু বার্তা২৪.কমকে জানান, কয়েকদিন আগেও গাছে শুধু মুকুল ছিল। এখন মুকুলের আস্তরণের সঙ্গে পাতার ফাঁকে ফাঁকে উঁকি দিতে শুরু করেছে আমের সবুজ গুটি। তাই গাছ পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। কীটনাশক স্প্রে করছেন।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Mar/13/1552469363842.jpg

পাইকগাছার সুমন ঢালী বলেন, ‘পোকা থেকে বাঁচতে আমরা দু’বার আম গাছে স্প্রে করি। মুকুল আসার পর একবার করেছি, আর এখন গুটিতে করব। যে গুটি দেখতেছি, তাতে এবার আমের ভালো ফলন হবে। কিন্তু রাতে ঠান্ডা, আর দিনে গরম নিয়ে চিন্তায় আছি।’

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর খুলনার উপ-পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) পঙ্কজ কান্তি মজুমদার বার্তা২৪.কমকে জানান, খুলনা জেলায় এ বছর ১৬৫০ হেক্টর জমিতে আম বাগান করা হচ্ছে। গত বছর জেলার ১৬০০ হেক্টরের মতো জমিতে আম হয়েছিল। এ বছর বর্ষাকালে আরও অনেক স্থানে আম গাছ লাগানোর কথা রয়েছে। কয়েকদিন আগের শিলাবৃষ্টি ছাড়া এখন পর্যন্ত মুকুল ও গুটি ঝরার মতো বড় ধরনের কোনো ক্ষতির মুখে পড়েনি চাষিরা। তবে সব জায়গায় শিলা বৃষ্টি হয়নি।

তিনি আরও জানান, এ বছর আমের বাম্পার ফলন হবে বলে আশা করা যাচ্ছে। বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে আম চাষ করলে উৎপাদন যেমন বাড়বে, তেমনি সঠিকভাবে সংরক্ষণ, পরিবহন, রপ্তানিসহ বাজারজাতকরণে আয় বাড়বে। এর সঙ্গে মাত্রাতিরিক্ত কীটনাশক প্রয়োগ বন্ধ করা গেলে আমের স্বাদ ও গুণগত মান বাড়বে বলে জানান এ কর্মকর্তা।

সমুদ্রের অর্থনীতি শক্তিশালী ও সমৃদ্ধ করতে কাজ করছে সরকার: স্পিকার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, বাংলাদেশ সরকার সমুদ্র অর্থনীতি সমৃদ্ধের যে লক্ষ্যমাত্রা তা পূরণে এবং জাতীয় অর্থনীতিতে অবদান রাখার জন্য কাজ করে যাচ্ছে। সামাজিক সচেতনতা, পর্যটন, গবেষণা, বিনিয়োগ সহ নানা বিষয়ে সমুদ্রের অর্থনীতি শক্তিশালী ও সমৃদ্ধ করতে কাজ করছে সরকার।

বুধবার (৩ জুলাই) বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে 'ওশান প্রসপারিটি : স্যাটালাইজিং ব্লু ইকোনোমি ইন বাংলাদেশ; শীর্ষক আন্তর্জাতিক সম্মেলনের আয়োজন করে জেনারেল ইকোনমিক ডিভিশন (জি ই ডি) ও এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক। সেখানে এসব কথা বলেন তিনি।

স্পিকার বলেন, সমুদ্র গবেষণার জন্য ১৯৭৩ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ‘সমুদ্র গবেষণা ইনস্টিটিউট’ প্রতিষ্ঠা করেন। তারই ধারাবাহিকতায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘জাতীয় সমুদ্র বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করেন। বঙ্গবন্ধু তখনই উপলব্ধি করেছেন বঙ্গোপসাগর কত গুরুত্বপূর্ণ। শেখ হাসিনা তারই আদর্শে কাজ করে যাচ্ছে।

এছাড়া সমুদ্রের সমৃদ্ধি বাড়াতে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক সংস্থা একসাথে কাজ করতে হবে। সাসটেইনেবল ফিসিং টেকনোলজি গুরুত্বপূর্ণ। এজন্য বিনিয়োগ, গবেষণা করতে হবে। এতে করে বাংলাদেশ সমুদ্র অর্থনীতির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করবে পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রেখে জাতীয় অর্থনীতিতে অবদান রাখবে। আমাদেরও সামুদ্রিক দূষণ হয় এমন কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে।

অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ পরিবেশ পরিকল্পনা কমিশন ও জেনারেল ইকোনমিক ডিভিশন (জিইডি) সচিব ড. মো: কাউসার আহম্মদ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনা মন্ত্রী মেজর জেনারেল আব্দুস সালাম (অব.) এম পি। এছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক এর সহ সভাপতি ইংমিন ইয়াং ও কান্ট্রি ডিরেক্টর ইডিমন জিনটিং প্রমূখ।

;

বৃষ্টিপাত কমে তাপমাত্রা বাড়ার পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
বৃষ্টিপাত কমে তাপমাত্রা বাড়ার পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস

বৃষ্টিপাত কমে তাপমাত্রা বাড়ার পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানী ঢাকাসহ দেশের প্রায় সব বিভাগেই গত কয়েক দিন ধরেই বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে। আজও দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। তবে আগামী ৬ জুলাই থেকে সারাদেশে বৃষ্টি কমে তাপমাত্রা বাড়বে বলে জানানো হয়েছে।

বুধবার (০৩ জুলাই) সকালে আবহাওয়া পরিস্থিতি নিয়ে নিয়মিত ব্রিফিংয়ে এসব কথা জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদ আবুল কালাম মল্লিক।

তবে চট্টগ্রাম, বরিশাল ও খুলনা বিভাগে বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) পর্যন্ত বৃষ্টিপাতের তীব্রতা বেশি থাকবে বলে জানান এই আবহাওয়াবিদ।

আবুল কালাম মল্লিক জানান, রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেটে অঞ্চলে আগামী ৫-৬ জুলাই অতি ভারী বৃষ্টিপাত হবে। এরপর সারাদেশেই বৃষ্টিপাত কমে বাড়বে তাপমাত্রা।

আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, চলতি মাসে বঙ্গোপসাগরে ২টি লঘুচাপ তৈরি হতে পারে। যার মধ্যে একটি নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে। এই অবস্থায় দেশের উপকূলীয় নদীবন্দরকে ১ নম্বর এবং সমুন্দ্রবন্দরগুলোকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

এর আগে মঙ্গলবার (০২ জুলাই) ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়, বুধবার (০৩ জুলাই) রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

বৃহস্পতিবার (০৪ জুলাই) রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

শুক্রবার (০৫ জুলাই) রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

বর্ধিত পাঁচ দিনের শেষের দিকে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টিপাতের প্রবণতা কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

;

চট্টগ্রামে থানায় আসামির ঝুলন্ত মরদেহ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
চান্দগাঁও থানা/ছবি: সংগৃহীত

চান্দগাঁও থানা/ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম নগরীর চান্দগাঁও থানার হাজত খানায় মো. জুয়েল (২৬) নামের এক আসামি ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

বুধবার (৩ জুলাই) সকাল সাড়ে ৬টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।

মো. জুয়েল চান্দগাঁও খেজুরতলা এলাকার মৃত আব্দুল মালেক প্রকাশ আব্দুল মাবুদের ছেলে।

চান্দগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদুল কবির বলেন, পরোয়ানামূলে আসামি মো. জুয়েলকে গ্রেফতার করে থানার হাজতখানায় রাখা হয়। আজ ভোর ৬টা ২৫ মিনিটে জুয়েল নিজের পরনের শার্ট খুলে হাজতের ভেন্টিলেটরের সঙ্গে গলায় ফাঁস দিয়ে মৃত্যুবরণ করে। সিসিটিভির ফুটেজে তা দেখা যায়।

ওসি আরও বলেন, জুয়েলের বিরুদ্ধে কোতোয়ালি থানায় ডাকাতির প্রস্তুতি এবং অস্ত্র আইনে মোট ৭টি মামলা রয়েছে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

;

সাতক্ষীরায় উচ্ছেদকৃত ভূমিহীনদের পুনর্বাসনের দাবিতে মানববন্ধন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সাতক্ষীরা
ভূমিহীনদের পুনর্বাসনের দাবিতে মানববন্ধন/ছবি: বার্তা২৪.কম

ভূমিহীনদের পুনর্বাসনের দাবিতে মানববন্ধন/ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সাতক্ষীরায় সড়কের পাশ থেকে উচ্ছেদকৃত অসহায় ভূমিহীন পরিবারগুলোকে পুনর্বাসনের দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বুধবার (০৩ জুলাই) সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সামনে সাতক্ষীরা জেলা নাগরিক কমিটি, বারসিক এবং শিক্ষা, সংস্কৃতি ও বৈচিত্র্য রক্ষা টিম এর আয়োজনে এ মানববন্ধন করা হয়।

মানববন্ধনে বক্তারা উচ্ছেদকৃত ভূমিহীন পরিবারগুলোর দুর্দশার কথা তুলে ধরে বলেন, পরিবারগুলো বসতঘর হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছে। খোলা মাঠে পলিথিন টানিয়ে দিন-রাত কাটছে তাদের। কারো ঘরে চুলা জ্বলেনি গত দুইদিন। অনাহারে, অর্ধাহারে দিন কাটছে তাদের। নারীরা প্রকৃতির ডাকে সাড়া দেওয়ার জায়গাও পাচ্ছে না। বৃষ্টির মধ্যে শিশুদের কোলে জড়িয়ে সৃষ্টিকর্তাকে স্মরণ করছে পরিবারগুলো।

বক্তারা আরও বলেন, ৪০-৫০ বছর আগে এসব পরিবার জলবায়ু পরিবর্তনজনিত নানা কারণে ভিটে-মাটি হারিয়ে জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে সাতক্ষীরা শহরের ইটাগাছা, বাঙালের মোড় এলাকায় সড়ক ও জনপথ বিভাগের জায়গায় খুপড়ি ঘর বেধে বসবাস শুরু করেন। কেউ ভ্যান-রিকশঅ চালায়, কেউ জোগাড়ি দেয়, কেউ দিনমজুরের কাজ করে। কেউ স্বামী পরিত্যাক্তা, কেউ বিধবা, কেউবা প্রতিবন্ধী। তাদের যাওয়ার কোনো জায়গা নেই বলেই তারা খোলা আকাশের নিচে পলিথিন টানিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন।

তারা অভিযোগ করে বলেন, সংশ্লিষ্টরা সরকারকে প্রকৃত তথ্য সরবরাহ না করায় আজ পরিবারগুলো পথে বসেছে। শুধু ইটাগাছা বস্তি নয়, এমন হাজারো পরিবার এখনো সাতক্ষীরা জেলায় রয়েছে, যারা ভূমিহীন। যাদের থাকায় নিরাপদ জায়গা নেই। রাস্তার পাশে খুপড়ি ঘর বেধে জীবনযাপন করছেন। কিন্তু তাদের কথা বিবেচনায় না নিয়েই সাতক্ষীরাকে ভূমিহীন ও গৃহহীন মুক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। এ নিয়ে ফেসবুকে অনেকে ট্রলও করেন। এতে সরকারের ভূমিহীন ও গৃহহীনদের ঘর দেওয়ার মহৎ উদ্যোগ ম্লান হচ্ছে। তাই অবিলম্বে উচ্ছেদ হওয়া ভূমিহীন অসহায় মানুষকে পুনর্বাসন করতে হবে।

মানববন্ধনে সাতক্ষীরা জেলা নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক আজাদ হোসেন বেলালের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, নাগরিক কমিটির সদস্য সচিব আবুল কালাম আজাদ, মানবাধিকার কর্মী মাধব চন্দ্র দত্ত, সিপিবির আবুল হোসেন, বাংলাদেশ জাসদের ইদ্রিস আলী, গণফোরামের আলী নুর খান বাবুল, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির মুনসুর রহমান, ভূমিহীন নেতা আব্দুস সামাদ, প্রকৃতি ও জীবন ক্লাবের আব্দুস সামাদ, শিক্ষা সংস্কৃতি ও বৈচিত্র্য রক্ষা টিমের মুশফিকুর রহিম, উচ্ছেদ হওয়া প্রতিবন্ধী হাফিজা খাতুন, জবেদা খাতুন প্রমুখ।

প্রসঙ্গত, সাতক্ষীরা-কালিগঞ্জ সড়ক উন্নয়নের লক্ষ্যে ০১ জুলাই থেকে উচ্ছেদ অভিযান শুরু করেছে সাতক্ষীরা সড়ক ও জনপথ বিভাগ। এতে ইটাগাছা-বাকাল এলাকার শতাধিক অসহায় ও দরিদ্র পরিবার তাদের মাথা গোঁজার ঠাঁই হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছে। তাদের দিন কাটছে খোলা আকাশের নিচে।

;