আগুনে পুড়ল বান্দরবানের নির্মাণাধীন ইকো রিসোর্ট



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, বান্দরবান
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

বান্দরবানে আগুন লেগে নির্মাণাধীন একটি রিসোর্টের কটেজ পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। মঙ্গলবার (২ জুলাই) রাত ১১টার দিকে শহরের মিলনছড়ি এলাকায় এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রায় ১ ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

বান্দরবান ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক পূর্ণচন্দ্র মুৎসুদ্দি এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, রাত ১০টার দিকে শহরের মিলনছড়ি এলাকায় ডুমুর রিসোর্টের একটি কটেজে আগুন লাগার খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ফায়ার সার্ভিসের লোকজন ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে আগুনের সূত্রপাত কিভাবে হয়েছে সে বিষয়ে এখনও কিছু বলা যাচ্ছে না। এটি ইকো কটেজ ছিল। বাঁশ কাঠ দিয়ে তৈরি। এ কারণে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে বলে জানান তিনি।

রিসোর্টের মালিক আবুল হাসেম চৌধুরী জানান, এই রিসোর্ট তাদের ৫ জনের অংশীদার। তার দাবি, চক্রান্ত করে কেউ আগুন লাগিয়ে দিয়েছে। এছাড়াও রিসোর্টে প্রায় ২৫ লাখ টাকার ক্ষতি হওয়ার দাবি করেছেন তিনি।

তিস্তা ব্যারাজের বাঁধে ধস, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, লালমনিরহাট
তিস্তা ব্যারাজের বাঁধে ধস, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ। ছবি: বার্তা২৪.কম

তিস্তা ব্যারাজের বাঁধে ধস, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ। ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বৃহত্তম সেচ প্রকল্প তিস্তা ব্যারাজের পাশে লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা শহর রক্ষা চন্ডিমারী বাঁধে ধস দেখা দিয়েছে। প্রতি বছরেই তিস্তা নদীর পানি বাড়লেই ভাঙন আতঙ্ক দেখা দেয়। মূলত শুষ্ক মৌসুমে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনই নদী ভাঙনের অন্যতম কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। নদীর পাড় ভাঙছে। তীর রক্ষা বাঁধে ধস নামছে।

বাঁধের পাশ থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের কারণে এমন অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে বলে অভিযোগ স্থানীদের। একাধিকবার পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের বিষয়টি জানালে তারা শুধু পরিদর্শন করে যাচ্ছেন। প্রয়োজনীয় কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করছেন না। ফলে দ্রুত সময়ের মধ্যে ওই বাঁধ মেরামত করা না গেলে বাঁধ ভেঙে যেতে পারে। এতে তিস্তা নদীর গতিপথ উল্টো দিকে চলে যাওয়ার শঙ্কা রয়েছে।

জানা গেছে, তিস্তা ব্যারাজের ফ্লাড বাইপাসের পাশে সাধুর বাজার থেকে দক্ষিণ দিকে হাতীবান্ধা শহর রক্ষার্থে একটি বাঁধ নির্মাণ করে পানি উন্নয়ন বোর্ড। ওই বাঁধটি এলাকায় চন্ডিমারী বাঁধ নামে পরিচিত। সেই বাঁধের ৬০/৭০ ফুট অংশ ধসে যাচ্ছে। জিও ব্যাগ পানিতে ভেসে যাচ্ছে কয়েক দিন ধরে। পানি কমে যাওয়ার ফলে ভাঙন বেড়ে গেছে কয়েক গুণ।

তিস্তাপাড়ের লোকজনের অভিযোগ, গতকাল বৃহস্পতিবার সরেজমিনে পরিদর্শন করেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা। কিন্তু এখনো জরুরি কাজ শুরু না হওয়ার কারণে তারা আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। এই বাঁধ ভেঙে গেলে তিস্তা নদীর গতিপথ পরিবর্তন হয়ে উল্টো দিকে যাবে। এতে হাতীবান্ধা শহরে তিস্তা নদীর পানি ঢুকে পড়ার শঙ্কা রয়েছে। তাই দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান।

ওই এলাকার হাসান মিয়া বলেন, গতবারও এখানে ভাঙন শুরু হয়েছিল। পরে কয়েকটি জিও ব্যাগ ফেলে নিয়ন্ত্রণ করেছেন। কিন্তু শুষ্ক মৌসুমে তারা আর কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি।

স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য আক্কাস আলী জানান, তিনি পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেছেন। নির্বাহী প্রকৌশলী পরিদর্শন করেছেন। দ্রুত কাজ শুরু হবে।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের তিস্তা ব্যারাজের ডালিয়ার নির্বাহী প্রকৌশলী আসফাউদ দৌলা বার্তা২৪.কমকে জানান, স্থানীয়রা বলার পরেই ওই স্থানে কর্মকর্তাদের পাঠানো হয়েছিল। তিস্তার পানি বৃদ্ধি হওয়ার ফলে হঠাৎ করে ভাঙন দেখা দিয়েছে। ইতোমধ্যে জরুরি ভিত্তিতে জিও ব্যাগ ফেলা শুরু হয়েছে। আশা করছি ওই স্থানে বড় ধরনের ক্ষতি হবে না।

;

কুমিল্লায় ছেলের হাতে মা খুন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ‌কুমিল্লা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কু‌মিল্লার লাকসা‌মে টাকা না পে‌য়ে ক্ষিপ্ত হ‌য়ে দা দিয়ে কুপিয়ে মাকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে ছেলের বিরুদ্ধে। মানসিক ভারসাম্যহীন ওই ছেলেকে আটক করেছে পুলিশ।

শুক্রবার (৫ জুন) বেলা সা‌ড়ে ৩টার দিকে উপজেলার এলাইচ গ্ৰামে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন লাকসাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সাহাব উদ্দিন খান।

ওসি জানান, আটক মানসিক প্রতিব‌ন্ধী আহসানুজ্জামান বাহার ওর‌ফে পাগলা বাহার (৬০) জন্মগতভা‌বে মান‌সিক ভারসাম‌্যহীন। প্রায়ই টাকার জন্য ঘ‌রের জিনিসপত্র ভাঙচুর করতো সে। শুক্রবার নামাজের পরে বাসায় এসে বসত বাড়িতে থাকা দা দিয়ে মা নূরজাহান বেগমকে (৯০) কু‌পি‌য়ে হত‌্যা ক‌রে।

ওসি আরও জানান, এ ঘটনায় এক‌টি মামলা প্রক্রিয়াধীন র‌য়ে‌ছে।

;

দেশের ১০০ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে মালয়েশিয়াকে বিনিয়োগের আহ্বান



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
দেশের ১০০ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে মালয়েশিয়াকে বিনিয়োগের আহ্বান

দেশের ১০০ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে মালয়েশিয়াকে বিনিয়োগের আহ্বান

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশের ১০০ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগের জন্য মালয়েশিয়ার প্রতি আহ্বান জানিয়েছে্ন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

শুক্রবার (৫ জুলাই) বিকেলে মালয়েশিয়ার পার্লামেন্টে মালয়েশিয়ার হাউজ অব রিপ্রেজেন্টেটিভস এর স্পিকার তান সেরি দাতো ড. জোহারি বিন আব্দুল এর সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে তিনি এ আহ্বান জানান। এসময় তিনি দু’দেশের বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও গতিশীল করার বিষয়ে জোর দেন।

বৈঠককালে তাঁরা দ্বিপাক্ষিক বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক, বানিজ্য-বিনিয়োগ সম্পর্ক, আসিয়ানে বাংলাদেশের সদস্যপদ, রোহিঙ্গা ইস্যু, সংসদীয় মৈত্রী গ্রুপসহ শ্রমবাজার, শিক্ষা ও পর্যটন সংক্রান্ত বিষয়ে আলোচনা করেন।

বৈঠকে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রথম রাষ্ট্র হিসেবে মালয়েশিয়া বাংলাদেশকে স্বাধীনতার পরপরই স্বীকৃতি দিয়েছিলো এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৩ সালে মালয়েশিয়া সফর করেছিলেন। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের অব্যাহত উন্নয়ন অভিযাত্রার মাধ্যমে দারিদ্য বিমোচন, শিক্ষা , শতভাগ বিদ্যুতায়ন, ডিজিটালাইজেশন, তথ্য-প্রযুক্তি, নারীর ক্ষমতায়নসহ বিভিন্ন সামাজিক সূচকে বাংলাদেশের প্রশংসনীয় অগ্রগতি সাধিত হয়েছে।

স্পিকার বলেন, বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া পারস্পারিক সহযোগিতার ক্ষেত্র হিসেবে তথ্যপ্রযুক্তি, ব্লু ইকোনোমি , জলবায়ু পরিবর্তন, এনার্জি সেক্টর, কৃষি, খাদ্য নিরাপত্তাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে একযোগে কাজ করতে পারে। মালয়েশিয়া প্রায় ৫ লক্ষ বাংলাদেশি জনশক্তির কর্মসংস্থানের সুযোগ দেয়ায় স্পীকার মালয়েশিয়ার সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করে বলেন, মালয়েশিয়া বাংলাদেশ থেকে যে বিপুল সংখ্যায় মানবসম্পদ তাদের উন্নয়ন কার্যক্রমে সম্পৃক্ত করেছে তা উভয় দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে।

স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে আসিয়ান এর সভাপতির দায়িত্ব পাওয়ার জন্য মালয়েশিয়াকে অভিনন্দন জানান এবং আসিয়ানের ‘সেক্টরাল ডায়ালগ পার্টনার’ হওয়ার বিষয়ে বাংলাদেশের আবেদনের বিষয়টি বিবেচনার জন্য মালয়েশিয়ার ঐকান্তিক সহযোগিতা কামনা করেন। আসিয়ান এর সভাপতি হিসেবে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে মালয়েশিয়া দৃঢ় ভূমিকা পালন করবে বলেও স্পীকার আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

স্পিকার ড. শিরিন শারমীন চৌধুরী বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া পার্লামেন্টারি ফ্রেন্ডশীপ গ্রুপ গঠনের কার্যক্রমকে চুড়ান্ত করার লক্ষ্যে মালয়েশিয়ার হাউজ অব রিপ্রেজেন্টেটিভ এর স্পিকারকে অনুরোধ জানান এবং মালয়েশিয়ার সংসদীয় মৈত্রী গ্রুপকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান।

মালয়েশিয়ার হাউজ অফ রিপ্রেজেনটেটিভের স্পিকার তান সেরি দাতো ড. জোহারি বিন আব্দুল বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের উন্নয়নের ভূয়শী প্রশংসা করেন। বাংলাদেশী কর্মীদের প্রশংসা করে তিনি বলেন, তারা অত্যন্ত পরিশ্রমী এবং মেধাবী। মালয়েশিয়ায় আসতে না পারা শ্রমিক সংকট নিরসনে তিনি মানবসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাথে আলোচনার পরামর্শ দেন। এছাড়াও ড. জোহারি বিন আব্দুল রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সম্পর্কে মিয়ানমার সরকারের সাথে সংলাপ অব্যাহত রাখার পরামর্শ দেন এবং মালয়েশিয়া আসিয়ান সভাপতি হিসেবে রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে জোরালো ভূমিকা রাখবে বলে আশ্বাস প্রদান করেন।

বৈঠকে মালয়েশিয়ার পার্লামেন্টের প্রধান প্রশাসক দাতো মোহাম্মদ জামানি বিন মো: আলী, পার্লামেন্টের ব্যবস্থাপনা বিভাগের আন্ডার সেক্রেটারি রেদোয়ান বিন রহমত, মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের হাইকমিশনার মোঃ শামীম আহসান, ডেপুটি হাইকমিশনার মোহাম্মদ খোরশেদ আলম খাস্তগীরসহ হাইকমিশনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

;

নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে কাভার্ডভ্যান চাপায় ভাই-বোনের মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নোয়াখালী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে কাভার্ডভ্যান চাপায় ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা আরোহী ভাই-বোনের মৃত্যু হয়েছে।

নিহত মো.ইয়াছিন (১৭) ও বিউটি আক্তার (২৪) উপজেলার বজরা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বগাদিয়া গ্রামের বশির উল্যার নতুন বাড়ির মৃত বশির উল্যার সন্তান।

শুক্রবার (৫ জুলাই) দুপুর পৌনে ১টার দিকে উপজেলার বেগমগঞ্জ টু সোনাইমুড়ী আঞ্চলিক মহাসড়কের বগাদিয়া উত্তর ব্রিজ সংলগ্ন মদিনা মসজিদের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সকালে অন্তঃসত্ত্বা বিউটি ছোট ভাই ইয়াছিনকে নিয়ে ডাক্তার দেখাতে উপজেলার সোনাইমুড়ী বাজারে যায়। দুপুর পৌনে ১টার দিকে ডাক্তার দেখিয়ে ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা যোগে ভাই-বোন বাড়ির উদ্দেশ্যে রওয়ানা করেন। যাত্রা পথে অটোরিকশাটি বেগমগঞ্জ টু সোনাইমুড়ী আঞ্চলিক মহাসড়কের বগাদিয়া উত্তর ব্রিজ সংলগ্ন পৌঁছলে পিছনে না দেখে সড়কের কাটা দিয়ে আকস্মিক অটোরিকশা চালক রিকশাটি বাম দিক থেকে ডান দিকে ঢুকিয়ে দেয়। ওই সময় বেগমগঞ্জগামী পিছনে থানা বেপরোয়া গতির কাভার্ভভ্যান তাদের চাপা দিলেই ঘটনাস্থলে ভাই-বোনের মৃত্যু হয়। পরে স্থানীয় লোকজন তাদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করে।

চন্দ্রগঞ্জ হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রুহুল আমিন বলেন, সকালে কুমিল্লা থেকে বেগমগঞ্জের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা একটি কাভার্ডভ্যান অটোরিকশাকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থালেই ভাই বোনের মৃত্যু হয়। ঘটনার পরপরই ঘাতক চালকরা পালিয়ে যায়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে হাইওয়ে পুলিশ কাভার্ড ভ্যান ও অটোরিকশা জব্দ করে থানায় নিয়ে আসে। এ ঘটনায় নিয়মিত মামলা প্রক্রিয়াধীন।  

;