ঢাবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু ৫ আগস্ট

  • ঢাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
  • |
  • Font increase
  • Font Decrease

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) ২০১৯-২০ সেশনে স্নাতক প্রথম বর্ষে ভর্তি পরীক্ষার অনলাইন আবেদন শুরু আগামী ৫ আগস্ট এবং ভর্তি পরীক্ষা শুরু হবে আগামী ১৩ সেপ্টেম্বর।

বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, আগামী ৫ আগস্ট থেকে অনলাইন ভর্তি আবেদন হবে এবং চলবে আগামী ২৭ আগস্ট পর্যন্ত।

বিজ্ঞাপন

বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনে অনুষ্ঠিত ডিনস কমিটির বৈঠকে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো: আখতারুজ্জামানের উপস্থিতিতে এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এ সময় অনলাইন ভর্তি কমিটির আহ্বায়ক ও ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. সুব্রত কুমার আদিত্য ও বিভিন্ন অনুষদের ডিনরা উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার সাথে সমন্বয় করে দেশের অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও যেন যথাসম্ভব স্বল্প সময়ের মধ্যে তাদের পরীক্ষার ডেডলাইন তৈরি করতে পারে সেটি মাথায় রেখেই এ পরীক্ষামূলক (টেনটেটিভ) সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে বলে জানা গেছে। তবে বড় ধরনের কোনো সমস্যা না হলে এ শিডিউলেই আবেদন ও ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

বিজ্ঞাপন

ডিনস কমিটির সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আবেদন গ্রহণের পরে পরীক্ষা শুরু হবে আগামী ১৩ সেপ্টেম্বর (শুক্রবার)। গ-ইউনিটের (বাণিজ্য) পরীক্ষার মাধ্যমে শুরু হবে এ ভর্তিযুদ্ধ। চ-ইউনিটের (চারুকলা) সাধারণ জ্ঞান বিষয়ের ভর্তি পরীক্ষা ১৪ সেপ্টেম্বর (শনিবার), ক-ইউনিটের (বিজ্ঞান) ভর্তি পরীক্ষা ২০ সেপ্টেম্বর (শুক্রবার), খ-ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা ২১ সেপ্টেম্বর (শনিবার), ঘ-ইউনিটের (কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান) ভর্তি পরীক্ষা ২৭ সেপ্টেম্বর (শুক্রবার) এবং চ-ইউনিটের (অঙ্কন) পরীক্ষা ২৮ সেপ্টেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হবে।

অনলাইন ভর্তি কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. সুব্রত কুমার আদিত্য বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় যেভাবে পরীক্ষার শিডিউল দেবে, সেই অনুযায়ী অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তাদের শিডিউল ঠিক করবে; যাতে শিক্ষার্থীরা তাদের ভর্তি পরীক্ষাটা দিতে পারেন। এ জন্য পরীক্ষামূলক সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে।’

তবে পরীক্ষা পদ্ধতির বিষয়ে এখনও সুস্পষ্ট ধারণা দিতে পারেননি সংশ্লিষ্টরা। পূর্বের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ৬০ নম্বরের বহুনির্বাচনি (এমসিকিউ) ও ৪০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ৪০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষার ধরণ কী রূপ হবে সে বিষয় নির্ধারণ করতে সাব-কমিটিকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।