খানখানাপুরে দুর্ঘটনা: গ্রিনলাইন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সমঝোতা চান নিহতদের স্বজনরা



সোহেল মিয়া, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজবাড়ী
দুর্ঘটনায় নিহত মা রাশেদা বেগম ও তার মেয়ে তাসলিমার কবর, ছবি: বার্তা২৪.কম

দুর্ঘটনায় নিহত মা রাশেদা বেগম ও তার মেয়ে তাসলিমার কবর, ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজবাড়ীর খানখানাপুর বড় ব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় বাসচাপার ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলার বিষয়ে গ্রিনলাইন পরিবহন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সমঝোতা করতে চান নিহতদের স্বজনরা।

গত ১২ জানুয়ারি খানখানাপুর বড় ব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় ওই সড়ক দুর্ঘটনার ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনার সময় যাত্রীবাহী মাহিন্দ্রাকে চাপা দেয় গ্রিনলাইন পরিবহনের একটি বাস। এতে মা-মেয়েসহ ৫ জন মাহিন্দ্রা যাত্রী নিহত হন।

এ ঘটনায় নিহতরা হলেন- রাজবাড়ী সদরের আহলাদিপুর গ্রামের নায়েব আলীর স্ত্রী রাশেদা বেগম (৪০) ও তার মেয়ে তাসলিমা খাতুন (১৬), ফরিদপুরের ঝিলটুলির আব্দুর রফিকুল ইসলামের ছেলে ইমরান হোসেন রিফাত (২৫), গোয়ালন্দের তুরাফ শেখপাড়ার আরশাদ আলী শেখের ছেলে মোস্তফা শেখ (৫২) ও গোয়ালন্দের চর মাইটকুড়া গ্রামের মৃত জয়নাল শেখের ছেলে আনোয়ার হোসেন (৪৫)।

দুর্ঘটনার পরে গোয়ালন্দের দক্ষিণ দৌলতদিয়ার তুরাফ শেখ পাড়ার নিহত মোস্তফা শেখের ছেলে রাশেদুল বাদী হয়ে রাজবাড়ী সদর থানায় একটি মামলা করেন। তবে মামলা দায়ের করা হলেও এখন বাদীসহ নিহতদের স্বজনরা চাচ্ছেন গ্রিনলাইন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সমঝোতা করতে।

দুর্ঘটনা কবলিত মাহিন্দ্রা, বাস। ছবি: বার্তা২৪.কম 

কারণ হিসেবে তারা জানিয়েছেন- দীর্ঘমেয়াদে মামলা চলা, মামলায় আদালতে হাজিরা দিতে না পারা ও আর্থিক সংকটের কারণেই তারা সমঝোতা চাচ্ছেন।

অপরদিকে মানবিক দৃষ্টি ও আইনগত ঝামেলা থেকে রেহাই পেতে গ্রিনলাইন কর্তৃপক্ষও চাচ্ছেন নিহতদের পরিবারের সঙ্গে আপস করতে। দুর্ঘটনার পরের দিনই গ্রিনলাইন কর্তৃপক্ষ তাদের দৌলতদিয়া ঘাটের চেকার নুরুজ্জামানের মাধ্যমে মোবাইলে মামলার বাদী এবং মা-মেয়ে নিহতের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন।

মামলার বাদী নিহত মোস্তফা শেখের ছেলে রাশেদুল বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘দুর্ঘটনার পরে আমি একটি মামলা দায়ের করি। কিন্তু পরিবারের অন্য সদস্য ও স্বজনরা বলছেন মামলাটি নাকি দীর্ঘদিন ধরে পরিচালিত হবে। তাছাড়া মামলাটি পরিচালনা করার মতো আর্থিক সচ্ছলতা আমাদের নেই। তাই আমরা চাচ্ছি গ্রিনলাইন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে একটি সমঝোতা করতে।’

রাজবাড়ী সদরের আহলাদিপুর গ্রামের নিহত রাশেদা বেগমের স্বামী মো. নায়েব আলী বলেন, ‘ওই দুর্ঘটনায় আমি আমার স্ত্রী ও মেয়েকে হারিয়েছি। ওদের হারিয়ে এখন অসহায় আমি। আমার সাজানো সংসার ভেঙে গেছে। আমার বড় মেয়ে নাসরিন সে তার মা ও ছোট বোনকে হারানোর ব্যথায় এখনো বাকরুদ্ধ হয়ে আছে। কারো সঙ্গে কথা বলছে না।’

তিনি আরও বলেন, ‘দুর্ঘটনার পরের দিন গ্রিনলাইনের দৌলতদিয়া ঘাটের চেকার নুরুজ্জামান আমাকে ফোন দিয়েছিলেন। তিনি দেখা করতে বলেছিলেন। কিন্তু তখন দেখা করার মতো পরিবেশ ছিল না। আমি যেহেতু ঢাকাতে কাজ করি তাই প্রতি মাসে আমার পক্ষে এখানে আদালতে আসা সম্ভব হবে না। তাই আমি চাচ্ছি তাদের সঙ্গে মামলার বিষয়ে সমঝোতা করতে।’

গ্রিনলাইন পরিবহনের দৌলতদিয়া ঘাটের চেকার নুরুজ্জামান বার্তা২৪.কমকে জানান, ওই দিনের দুর্ঘটনায় ৫ জন মারা গেছেন। যা খুবই দুঃখজনক ও কষ্টের। গ্রিনলাইন কর্তৃপক্ষও শোকার্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন। তারাও এ ঘটনায় সহমর্মিতা ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন। এ দুর্ঘটনার কারণে মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে নিহতদের স্বজনদের সঙ্গে একটি সমঝোতা করার জন্য তাদেরকে দেখা করতে বলা হয়েছিল। কিন্তু তখন দেখা করার মতো পরিবেশ ছিল না। এরই মধ্যে নিহতদের দোয়া মাহফিলের অনুষ্ঠান শেষ হয়ে গেছে। এখন সময় সুযোগ করে একটি আপস করা যেতে পারে।

নিহত রাশেদা বেগমের বাড়ি, ছবি: বার্তা২৪.কম

এদিকে এ দুর্ঘটনায় মামলা হওয়ার পর রাজবাড়ী সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) স্বপন কুমার মজুমদার আহলাদিপুর হাইওয়ে থানাকে তদন্তের দায়ভার দেন। বর্তমানে আহলাদিপুর হাইওয়ে থানার এসআই মো. মিজানুর রহমান এ মামলার তদন্ত করছেন।

এ বিষয়ে এসআই মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘তদন্তকারী কর্মকর্তা হিসেবে আমি কাজ করছি। এ ঘটনায় সদর থানায় ১২ জানুয়ারি মামলা হয়। মামলা নং-১৯।’

তিনি জানান, দুর্ঘটনার সময়ই গ্রিনলাইন বাসের চালক ও হেলপার পালিয়ে গেছে। তাদের কোনো ঠিকানা না থাকায় মামলাটির পরবর্তী কার্যক্রম চালাতে বিঘ্ন ঘটছে। তাই ঘাতক চালকের নামসহ তার সম্পূর্ণ ঠিকানা চেয়ে বাস কর্তৃপক্ষকে একটি চিঠি দেয়া হয়েছে। ঘাতক বাসটির রেজিস্ট্রেশন নং (ঢাকা মেট্রো ব-১৪-০৬৮৩)। এছাড়াও চালকের জাতীয় পরিচয়পত্র ও ড্রাইভিং লাইসেন্সের কপিও চাওয়া হয়েছে।

গ্রিনলাইন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যদি নিহতদের স্বজনদের সমঝোতা হয় তখন মামলার ভবিষ্যৎ কী হবে এমন প্রশ্নে মিজানুর রহমান জানান, মামলার বাদী ও বিবাদী যদি আপস করেন তাহলে আদালতে একটি লিখিত ডকুমেন্ট জমা দিতে হবে। আপসনামা (ডকুমেন্ট) পাওয়ার পর আদালত পরবর্তী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন।

উল্লেখ্য, গত ১২ জানুয়ারি ঢাকার উদ্দেশে বেনাপোল থেকে ছেড়ে আসে গ্রিনলাইনের একটি বাস। পথিমধ্যে বাসটি ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের চর খানখানাপুর এলাকার বড় ব্রিজের কাছে একটি ট্রাককে ওভারটেক করতে যায়। এ সময় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দৌলতদিয়া থেকে ছেড়ে আসা রাজবাড়ীগামী একটি মাহিন্দ্রাকে চাপা দেয় বাসটি। এতে ঘটনাস্থলে মাহিন্দ্রার ৭ যাত্রীর মধ্যে মা-মেয়েসহ ৫ জন নিহত হয়।

আরও পড়ুন: খানখানাপুরে দুর্ঘটনা: গ্রিনলাইন বাস চালকের তথ্য চেয়েছে পুলিশ

   

গড়াই নদীতে ডুবে যুবকের মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
ছবি প্রতীকী

ছবি প্রতীকী

  • Font increase
  • Font Decrease

কুষ্টিয়ার খোকসায় গড়াই নদীতে ডুবে সুমন (২০) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।

রোববার (৫ এপ্রিল) বিকেলে খোকসা উপজেলার গনেশপুর অংশে গড়াই নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

মৃত সুমন কুমারখালী উপজেলার রাজাপুর গ্রামের নিজাম উদ্দিনের ছেলে।

খোকসা ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের ফায়ারম্যান হাবিবুর রহমান জানান, সকালের দিকে গড়াই নদীতে মাছ ধরতে যান সুমন। মাছ ধরার এক পর্যায়ে নদীতে ডুবে যান তিনি। বিকেলের দিকে স্থানীয়দের সহায়তায় তার মরদেহ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিস।

;

কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুমিল্লা
প্রতীকী ছবি

প্রতীকী ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে ফুটবল খেলার সময় বজ্রপাতে সাফায়েত হোসেন (১৯) নামে একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় সালাউদ্দিন (২২) নামের আরেক যুবক গুরুতর আহত হন।

রোববার (৫ এপ্রিল) এই বিকেলে এই ঘটনা ঘটে। তাদের উদ্ধার করে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে লাকসামের একটি ক্লিনিকে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ওই কিশোরকে মৃত ঘোষণা করেন।

স্থানীয় সূত্র জানায়, উপজেলার আদ্রা দক্ষিণ ইউনিয়নের আটিয়াবাড়ি দক্ষিণপাড়া স্কুল বাড়ির আবদুল আউয়ালের ছেলে সাফায়াত হোসেন এদিন বিকেলে সহপাঠীদের সাথে পার্শ্ববর্তী ঘোড়াময়দান গ্রামের একটি মাঠে ফুটবল খেলতে যায়। বিকাল ৫টার দিকে খেলা চলা অবস্থায় আকস্মিক বজ্রপাতে সাফায়েতের পুরো শরীর ঝলসে যায়। তাৎক্ষনিকভাবে তাকে উদ্ধার করে লাকসামের একটি ক্লিনিকে নেয়া হলে সন্ধ্যায় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এছাড়া বজ্রপাতে ওই ঘোড়াময়দান গ্রামের নুরুল হকের ছেলে সালাউদ্দিন (২২) গুরুতর আহত হয়ে স্থানীয় একটি ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন রয়েছে।

স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল ওহাব ঘটনার এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

;

লক্ষ্মী ভাইয়েরা বাসায় যান, নিজেসহ দেশকে বাঁচান



নাহিদ রেজা, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঠাকুরগাঁও
ওসি তানভিরুল ইসলাম।

ওসি তানভিরুল ইসলাম।

  • Font increase
  • Font Decrease

আমার লক্ষ্মী ভাইয়েরা দয়া করে বাইরে ঘোরাঘুরি না করে বাসায় যান। নিজে বাঁচেন, পরিবারকে বাঁচান, দেশকে বাঁচান। সচেতন হোন।

ঠিক এসব কথা বলে করোনাভাইরাস প্রতিরোধে জনগণকে সচেতন করছেন ঠাকুরগাঁও সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তানভিরুল ইসলাম। মাঠ পর্যায়ে গিয়ে এভাবে সচেতন করায় সাধুবাদ জানিয়েছে সাধারণ মানুষ।

ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রহিমানপুর ইউনিয়নের রেজাউল ইসলাম বলেন, ‘আমি ওষুধ কেনার জন্য স্থানীয় বাজারে এসেছিলাম। কিছুক্ষণ পর থানার একটি গাড়ি বাজারের সামনে এসে দাঁড়ায় এবং ওসি তানভিরুল সবাইকে বাসায় থাকার জন্য অনুরোধ করেন। এর আগে কখনো জনগণের সঙ্গে পুলিশের এমন ভালো আচরণ দেখি নাই।’

ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার চৌড়াস্তা মোড়ে কথা হয় জয়নাল নামে এক পথচারীর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমাদের জেলার পুলিশ সাধারণ জনগণের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করছে। তাদের ভাই বলে বাসায় ফিরে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করছে। ওসিসহ পুলিশের সদস্যরা নিজেদের কথা চিন্তা না করে আমাদের জন্য এ কাজটি করে যাচ্ছেন। তাদের ধন্যবাদ জানাই।’

স্থানীয় সাহাদত হোসেন নামে একজন বলেন,‘তানভিরুল ভাই একজন মানবিক পুলিশ অফিসার। তার জন্য শুভকামনা ও দোয়া রইল।’

ঠাকুরগাঁও সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তানভিরুল ইসলাম বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘করোনাভাইরাস নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। এ ভাইরাস প্রতিরোধে আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে। সরকার যেসব দিক নির্দেশনা দিয়েছে সেগুলো মেনে চলতে হবে। জনগণের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার না করে তাদের সচেতন করা হচ্ছে। এতে কাজও হচ্ছে।’

;

ডিবি পরিচয়ে মোবাইল ছিনতাই, যুবক গ্রেফতার



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
গ্রেফতার আবেদ আলী।

গ্রেফতার আবেদ আলী।

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীতে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) উপপরিদর্শক পরিচয়ে মোবাইল ছিনতাই করার অপরাধে আবেদ আলী (২৮) নামে এক যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

রোববার (৫ এপ্রিল) বিকেলে নীলফামারী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমিনুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

আবেদ আলী সৈয়দপুর উপজেলার কাশিরাম বেলপুকুর ইউনিয়নের চওড়া গ্রামের খয়রাত হোসেনের ছেলে।

জানা গেছে, শনিবার (৪ এপ্রিল) দুপুরে জেলা সদরের কুন্দপুকুর ইউনিয়নের আঙ্গারপাড়া গ্রামে মোকছেদুল ইসলামসহ কয়েক যুবক মোবাইলে ভিডিও গেম খেলছিলেন। এ সময় আবেদ আলী নিজেকে সৈয়দপুর থানার ডিবি পুলিশের উপপরিদর্শক পরিচয় দিয়ে ওই যুবকদের কাছ থেকে মোবাইলটি নিয়ে যান। পরে এ বিষয়ে মোবাইলের মালিক মোকছেদুল ইসলাম সদর থানায় অভিযোগ করেন।

এরপর রোববার ভোরে আবেদ আলীর বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়। ওই সময় তার কাছ থেকে ছিনতাই কাজে ব্যবহৃত একটি খেলনা পিস্তল ও ওয়্যারলেস সেট, একাধিক মোবাইল সিম এবং দুটি পরিচয়পত্র জব্দ করে পুলিশ।

নীলফামারী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমিনুল ইসলাম জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ডিবি পুলিশের ভুয়া পরিচয়ে মোবাইল ছিনতাই করার সত্যতা স্বীকার করেছেন আবেদ আলী। এ ঘটনায় মামলা দায়ের করার পর আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

;