সাবেক সিভিল সার্জনসহ জামালপুরে ১০ দিনে ৪৫ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত
জামালপুরের সাবেক সিভিল সার্জন ডা. আব্দুল হাকিমসহ গত ১০ দিনে ৪৫ জন ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এসেছেন। এর মধ্যে পাঁচজনকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে এবং ১২ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন।
এছাড়াও ২৮ জন জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে এখনো চিকিৎসাধীন রয়েছেন। হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার শফিকুজ্জামান এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আক্রান্তরা হলেন- জামালপুর জেলা শহরের বানাকুড়া এলাকার বাসিন্দা সাবেক সিভিল সার্জন ডা. আব্দুল হাকিম (৬৫), জামালপুর সদর উপজেলার বানিয়া বাজার গ্রামের আমিনুল ইসলামের ছেলে ছানোয়ার হোসেন (২৫), হাটচন্দ্রা গ্রামের শামছুল হকের ছেলে কবির হোসেন (২৫), মানিকের চর গ্রামের উমর আলীর ছেলে সোহেল মিয়া (২০), হামিদপুর গ্রামের হাবিবুরের ছেলে তালাত মাহমুদ (২২), কেন্দুয়া কুমারপাড়া গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে মাছুদ রানা (৩৫), দিগপাইত এলাকার আবুল হোসেনের ছেলে আসাদুল (২০), গজারিয়া গ্রামের মফিজের ছেলে আলিফ (২৪)), দেওরপাড় চন্দ্রা গ্রামের সোহরাব আলীর ছেলে মিলন হোসেন (২৫), নান্দিনা বাজারের রুহুল আমিনের ছেলে শান্ত আমিন (২২), পশ্চিম জামিরাবাদ গ্রামের হাসেন আলীর ছেলে রুবেল উদ্দিন (৩৩), চর যথার্থপুর গ্রামের মৃত শামছুল হকের ছেলে সাদ্দাম (১৭), বেলটিয়া গ্রামের রফিকুলের ছেলে সৌরভ(২৫), তিরুথা গ্রামের মজিবুর রহমানের ছেলে মোস্তাফিজুর রহমান (২১), সর্দারপাড়ার গ্রামের আব্দুর রশিদের ছেলে মারুফ (১৯) এবং কেন্দুয়া গ্রামের ইমান আলীর ছেলে মাহমুদুল ইসলাম (১৯)।
এছাড়াও মেলান্দহ উপজেলার কোনা মালঞ্চ গ্রামের হারুনুর রশিদের ছেলে আব্দুর রহিম (২৩), রঞ্জু আহমেদের ছেলে রায়হান(২৫) আব্দুল করিমের ছেলে হামিদুল্লাহ(২২), বকশীগঞ্জ উপজেলার সুরুজ মিয়ার ছেলে সোহেল (২৩) ও ফারুখের ছেলে হাসিবুল (১৯), ইসরাফিলের ছেলে কনক (১৭)।
ইসলামপুর উপজেলার আতাব আলীর ছেলে রাসেল (২৫), ইসরাফিলের ছেলে হারুন-অর-রশিদ (৪০), হাড়িয়াবাড়ি গ্রামের লুৎফর রহমানের ছেলে শেখ সাব্বির (২১), সামিদুল হকের ছেলে পিয়াস (২০), দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার সেলিম রেজার ছেলে সাব্বির (২২) সহ সারা জেলার এ পর্যন্ত ৪৩ জন ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।