নতুন ভবন উদ্বোধনে প্রধানমন্ত্রীকে ডিএসইর চিঠি

  • সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম
  • |
  • Font increase
  • Font Decrease

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ডিএসইর নতুন ভবন

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ডিএসইর নতুন ভবন

মতিঝিল থেকে নিকুঞ্জের নতুন ঠিকানায় গিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ লিমিটেড (ডিএসই)। ৬০ বছরের বেশি সময়ের পর গত ১ অক্টোবর থেকে নতুন ভবনে অফিসিয়াল কার্যক্রম শুরু করেছে তারা। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে ভবনটি উদ্বোধনের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে চিঠি দিয়ে অনুরোধ জানিয়েছে ডিএসই কর্তৃপক্ষ।

সোমবার (৪ অক্টোবর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পুঁজিবাজারের উন্নয়ন ও আন্তর্জাতিক মানের স্টক এক্সচেঞ্জ হিসেবে গড়ে তুলতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৭ সালে ঢাকার নিকুঞ্জে স্বল্প মূল্যে ৪ বিঘা জমি বরাদ্দ দিয়েছেন। ১৯৯৮ সালে পুঁজিবাজারে অটোমেশন পদ্ধতি চালুর জন্য সহজ শর্তে ঋণ নিয়ে ডিএসই উপযোগী নতুন প্রযুক্তি স্থাপনের মাধ্যমে সম্ভাবনার নতুন যুগে প্রবেশ করার সুযোগ পেয়েছে। পুঁজিবাজার আধুনিকায়নে ১৯৯৮ সালে স্বয়ংক্রিয় লেনদেন পদ্ধতি চালুকরণে সহজ অর্থায়নের মাধ্যমে সরকারের সহযোগিতায় ডিএসই আজকের এই পর্যায়ে উন্নীত হয়েছে। সরকারের এই সহযোগিতা ডিএসই কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করছে।

সরকারের সহযোগিতায় আন্তর্জাতিকমানের স্টক এক্সচেঞ্জ হিসেবে ডিএসই নিজস্ব ভবনে দাফতরিক কার্যক্রম পরিচালনার লক্ষ্যে নিকুঞ্জে অবস্থিত উক্ত জমিতে ডিএসইর নিজস্ব অর্থায়নে একটি অত্যাধুনিক ১৩ তলা বিশিষ্ট ভবন নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করেছে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে দেশের প্রধান এবং ঐতিহ্যবাহী ডিএসই অনানুষ্ঠানিকভাবে উক্ত ভবনে সীমিত আকারে কার্যক্রম শুরু করেছে।

বিজ্ঞাপন

ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রীর সমীপে নবনির্মিত ডিএসই ভবনটি উদ্বোধনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। ডিএসই ভবনটি প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধন করলে এর কার্যক্রম পুরোদমে শুরু হবে। প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধনের মাধ্যমে ডিএসইর নতুন পথ চলায় অনুপ্রাণিত করবে এবং বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের ইতিহাসে একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন ঘটবে।

দেশের অর্থনীতির চালিকা শক্তি হিসেবে পরিচিত পুঁজিবাজারের সার্বিক অগ্রগতি ও সামগ্রিক উন্নয়নে সময়োপযোগী ও কার্যকর পদক্ষেপ বিনিয়োগকারীসহ সংশ্লিষ্ট সকলের স্বার্থ রক্ষায় অভূতপূর্ব ভূমিকা রেখেছে। তার জন্য প্রধানমন্ত্রীর প্রতি ডিএসই গভীরভাবে কৃতজ্ঞ।