বার্তায় সাউথ ইস্ট এশিয়ার গল্প তুলে আনবেন মাজেদুল নয়ন



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

মালয়েশিয়ায় বঞ্চিত প্রবাসীরা; থাইল্যান্ডের সমুদ্র-সৈকত, নয়নাভিরাম পাহাড়ের সৌন্দর্য; সাউথ ইস্ট এশিয়ার দেশগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের আঞ্চলিক সম্পর্ক কেমন; দেশের বাইরে চিকিৎসা করাবেন? দেশের বাইরে শপিং?- সাউথ ইস্ট এশিয়ার এমন অনেক জানা-অজনা তথ্য ও গল্প উঠে আসবে দেশের জনপ্রিয় মাল্টিমিডিয়া নিউজ পোর্টাল বার্তা২৪.কম-এ।

আর পাঠক ও দর্শকদের জন্য এসব তুলে আনবেন বার্তা২৪.কম- এর স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, সাউথ ইস্ট এশিয়া মাজেদুল নয়ন। তরুণ তুর্কি এ সাংবাদিককে নিয়ে বার্তা২৪.কম বাংলাদেশি পাঠকদের জন্য নতুন দিগন্ত উন্মোচন করল। মাজেদুল নয়নের পদবী দেশের গণমাধ্যমে নতুন সংযোজন।

বর্তমানে থাইল্যান্ডে বসবাস করছেন প্রতিশ্রুতিশীল এ সাংবাদিক। প্রায় ১৫ বছরের সাংবাদিকতার অভিজ্ঞতা তার। দৈনিক পত্রিকা ভোরের কাগজে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি হিসেবে তার সাংবাদিকতার ক্যারিয়ার শুরু। অনলাইন নিউজ পোর্টাল বাংলানিউজ, বার্তা২৪.কমে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। পাবলিক রিলেশন নিয়ে কাজ করার দারুণ অভিজ্ঞতা রয়েছে।

বিগত দিনগুলোতে দেশ ও দেশের বাইরের ভ্রমণ, বাংলাদেশিদের প্রবাস জীবন নিয়ে প্রতিবেদন করে পুরস্কার ও ফেলোশিপও পেয়েছেন তিনি। সব ধরনের প্রতিবেদনে সিদ্ধহস্ত মাজেদুল নয়ন। মানুষের জীবন, প্রকৃতি, মানবিকতা ও রাজনীতি তার হাতের কলমে সুনিপূণভাবে ফুটে উঠেছে।

সাউথ ইস্ট এশিয়া করেসপন্ডেন্ট হিসেবে তার করা প্রতিবেদনের মাধ্যমে বার্তা২৪.কম পাঠকদের জন্য খুলে দেবে নতুন দ্বার। পাঠকরা ঘুরে বেড়াবে সাউথ ইস্ট এশিয়ার বিভিন্ন প্রত্যন্ত অঞ্চলে; জানবে তাদের রাজনীতি, জীবনাচরণ, খাদ্যাভাস সম্পর্কে।    

   

তরুণ থাকতে একদিনে খাচ্ছেন ১১১টি ওষুধ



ফিচার ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
মার্কিন ধনকুব 'ব্রায়ান জনসন'। ছবি: সংগৃহীত

মার্কিন ধনকুব 'ব্রায়ান জনসন'। ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বয়সের ছাপ যেনো শরীরে না পড়ে তার জন্য মানুষকে অনেক পথই অবলম্বন করতে দেখা যায়। অনেকে আবার বিভিন্ন ধরণের ওষুধের সাহায্যও নিয়ে থাকেন। কিন্তু, তরুণ থাকার জন্য ১১১টি ওষুধ খেতে হয়েছে তাও আবার একদিনে, এরকম ঘটনা কখনো শোনা যায় নি। তবে, এবার এরকম ঘটনাও শুনতে হচ্ছে। মার্কিন ধনকুবের ব্রায়ান জনসন (৪৬) চিরকাল তরুণ থাকতে দিনে খাচ্ছেন ১১১টি ওষুধ। সম্প্রতি টাইম সাময়িকীকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারের বরাত দিয়ে এসব তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি। 

প্রতিবেদন থেকেও জানা যায়, ৪৬ বছর বয়সী ব্রায়ান জনসন চিরতরুণ থাকতে প্রতিদিন ১১১টি ওষুধ সেবন করেন। তিনি তাঁর শরীরকে বয়সরোধী অ্যালগরিদমে পরিণত করতে চান। তাঁর লক্ষ্য হলো ৪৬ বছর বয়সী শরীর যেন ১৮ বছর বয়সী তরুণের শরীরের মতো কাজ করে।

প্রতিবেদনে আরও জানানো হয়, তিনি ১৮ বয়সী তরুণ থাকার জন্য বছরে ২ মিলিয়ন ডলার ব্যয় করেন, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় সাড়ে ২২ কোটি টাকা খরচ করেন। তিনি প্রতিদিন স্বাস্থ্য পর্যবেক্ষণ করার জন্য বিভিন্ন ডিভাইস ব্যবহার করেন। মাথায় বেসবলের ক্যাপ পড়েন, যা তাঁর মাথার ত্বকে লাল আলো দেয়। 

মাত্র ৩০ বছর বয়সে নিজের ভাগ্য বদলে ফেলেছিলেন ব্রায়ান। সে সময় তিনি লেনদেন প্রক্রিয়াকরণ প্রতিষ্ঠান ব্রেইনট্রি পেমেন্ট সলিউশনস টু ইবে নগদে ৮০০ মিলিয়ন ডলারে বিক্রি করেছিলেন

ধনকুবের ব্রায়ান বৈদ্যুতিক অডি গাড়ি নিজেই চালিয়ে যাতায়াত করেন। তবে তিনি অনেক ধীরগতিতে গাড়ি চালান। লস অ্যাঞ্জেলেসের রাস্তায় তিনি ঘণ্টায় ১৬ মাইল বেগে গাড়ি চালান। গাড়ি চালানোর আগে ‘ড্রাইভিং সবচেয়ে বিপজ্জনক ব্যাপার’—এ মুখস্থ বাক্য মনে মনে পড়ে নেন।

ফরচুন রিপোর্টে বলা হয়েছে, জনসন তাঁর কিশোর ছেলের সাথে রক্তের অদলবদল করেছেন। দিনে ১০০টিরও বেশি পরিপূরক খাবার গ্রহণ করেন এবং ৩০ জন ডাক্তারের একটি দল প্রতিদিন তাঁর শরীরের চর্বি স্ক্যান এবং রুটিন এমআরআই করেন। তিনি সকাল শুরু করেন কোলাজেন, স্পার্মিডিন ও ক্রিয়েটিনের উপাদানসমৃদ্ধ স্মুদি দিয়ে।



;

আদরের কাঠবিড়াল নিয়ে পাড়ি দিলেন ৪৮০০ কিলোমিটার



ফিচার ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
আদরের কাঠবিড়ালের সাথে ইয়েসেন। ছবি: সংগৃহীত

আদরের কাঠবিড়ালের সাথে ইয়েসেন। ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রাণীদের প্রতি যেমন মানুষের ভালোবাসা রয়েছে, ঠিক তেমনি মানুষের প্রতিও প্রাণীদের ভালোবাসার নজির রয়েছে। তার ওপর প্রাণীটি যদি আবার পোষাপ্রাণী হয় তখন তো ভালোবাসাটা আরও বেশি হয়। প্রাণীদের প্রতি ভালোবাসার আরেকটি উদাহরণ সৃষ্টি করেছেন ভেনিজুয়েলার এক নাগরিক। যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসন পেতে তিনি ভেনিজুয়েলা থেকে মেক্সিকো এসেছেন। পাড়ি দিয়েছেন ৪ হাজার ৮০০ কিলোমিটার (৩০০০ মাইল)। কিন্তু, অবাক করার বিষয় হচ্ছে, এতোটা লম্বা পথ পাড়ি দেওয়ার সময়ও তিনি তার পোষা কাঠবিড়ালটিকে ছাড়েন নি। খবর স্কাই নিউজ।  

প্রতিবেদন থেকে জানা যায়,ভেনিজুয়েলার ওই তরুণের নাম ইয়েসন (২৩)। বৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের জন্য ছয় মাস ধরে তিনি মেক্সিকোর মাতামোরেস সীমান্তে শরণার্থীশিবিরে রয়েছেন। কিন্তু, টিকা-সংক্রান্ত জটিলতার কারণে পোষা প্রাণীটিকে ছাড়তে হচ্ছে। কারণ, টিকা-সংক্রান্ত জটিলতার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে সাধারণত পোষ্য প্রাণী নিয়ে ঢুকতে দেওয়া হয় না। তার প্রিয় কাঠবিড়ালিটির নাম নাইকো। 

ইয়েসন জানান, এই পথ পাড়ি দিতে আমাকে অনেক কিছু সহ্য করতে হয়েছে। ডরিয়েন গ্যাপ নামে বিপজ্জনক এক জঙ্গলের মধ্য দিয়ে ভ্রমণ করেছি এবং ওই জঙ্গলে আমি একজন ব্যক্তির মৃতদেহ খুঁজে পেয়েছি। এমনকি মেক্সিকোর বিভিন্ন চেকপয়েন্ট পরিদর্শনের সময় নিকোকে ব্যাগে লুকিয়ে রাখতে হয়েছে। বাসভাড়া মেটানোর জন্য নিজের মুঠোফোনটিও বিক্রি করে দিতে হয়েছে। 

তবে ইয়েসন কেন যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন পেতে ইচ্ছুক সে বিষয়েও জানিয়েছেন তিনি। তিনি জানান, ভেনিজুয়েলায় সাম্প্রতিক বছরগুলোতে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক উত্থানের কারণে দক্ষিণ আমেরিকার এই দেশ থেকে পালিয়ে আসতে বাধ্য হচ্ছে লক্ষাধিক মানুষ। তাঁদের মধ্যে আমিও একজন। 

এতো দূর পৌঁছানোর পরও ইয়েসেন তার কাঠবিড়ালিটেকে নিয়ে দু:খ প্রকাশ করেন। কারণ, টিকা-সংক্রান্ত জটিলতার কারণে যুক্তরাষ্ট্রে সাধারণত পোষ্য প্রাণী নিয়ে ঢুকতে দেওয়া হয় না। তবে শরণার্থীশিবিরের স্বেচ্ছাসেবীরা চেষ্টা করছেন, নাইকোকে সীমান্তের ওপারে নেওয়ার অনুমতি পাইয়ে দিতে। ইয়েসেনের কাঁধে চড়ে শরণার্থীশিবির ঘুরে বেড়ানো নাইকো এরমধ্যেই সবার প্রিয় হয়ে উঠেছে।

ওই শরণার্থীশিবিরে কাজ করা একটি বেসরকারি সংস্থার পরিচালক গ্লাডিস কানাস বলেন, অনেকে কুকুর, বিড়াল—এমনকি একজন খরগোশ নিয়েও এখানে এসেছেন। তবে কাঠবিড়ালি নিয়ে আসার ঘটনাটা একেবারেই নতুন। নাইকোর টিকা দেওয়ার নথি অভিবাসন কর্মকর্তাদের কাছে পাঠানো হয়েছে। নাইকোকে ইয়েসনের সঙ্গে নেওয়ার অনুমতি দেওয়া হবে বলে তিনি আশাবাদী।

;

আইফোন দিতে দেরি, দোকান কর্মীদের বেধড়ক পেটালেন ক্রেতা!



ফিচার ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আইফোন নিয়ে মাতামাতি নতুন কিছু নয়। অ্যাপল কোম্পানি আইফোনের কোন নতুন সিরিজ বের করলেই ইউরোপ, আমেরিকাসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের দোকানগুলোতে লাইন পড়ে যায়। এতে দোকানদারদের হিমশিম খেতে হয়, অনেক সময় দিতে দেরিও হয়ে যায়। তাই বলে এর জন্য দোকানদারের সাথে মারামারি! আইফোন দিতে দেরি হওয়ায় দোকানের কর্মীদের বেধড়ক পিটিয়েছেন দুই ক্রেতা। এমন ঘটনা ঘটেছে ভারতের রাজধানী দিল্লিতে। এই ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে এমন তথ্য জানা যায়।

ভিডিওটিতে দেখা যায়, শুক্রবার (২২ সেপ্টেম্বর) ইলেকট্রনিক্স শোরুমের দুই কর্মচারীকে লাঞ্ছিত করছেন দুই ব্যক্তি। পরে অভিযুক্ত জাসকিরাত সিং এবং মনদীপ সিংকে গ্রেফতার করে দিল্লি পুলিশ।

প্রতিবেদনে বলা হয়, গত শুক্রবার আইফোন সিরিজ বের হওয়ার পর দিল্লির দোকানগুলোতে দীর্ঘ লাইন পড়ে যায়। উত্তর দিল্লির কমলা নগর মার্কেটের একটি দোকানে অর্থ পরিশোধের পর আইফোন হাতে তুলে দিতে দেরী হওয়ায় দোকানের কর্মীদের বেধড়ক পিটিয়েছেন দুই ক্রেতা। এ ঘটনার সাথে জড়িত জাসকিরাত সিং এবং মনদীপ সিং নামে ব্যক্তিদের গ্রেফতার করেছে দিল্লি পুলিশ। 

একজন পুলিশ কর্মকর্তা বলেছেন, উত্তর দিল্লির কমলা নগর মার্কেটের একটি দোকানের কর্মীরা আইফোন বিক্রির প্রথম দিনেই ক্রেতাদের হাতে আইফোন সরবরাহ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। কিন্তু, ওই দুই ক্রেতাকে তাদের ফোনের ব্যবস্থা করা সম্ভব হয়নি বলে দোকানের পক্ষ থেকে জানানোর সঙ্গে সঙ্গে ক্ষেপে যান তারা। এরপর জাসকিরাত সিং এবং মনদীপ সিং নামে ওই দুই ক্রেতা দোকানের কর্মীদের মারধর করে। পরে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

দুই গ্রাহকের ক্ষোভ এতটাই ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছিল যে, ১০ জনের বেশি কর্মচারীর হস্তক্ষেপও তাদের সহকর্মীদের বেধড়ক মারধর থেকে রক্ষা করতে পারেনি। পরে দোকানের এক কর্মচারীর ওপর হামলে পড়েন জাসকিরাত ও মনদীপ। এ সময় তারা তাকে কিল-ঘুষির পাশাপাশি লাথিও মারেন। দোকানের ওই কর্মীর টি-শার্ট ছিঁড়ে ফেলেন তারা।

ভারতের প্রথম অ্যাপল স্টোর মুম্বাইয়ের বান্দ্রা-কুরলা কমপ্লেক্সেও (বিকেসি) শুক্রবার নতুন আইফোন, অ্যাপল ওয়াচ এবং এয়ারপডস কেনার জন্য দেশটির বিভিন্ন স্থান থেকে ক্রেতাদের আসার খবর পাওয়া গেছে। প্রথম দিনেই আইফোন হাতে পাওয়ার জন্য আহমেদাবাদ এবং বেঙ্গালুরুর মতো স্থান থেকেও অনেক লোকজন মুম্বাইয়ে গেছেন বলে এনডিটিভি জানিয়েছে।

;

‘অফিস চেয়ারে’ বসে চালাচ্ছেন অটোরিকশা



ফিচার ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
'অফিস চেয়ারে’ বসে চালাচ্ছেন অটোরিকশা। ছবি: সংগৃহীত

'অফিস চেয়ারে’ বসে চালাচ্ছেন অটোরিকশা। ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চেয়ারটি ‘আর্গানমিক চেয়ার’ নামে পরিচিত। এই ধরণের চেয়ার সাধারণত বড় কোন কর্পোরেট অফিসের কর্মকর্তাদের ব্যবহার করতে দেখা যায়।  কিন্তু, অবাক করা বিষয় হচ্ছে এই চেয়ারটি ব্যবহার করছেন একজন অটোচালক, তাও এবার তিনি এটাতে বসেই চালান তার অটোরিকশা। অভিনব এরকম ঘটনা দেখা গেছে ভারতের বেঙ্গালুরুতে। খবর এনডিটিভি।  

প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, গত শুক্রবার (২২ সেপ্টেম্বর) রাতে এক্সে (সাবেক টুইটার) অদ্ভুতদর্শনের এ আসনে বসে গাড়ি চালানোর একটি ছবি পোস্ট করেন অনুজ বানসাল নামের এক ব্যক্তি। ছবিটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে রাতারাতি ভাইরাল হয়ে যায়। 

গতকাল রোববার রাত ৯টা নাগাদ ছবিটি দুই লাখের বেশিবার দেখা হয়েছে। ছবিটিতে লাইক পড়েছে তিন হাজারের বেশি।

অনেকেই ছবিটিতে নিজেদের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন।

একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন, এসব চেয়ার গেমিংয়ের জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে। আমি প্রথমে এই ছবিটি দেখে মনে করেছি কেউ একজন গেম খেলছে।   

আরেকজন লিখেছেন, এই চেয়ারটি পিঠের জন্য ভালো উপকারী। এটি স্বাস্থ্যঝুঁকি কমায়। 

একজনতো অটোরিকশাটিকে ‘আর্গানমিক অটোরিকশা’ নাম দিয়েছেন।

অবশ্য বেঙ্গালুরুতে অটোরিকশাচালকদের এমন খেয়ালি কাণ্ড এবারই প্রথম নয়। এর আগে সম্ভবত উবারের মাধ্যমে অটোরিকশা ভাড়া করে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়েন এক নারী। ঘটনাস্থলে এসে ওই যাত্রীকে না পেয়ে অটোরিকশাচালক খুদে বার্তায় জানান, ‘আমি পৌঁছে গেছি।’ কিছুক্ষণ পর তিনি আবার লেখেন, ‘আমি পৌঁছে গেছি।’ তবে যাত্রীর কাছ থেকে জবাব না পেয়ে চালক লেখেন, ‘সময় শেষ’ (আপনাকে আর দরকার নেই)।

;