বেসরকারি হাসপাতাল-ক্লিনিক পরিচালনায় নতুন নির্দেশনা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়গনস্টিক সেন্টারের লাইসেন্স প্রবেশপথে টানানো, কোনো অবস্থায়ই নিবন্ধিত হাসপাতাল ও ক্লিনিক ছাড়া চেম্বার অথবা ডায়াগনস্টিক সেন্টারে অ্যানেস্থেসিয়া না দেওয়াসহ ১০ দফা নতুন নির্দেশনা দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর।

বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) অধিদফতরের হাসপাতাল ও ক্লিনিক শাখার পরিচালক ডা. আবু হোসেন মো. মঈনুল আহসান স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ নির্দেশ দেওয়া হয়।

নির্দেশনাগুলো হলো:

>> বেসরকারি ক্লিনিক হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিকের লাইসেন্সের কপি প্রতিষ্ঠানের মূল প্রবেশপথের সামনে দৃশ্যমান স্থানে অবশ্যই স্থায়ীভাবে প্রদর্শন করতে হবে।

>> সব বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানের যাবতীয় তথ্যাদি সংরক্ষণ ও সরবরাহের জন্য একজন নির্ধারিত দায়িত্বপ্রাপ্ত তথ্য কর্মকর্তা-কর্মচারী থাকতে হবে। একইসঙ্গে তার ছবি ও মোবাইল নম্বর দৃশ্যমান স্থানে প্রদর্শন করতে হবে।

>> যেসব প্রতিষ্ঠানের নাম ডায়াগনস্টিক ও হাসপাতাল হিসেবে আছে, কিন্তু শুধু ডায়াগনস্টিক অথবা হাসপাতালের লাইসেন্স রয়েছে, তারা লাইসেন্স পাওয়া ছাড়া কোনোভাবেই নামে উল্লিখিত সেবা প্রদান করতে পারবে না।

>> ডায়াগনস্টিক সেন্টার, প্যাথলজিক্যাল ল্যাবরেটরির ক্ষেত্রে যে ক্যাটাগরিতে লাইসেন্সপ্রাপ্ত, শুধু সে ক্যাটাগরিতে নির্ধারিত পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়া কোনোভাবেই অন্যান্য পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা যাবে না। ক্যাটারগরি অনুযায়ী প্যাথলজি বা মাইক্রোবায়োলজি, বায়োকেমিস্ট্রি ও রেডিওলজি বিশেষজ্ঞ নিয়োগ করতে হবে।

>> বেসরকারি ক্লিনিক, হাসপাতালের ক্ষেত্রে লাইসেন্সের প্রকারভেদ ও শয্যাসংখ্যা অনুযায়ী সব শর্তাবলি বাধ্যতামূলকভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে।

>>হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে নিয়োজিত সব চিকিৎসকের পেশাগত ডিগ্রির সনদ, বিএমডিসির হালনাগাদ নিবন্ধন ও নিয়োগপত্রের কপি অবশ্যই সংরক্ষণ করতে হবে।

>> হাসপাতাল, ক্লিনিকের ক্ষেত্রে যে কোনো ধরনের অপারেশন বা প্রসিডিউরের জন্য অবশ্যই রেজিস্টার্ড চিকিৎসককে সার্জনের সহকারী হিসেবে রাখতে হবে।

>> কোনো অবস্থায়ই লাইসেন্সপ্রাপ্ত বা নিবন্ধিত হাসপাতাল ও ক্লিনিক ছাড়া চেম্বারে অথবা ডায়াগনস্টিক সেন্টারে অ্যানেস্থেসিয়া দেয়া যাবে না। বিএমডিসি স্বীকৃত বিশেষজ্ঞ ছাড়া যে কোনো ধরনের অপারেশন/সার্জারি/ ইন্টারভেনশনাল প্রসিডিউর করা যাবে না।

>> সব বেসরকারি নিবন্ধিত লাইসেন্সপ্রাপ্ত হাসপাতাল, ক্লিনিকে লেবার রুম প্রটোকল অবশ্যই মেনে চলতে হবে।

>> নিবন্ধিত বা লাইসেন্সপ্রাপ্ত হাসপাতাল, ক্লিনিকে অপারেশন থিয়েটারে অবশাই ‘Operation Theatre Etiquette’ মেনে চলতে হবে।

এ নির্দেশনায় স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালকের অনুমোদন রয়েছে বলে আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে।

স্বাস্থ্য সুরক্ষা আইনের খসড়া শেষ পর্যায়ে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন

ছবি: সংগৃহীত, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন

  • Font increase
  • Font Decrease

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন বলেছেন, মেডিকেল প্রফেশনাল এবং রোগীদের সুরক্ষার জন্য স্বাস্থ্য সুরক্ষা আইনের খসড়া তৈরির জন্য ইতোমধ্যে অনেকবার মন্ত্রণালয়ে সভা করা হয়েছে এবং বর্তমানে স্বাস্থ্য সুরক্ষা আইনের খসড়া শেষ পর্যায়ে রয়েছে।

তিনি বলেন, মেডিকেল কলেজগুলো ডাক্তার তৈরি করে। মেডিকেল কলেজগুলোকে উন্নত ও যুগোপযোগী করে গড়ে তুলতে পারলে ও শিক্ষার উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি হলে আরো সুদক্ষ ডাক্তার পাওয়া যাবে। এজন্য আমাদের মেডিকেল কলেজগুলোর সুযোগ-সুবিধা আরো বাড়াতে হবে।

রোববার (১৪ জুলাই) দিনাজপুরে এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ অডিটোরিয়ামে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন এসব কথা বলেন।

এ সময় স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম ডাক্তারদের বিদ্যমান সব বিষয়ে পোস্ট গ্রাজুয়েট (স্নাতকোত্তর) সম্পন্ন করার গুরত্ব তুলে ধরেন এবং প্রয়োজনে ডাক্তারদের জন্য ‘সুপার নিউমারি’ পদ সৃষ্টির উদ্যোগের কথা বলেন।

এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. এ এফ এম নূরুউল্লাহর সভাপতিত্বে সভায় জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিম, জাতীয় স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম, স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলমসহ স্বাস্থ্য বিভাগের এবং স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

;

রথযাত্রায় আহতদের চিকিৎসার খরচ বহন করবে সরকার: স্বাস্থ্যমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
রথযাত্রায় গুরুতর আহতদের দেখতে হাসপাতালে স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন, ছবি: সংগৃহীত

রথযাত্রায় গুরুতর আহতদের দেখতে হাসপাতালে স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বগুড়ায় রথযাত্রায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যারা আহত হয়েছেন তাদের চিকিৎসার সব খরচ সরকার বহন করবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন।

সোমবার (৮ জুলাই) সকালে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে রথযাত্রায় গুরুতর আহতদের দেখতে গিয়ে এ কথা জানান তিনি।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, মর্মান্তিক এ ঘটনায় আমি গভীরভাবে শোকাহত। এ সময় রথযাত্রায় আহত ব্যক্তিদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করে তিনি বলেন, আহতদের যথাযথ ও সুষ্ঠু চিকিৎসা নিশ্চিত করার জন্য বগুড়ায় সরকারি হাসপাতালের পরিচালক, সিভিল সার্জনকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

এদিন সকালে স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে রথযাত্রায় গুরুতর আহত হয়ে ভর্তি দু’জন রোগীকে দেখতে যান। এ সময় তিনি আহতদের চিকিৎসার খোঁজখবর নেন। সেই সঙ্গে আহতদের আত্মীয়-স্বজনদের সান্ত্বনা দেয়ার পাশাপাশি তাদের যথাযথ চিকিৎসা নিশ্চিত করা হবে বলেও আশ্বস্ত করেন।

শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট পরিদর্শনকালে এদিন অন্যদের মধ্যে স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম ও স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

প্রসঙ্গত, রোববার (৭ জুলাই) হিন্দু সম্প্রদায়ের রথযাত্রার সময় বিদ‌্যুতা‌য়িত হয়ে ঘটনাস্থলে ৪ জন নিহত হন। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ওই ঘটনায় মৃতের সংখ্যা ৫ জনে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া এ দুর্ঘটনায় আরও অর্ধশতাধিক মানুষ আহত হয়েছেন।

;

পিপিডির রাষ্ট্রগুলির অংশীদারিত্বে জনসংখ্যা-উন্নয়ন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা সম্ভব



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত, পার্টনারস ইন পপুলেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (পিপিডি)-র সভায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী

ছবি: সংগৃহীত, পার্টনারস ইন পপুলেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (পিপিডি)-র সভায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী

  • Font increase
  • Font Decrease

স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন বলেছেন, পিপিডির সদস্য রাষ্ট্রগুলো সম্মিলিতভাবে কাজ করলে জনসংখ্যা ও উন্নয়নভিত্তিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা সম্ভব।

তিনি পিপিডির সদস্য দেশগুলোতে টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করা এবং সদস্য দেশগুলোর মধ্যে সহযোগিতা দৃঢ় করারও আহ্বান জানান।

রোববার (৭ জুলাই) রাজধানী ঢাকার হোটেল সোনারগাঁওয়ে ‘পার্টনারস ইন পপুলেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (পিপিডি)’-এর ৩৯তম নির্বাহী কমিটির সভা এবং ২৭তম বোর্ড কমিটির সভায় সভাপতির বক্তব্যে স্বাস্থ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, ‘পার্টনারস ইন পপুলেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট’-এর সদস্য রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে সহযোগিতা, অংশীদারিত্ব, নেটওয়ার্কিং, যুগোপযোগী উদ্ভাবন ও প্রযুক্তি স্থানান্তরের মাধ্যমে উদ্ভূত নানা সমস্যায় সদস্য রাষ্ট্র একসাথে কাজ করলে সমস্যার সমাধান খুঁজে পাওয়া সম্ভব হবে।

মন্ত্রী আরো বলেন, পিপিডির সদস্য দেশগুলোর মধ্যে প্রজনন স্বাস্থ্য, জনসংখ্যা এবং উন্নয়নের সেরা দৃষ্টান্তগুলো আদানপ্রদান করা উচিত, যাতে একে অপরের কাছ থেকে শিখে পারষ্পরিকভাবে লাভবান হওয়া যায়। জনগণের জীবনমান উন্নয়নে প্রতিশ্রুতি বদ্ধ হওয়া উচিত যাতে জনগণ ও ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করা যায়।

সভায় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণপ্রতিমন্ত্রী ডা. রোকেয়া সুলতানা, স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগের সচিব মো. আজিজুর রহমান, পিপিডি বোর্ডের সেক্রেটারি মোহাম্মদ দোয়াগি, চায়না স্বাস্থ্য কমিশনের উপমহাপরিচালক লি ওয়েইসহ ইন্দোনেশিয়া, বেনিন, তিউনেশিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে মন্ত্রী পর্যায়ের ব্যক্তিবর্গ এবং উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, পিপিডি একটি আন্তঃসরকারি সংগঠন যা সদস্য রাষ্ট্রগুলোর মধ্যকার জনসংখ্যাজনিত ও উন্নয়নভিত্তিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কাজ করে থাকে। সভায় পিপিডির সদস্য রাষ্ট্রের ২৩টি দেশের মন্ত্রী ও সহযোগী সমন্বয়কারীরা অংশগ্রহণ করেন।

;

দেশে থ্যালাসেমিয়ার বাহক ১১ দশমিক ৪ শতাংশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪, পরিসংখ্যান ব্যুরোর এক পরিসংখ্যানে জানানো হয়েছে, দেশে থ্যালাসেমিয়া রোগের বাহক ১১.৪ শতাংশ

ছবি: বার্তা২৪, পরিসংখ্যান ব্যুরোর এক পরিসংখ্যানে জানানো হয়েছে, দেশে থ্যালাসেমিয়া রোগের বাহক ১১.৪ শতাংশ

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশে বর্তমানে থ্যালাসেমিয়া রোগের বাহক ১১ দশমিক ৪ শতাংশ বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)।

থ্যালাসেমিয়া সার্ভে-২০২৪ প্রথমবারের মতো করেছে পরিসংখ্যান প্রতিষ্ঠান- বিবিএস।

রোববার (৭ জুলাই) সকালে আগারগাঁও বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো ভবনে এ জরিপের তথ্য জানানো হয়। জরিপ কার্যক্রম উপস্থাপন করেন জরিপের ফোকাল পয়েন্ট কর্মকর্তা লিজেন শাহ নঈম।

গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, যিনি থ্যালেসিমায় রোগের বাহক তার সন্তানদের ‘থ্যালাসেমিয়া রোগী’ বলা হয়। সেই হিসাবে আট হাজার ৬শ ৮০ পরিবারের নমুনা সংগ্রহ শেষে ১১ শতাংশ লোকের মধ্যে এই রোগের বাহক হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।

জরিপ কার্যক্রমে ১৪ থেকে ৩৫ বছর বয়েসি বিবাহিত ও অবিবাহিত জনগোষ্ঠীর মধ্যে থ্যালাসেমিয়া বাহক নির্ণয় করা হয়।

এই রোগের বাহক বেশি রংপুর বিভাগে। কম রোগী সিলেট বিভাগে।

অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর মহাপরিচালক মোহাম্মদ মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী মো. শহিদুজ্জামান সরকার, এমপি। বিশেষ অতিথি ছিলেন পরিসংখ্যান বিভাগের সচিব ড. শাহনাজ আরেফিন, এনডিসি ও স্বাস্থ্য পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ ওয়হিদুজ্জামান।

;