ঠান্ডা না গরম? শীতকালে কোন পানিতে গোসল করবেন!



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শীত আসলেই অনেকের গোসল করা অনিয়মিত হয়ে যায়। সারা দিনের সবচেয়ে কঠিন কাজ হচ্ছে দুইটি। এক, ঘুম থেকে উঠে বিছানা ছাড়া। দুই, গোসল করা। গোসল যদি করতে হয়, তবে গরম পানিতে করবেন, এই ভেবে অনেকেই মারাত্মক ক্ষতি করেন।

শীতকালে সাধারণত আবহাওয়ায় শুষ্ক থাকে। তাই ত্বকের বিশেষ যত্নের প্রয়োজন হয়। এই সময় বাতাসে আদ্রতার পরিমাণ খুব কম থাকায় আমাদের ত্বকও শুষ্ক হয়ে যায়। শীতকালে বাতাসের অরিরিক্ত শুষ্কতার প্রভাবে আমাদের ত্বক খুবই রুক্ষ্ম, শুষ্ক আর নিষ্প্রাণ হয়ে পড়ে।

এ অবস্থায় খুব গরম পানিতে গোসল করা কিন্তু শরীরের পক্ষে মোটেও ভালো না। এতে ত্বকের ফলিকলগুলো নষ্ট হয়ে যায়। গোসলের সময় মাথায় অতিরিক্ত গরম পানির ব্যবহার, চুলকে যেমনি ক্ষতিগ্রস্ত করে তেমনি মস্তিস্কের ওপরেও চাপ সৃষ্টি করে। সেই কারণে আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত মাথায় ঠান্ডা পানি ব্যবহার করা।

যাদের হার্টের সমস্যা রয়েছে, গরম পানির ব্যবহার তাদের কার্ডিওভাসকুলার সিস্টেমের ওপর প্রভাব ফেলে।
অতিরিক্ত গরম পানি ব্যবহার করলে মুখে ব্রণ হয়। অ্যাসিডিটি-র সমস্যাতেও চিকিৎসকেরা পুরোপুরি গরম পানিতে গোসল করতে বারণ করে থাকেন। এছাড়া মানসিক বিষণ্ণতাতেও গরম পানিতে গোসল করার নেতিবাচক প্রভাব পড়ে।

আবার অতিরিক্ত ঠান্ডা পানিতে গোসল, আপনার শরীরের তাপমাত্রা কমিয়ে দেয়। এতে দেহের সূক্ষ্ম টিস্যুগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়। নার্ভের সমস্যা দেখা দিতে পারে। যাদের বাতের ব্যথার প্রবণতা আছে তাদের জন্য ঠাণ্ডা পানিতে গোসল করা একেবারেই চলবে না। টনসিল, সর্দি, কাশি প্রভৃতি বিভিন্ন শারীরিক উপসর্গ দেখা দিতে পারে। এছাড়াও ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয় এই অভ্যাস।

শীতকালে তাহলে কী করবেন?
শীতকালে আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত ঈষদুষ্ণ পানিতে গোসল করা। বিশেষজ্ঞদের মতে, শরীরের পেশির রিল্যাক্সেশনের জন্য এর থেকে ভালো উপায় আর নেই। এতে শরীরের রক্ত চলাচলের বৃদ্ধি ঘটে ও অনিদ্রাজনিত সমস্যা দূর হয়। সর্দি, কাশি বা টনসিলের উপশম ঘটে। শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা বজায় থাকে।

   

চায়ের সঙ্গে ভুলেও খাবেন না যে খাবার !



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্বজুড়েই জনপ্রিয় পানীয় হল চা। চা ছাড়া সকাল শুরু হয় না অধিকাংশ ব্যক্তির। আবার মাথা ব্যথা ও ক্লান্তি মেটানোর ক্ষেত্রে ওষুধও এই চা।

চায়ের একাধিক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। বিভিন্ন অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্যে সমৃদ্ধ এই চা আমাদের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে যেমন সাহায্য করে তেমনই রক্তচাপও নিয়ন্ত্রণে রাখে। আর যারা চা-প্রেমী তারা কিন্তু চায়ের সাথে অন্যান্য মুখরোচক খাবার খান। এক্ষেত্রে বিস্কুটের স্থান সবার আগে থাকলেও আরও কিছু মুখরোচক খাবার রয়েছে চায়ের সঙ্গী হিসেবে। কিন্তু অনেকেই জানেন না চায়ের সঙ্গে এই খাবারগুলো খেলে শরীরের ক্ষতি হতে পারে।

আমরা নিজের অজান্তেই চায়ের সঙ্গে এমন অনেক কিছু খেয়ে থাকি, যা স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর হয়। চলুন জেনে নেই কোন কোন জিনিস ভুলেও চায়ের সঙ্গে খাবেন না-

সবুজ সবজি ও ড্রাই ফ্রুটস 

সবুজ সবজি, বিনস ও ড্রাইফ্রুটস আয়রন সমৃদ্ধ হয়। তাই চায়ের সঙ্গে এগুলো খেলে শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। চায়ে অধিক পরিমাণে ট্যানিন ও অক্সালেটস থাকে যা আয়রন যুক্ত খাবার-দাবারের শোষণের পথে বাধা সৃষ্টি করে।


বেসনের তৈরি খাবার 

চায়ের সঙ্গে প্রায়ই তেলে ভাঁজা বা চপ খেয়ে থাকেন অনেকে। এতে নানান সমস্যা দেখা দিতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, চায়ের সঙ্গে বেসন দিয়ে তৈরি জিনিস খেলে শরীরে পুষ্টিকর উপাদানের অভাব দেখা দেয়। এমনকি পেট ও হজম সংক্রান্ত সমস্যাও দেখা দিতে পারে।

অধিক হলুদ দেওয়া খাবার  

যে সমস্ত খাবারে হলুদের পরিমাণ বেশি থাকে সেসব খাবারের সাথে চা খাওয়া যাবে না। কারণ চা ও হলুদে উপস্থিত রাসায়নিক উপাদানগুলো পরস্পরের সঙ্গে ক্রিয়া করে পাচন তন্ত্রের ক্ষতি করতে পারে।

টক জাতীয় খাবার

যে খাবারে লেবু দেওয়া থাকবে তার সঙ্গে চা ভুলেও খাবেন না। অনেকে লেবু চা খান। কিন্তু এই চা অ্যাসিডিটি, হজম ও গ্যাসের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।


ঠান্ডা খাবার

চা পান করার পরে বা চা পানের সময় ঠান্ডা খাবার বা পানীয় গ্রহণ করা উচিত নয়। চা খাওয়ার পর পানি খেলে তা পাচন তন্ত্রের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব বিস্তার করতে পারে। এর ফলে অ্যাসিডিটি বা পেটের নানা সমস্যা দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

 

তথ্যসূত্র- হিন্দুস্তান টাইমস

 

 

;

সম্পর্ককে প্রযুক্তির প্রভাবমুক্ত করবেন যেভাবে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
সম্পর্ককে প্রযুক্তির প্রভাবমুক্ত করবেন যেভাবে

সম্পর্ককে প্রযুক্তির প্রভাবমুক্ত করবেন যেভাবে

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রযুক্তি এই যুগে মানুষের জীবন অনেকটাই ইলেকট্রনিক ডিভাইসের ওপর নির্ভরশীল হয়ে গেছে। এরমধ্যে মোবাইল ফোন এমন এক যন্ত্র যা ছাড়া প্রতিদিনের জীবন কল্পনাও করা যায় না। কিন্তু যদি আপনার জীবনসঙ্গী মোবাইল ফোনের ওপর আসক্ত হয়ে যায় তাহলে সম্পর্কের অবনতি ঘটে।

দম্পত্য জীবন নিয়ে কাজ করা কানাডার থেরাপিস্ট ডা. ট্রেসি ডালগ্লিশ তার একটি পোস্টে এই সম্পর্কে উপদেশ দিয়েছেন। আপনার সঙ্গীও যদি ডিভাইসের প্রতি বেশি আসক্ত হয় তবে কি করতে হবে দেখে নিন।

যেকোনো সম্পর্কে কথোপকথন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সঙ্গীর সাথে মন খুলে কথা বলুন। প্রতিদিন আপনার সারাদিনের ঘটনা ও গল্পগুলো তাকে বলুন। তার সারাদিন কেমন কেটেছে তা জানতে চাইতে পারেন। আপনার অনুভূতি এবং উদ্বেগ গুলো তার কাছে প্রকাশ করুন। পার্টনারকে ভালো অনুভব করাতে তার কাজে তাকে উৎসাহ প্রদান করুন।

অভিযোগমূলক বা সমালোচনামূলক কথা বলার অভ্যাস ত্যাগ করা ভালো। এর চেয়ে বরং আপনার অনুভূতি দৃঢ়ভাবে প্রকাশ করার চেষ্টা করুন। আপনার আবেগ এবং প্রয়োজনগুলি তাকে সরাসরি বলুন। একাবোধ করলে বা এড়িয়ে চলছে অনুভব করলে সেগুলোও তাকে জানান। 

তার ঘন ঘন ফোনে থাকার কারণগুলো বুঝতে আগ্রহী হন। সঙ্গী হিসেবে আপনাকে তার স্বস্তির স্থান হিসেবে তাকে অনুভব করান। নিজের সম্মান বজায় রাখুন এবং তাকেও সম্মানিত করুন।

প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট সময় ও পরিস্থিতি ঠিক করে নিন। যেখানে উভয়ই একসাথে ডিজিটাল ডিভাইস থেকে সম্পূর্ণরূপে দূরে থাকবেন। হতে পারে তা খাবারের সময়, বাইরে হাঁটতে যাওয়া বা একসাথে বারান্দায় বসে কিছুক্ষণ গল্প করা।

নির্দিষ্ট অঞ্চল বা সময়গুলিকে প্রযুক্তি-মুক্ত অঞ্চল হিসাবে দু’জন মিলে ঠিক করে নিন। যেমন, হতে পারে বেডরুম। ঘুমানোর সময় কেউই শোয়ার ঘরে মোবাইল, ল্যাপটপ বা অন্য কোনো যন্ত্র আনবেন না এমন সিদ্ধান্ত নিতে পারেন।

আপনি যে আচরণ তার থেকে প্রত্যাশা করেন, নিজেও তা প্রদর্শন করুন। গল্প করার সময় আপনার সঙ্গীর মনোযোগ যদি আশা করেন,তবে আপনাকেও তাই করতে হবে। নিজের ফোনের অভ্যাসের দিকেও নজর দিন।

তথ্যসূত্র: দ্য এন্ডিয়ান এক্সপ্রেস

;

কাঁচা ছোলা কেন খাবেন



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আমাদের অনেকেই শরীরের যত্ন ও স্বাস্থ্য সচেতনতায় ডায়েটে কাঁচা ছোলা রাখেন। এতে শর্করার গ্লাইসেমিক ইনডেক্সের পরিমাণ কম থাকায় শরীরে প্রবেশ করার পর অস্থির ভাব দূর হয়। ছোলা খাওয়ার পর অল্প সময়েই হজম হয়। এতে ফলিক অ্যাসিড থাকায় রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।

কাঁচা ছোলায় দ্রবণীয় এবং অদ্রবণীয় উভয় ধরনের খাদ্য আঁশ থাকে, যা হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমায় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। ছোলা খাদ্যনালিতে ক্ষতিকর জীবাণু দূর করে ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা কমায়। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে পরিমাণ মতো কাঁচা ছোলা খেলে অনেক রোগ থেকে দূরে থাকা যায়। কাঁচা ছোলায় থাকা ফ্যাট শরীরের জন্য ক্ষতিকর নয়, বরং রক্তের চর্বি কমায়।

কাঁচা ছোলার স্বাস্থ্যগুণ:

ওজন কমায়: পুষ্টিগুণে ভরপুর ভেজানো ছোলা। প্রোটিন, ফাইবারে পরিপূর্ণ, এতে ক্যালোরিও খুব কম। ছোলায় গ্লাইসেমিক ইনডেক্সও কম থাকার ফলে দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখে। অতিরিক্ত খেয়ে ফেলার ঝুঁকি থাকে না।

চুল ভালো রাখে: ভেজানো ছোলায় রয়েছে ভিটামিন এ, বি৬, জিংক এবং ম্যাংগানিজ। এই উপাদানগুলো চুল ভাল রাখতে সাহায্য করে। স্বাস্থ্যোজ্জ্বল চুল পেতে চাইলে প্রতিদিনের ডায়েটে ভেজানো ছোলা রাখতে পারেন।

ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করে: ভেজানো ছোলায় কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন এবং ফাইবার আছে। যা আমাদের হজম প্রক্রিয়া ধীর করে দেয় এবং শরীরে শর্করার শোষণ নিয়ন্ত্রণ করে। রোজ ভেজানো ছোলা খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা কমায়, টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতেও সাহায্য করে।

প্রতি ১০০ গ্রাম ছোলায় আমিষ প্রায় ১৮ গ্রাম, কার্বোহাইড্রেট প্রায় ৬৫ গ্রাম, ফ্যাট মাত্র ৫ গ্রাম, ক্যালসিয়াম ২০০ মিলিগ্রাম, ভিটামিন-এ প্রায় ১৯২ মাইক্রোগ্রাম এবং প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি১, বি২, বি৬ রয়েছে। এছাড়াও ছোলায় বিভিন্ন প্রকার ভিটামিন, খনিজ লবণ, ম্যাগনেশিয়াম, ফসফরাস, কপার ও আয়রন রয়েছে।

;

হজম সমস্যায় উপকারী খাদ্য



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
হজম সমস্যায় উপকারী খাদ্য

হজম সমস্যায় উপকারী খাদ্য

  • Font increase
  • Font Decrease

শরীরে যথাযথ পুষ্টি সরবরাহের জন্য গ্রহণকৃত খাদ্যের পরিপূর্ণ পরিপাক হওয়া গুরুত্বপূর্ণ। খাদ্যের পরিপাক পুরোপুরি না হলে তা প্রদাহ সৃষ্টি করে। এ কারণে পেটে ব্যথা, গলায় জ্বালাপোড়া, অস্বাভাবিক মলত্যাগসহ ক্লান্তি-অবসাদও হতে পারে। এমন অবস্থায় কী খাওয়া উচিৎ তা নিয়ে দুশ্চিন্তা হতেই পারে। অবশ্যই এই ধরণেও সমস্যা হলে সহজপাচ্য ঘরে তৈরি খাবার খাওয়া উচিৎ। আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ নীতি শেঠ ইন্সটাগ্রামে সম্প্রতি এই ব্যাপারে পোস্ট করেছেন। স্বাদযুক্ত সহজে পাচনযোগ্য কিছু খাদ্য ও পানীয়র উপদেশ দেন তিনি-

স্যুপ: গাজর, ধুন্দল, মটরশুঁটি, শতমূলীর মতো সাধারণ কিছু সবজি দিয়ে তৈরি করে নিন মজাদার স্যুপ। সাথে ব্যবহার করতে পারেন অল্প পরিমাণে মশলা, যেমন-আদা, গোলমরিচ, জিরা, ধনে। শরীরের হজম জনিত সমস্যা ও শক্তির অভাব হলে এই খাবার বেশ উপকারী।


জাউভাত: হালকা আদা বাটা ও লবণ দিয়ে জাউভাত রান্না করা হয়। বেশি করে পানি দিয়ে চাল অনেক্ষণ সিদ্ধ করে জাউভাত রান্না করুন। বেশি ক্ষুধার্ত না থাকলে কেবর চাল সেদ্ধ পানিপান করাও উপকারী।  

মুগডাল: মুগডাল একটি হাল্কা ও পুষ্টিকর খাদ্য উপাদান। হজমের সমস্যায় মুগডাল খাওয়া ভালো অপশন। তবে অবশ্যই রান্নার আগে ডাল ভিজিয়ে রাখতে হবে যেন ভালোভাবে সিদ্ধ হয়। ডাল পুরোপুরি ভালোভাবে সিদ্ধ করে রান্না করে খাওয়া উচিৎ।

সবজির ঝোল: প্রতিদিন সবজির ঝোল শরীরে পর্যাপ্ত পুষ্টি প্রদানে অনিবার্য। পুষ্টি, ফাইবার, হার্ভস আর লাইট মশলার দুর্দান্ত মিশ্রণ এটি।   

খিচুড়ি: যেকোনো ধরণের ডাল ও চালের মিশ্রণে তৈরি খিচুড়ি খুব উপকারী। এটি যেমন কম সময়ে সহজেই তৈরি করা যায়, তেমন পেটের স্বাস্থ্যের জন্যও এটি বেশ উপকারী। 

ভেষজ চা: অসুস্থ অবস্থায় ভেষজ  চা অনেক কার্যকরী। গরম পানিতে লেবু, আদা, দারুচিনি, ড্যান্ডেলিয়ন, ক্যামোমাইলের চা উপকার করে।

ফলমূল: খাবারের ফাঁকে নাস্তা হিসেবে ফল খাওয়া যেতে পারে। আপেল, আনার বা তাজা ফল হজমে ভালো কাজ করে।           

এসব খাবার খাওয়ার পাশাপাশি হজমে সমস্যাকারী খাবার পরিত্যাগ করাও জরুরি। যেমন- দুগ্ধজাত, মাংস, রিফাইন্ড চিনি ও আটা, পাস্তা এবং বাইরের ভাজা পোড়া ও প্যাকেটজাত খাবার খেলে হজমের সমস্যা আরো বাড়তে পারে।

তথ্যসূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস

;