জমকালো সাজের জন্য সেরা পাঁচ মেরুন লিপস্টিক



ফাওজিয়া ফারহাত অনীকা, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, লাইফস্টাইল
জমকালো সাজে পূর্ণতা আসবে মেরুন লিপস্টিক ব্যবহারে

জমকালো সাজে পূর্ণতা আসবে মেরুন লিপস্টিক ব্যবহারে

  • Font increase
  • Font Decrease

মেরুন রঙটির কথায় প্রথমেই আমরা ধরে নেই যে, গাড় লালকেই মেরুন বলা হয়।

এখানে বেশ বড় ধরনের ভুল ধারণা রয়েছে। মূলত লাল ঘেঁষা অন্যান্য গাড় রঙের সংমিশ্রণে পাওয়া যায় বিভিন্ন শেডের মেরুন। রঙের ধরনের জন্যেই মেরুন শেডের প্রতিটি লিপস্টিক হয়ে থাকে বেশ বোল্ড কালার। আসন্ন বিয়ের মৌসুমে শুধু লাল লিপস্টিক নয়, জমকালো সাজে মেরুন লিপস্টিকের চাহিদাও বাড়বে সমানতালে। সাজের অন্যতম অনুষঙ্গ মেরুন লিপস্টিক সংগ্রহ করতে চাইলে আজকের ফিচারটি সাহায্য করবে পছন্দসই মেরুন লিপস্টিক নির্বাচন করতে।

ম্যাক ম্যাট লিপস্টিক ইন ডিভা (Diva)

মেরুন লিপস্টিক

মেরুনের মাঝে যারা ভ্যাম্পি ঘরানার মেরুন শেডের খোঁজ করছেন তাদের জন্য কাল্ট-ফেভারেট লিপস্টিকের মাঝে ম্যাকের ডিভা হবে সবচেয়ে পারফেক্ট পছন্দ। ম্যাকের এই লিপস্টিকটি একইসাথে ম্যাট ফিনিশিং দিলেও, এর টেক্সচার খুব চমৎকার ক্রিমি। এতে করে ডিভা ব্যবহারে অন্যান্য ম্যাট লিপস্টিকের মতো ঠোঁট শুকিয়ে যাবে না। এমনকি খাবার খাওয়া হলেও ঠোঁটে খুব ভালোভাবেই লিপস্টিক থাকে, কারণ এর ফর্মুলা তৈরি করাই হয়েছে এমনভাবে। সকল ধরনের ত্বকের রঙের সাথেই দারুণ মানিয়ে যাওয়া ডিভাকে মেরুন লিপস্টিকের কালেকশনে রাখার জন্য দ্বিতীয়বার ভাবনার প্রয়োজন নেই।

এনওয়াইএক্স সফট ম্যাট লিপ ক্রিম ইন কোপেনহেগেন (Copenhagen)

মেরুন লিপস্টিক

মিষ্টি সুঘ্রাণযুক্ত এনওয়াইএক্স প্রতিটি ম্যাট লিপস্টিক লাভারদের স্বপ্নের ম্যাট লিপস্টিক। কারণ অন্যান্য ব্র্যান্ডের লিকুইড ম্যাট লিপস্টিকের চাইতে এনওয়াইএক্সের লিকুইড ম্যাট খুবই হালকা ও পিগমেন্টেড। ডিপ বেরি মেরুন রঙ পছন্দ হলে এনওয়াইএক্সের কোপেনহেগেন মাস্ট-হ্যাভ একটি লিপস্টিক। বিশেষত শীতকালীন সময়ে এনওয়াইএক্সের জুড়ি মেলা ভার। সহজে ঠোঁটে এপ্লাই করা যায় ও দ্রুত শুকিয়ে যায় বলে অনেকেই ম্যাট লিপস্টিকের মাঝে শুধু এনওয়াইএক্সের প্রতি ঝুঁকে থাকেন।

লাইম ক্রাইম ম্যাট ভেলভেটিনস ইন উইকেড (Wicked)

মেরুন লিপস্টিক

যারা ভেগান ও ক্রুয়েলিটি-ফ্রি মেকআপ পণ্যের খোঁজ করছেন তাদের জন্য লাইম ক্রাইম ব্যবহারের পরামর্শ থাকবে। ডিপ বারগান্ডির সাথে হালকা ধাঁচের ব্রাউনের মিশেলে পাওয়া যাবে লাইম ক্রাইমের মেরুন লিপস্টিক উইকেড। লাইম ক্রাইম লিকুইড ম্যাট লিপস্টিকের দামটা অন্যান্য ব্র্যান্ডের চাইতে বেশ অনেকটা বেশি হলেও এর বিশেষ ফর্মুলার জন্য একবারের সোয়াচেই পুরো ঠোঁট কভার করে ফেলা যায়। বিশেষত ২০ সেকেন্ডের মাঝে লিপস্টিক শুকিয়ে যাওয়ার জন্য ম্যাটভাব পাওয়া যায় খুব অল্প সময়ের মাঝেই। অনেকের ঠোঁটে লাইম ক্রাইম অতিরিক্ত শুষ্ক মনে হতে পারে। সেক্ষেত্রে লিপস্টিক ব্যবহারের আগে হালকা লিপবাম ব্যবহার করে নিতে হবে।

লরিয়েল কালার রিচ লিপ কালার ইন ডিভাইন ওয়াইন (Divine Wine)

মেরুন লিপস্টিক

ম্যাট লিপস্টিকের বাইরে রিচ ও ক্রিমি টেক্সচারের লিপস্টিক ব্যবহার করতে চাইলে কিনতে হবে হবে লরিয়েলের কালার চিড় রেঞ্জের আরগান অয়েল সমৃদ্ধ চোখ ধাঁধানো মেরুন কালার ডিভাইন ওয়াইন। নাম থেকেই হয়তো বোঝা যাচ্ছে এই মেরুন রঙটি কেমন হবে। রেড ওয়াইনের দুর্দান্ত কালারকে ঠোঁটে এনে দিতে এই লিপস্টিককে রাখতে হবে প্রথম পছন্দে। পুরো বছর জুড়ে তো বটেই, শীতকালে যারা ঠোঁটে হালকা ও হাইড্রেটেড লিপস্টিক ব্যবহার করতে চান তাদের জন্য লরিয়েলের এই লিপস্টিক ব্যবহারের পরামর্শ থাকবে।

ওয়েট এন ওয়াইল্ড মেগা লাস্ট লিপ কালার ইন চেরি বম্ব (Cherry Bomb)

মেরুন লিপস্টিক

মেরুন লিপস্টিকের তালিকা শেষ করা যাক একেবারেই বাজেট-ফ্রেন্ডলি লিপস্টিক দিয়ে। বিখ্যাত ব্র্যান্ড ওয়েট এন ওয়াইল্ডের সেমি-ম্যাট ও ক্রিমি ফিনিশি দেওয়া চেরি বম্বের চাইতে দুর্দান্ত মেরুন কালার অন্য কোন ব্র্যান্ডের মাঝে পাওয়া সম্ভব নয়। স্মুদ ফিনিশিং, রিচ, ভেলভেটি ও হালকা ম্যাট ধাঁচের চেরি বম্বের রঙ অনেকটা ডিপ রেড-ব্রাউন ধাঁচের।

আরও পড়ুন: সংগ্রহে রাখার মতো সেরা পাঁচ ‘লাল লিপস্টিক’

ডায়াবেটিস থাকলে দুধ খাওয়া কি ঝুঁকির?



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি পেলেই জীবনে একটা বড়সড় পরিবর্তন চলে আসে। নিয়মের বেড়াজালে জড়িয়ে পড়ে প্রাত্যহিক জীবন। বিশেষ করে খাওয়াদাওয়ায় একটা বদল আসে। কারণ এই রোগ শরীরে বাসা বাঁধলে অনেক খাবার খাওয়া যায় না। সেই বিধিনিষেধের তালিকায় রয়েছে বেশ কিছু স্বাস্থ্যকর খাবারও। ডায়াবেটিস থাকলে দুধ খাওয়া যায় কি না, তা নিয়ে একটা দ্বন্দ্ব কাজ করে অনেকের মনেই। অনেকেরই মনে হয়, দুধ খেলে বোধ হয় বেড়ে যেতে পারে ডায়াবেটিসের মাত্রা। সত্যিই কি তাই? চিকিৎসকেরা কিন্তু অন্য কথা বলছেন।

চিকিৎসকদের মতে, ডায়াবেটিক রোগীদের দুধ খাওয়ার ক্ষেত্রে কোনও বাধা নেই। কারণ দুধের মতো স্বাস্থ্যকর পানীয় খুব কমই রয়েছে। দুধে রয়েছে বিভিন্ন খনিজ পদার্থ, বিভিন্ন ধরনের প্রোটিন এবং সেই সঙ্গে ক্যালশিয়াম। এগুলি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য জরুরি। দুধে থাকা ক্যালশিয়াম ডায়াবেটিসের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। সেই সঙ্গে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকিও কমায়। ফলে দুধ খাওয়া যেতেই পারে। তবে পরিমাণে রাশ টানতে হবে। দিনে এক গ্লাস দুধ খেলে কোনও সমস্যা হওয়ার কথা নয়। তবে দুধের সঙ্গে কয়েকটি জিনিস যদি মিশিয়ে খেতে পারেন, তা হলে আরও বেশি উপকার পাওয়া যায়।

>> হলুদ স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। ডায়াবেটিস জব্দ করতেও এর জুড়ি মেলা ভার। দুধের সঙ্গে যদি হলুদ মিশিয়ে খাওয়া যায়, তবে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা যেতে পারে। এই পানীয় খেলে ডায়াবেটিস সংক্রান্ত নানা শারীরিক সমস্যা থেকেও মুক্তি মেলে।

>> রক্তে শর্করার মাত্রা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে রাখতে সক্ষম দারচিনি। এতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন, পটাশিয়াম, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট রয়েছে। দুধের সঙ্গে যদি নিয়মিত দারচিনি গুঁড়ো মিশিয়ে খাওয়া যায়, তা হলে রক্তে শর্করার মাত্রা অনেকটাই বাগে থাকবে।

>> দুধের সঙ্গে বাদামবাটা মিশিয়ে খেলেও শরীরে বিভিন্ন ধরনের উপাদান পৌঁছবে। প্রোটিন, ফাইবার থেকে ক্যালশিয়াম— একসঙ্গে সব কিছু পাবে শরীর। নিয়ন্ত্রণে থাকবে ডায়াবেটিস। রোজের ডায়েটে কাঠবাদাম বা সোয়া দুধ রাখলেও বেশ উপকার পাওয়া যায়।

;

হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে চান?



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

অনিয়ন্ত্রিত জীবনধারা, অস্বাস্থ্যকর খাওয়াদাওয়া এবং শরীরচর্চার অভাবের জেরে বেশির ভাগ মানুষেরই হার্টের স্বাস্থ্য খারাপ হচ্ছে। উচ্চ রক্তচাপ, রক্তে ‘খারাপ’ কোলেস্টেরল— এ সব যেন মানুষের নিত্যসঙ্গী। তবে রক্তের বিভিন্ন উপাদানের মাত্রা যদি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে যায়, তাহলে ওষুধ তো খেতেই হবে। সঙ্গে পছন্দের প্রায় সব খাবারেই নিষেধাজ্ঞা জারি হয়ে যাবে। তবে পুষ্টিবিদেরা বলছেন, রোজকার খাবারে কিছু পরিবর্তন আনলেই পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে যাওয়ার আগেই হার্টের যাবতীয় সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন।

খাসির বদলে মুরগি

বিরিয়ানি হোক বা পোলাও সঙ্গে মাংসের কোনও পদ ছাড়া জমে না। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা বলছেন, এই ধরনের ‘লাল’ মাংস খেলে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা ৯ শতাংশ বৃদ্ধি পায়। তাই খাসির বদলে মুরগির মাংস খাওয়া তুলনায় স্বাস্থ্যকর।

ভাজার বদলে বেক

অনেক চেষ্টা করেও ভাজাভুজি খাবারের লোভ সামলাতে পারছেন না। এই অভ্যাসের ফলেই কিন্তু অজান্তেই বেশির ভাগ মানুষের হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা বেড়ে চলেছে। পুষ্টিবিদেরা বলছেন, ভাজার বদলে যদি বেকড খাবার খাওয়ার অভ্যাস করা যায়, তবে এই সমস্যা অনেকটাই ঠেকিয়ে রাখা যেতে পারে।

পাউরুটিতে মাখনের বদলে ডিম

সকালের খাবারে পাউরুটি খান অনেকেই। কিন্তু পুষ্টিবিদেরা বলছেন, পাউরুটির ওপর মাখন দেওয়ার অভ্যাস ছাড়তে হবে। শুধু পাউরুটি খেতে যদি সমস্যা হয়, তবে ডিম ফেটিয়ে তার মধ্যে পাউরুটি ডুবিয়ে, তা বেক করে নিন। স্বাদ এবং স্বাস্থ্য দুই-ই থাকবে।

আইসক্রিমের বদলে ইয়োগার্ট

মন খারাপ হলে মাঝে মধ্যেই আইসক্রিম খেয়ে ফেলেন। তৎক্ষণাৎ মন ভাল করতে এই টোটকা সত্যিই কার্যকর। কিন্তু সমস্যা হল আইসক্রিম খাওয়ার অভ্যাসে রক্তে বাড়তে থাকা কোলেস্টেরল। পরবর্তীকালে যা হৃদরোগের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

নরম পানীয়ে বদলে ফলের রস

গরমে তেষ্টা মেটাতে বার বার ঠান্ডা পানীয়ে চুমুক দিচ্ছেন। কিন্তু এই পানীয়ে থাকা কৃত্রিম শর্করা যে হৃদযন্ত্রের ক্ষতি করছে, টের পেয়েছেন কী? পুষ্টিবিদেরা বলছেন, এই তেষ্টা মেটাতে এবং স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখতে নরম পানীয় না খেয়ে ফল থেকে তৈরি রস খেতে পারেন।

;

জাম খেতে হবে নিয়ম মেনে



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলছে মধুমাস। বাজারে ফলের অভাব নেই। তবে গরমে জামের কদর খানিকটা বেশি। জামে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগুণ। পটাশিয়াম, ফসফরাস, ক্যালশিয়াম, সোডিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম সমৃদ্ধ জাম শরীরের অনেক সমস্যার সমাধান করে।

তবে সেসব সুফলগুলো পেতে হলে জাম খাওয়ার সময় এবং পরে মেনে চলতে হবে কয়েকটি নিয়ম। সেগুলো জেনে নিন-

১. ফল খাওয়ার পর এমনিতেই পানি পানে বারণ করা হয়। তেষ্টা পেলেও জাম খেয়ে কখনও পানি পান করবেন না। নইলে ডায়েরিয়া ও বদহজমের মতো সমস্যা হতে পারে। জাম খাওয়ার অন্তত আধা ঘণ্টা পরে পানি পান করুন।

২. খালি পেটে জাম না খাওয়ায় ভালো। এতে বদহজম, অম্বল হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।

৩. জাম খাওয়ার পর দুধ, পনির, দইয়ের মতো দুগ্ধজাত খাবার এড়িয়ে চলুন।

৪. জাম এবং হলুদ খুবই মারাত্মক জুড়ি। এই দুটো জিনিস কখনও একসঙ্গে খাবেন না। জাম খাওয়ার পর তাই হলুদ দিয়ে তৈরি কোনও খাবার না খাওয়াই ভাল।

৫. জাম খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আচারজাতীয় কোনও খাবার না খাওয়াই ভালো।

;

যে ৩ উপায় দূর হতে পারে ব্রণের দাগ



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্দিষ্ট একটি বয়সে বেশির ভাগ ছেলেমেয়ের মুখে ব্রণর সমস্যা দেখা যায়। বিশেষ করে যাদের ত্বক তৈলাক্ত, ব্রণের সমস্যা যেন আরও জাঁকিয়ে বসে। অনেক চেষ্টা করার পর ব্রণ দূর হলেও সমস্যা যে একবারে মিটে গেল, তা কিন্তু একেবারেই নয়। ব্রণের জন্য যে দাগ রয়ে যায়, তা মুখের সৌন্দর্য নষ্ট করে। ব্রণের দাগ সহজে যেতে চায় না। এই দাগ ম্লান হতে কয়েক মাস, কখনও আবার কয়েক বছরও লেগে যায়। অনেক চেষ্টা করেও পুরোপুরি চলে যায়নি, এমন উদাহরণও রয়েছে।

চিকিৎসকেরা বলছেন, ব্রণ কমে গেলেও অনেকের মুখে দাগছোপ থেকে যায়। যেটি আসলে ‘হাইপারপিগমেন্টেশন’ নামে পরিচিত। ব্রণর থেকেও এই দাগগুলি বেশি চিন্তিত থাকেন অনেকে। একটা ভয়ও কাজ করে মনের মধ্যে— আদৌ ত্বক আবার আগের মতো হবে তো? এই ধরনের দাগ দূর করতে বাজারে অনেক প্রসাধনী পাওয়া যায়। সবগুলি যে ফলদায়ক হবে, এমন নয়। কিছু ক্ষেত্রে তা খরচসাপেক্ষও বটে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিয়মিত ত্বকের যত্ন নিলে এই সমস্যা অনেকটাই দূর করা সম্ভব।

নিয়মিত ত্বকের যত্ন

ব্রণ কমে গিয়েছে মানেই ত্বকের পরিচর্যায় ইতি টানলে চলবে না। ব্রণ কমে যাওয়ার পর ত্বকের যত্ন নিয়ে যেতে হবে নিয়ম করে। বিশেষ করে করা ‘সিটিএম’ অর্থাৎ ক্লিনজ়িং, টোনিং এবং ময়েশ্চারাইজ়িং বন্ধ করলে চলবে না।

রোদ থেকে ত্বকের সুরক্ষা

দাগছোপ যুক্ত মুখে রোদ লাগলে তা দূর করা আরও সমস্যার হয়ে যায়। তাই রোদে বেরোনোর আগে অবশ্যই সানস্ক্রিন মাখার অভ্যাস করতে হবে। বাড়িতে থাকলেও ‘এসপিএফ-৩০’ যুক্ত সানস্ক্রিন ব্যবহার করার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।

নিয়মিত এক্সফোলিয়েট করা

স্ক্রাব করার ফলে ত্বকের মৃত কোষ দূর হয়। রোমকূপে জমে থাকা ময়লা বাইরে বেরিয়ে যায়। দাগছোপ তৈরি হওয়ারও অবকাশ কমে। এ ক্ষেত্রে ‘আলফা হাইড্রক্সি অ্যাসিড’ বা ‘বিটা হাইড্রক্সি অ্যাসিড’ যুক্ত এক্সফোলিয়েট ব্যবহার করার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞেরা।

;