ভাঙনে ঘর হারাচ্ছেন চরবাসী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ভাঙনে ঘর হারাচ্ছেন চরখিদিরপুরের বাসিন্দারা

ভাঙনে ঘর হারাচ্ছেন চরখিদিরপুরের বাসিন্দারা

  • Font increase
  • Font Decrease

মাত্র আট বছর আগেও ২৪ বর্গকিলোমিটারের একটি চর ছিলো রাজশাহীর পদ্মার ওপারে। এখন আছে দেড় বর্গকিলোমিটারের মত। এটির নাম চরখিদিরপুর। এ বছর পদ্মায় পানি আসার সঙ্গে সঙ্গে চরটি আবার ভাঙতে শুরু করেছে। গত ১৫-২০ দিনে ঘর ভেঙে নিতে হয়েছে অন্তত ৫০টি পরিবারকে।

গ্রামটিতে গিয়ে দেখা যায়, পদ্মার পাড় ঘেঁষা বাড়ি ভেঙে সরিয়ে নিতে মানুষের ব্যস্ততা যাচ্ছে। তাঁদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, এবারই প্রথমবারের মত ঘর ভাঙছেন না তাঁরা। আগেই কয়েকদফা ঘর ভেঙে এখানে ছিলেন। এখন সেখানেও এসেছে পদ্মা। তাঁদের দূরে সরতে হচ্ছে। চরখিদিরপুরে ভাঙা ঘরের উঠানে বসে সকালের খাবার খাচ্ছিলেন নূরুল হুদা শেখের স্ত্রী রমেনা বেগম (৬১)।

তিনি বললেন, পদ্মা নদীর ভাঙনের কারণে চারবার বাড়ি ভাঙার পরে তাঁরা এই ভিটায় বাড়ি করেছিলেন। গত তিন দিনের ভাঙনের এই ভিটাও এখন ভেঙে যাচ্ছে। সরকারি কোনো লোক এসেছে ভেবে দূর থেকে ছুটে এলেন সুবেদা বেওয়া (৫৫)। বললেন, তাঁর চারটা মেয়ে। কাজের কোনো মানুষ নেই। আয়-রোজগারেরও কোনো লোক নাই। মেয়েদের নিয়ে তিনি কোনোরকমে বেঁচে আছেন। ঘর ভেঙে আরেক জায়গায় তোলার টাকা পয়সাও নেই। কোথায় তুলবেন সেই মাটিও নেই। তার আকুল আবেদন, সরকার যেন তাঁর মতো মানুষের পুর্নবাসনের একটা ব্যবস্থা করে দেয়।

 পদ্মার পাড় ঘেঁষা বাড়ি ভেঙে সরিয়ে নিতে মানুষের ব্যস্ততা যাচ্ছে

গ্রামের পশ্চিম পাশে ভারতীয় সীমান্ত ঘেঁষে বাড়ি ছিল সাইফুল ইসলামের। সেই বাড়ির অর্ধেক ভাঙা হয়ে গেছে। বেড়া ভাঙা একটি চৌকির ওপরের বাড়ির মেয়েরা মুখ মলিন করে বসে রয়েছেন। একইভাবে চেনু বেগম (৬০) তাঁর ঘর ভেঙে বসে আছেন। কোথায় ঘর করবেন তা ঠিক করতে পারেননি। ভীষণ হতাশা নিয়ে চেনু বললেন, ‘ভাঙনের কারণে দশবার বাড়ি ভাঙতে হয়েছে। উপরদেশে (চরের বাইরে) আমহার কোনো জায়গা নাই। কোথায় যাব?’

গ্রামের লোকজন জানালেন, আগে এই গ্রামে ৬০০ পরিবার ছিল। এখন ১৫০টি হবে। সেটিও এবার কমে যাবে। পদ্মা যত কাছে আসছে, মানুষগুলো তত সীমান্তের দিকে আশ্রয় নিচ্ছেন। কিন্তু বিএসএফ আবার সীমান্তের খুব কাছে ঘর তুলতে দেয় না। এবার তাঁরা পড়েছেন বেকায়দায়।

চরখিদিরপুর গ্রামটি পড়েছে পবা উপজেলার হরিয়ান ইউনিয়নে। পুরোটাই নয় নম্বর ওয়ার্ড। ওয়ার্ডের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) সদস্য এরশাদুল হক বলেন, ‘ভারতীয় সীমান্তবর্তী এলাকায় করোনা ছড়িয়ে পড়লেও এই গ্রামের কোনো মানুষের মধ্যে করোনার কোনো উপসর্গ পর্যন্ত নেই। এত সুন্দর এই গ্রামটা আমরা নদী ভাঙন থেকে বাঁচাতে পারলাম না। ভাবলে খুব কষ্ট হচ্ছে।’

হরিয়ান ইউপি চেয়ারম্যান মফিদুল ইসলাম বাচ্চু বলেন, নদীর ওপারে ৮ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ড। সাত-আট বছর আগে আট নম্বর ওয়ার্ড ছিলো। এখন একটুও নেই। ৯ নম্বর ওয়ার্ডটি ছিলো প্রায় ২৪ বর্গ কিলোমিটারের। এখন দেড় বর্গ কিলোমিটার হতে পারে। ১৫-২০ দিন ধরে সেটুকুও ভাঙছে। আগে গ্রামে দুটি স্কুল ছিল। একটি এপারে নিয়ে আসা হয়েছে। আরেকটা একেবারেই সীমান্তের পাশে রয়েছে। একটা মসজিদ কাম মাদ্রাসা ছিল। গ্রামের লোকেরা চাঁদা তুলে শহর থেকে ইট নিয়ে গিয়ে নির্মাণ করেছিলেন। এবার সেটিকেও ভেঙে নিতে হয়েছে।

তিনি জানান, গত ১৫-২০ দিনে প্রায় ৫০টি পরিবারকে ঘর ভেঙে নিতে হয়েছে। দু’একজন এপারে আসতে পেরেছেন। বাকিরা চরে যেটুকু জায়গা পাচ্ছেন, সেখানেই থাকছেন। তিনি বলেন, পদ্মায় পাশেই একটা চর জেগেছে। প্রশাসন যদি চায় তাহলে ঘরভাঙা মানুষগুলোকে সেখানে পুনর্বাসন করতে পারে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, পদ্মা নদীর ওপারে বাঘা ও গোদাগাড়ী উপজেলার চরেও ভাঙন শুরু হয়েছে। অনেকে বাড়িঘর সরিয়ে নিচ্ছেন। হুমকির মুখে পড়েছে বাঘার পলাশী ফতেপুর গ্রামের একটি কমিউনিটি ক্লিনিক। পদ্মায় পানি যত বাড়ছে তত আতঙ্ক বাড়ছে এপারের মানুষের মধ্যেও।

রাজশাহী পানি উন্নয়ন বোর্ডের তথ্য অনুযায়ী, বুধবার (১৪ জুলাই) দুপুরে রাজশাহী নগরীর বড়কুঠি পয়েন্টে পানির উচ্চতা ছিলো ১৫ দশমিক ৩৩ মিটার। গত ২০ জুন ছিলো ১২ দশমিক ৫৬ মিটার। আর ১ জুন ছিলো ১১ দশমিক ২১ মিটার। গত মে মাস থেকে পদ্মায় পানি বাড়ছে। রাজশাহীতে পদ্মার পানির বিপৎসীমা ১৮ দশমিক ৫০ মিটার। তবে তার আগেই চরাঞ্চলে শুরু হয় ভাঙন।

   

বগুড়ায় ১৪০ জাল নোটসহ কারবারি গ্রেফতার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম,বগুড়া
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বগুড়ার কাহালু থেকে জাল নোট কারবারি চক্রের এক সদস্যকে গ্রেফতার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এ সময় তার হেফাজতে থাকা ৭০ হাজার টাকা মূল্যের ১৪০ টি ৫০০ টাকার জাল নোট উদ্ধার করা হয়েছে।

শুক্রবার (১৭ মে) বগুড়া জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ইনচার্জ মোস্তাফিজ হাসান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। 

গ্রেফতার রফিকুল ইসলাম নওগাঁ জেলার রানীনগর উপজেলার খাসর পারইল গ্রামের বাসিন্দা।  

বৃহস্পতিবার রাত ১০ টার দিকে কাহালু উপজেলার কাজীপাড়া বাজার থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

ডিবি পুলিশের ইনচার্জ জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ডিবি পুলিশের একটি দল কাহালুর কাজীপাড়া বাজার এলাকা থেকে রফিকুল ইসলামকে আটক করে। পরে তার দেহ তল্লাশি করে ১৪০ টি ৫০০ টাকার জাল নোট উদ্ধার করা হয়।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে রফিকুল পুলিশকে জানায়  কোরবানির গরুর হাটে জাল নোট চালানো উদ্দেশ্যে তিনি বগুড়ায় আসেন। তার নামে জাল নোট এবং চেক জালিয়াতির অভিযোগে নওগাঁ সদর, রানীনগর, বগুড়ার আদমদিঘী ও দুপচাঁচিয়া ৫ টি মামলা রয়েছে বলে ডিবি পুলিশ জানায়।

রফিকুল ইসলামের নামে ডিবি পুলিশের এসআই মজিবর রহমান বাদী হয়ে কাহালু থানায় মামলা করেছেন।

;

বাসাবোতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে ৩ শ্রমিকের মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর সবুজবাগ থানার বাসাবো এলাকায় নির্মাণাধীন ১০ তলা ভবন থেকে নিচে পড়ে গিয়ে তিন শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। ঘটনাস্থলে দুই শ্রমিকের মৃত্যুর পর মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন আরও এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়।

নিহত শ্রমিকরা হলেন- আলতাবুর, অন্তর ও মফিজুল। সর্বশেষ মুক্তা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান মফিজুল।

শুক্রবার (১৭ মে) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করে সবুজবাগ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) প্রলয় কুমার সাহা।

তিনি বলেন, বাসাবো একটি নির্মাণাধীন ১০ তলা পবন থেকে পড়ে আলতাবুর ও অন্তর সকালে মারা যান। এ ঘটনায় শ্রমিক মফিজুল গুরুতর আহত হলে তাকে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে ভর্তি করা হয়। এখানে তিনি দুপুর ২ টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। নিহত মফিজুলের মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। আলতাবুর ও অন্তরের মরদেহ আগেই দাতা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

এর আগে শুক্রবার (১৭ মে) সকাল ১০টা দিকে বাসাবোর ৭ নম্বর মায়াকানন মসজিদের পেছনে ১০ তলা ভবনের উপর থেকে পড়ে দুই শ্রমিকের মৃত্যু হয়। নিহতদের মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

;

খাগড়াছড়িতে ঈশ্বরী বালা হত্যাকাণ্ডের আসামি গ্রেফতার



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, খাগড়াছড়ি
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

খাগড়াছড়িতে ঈশ্বরী বালা ত্রিপুরার হত্যাকাণ্ডের অজ্ঞাত থাকা আসামিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (১৭ মে) দুপুরে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।

সংবাদ সম্মেলনে খাগড়াছড়ির পুলিশ সুপার মুক্তা ধর বলেন, নিহত ঈশ্বরী বালা ত্রিপুরার গলা ও কানে পরিধেয় স্বর্ণের চেইন ও কানের দুল ছিনিয়ে নেয়ার পর বিষয়টি জানাজানি হওয়ার ভয়ে তাকে খুন করে পূর্ব পরিচিত বিবেকানন্দ ত্রিপুরা। প্রথমে কিল-ঘুষি মারার পর শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয় তাকে। এরপর মরদেহ গুম করা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, বুধবার (১৫ মে) মরদেহ উদ্ধারের পর অজ্ঞাত আসামি করে একটি হত্যা মামলা করা হয়। মামলা গ্রহণের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আসামিকে পানছড়ি উপজেলার লোগাং এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। আসামি ভারতে পালিয়ে যাওয়ার সময়ে ধরা পড়ে।

খাগড়াছড়ি সদর থানার ওসি তানভীর হাসান সংবাদ সম্মেলনে বলেন,  প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার দায় স্বীকার করে আসামি এবং স্বীকারোক্তির ভিত্তিতে স্বর্ণালংকারও উদ্ধার করা হয়েছে। আসামি আর্থিক দায়গ্রস্ত থাকায় স্বর্ণালংকার ছিনিয়ে নেয় বলে পুলিশকে জানায়। কিন্তু ঈশ্বরী ত্রিপুরা বিষয়টি জানিয়ে দিবেন বলায় ভয়ে তাকে হত্যা করে। 

উল্লেখ্য, গত শনিবার রাতে পাশের বাড়ি থেকে মোবাইল চার্জ দিয়ে ফেরার পথে নিখোঁজ হন ঈশ্বরী ত্রিপুরা। নিখোঁজের ৫ দিন পর জেলা সদরের ভাইবোনছড়া ইউনিয়নের কলাবন নামক এলাকা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। 

;

রংপুরে সিলগালা সিগারেট ফ্যাক্টরিতে চোরের উৎপাত, অতিষ্ঠ কর্তৃপক্ষ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
রংপুরে সিলগালা সিগারেট ফ্যাক্টরিতে চোরের উৎপাত, অতিষ্ঠ কর্তৃপক্ষ

রংপুরে সিলগালা সিগারেট ফ্যাক্টরিতে চোরের উৎপাত, অতিষ্ঠ কর্তৃপক্ষ

  • Font increase
  • Font Decrease

রংপুর নগরীর রবার্টসনগঞ্জ এলাকায় অবস্থিত সিলগালা করা গোল্ডস্টার সিগারেট ফ্যাক্টরির যন্ত্রাংশ চুরি করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

এ ঘটনায় চিহ্নিত ২জনকে আসামিসহ অজ্ঞাত আরো ৫/৬ জনকে সহযোগী করে রংপুর মেট্রোপলিটন কোতয়ালী থানায় একটি এজাহার দায়ের করেন প্রতিষ্ঠানটির ম্যানেজার মিথুন রায়।

এজাহার ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, আলমনগর কলোনী এলাকার বাসিন্দা অসি মিয়া ও ৩ নং ইস্পাহানী ক্যাম্প এলাকার হোসেন আলী অজ্ঞাতনামা আরও ৫/৬ মিলে গত ১৫ই মে গভীর রাতে ফ্যাক্টরির পিছনের দেয়াল টপকে ১৯টি মেশিনারিজ যন্ত্রাংশ চুরি করে যাওয়ার পথে ওই এলাকার বাসিন্দা হালিম, জামিল ও হানিফ মিয়া তাদের আটক করে। এতে ওই চোরেরা উল্টো ক্ষিপ্ত হয়ে অতর্কিত ভাবে তাদেরকেই মারধর করে ৮ টি যন্ত্রাংশ ফেলে বাকি ১১টি দামি যন্ত্রাংশ নিয়ে চলে যায়। ওই ফেলে যাওয়া চুরির মালামাল নৈশপ্রহরী জব্দ করে ফ্যাক্টরীতে রাখে। পরবর্তীতে ওই চোরেরা দলবদ্ধ হয়ে ফেলে রেখে যাওয়া চুরির মালামাল ছিনিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য অতর্কিত ভাবে ফ্যাক্টরীর ভিতরে ঢুকে নৈশপ্রহরী ইউনুস আলী ও তার স্ত্রী হাসনা হেনা বেগমকে মারধর করে এবং খুন জখম করার হুমকি ধামকি দিয়ে চলে যায়।

এ বিষয়ে নৈশপ্রহরী ইউনুস আলী বলেন, তারা প্রায় রাতেই আমাকে উদ্দেশ্য করে ঢিল ছুড়ে, আমার পরিবারের সদস্যদের অকারনে গালিগালাজ করে। ঘটনার দিন চুরি করা মালামাল ছিনিয়ে নিতে এসে তারা বেধরক ভাবে আমাকেসহ আমার স্ত্রীকে মারডাং করে এবং যে ভাবে হুমকি দিয়ে গেছে তাতে আমি ও আমার পরিবার চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।

এ ঘটনায় অত্র প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার মিথুন রায় বলেন,এই প্রতিষ্ঠানটি সিলগালা হওয়ার পর থেকে চোরদের উৎপাতে অরক্ষিত হয়ে উঠেছে ফ্যাক্টরীটি। প্রায় প্রতিদিনই নতুন নতুন কৌশলে তারা চুরি করে যন্ত্রাংশ। এভাবে খুব ভোগান্তিতে আছি আমরা।

এর আগেও তারা কয়েকবার চুরি করতে এসেছিল। একারনে প্রতিবাদ করতে গেলে তাদের কাছে হতে হয় লাঞ্চিত। সম্প্রতি চুরি ও সন্ত্রাসী তান্ডবের ঘটনায় আমি বাদী হয়ে রংপুর মেট্রোপলিটন কোতয়ালী থানায় একটি এজাহার দায়ের করেছি।

এবিষয়ে আরপি এমপি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোন্তাসের বিল্লাহ এজাহার পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, বিষয়টি ক্ষতিয়ে দেখছি।

;