করোনা শনাক্ত ৪০ জনের, মৃত্যু নেই

  বাংলাদেশে করোনাভাইরাস


স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত কেউ মারা যাননি। ফলে মৃত্যু সংখ্যা ২৯ হাজার ১৩০ অপরিবর্তিত আছে।

তবে একই সময়ে ৪০ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এ পর্যন্ত মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৫৩ হাজার ৪৪৭ জনে। শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৭৯ শতাংশ।

রোববার (২৯ মে) স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত বুলেটিনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ৫ হাজার ৯৩টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। পরীক্ষা করা হয় ৫ হাজার ৫৫টি নমুনা। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৭৯ শতাংশ। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৮৪ শতাংশ।

আরও বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ২১৫ জন। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৯ লাখ ২ হাজার ৪২২ জন।

দেশে করোনাভাইরাসে সংক্রমিত (কোভিড-১৯) প্রথম রোগী শনাক্ত হয় ২০১৯ সালের ৮ মার্চ। তার ১০ দিন পর ১৮ মার্চ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়।

আন্দোলন ঘিরে ১ লাখ নতুন সিম ঢাকায় ঢুকেছে: পলক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক

ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক

  • Font increase
  • Font Decrease

কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে এক লাখ নতুন সিম রাজধানী ঢাকায় ঢুকেছে বলে জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।

শনিবার (২৭ জুলাই) দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁওয়ের ডাক ভবনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে তিনি এ তথ্য জানান।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, গত কয়েকদিনে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও আইসিটি খাতে ক্ষতি প্রায় এক হাজার কোটি টাকা। শুধু টেলিকম খাতেই ৫০০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।

শিগগরিই মোবাইল ইন্টারনেট খুলে দেওয়া হবে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আগামীকাল সকাল ৯টায় আমরা এমটবের সঙ্গে বৈঠক করবো। বৈঠকে সন্তুষ্ট হলে রোব বা সোমবারের মধ্যে মোবাইলের ফোরজি নেটওয়ার্ক খুলে দেওয়া হবে।

জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, ঢাক বিভাগের ১৭টি জায়গায় হামলা হয়েছে। এর মধ্যে ১৮ জুলাইয়ের মোবাইল অপারেটরদের তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, ঢাকার উত্তরা, রামপুরা, মোহাম্মাদপুর, যাত্রাবাড়ী ও গাজীপুরে ৫০ হাজার থেকে এক লাখ নতুন সিম কার্ডের আবির্ভাব ঘটে। মহাখালীতে ৩টি ডেটা সেন্টারে ১৮টি আইআইজি’র সিস্টেম রয়েছে। সেখানে থাকা আইএসপি’র ৭০ শতাংশ সার্ভার থাকে। তাই ইন্টারনেট একা একাই বন্ধ হয়েছে। আমরা বন্ধ করিনি।

রেমিটেন্স পাঠানো বন্ধ হলেই যারা সরকার পতন হবে বলে মনে করেন তাদের উদ্দেশ্যে পলক বলেন, এতে তাদের পরিবারই ক্ষতি হবে। এতে দেশের উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হবে। তাই নিজের ক্ষতি করে অন্যকে ঘায়েল করবেন না। অপপ্রচার চালাবেন না।

ডাক অধিফতরের মহাপরিচালক তরুণ কান্তি সিকদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগের সচিব মো. সামসুল আরেফিন, ডাক, টেলিযোগাযোগ সচিব ড. মুশফিকুর রহমান, ডাক অধিফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক এস এম শাহাব উদ্দিন, বিটিআরসি চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মহিউদ্দিন আহমেদ, হাইইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জিএসএম জাফর উল্লাহম ও বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক রণজিৎ কুমার।

  বাংলাদেশে করোনাভাইরাস

;

রাজবাড়ীতে হেরোইনসহ ২ নারী গ্রেফতার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজবাড়ী
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

একমাস আগে মাদকসহ পুলিশের হাতে ধরা পড়েন রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দির সদর ইউনিয়নের পূর্বমৌকুড়ী গ্রামের বাসিন্দা চৈতন্য দাস (৪০)। সেই মামলায় বর্তমান রাজবাড়ী জেলে রয়েছে সে। জেলে থাকলেও থেমে নেই চৈতন্যের মাদক ব্যবসা। মাদক ব্যবসার দায়িত্ব নেন তার স্ত্রী পাবর্তী দাস (৩৫) ও বোন দিপা দাস (৩০)।

পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে তারা চালিয়ে যান মাদক ব্যবসা। শুক্রবার (২৬ জুলাই) বিকেলে ২৮৫ পুড়িয়া হেরোইনসহ ভাবী ও ননদকে বহরপুর রেলগেট সংলগ্ন এলাকা থেকে আটক করে পুলিশ। এখন তারা হাজতে।

শনিবার (২৭ জুলাই) দুপুরে এভাবেই হেরোইনসহ দুই নারীর আটকের বিষয়টির বর্ণনা দেন বালিয়াকান্দি থানার এসআই রাজিবুল ইসলাম।

তিনি জানান, চৈতন্য মাদক ব্যবসায়ী। তার নামে আগে আরও মাদক মামলা রয়েছে। গত জুন মাসে তিনি নিজে তাকে গ্রেফতার করে রাজবাড়ী আদালতে সোপর্দ করেন। এরপর তার মাদক ব্যবসা চালিয়ে আসছিলেন তার স্ত্রী ও বোন। তার বোন দিপা দাস রাজবাড়ী সদরের বিনোদপুর গ্রামের কৃঞ্চ দাসের স্ত্রী। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে থানার এসআই আশরাফুল ইসলাম ও এএসআই মিরাজুল ইসলাম তাদের হেরোইনসহ আটক করেন।

বালিয়াকান্দি থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আলমগীর হোসেন জানান, গ্রেফতারকৃত ২ নারীর বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করে তাদের রাজবাড়ী আদালতে পাঠিয়েছেন।

  বাংলাদেশে করোনাভাইরাস

;

তারেক রহমানের নির্দেশে এমন সহিংসতা, কাউকে ছাড় নয়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, কোনো শিক্ষার্থী হামলা অগ্নিসংযোগ করতে পারে না। বিএনপি ও জামায়াতের নেতাকর্মীরা রাষ্ট্রের ওপর হামলা চালিয়েছে। আমাদের কাছে সকল প্রমাণ আছে। আমাদের কাছে ভিডিও ফুটেজ আছে। পুলিশ তদন্ত করছে। ছাত্রদের আন্দোলনে প্রবেশ করে যারা ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে তাদের প্রত্যেকের বিচার হবের আমরা এটি করতে বদ্ধপরিকর।

শনিবার (২৭ জুলাই) রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বাংলাদেশ ইউনাইটেড ইসলামী পার্টির উদ্যোগে আয়োজিত কোটা সংস্কারের নামে বিএনপি, জামায়াত কর্তৃক রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংসের প্রতিবাদে মানববন্ধনে তিনি একথা বলেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন,আজকে রাষ্ট্র আক্রান্ত। এই রাষ্ট্রের ওপরে হামলা তারেক রহমানের নির্দেশে হয়েছে। গতকাল তারা (বিএনপি নেতারা) শিকারোক্তি দিয়েছে, ছাত্রলীগ মারলে পাঁচ হাজার ও পুলিশ মারলে দশ হাজার টাকা দেওয়া হবে। 

তিনি বলেন, যদি একটু ধৈর্য ধরা হতো তাহলে ছাত্র আন্দোলনে বিএনপি-জামায়াতসহ অন্যান্য দেশ বিরোধী অপশক্তি এই সুযোগ নিতে পারতো না। আর দেশের সম্পদের এমন অবস্থাও হতো না। ছাত্র নেতাদেরও এ বিষয়টি অনুধাবন করতে হবে। ছাত্র নেতাদেরও বিষয়ে খোঁজ নেওয়া দরকার। তাদের মধ্যে দেশ বিরোধী অপশক্তি জঙ্গি গোষ্ঠীর কোনো এজেন্ট আছে কিনা সেটা খতিয়ে দেখা হবে। 

মন্ত্রী বলেন, দেশে যখন ঘূর্ণিঝড় জলোচ্ছ্বাসসহ প্রাকৃতিক দুর্যোগ আসে তখন সেই বিভাগের কর্মকর্তারাই দুর্যোগ কবলিত মানুষের কাছে ছুটে যান। কিন্তু, এখন সেই মন্ত্রণালয়েও আগুন দিয়েছে। এটি রাষ্ট্রের ওপরে হামলা। যে সেতু ভবন পদ্মা, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, বঙ্গবন্ধু টানেল নির্মাণ কাজ পরিচালনা করেছে সেই সেতুভবনকেও জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে। ডাটা সেন্টারে আগুন দেওয়া হয়েছে যার কারণে বেশ কয়েকদিন ইন্টারনেট বন্ধ ছিল। পরিকল্পিতভাবে টার্গেট করে সাবমেরিন কেবলগুলোকে কেটে দিয়ে হামলা চালানো হয়েছে। ঢাকাবাসীর গর্ব মেট্রোরেলে হামলা চালিয়েছে। ফুটওভার ব্রিজে আগুন দেওয়া হয়েছে। এক হাজারের বেশি গাড়িতে আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে।

এসব যারা করেছে এবং যারা ইন্ধন দিয়েছে তাদেরকে বিচারের আওতায় আনা হবে। কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। 

  বাংলাদেশে করোনাভাইরাস

;

চেনা ছন্দে চট্টগ্রাম নগরী, সড়কে ব্যাপক যানজট



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম ব্যুরো
সড়কে ব্যাপক যানজট, ছবি: বার্তা২৪.কম

সড়কে ব্যাপক যানজট, ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রায় ১০ দিন পর বন্দরনগরী চট্টগ্রামের সড়কগুলোতে যান চলাচল একেবারেই স্বাভাবিক হয়ে ওঠেছে। এখনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকলেও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো পুরোদমে চালু হয়েছে।

শনিবার (২৭ জুলাই) সকাল থেকেই সড়কে ছিল যানবাহনের উপচেপড়া ভিড়। কোথাও কোথাও ব্যাপক যানজটেও পড়তে হয়েছে নগরবাসীকে।

কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন করা শিক্ষার্থীদের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’, সংঘর্ষ আর কারফিউ ঘিরে ১৬ জুলাই থেকে বলতে গেলে চট্টগ্রামে অচলাবস্থা শুরু হয়। গত কয়েকদিন ধরে কারফিউ শিথিল থাকলেও শুক্রবার পর্যন্ত চট্টগ্রাম থেকে আশপাশের জেলা ও উপজেলায় গাড়ি ছেড়ে যাওয়ার সংখ্যা ছিল কম। তবে শনিবার সকাল থেকে পুরোদমে গাড়ি চলাচল শুরু হয়েছে।

শনিবার বেলা ১১টায় নগরীর চান্দগাঁও থানা মোড়ে দেখা যায়, পাঁচদিকেই গাড়ির জট। এর মধ্যে মোড়ের দুদিকের সড়কে প্রায় আধা কিলোমিটারজুড়ে যানজট। এই মোড়ে বেশ কিছু পরিবহনের কাউন্টার রয়েছে। চকরিয়া-পেকুয়া, মহেশখালী ও কক্সবাজারগামী গাড়ি এখান থেকেই বেশিরভাগ ছেড়ে যায়। এই মোড়ের বিভিন্ন কাউন্টারে ঢু মেরে দেখা যায় যাত্রীদের প্রচুর ভিড়। টিকিট দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছিল কাউন্টারের কর্মীদের।

এখানকার পূরবী ও মার্চা নামের দুটি পরিবহনের কাউন্টারের কর্মীরা জানান, শনিবার সকাল থেকেই যাত্রীদের ভিড় তৈরি হয়েছে। এতদিন অল্প বিস্তর গাড়ি ছেড়ে গেলেও আজ আগের মতো প্রায় সব গাড়িই ছেড়ে যাচ্ছে। সেজন্য যাত্রীদের অতিরিক্ত চাপও সামলাতে হচ্ছে।

যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কয়েকদিন আগে সীমিতভাবে গাড়ি চলাচল শুরু হলেও তারা এতদিন পর্যবেক্ষণ করেছেন। পরিস্থিতি ভালো দেখায় গন্তব্যে ফিরছেন। অন্যদিকে কক্সবাজারগামী ট্রেন চলাচল এখনো স্বাভাবিক হয়নি। সেজন্য বাসের ওপর অতিরিক্ত চাপ তৈরি হয়েছে।

স্ত্রীকে নিয়ে চকরিয়ার গ্রামের বাড়িতে ফিরছিলেন প্রবীণ সাহাব উদ্দিন। জানতে চাইলে তিনি জানান, দুই সপ্তাহ আগে স্ত্রীকে চিকিৎসকের কাছে দেখাতে নগরীতে চট্টগ্রামে এসেছিলেন। ওঠেছিলেন চান্দগাঁও আবাসিক এলাকার মেয়ের বাসায়। তখন চিকিৎসক দেখালেও ঝামেলা শুরু হওয়ায় বাড়িতে ফিরতে পারেননি। এখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় ফিরে যাচ্ছেন।

একইভাবে যানজট দেখা গেছে বহদ্দারহাট, মুরাদপুর, দু নম্বর গেট ও জিইসি মোড় এলাকায়ও। অবশ্য প্রতিটি মোড়ে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।

এতদিন কারফিউ শিথিলের সময়সীমা ১২ ঘণ্টা থাকলেও শনিবার কারফিউ শিথিলের সময়সীমা দুই ঘণ্টা বাড়ানো হয়েছে। সকাল ছয়টা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল থাকবে। চট্টগ্রামের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে যাওয়ায় শিথিলের সময় বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে জেলা প্রশাসন।

চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান জানিয়েছেন, চট্টগ্রামের পরিস্থিতি অনেকটা স্বাভাবিক হয়েছে। তাই আরও দুই ঘণ্টা কারফিউ শিথিলের সময়সীমা বৃদ্ধি করা হয়েছে। জেলা প্রশাসকের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার কথার প্রমাণ মিলল সড়কগুলোতেও।

  বাংলাদেশে করোনাভাইরাস

;