ভালুকায় রাস্তা পারাপারের সময় বাস চাপায় স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ময়মনসিংহ
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক পারাপারের সময় বাস চাপায় স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু হয়েছে।

শুক্রবার (২৪ মে) রাত সোয়া ১১ টার দিকে ঢাকা ময়মনসিংহ মহাসড়কের সিড স্টোরের আমতলী বিডিআর বাড়ির সামনে এই ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন, স্বামী আব্বাস আলী দেওয়ান (৯০) ও তার স্ত্রী হাজেরা খাতুন (৮০)। তারা টাঙ্গাইল জেলার বাসিন্দা। তারা ভালুকা আমতলী এলাকায় মেয়ের বাড়িতে বেড়াতে আসছিলেন।

ভরাডোবা হাইওয়ে থানার এটিএসআই মো. কামরুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন। 

তিনি বলেন, ভালুকার আমতলী এলাকায় নিহত স্বামী-স্ত্রীর মেয়ে বসবাস করতেন। টাঙ্গাইল থেকে আমতলী এলাকায় নিহত স্বামী-স্ত্রীর মেয়ের বাড়িতে বেড়াতে আসেন। ঘটনা সময় রাত সোয়া ১১টার দিকে ঢাকা ময়মনসিংহ সড়ক পারাপারের সময় একটি বাস তাদের চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই স্বামী-স্ত্রী মারা যায়।

ভরাডোবা হাইওয়ে থানার এটিএসআই মো. কামরুল ইসলাম আরও বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে। এই ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

   

সুন্দরবনের পাশে কালাবগীর মানুষের ঋণের জালের ফাঁস কতটা জটিল?



সাদিকুর রহমান, সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট
ঋণের টাকায় ঘর বানাতে হয়, কালাবগী ঝুলন্ত পাড়ার বাসিন্দাদের/ছবি: নূর এ আলম

ঋণের টাকায় ঘর বানাতে হয়, কালাবগী ঝুলন্ত পাড়ার বাসিন্দাদের/ছবি: নূর এ আলম

  • Font increase
  • Font Decrease

ন্যূনতম স্বস্তিদায়ক জীবনযাপন বলতে যা বোঝায় তার সাথে কালাবগী ঝুলন্ত পাড়ার মানুষের কোন পরিচয় নেই। শিবসা ও সুতারখালি নদীর মাঝে পলিমাটি দিয়ে গড়ে ওঠা কালাবগী গ্রামের দক্ষিণ প্রান্তে বাস করে প্রায় ৩০০টি পরিবার যারা কখনই মজবুত ভিতের উপর দাঁড়াতে পারেনি।

নদীর পাশে এক বিস্তীর্ণ সমতলভূমিতে, বাঁশের উঁচু মাচায় তাদের ঘরবাড়ি এমন ভাবে ঝুলন্ত অবস্থায় রয়েছে যেন জোড়ালো হাওয়ায় পালকের মতো উড়ে যাবে।

প্রতি বছর, শিবসা নদীর প্রবল জোয়ারের ঢেউ নদী ভাঙনের মাধ্যমে এই পাড়ার ভূগোলই প্রায় পরিবর্তন করে ফেলে। এর ফলে প্রান্তিক মৎস্যজীবীরা তাদের ঘরবাড়ি নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিতে বাধ্য হয়।

তাদের জীবনকে দুর্গত করতে প্রতিবছর সাইক্লোন আর জলোচ্ছাস নিয়ম করে তাদের ঘরবাড়ি ও জীবিকা ধ্বংস করে যায়।

ঝুলন্ত পাড়ার দরিদ্র মৎস্যজীবীদের কুঁড়েঘর/ছবি: নূর এ আলম


দরিদ্র মৎস্যজীবীদের তাদের কুঁড়েঘরগুলি পুনর্নির্মাণ করতে হয় ঋণের টাকা দিয়ে। তারা স্থানীয় মহাজনদের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে ঘর তৈরি করে। এছাড়া আর কী বা করতে পারে তারা?  বৃদ্ধ বাবা-মা, শিশু এবং স্ত্রীর জন্য তো মাথা গোঁজার ঠাঁই প্রয়োজন।

পঞ্চাশ বছর বয়সী মৎস্যজীবী গোলজার সানা বার্তা২৪ কে বলেন যে যতবার তার পরিবার প্রাকৃতিক দুর্যোগে বাস্তুচ্যুত হয়, ততবার তাকে তার কুঁড়েঘর পুনর্নির্মাণের জন্য একটি ছোট্ট জমি ভাড়া নিতে হয়  জমির মালিককে এককালীন অর্থ দেয়ার মাধ্যমে।

“আমরা যদি আশেপাশের এলাকা থেকে বাঁশ ও গোলপাতার মতো নির্মাণ সামগ্রী সংগ্রহও করি, একটি ঘর পুনরায় তৈরিতে ১৫,০০০ থেকে ২০,০০০ টাকা লাগে। সমস্ত অর্থই ঋণ হিসেবে জোগাড় করতে হয়,” গোলজার বললেন।

কালাবগী ঝুলন্ত পাড়ার কোনো বাসিন্দাই তাদের বসবাসের বাসস্থানের জন্য জমির মালিক হতে পারেনা। তারা যে ছোট্ট জমিতে ঘর গড়ে বসবাস করে তার জন্য প্রতি বছর কিছু ধনী জমির মালিককে ভাড়া প্রদান করে। সেই জমির মালিকরা তুলনামূলকভাবে নিরাপদ স্থানে যেমন খুলনা শহরে বাস করে। কোন কোন জমির মালিক অবশ্য মহাজন বা ঋণদাতা হয়ে আসেন, যাদের থেকে দরিদ্র মৎস্যজীবীরা উচ্চ সুদে ঋণ গ্রহণ করে তাদের জীবিকা চালায়।

গোলজারের এক ছেলে ও দুই মেয়ে রয়েছে, যারা দাকোপ এলাকায় স্কুল বা কলেজে পড়ছে। তার পরিবারের মৌলিক চাহিদা মেটানো ছাড়াও তাকে তার সন্তানের মাসিক শিক্ষার খরচ দিতে হয় করতে হয় যা জনপ্রতি কমপক্ষে ৩,০০০ টাকা।

আপনি কীভাবে অর্থ জোগাড় করেন? আমরা তাকে প্রশ্ন করি। গোলজার উত্তরে বলেন, “বর্তমানে, আমি ৯০,০০০ টাকা ঋণী। গত বছর, আমার ঋণের পরিমাণ ছিল ৫০,০০০ টাকা। আমি ২০,০০০ টাকা পরিশোধ করেছি। ৩০,০০০ টাকার দায় ছিল। কিন্তু ঘূর্ণিঝড়  রিমাল (২৬ জুন) আমার ঘর সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করে দেয়। একারণে আমি কয়েক সপ্তাহ আগে ৬০,০০০ টাকা ঋণ  করেছি,”।

ছবি: নূর এ আলম

খুলনা জেলার পাইকগাছা উপজেলায় বাপদাদার বসতভিটা নদীভাঙনে তলিয়ে যাওয়ায় চল্লিশ বছর আগে মাজেদ গাজী কালাবগী ঝুলন্ত পাড়ায় চলে আসেন। সেই সময়ে, ঝুলন্ত পাড়ায় মাত্র ৩০টি পরিবার ছিল।

বর্তমানে ৫৮ বছর বয়সী মাজেদ কালাবগীতে তার জীবনে অনেক প্রাকৃতিক বিপর্যয় দেখেছেন। এ বয়সেও তিনি কিছু ভয়াবহ ঘটনার কথা মনে করতে পারেন, যার মধ্যে রয়েছে ২০০৯ সালের ঘূর্ণিঝড় আইলা যা কালাবগী এলাকার দক্ষিণ প্রান্তের তিন-চতুর্থাংশ ভেঙে নদীতে মিশিয়ে দিয়েছিল। আইলায় তার পরিবার এবং অনেক প্রতিবেশী বাস্তুচ্যুত হয়।

মাজেদ হতাশা নিয়ে বলেন, “আমাদের ঘরদোড় বছরে দুই থেকে তিনবার সরাতে হয় নদীভাঙন বা ঘূর্ণিঝড়ের কারণে। এটি একটি নিয়মিত ঘটনা। প্রতিটি বিপর্যয় আমাদের উপর নতুন করে অর্থনৈতিক বোঝা তৈরি করে। আমরা এর থেকে বের হতে পারি না। আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য এক টাকাও সঞ্চয় করতে পারি না।”

বিকল্প কর্মসংস্থানের সুযোগ না থাকায় কালাবগী ঝুলন্ত পাড়ার বাসিন্দারা প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে মৎস্যজীবী হিসেবে কাজ করছে।

ষাট বছর বয়সী শহিদুল গাজীর দুই ছেলেও একই পথ অনুসরণ করেছে। তবে, তার বড় ছেলে আবদুল গাজী নিজের পরিবার নিয়ে আলাদা থাকে।

এখন, শাহিদুল এবং তার স্ত্রী জায়েদা বেগম সম্পূর্ণরূপে তার ছোট ছেলে আলমগীর গাজীর আয়ের উপর নির্ভরশীল। দুই বছর আগে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণে শহিদুর পক্ষাঘাতগ্রস্ত হয়ে পড়েন।

“খাবার এবং অন্যান্য জিনিসপত্রের দাম বাড়ার কারণে আমার ছেলের (আলমগীরের) স্বল্প আয়ে পরিবারের খরচ মেটানো অনেক কঠিন হয়ে পড়েছে,” জায়েদা বলেন। সুন্দরবনে মাছ ধরার সরকারি নিষেধাজ্ঞার কারণে তার ছেলে বছরে অন্তত পাঁচ মাস আয় করতে পারে না ।

যখন সুন্দরবনে মাছ ধরার পাশ দেওয়া হয়, তখন আলমগীর দিনে ৫০০-১,০০০ টাকা আয় করতে পারে। তবে, আয়ের একটি বড় অংশ ঋণ পরিশোধে ব্যয় হয়।

“একারণে টিকে থাকতে আমাদের সারা বছর ঋণ নিতে হয়,” জায়েদা বললেন। বর্তমানে, পরিবারটির ৫০,০০০ টাকা ঋণ রয়েছে, যার মধ্যে গত বছরের দায় ৩০,০০০ টাকা অন্তর্ভুক্ত।

যখন জায়েদা তার ঝুলন্ত কুঁড়েঘরে কথা বলছিলেন, তখন নির্বাক শহিদুল তার স্ত্রীর দিকে ফাঁকা দৃষ্টিতে তাকিয়ে ছিলেন।

সুতারখালি ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য এবং কালাবগী ঝুলন্ত পাড়ার গ্রামবাসীদের প্রতিনিধি নিমাই কুমার রায় বার্তা২৪ কে বলেন যে এই ঝুলন্ত পাড়া গ্রামের মানুষরা নিয়মিত প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মধ্যে আছে।

“এখানে বিকল্প আয়ের কোন উপায় নেই যে তারা দুর্যোগে নিজেদের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পারে। তাদের ঋণের ফাঁদ থেকে মুক্তি পাওয়ারও কোন উপায় নেই। পর্যাপ্ত এবং ধারাবাহিক সরকারি সহায়তা ছাড়া তাদের এই অবস্থার পরিবর্তন অসম্ভব,” নিমাই বলেন।

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক খান মেহেদি হাসান দেখেছেন যে কালাবগী ঝুলন্ত পাড়ার মৎস্যজীবীদের জন্য অর্থের প্রবাহ প্রয়োজন, বিশেষ করে মাছ শিকারের এবং নিয়মিত ঘরবাড়ি পুনর্নির্মাণের জন্য। এই অর্থের জন্যই তারা স্থানীয় মহাজনদের কাছে জিম্মি হয়ে থাকেন।

“যদি তাদেরকে ঋণের ফাঁদ থেকে উদ্ধার করতে হয় তাহলে সরকারকে এই প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে আলাদা করে সনাক্ত করে তাদের জীবিকা যেন নিরবচ্ছিন্ন থাকে তার জন্য অনুদান বা সহজ শর্তে ঋণ প্রদানের ব্যবস্থা করতে হবে,” অধ্যাপক খান উপসংহারে বলেন।

;

আ. লীগ টানা ক্ষমতায় বলেই উন্নয়ন স্থায়ী রূপ পেয়েছে: প্রধানমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

  • Font increase
  • Font Decrease

২০০৯ সাল থেকে আওয়ামী লীগ ধারাবাহিকভাবে ক্ষমতায় আছে বলেই দেশের উন্নয়ন একটি স্থায়ী রূপ পেয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বুধবার (২৬ জুন) সকালে স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্সের ৩৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানে তিনি এই কথা বলেন।

তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রধান লক্ষ্যই ছিল বাংলাদেশকে স্বাধীন দেশ হিসেবে বিশ্বের দরবারে নিয়ে যাওয়া। কিন্তু সেটা করতে দেওয়া হয়নি।

সরকারপ্রধান বলেন, সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশ যাতে বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারে, সেজন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন জাতির পিতা। প্রতিরক্ষা নীতি প্রনয়ণ করেছেন তিনি।

শেখ হাসিনা বলেন, ১৫ আগস্টের পর যারাই ক্ষমতায় এসেছে তারা দেশকে এগিয়ে নিতে পারেনি, বরং একের পর এক ক্যু হয়েছে।

সশস্ত্র বাহিনীকে আধুনিক ও যুগোপযোগী হিসেবে গড়ে তুলতে দীর্ঘ মেয়াদি পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার জানিয়ে তিনি বলেন, কাউকে আক্রমণ করবে না বাংলাদেশে, তবে আক্রান্ত হলে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় প্রস্তুত থাকতে হবে।

;

‘অসাধু ব্যবসায়ীদের দৌরাত্ম্য কমাতে কৃষকের বাজার বাড়াতে হবে’



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু, ছবি: বার্তা২৪.কম

বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু, ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

অসাধু ব্যবসায়ীদের দৌরাত্ম্য কমাতে কৃষকের বাজার সংখ্যা বাড়াতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।

বুধবার (২৬ জুন) বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরাম (বিএসআরএফ) সংলাপে তিনি এ মন্তব্য করেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, কৃষি বিপণন অধিদফতর পরিচালিত এসব বাজারের সংখ্যা বাড়ানো গেলে অসাধু ব্যবসায়ীদের দৌরাত্ম্য কমে যাবে।

এক প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, রোহিঙ্গা ইস্যু ছাড়া মায়ানমারের সঙ্গে আর কোনো সমস্যা নেই। বাণিজ্য করতে পারবো না ব্যবসা করতে পারবো না এমন কোনো অবস্থা নেই। মায়ানমারের সঙ্গে নৌযোগাযোগ বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

পেঁয়াজের দাম প্রসঙ্গে প্রতিমন্ত্রী বলেন, এটা পঁচনশীল পণ্য নিরবিচ্ছিন্ন সরবরাহ নিশ্চিত করার ব্যবস্থা থাকে। ভারতের পাশাপাশি মায়ানমার থেকেও পেঁয়াজ আমদানি চুক্তি করা হচ্ছে।

বাজেট প্রসঙ্গে তিনি বলেন, নতুন বাজেট জুলাই থেকে কার্যকর হয়, পুরনো এসআরও থাকবে না। বাজেটের মাধ্যমে ট্যাক্স বাড়লেও প্রয়োজনে অনেক সময় এসআরও জারি করে কমিয়ে দেওয়া হয়। আমরা গত রমজানে ট্যাক্স কমিয়ে দিয়েছি।

বিএসআরএফ সভাপতি ফসিহ উদ্দিন মাহতাবের সভাপতিত্বে সংলাপ পরিচালনা করেন বিএসআরএফ সাধারণ সম্পাদক মাসউদুল হক।

;

দুর্নীতি যেই করুক, সেখানে সরকারের জিরো টলারেন্স: কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
সড়ক ও পরিবহণ মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের/ছবি: বার্তা২৪.কম

সড়ক ও পরিবহণ মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের/ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক ও পরিবহণ মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, দুর্নীতি যেই করুক, সেখানে সরকারের জিরো টলারেন্স। দুদককে প্রধানমন্ত্রী একেবারে জিরো টলারেন্স নির্দেশনা দিয়েছেন।

বুধবার (২৬ জুন) সকালে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে শাটল বাস উদ্বোধন অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের এসব বলেন তিনি।

তিনি বলেন, দুর্নীতির তদন্ত করার অধিকার আছে দুদকের এবং সে স্বাধীনতায় সরকার হস্তক্ষেপ করেনি। দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরকারের জিরো টর্লারেন্স, কেউ দুর্নীতি করে ছাড় পাবে না।

;