সমাজে শান্তি ও কল্যাণের পথ রচনা করার আহ্বান কাদেরের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কোরবানির তাৎপর্য এবং মর্মার্থ অনুবাধন করে সমাজে শান্তি ও কল্যাণের পথ রচনা করার আহ্বান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

সোমবার (১৭ জুন) পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে দেওয়া এক শুভেচ্ছা ভিডিও বার্তায় এ আহবান জানান তিনি।

শুভেচ্ছা বার্তায় ওবায়দুল কাদের বলেন, বছর ঘুরে আবার এল ঈদ-উল-আজহা। ত্যাগের মহিমায় সমুজ্জ্বল। মহান আল্লাহ পাকের প্রতি গভীর আনুগত্য ও সর্বোচ্চ ত্যাগের নিদর্শনে ভাস্বর পবিত্র ঈদুল আজহা। আমাদেরকে কোরবানির তাৎপর্য এবং মর্মার্থ অনুবাধন করে সমাজে শান্তি ও কল্যাণের পথ রচনা করতে হবে। আর এ জন্য সকলকে সংযম ও ত্যাগের মানসিকতায় উজ্জীবিত হওয়ার কোনো বিকল্প নেই।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, অর্জনের ধারাবাহিকতায় বঙ্গবন্ধু কন্যা দেশরত্ন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে ভারসাম্যপূর্ণ, শোষণহীন, ন্যায়নিষ্ঠ এবং সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন- তা সফল করতে প্রয়োজন নিষ্ঠা, সততা এবং ত্যাগ।

অকৃত্রিম ভালোবাসা ও ত্যাগের আদর্শ আমাদের ব্যক্তি ও সমাজ জীবনে প্রতিফলিত হলে প্রতিষ্ঠিত হবে প্রত্যাশিত শান্তি ও সৌহার্দ্য।

তিনি বলেন, দল-মত নির্বিশেষে সবাইকে একটি অসাম্প্রদায়িক, সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণে কর্ম ও চিন্তায় ত্যাগ, আনুগত্য এবং সততা চর্চায় নিবেদিত হওয়ার আহবান জানাই। আহবান জানাই, ঐক্যের মন্ত্রে উজ্জ্বীবিত হয়ে বঙ্গবন্ধু কন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা অভিমুখে এগিয়ে যাওয়ার।

এ প্রত্যাশা ব্যক্ত করে পবিত্র ঈদে আমি দেশবাসী জনগণ, প্রবাসে অবস্থানরত বাংলাদেশি সবাইকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে জানাচ্ছি আন্তরিক শুভেচ্ছা- ঈদ মোবারক।

   

এক মঞ্চে আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাপার তরুণ নেতারা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
এক মঞ্চে তিন দলের নেতারা, ছবি: বার্তা২৪.কম

এক মঞ্চে তিন দলের নেতারা, ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝুঁকিমুক্ত নিরাপদ পথচারী পারাপারে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন, ৬১ নং ওয়ার্ডের নয়াপাড়া আবেদীন ভবন সংলগ্ন, জিয়া সরণি মিনি কালভার্ট নির্মাণ করার জন্য একযোগে আহবান জানিয়েছেন প্রধান তিন দলের তরুণ নেতারা।

বুধবার (২৬ জুন) ঢাকা রিপোর্টারস ইউনিটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে তারা এই আহ্বান জানান।

তারা জানান, গত মে মাস থেকে ‘জিয়া সরণি মিনি কালভার্ট নির্মাণ’ বিষয়ে অ্যাডভোকেসি কার্যক্রম শুরু করে, যা ৬১ নং ওয়ার্ডবাসীদের দীর্ঘদিনের দাবি। এই কার্যক্রমের আওতায় ফেলোগন পারস্পরিক ও নিজ নিজ দলের স্থানীয় নেতৃবৃন্দের সহায়তায় দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নোয়াপাড়া নাগরিকদের সাথে কালভার্ট নির্মাণের বিষয়ে বিভিন্ন স্থানে কথা বলেন এবং সমস্যা সমাধানে স্থানীয়দের কাছ থেকে প্রায় তিন'শ গণস্বাক্ষর সংগ্রহ করেন।

ইউএসএআইডি'র অর্থায়নে আর্ন্তজাতিক সংস্থা ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনাল’র ‘স্ট্রেনদেনিং পলিটিক্যাল ল্যান্ডস্কেপ ইন বাংলাদেশ" প্রকল্পের আওতায় এই তরুণ নেতারা ইয়ং লিডার ফেলোশিপ (ওয়াইএলএফপি) প্রোগ্রামে ২৪ তম ব্যাচে অংশ নিয়েছেন। এই ফেলোশিপ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে স্থানীয় সমস্যা সমাধানে ভিন্ন ভিন্ন দলের হলেও তারা একসাথে কাজ করছেন বলেও তারা জানান।

তারা বলেন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন, ৬১ নং ওয়ার্ডের এই মিনি কালভারটা নির্মাণে খুবই জরুরী হয়ে পড়েছে। মানুষ এখানে প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার কবলে পড়ছে। এছাড়াও এলাকাবাসীর বিভিন্ন দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এলাকাবাসীর এই দুর্ভোগের হাত থেকে রক্ষার জন্য মিনি কালভার্টি খুবই জরুরি।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ যুব মহিলা লীগ প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক রেহেনা আক্তার আশা, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মহিলা দল কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সালেহা আক্তার, যুবদলের সাবেক দফতর সম্পাদক অ্যাডভোকেট আজিজুর রহমান, জাতীয় পার্টি কেন্দ্রীয় কমিটি সদস্য আফসানা ইয়াসমিন প্রমুখ।

;

কারওয়ান বাজারে তিন ছিনতাইকারী গ্রেফতার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
কারওয়ান বাজারে তিন ছিনতাইকারী গ্রেফতার, ছবি: বার্তা২৪.কম

কারওয়ান বাজারে তিন ছিনতাইকারী গ্রেফতার, ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর কারওয়ানবাজার এলাকায় ছিনতাইয়ের অভিযোগে চাকুসহ তিন জনকে গ্রেফতার করেছে তেজগাঁও থানা পুলিশ।

বুধবার (২৬ জুন) সকালে ছিনতাইয়ের অভিযোগে চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানায় তেজগাঁও থানার অফিসার ইনচার্জ মো. মহসীন ।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন- মোঃ শাকিল (২৯), সজিব (১৯), এবং মোঃ মালেক (৩৩)।

পুলিশ জানায়, গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিরা রাজধানীর কাওরানবাজার, তেজগাঁও ও এর আশেপাশের এলাকায় সাধারণ মানুষের মোবাইল, মানিব্যাগ টান দেন, এসময় ধরা পড়লে ব্লেড দিয়ে মেরে পালিয়ে যায়।

এমনই এক ঘটনায় তেজগাঁওয়ে চাকু ও ব্লেডসহ ৩ ছিনতাইকারীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৫ জুন) তেজগাঁও থানার কারওয়ান বাজার শুঁটকিপট্টি খান হোটেলের সামনে থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। 

গ্রেফতার তিনজনই চিহ্নিত ছিনতাইকারী। তারা কারওয়ান বাজার কেন্দ্রিক ছিনতাই করে থাকেন। মূলত বাজারে আসা লোকজনই তাদের প্রধান টার্গেট। এসব লোক গাড়িতে করে আসা কিংবা যাওয়ার সময় তারা ছোঁ মেরে মোবাইল অথবা মানিব্যাগ টান দিয়ে নিয়ে যান। আবার বাজার শেষে হেঁটে যাওয়ার সময়ও হাত থেকে টান মেরে মোবাইল অথবা মানিব্যাগ নিয়ে পালিয়ে যান।

মঙ্গলবার (২৫ জুন) তারা ছিনতাইয়ের উদ্দেশে কারওয়ান বাজার শুঁটকিপট্টি খান হোটেলের সামনে অবস্থান করছিলেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়। পরে তাদের শরীর তল্লাশি করে দুইটি চাকু এবং একটি ব্লেড উদ্ধার করা হয়। তারা এর আগেও একাধিকবার গ্রেফতার হয়েছিলেন। কিন্তু জামিনে বের হয়ে তারা আবারও একই অপরাধে জড়িয়ে পড়েন। গ্রেফতার শাকিলের বিরুদ্ধে ৪ টি, সজিবের বিরুদ্ধে ৫ টি এবং মালেকের বিরুদ্ধে ৩টি মামলা রয়েছে।

;

হবিগঞ্জে ট্রাকচাপায় পুলিশ সদস্য নিহত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, হবিগঞ্জ
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলায় ডিউটিরত অবস্থায় ট্রাকচাপায় নিহত হয়েছেন হাইওয়ে থানা পুলিশের কনস্টেবল রবিউল হক (২৫)। বুধবার (২৬ জুন) ভোর সাড়ে ৫টায় শায়েস্তাগঞ্জ হাইওয়ে থানার সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

পুলিশ জানায়, ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের শায়েস্তাগঞ্জ বিরামচর এলাকায় প্রতিদিনের মতো হাইওয়ে থানার সামনে চেকপোস্ট বসানো হয়। ভোর সাড়ে ৫টার দিকে ঢাকাগামী একটি ট্রাক (ঢাকা মেট্রো ট-২০-৪৬৬৭) চেকপোস্ট অমান্য করে সড়কে দাঁড়িয়ে থাকা পুলিশ কনস্টেবল রবিউল হককে চাপা দেয়। এতে তিনি ঘটনাস্থলেই মারা যান।

নিহত রবিউল হক চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার আলমপুর গ্রামের ছায়দুল হকের ছেলে।

এ সময় ট্রাকচালক চাপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার চাকপাড়া গ্রামের মাজেদ মিয়ার ছেলে কামাল (৫২), একই এলাকার নুরুল ইসলামের ছেলে রমজান (১৮) ও মো. মনিরুল ইসলামকে (২৬) আটক করা হয়।

শায়েস্তাগঞ্জ হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৈমুর ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করছেন।

;

প্রশাসনিক অবহেলা, অবজ্ঞায় সুন্দরবনের মধু ভারতের জিআই পণ্য



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রশাসনিক অবহেলা, অবজ্ঞা, অন্যায়ের ফলে সুন্দরবনের মধু ভারতের জিআই (জিওগ্রাফিক্যাল ইনডিকেশন- ভৌগলিক নির্দেশক) পণ্য হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন সিপিডির (সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ) সম্মানীয় ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।

বুধবার (২৬ জুন) দুপুরে রাজধানীর ধানমণ্ডির সিপিডি সেন্টারে সুন্দরবনের মধু ভারতে জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পাওয়া নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।

দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, সুন্দরবনের মধু ভারতের চেয়ে ২/৩ গুণ বেশি উৎপাদন হয় বাংলাদেশে। আমরা যদি মূল উৎপাদনকারী হই, তাহলে ভারত কীভাবে একক উৎপাদনকারী হয়!

অতীতের নির্দেশনা উল্লেখ করে সিপিডির ফেলো বলেন, ২০১৭ সালের ৭ আগস্ট বাগেরহাটের ডিসি সুন্দরবনের মধুকে বাংলাদেশের জিআই পণ্য হিসেবে রেজিস্ট্রেশনের জন্য শিল্প মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছিলেন। কিন্তু এখনো তা রেজিস্ট্রেশন হয়নি। এই দায় আমরা কাকে দেবো! অথচ ভারত আমাদের চার বছর পর ২০২১ সালে আবেদন করে তারা জিআই স্বত্ব পেয়ে গেছে।

ভারতের বাজার অনেক বড় উল্লেখ করে দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার পরেও বাজারে আমাদের প্রতিযোগিতা করতে কষ্ট হবে। কারণ, তাদের বাজার অনেক বড়। তাই, তাদের অনেক ক্ষেত্রে উৎপাদন খরচও অনেক কম হয়।

এ সময় তিনি আরো বলেন, জিআই পণ্যের স্বীকৃতি দিতে কিছু লিস্ট করা হয়েছে কিন্তু এটাও কিন্তু পূর্ণাঙ্গ নয়। সার্ভে করে আমাদের পণ্য যেগুলি আছে, সেগুলি জিআইয়ের অধীনে আনার জন্য কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে।

ভৌগোলিক পণ্যকে সুরক্ষা দিতে অভিন্ন আইনি কাঠামোতে যেতে হবে জানিয়ে দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, বর্তমানে থাকা পদ্ধতি পূর্ণাঙ্গ সুরক্ষা দেবে না। যেমন, বাসমতি চাল এক দেশে সুরক্ষা দেয়নি। এটি ভারত, পাকিস্তানে আছে। সে ক্ষেত্রে লেভেলিং করায় সমস্যা হচ্ছে।

নিজেদের পণ্যের ওপর গুরুত্ব দিতে হবে জানিয়ে ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, আমাদের সবগুলো পণ্যকে সম্পূর্ণ তালিকাভুক্ত করতে হবে। পূর্ণাঙ্গ ও পর্যাপ্ত তালিকা প্রস্তুত করতে হবে। এটা খুব দ্রুততার সঙ্গে করা সম্ভব।

এসময় তিনি দেশের জিআই পণ্যকে আন্তর্জাতিকীকরণের ক্ষেত্রে ভারতের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক চুক্তি করার প্রতি গুরুত্ব দিয়ে বলেন, আমাদের জিআই পণ্যের ক্ষেত্রে ইউরোপীয় আইনের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ করতে হবে। লিসবন-জেনেভা আইনের অধীনে অংশ নিতে হবে।

তিনি বলেন, ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্যের জন্য এখন সময় এসেছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) ব্যবস্থা আত্মস্থ করা। তবে আসল কথা হচ্ছে, ভারতের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক চুক্তি লাগবে।

বিষয়টিকে অনতিবিলম্ব সচিব ও মন্ত্রী পর্যায়ে আগামী যে কোনো বৈঠকে উত্থাপন করার প্রতি জোর দিয়ে তিনি আরো বলেন, সামনে যদি ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশে আসেন তাহলে সেখানেও এটিকে উত্থাপন করা অবশ্যই উচিত।

ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, দুর্বলতর অর্থনীতিকে সুরক্ষা দেয় আইনি কাঠামো। বাংলাদেশ যদি এলডিসি থেকে উত্তরণকে টেকসই করতে চায়, তাহলে অবশ্যই মেধাস্বত্বকে সংরক্ষণ করতে হবে। কারণ, এর সঙ্গে যুক্ত সমাজের দুর্বলতর পিছিয়ে থাকা ব্যক্তিরা।

তিনি বলেন, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনী কোনো জায়গায় বিকশিত হতে পারে না যদি মেধাস্বত্ব সুরক্ষিত করা না হয়! এখন মেধাস্বত্ব সম্পর্কে দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টানোর সময় এসেছে। বিদেশি বিনিয়োগ আসবে না যদি মেধাস্বত্ব আইনে সুরক্ষা না থাকে। এটা যে শুধু বিদেশিদের জন্য শুধু তা নয়, বাংলাদেশে হাজার হাজার ফ্রিল্যান্সার আছেন, তাদের সুরক্ষা কী! তাদেরও সুরক্ষা দিতে হবে। নতুন উদ্ভাবকদের সুরক্ষা দেওয়ার জন্যও মেধাস্বত্ব সুরক্ষা দিতে হবে।

এসময় আরো বক্তব্য রাখেন- সিপিডির সম্মানীয় ফেলো প্রফেসর মোস্তাফিজুর রহমান ও সিপিডি নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন।

;