জনগণ হয়রানির ভয়ে কর দেয়া থেকে দূরে থাকে: সালমান এফ রহমান



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান

প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান

  • Font increase
  • Font Decrease

জনগণ কর দিতে চায় বলে মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান বলেছেন, মানুষ হয়রানি হওয়ার ভয়ে কর দেওয়া থেকে দূরে থাকে।

শনিবার (২৯ জুন) সকালে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ঢাকা জেলার ইউনিয়ন পরিষদসমূহের ক্যাশলেস স্মার্ট সেবার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

সালমান এফ রহমান বলেন, জনগণ ট্যাক্স দিতে চায় কিন্তু এত বেশি হয়রানি হতে হয় যে তারা দূরে থাকেন ট্যাক্স দেওয়া থেকে। যারা ট্যাক্স দিচ্ছে তাদের ওপর আরও বেশি ট্যাক্স বসাচ্ছি কিন্তু যারা ট্যাক্স দিচ্ছে না তাদের যদি ট্যাক্স নেটের মধ্যে নিয়ে আসতে পারি তাহলে ট্যাক্সের হারও কমবে।

ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার, চেয়ারম্যান, মেয়রদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী বলেছেন শহরের সুবিধা যেনো গ্রামে পাওয়া যায়।’ সারা বিশ্বে এখন বাংলাদেশকে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে দেখা হচ্ছে, এটা কিন্তু শুধু শহরে না গ্রামেও হচ্ছে।

উন্নয়নের ক্ষেত্রে দুটি সমস্যার কথা উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, একটি হচ্ছে বর্জ্য নিয়ন্ত্রণ করা। যদিও মন্ত্রী দুই/তিনটি উদ্যোগ নিয়েছেন। দ্বিতীয় সমস্যা হচ্ছে, এখন গ্রামে সবাই পাকা বাড়ি নির্মাণ করছে। ২/৩/৪ তলা পর্যন্ত বাড়ি নির্মাণ করছে কিন্তু কোন প্ল্যানে করছে না। এটা নিয়ে যেমন ঢাকায় আগুন লাগা বা সমস্যার ফলে ভেঙে নতুন করতে হচ্ছে। তাই যখন কাজ হয় তখনই যেনো এটাকে প্ল্যানের আওতায় আনা হয়।

সালমান এফ রহমান বলেন, অনেকে ফসলি জমি কিনে ভরাট করে বাড়ি, ঘর বা ইন্ডাস্ট্রি করছে। এটার ক্ষেত্রেও কিন্তু অনুমতি নিয়ে করতে হবে। এটা আমাদের ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানদেরকে দেখতে হবে। প্রধানমন্ত্রীও কিন্তু বলছেন, আবাদি জমি বাঁচাতে হবে।

তিনি বলেন, আমাদের অর্থনীতি খুবই ভালো ভাবে যাচ্ছিলো। কোভিডের কারণে একটু সমস্যায় পড়েছিলাম। তারপরও সেটাকে কাটিয়ে উঠতে পেড়েছিলাম। এরপর আবার যুদ্ধের কারণে আমাদের অর্থনীতি চাপে পড়ে। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে অর্থনৈতিক চাপ মোকাবিলা করতে পারবো। ডলারের সমস্যা ছিলো, সেটাও এখন কয়েক মাসের মধ্যে অনেকটা সমাধান হয়ে যাবে।

ঢাকা জেলা প্রশাসন আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, ঢাকা ২০ আসনের সংসদ সদস্য বেনজীর আহমদ, সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য শেখ আনারকলি পুতুল, স্থানীয় সরকার সচিব আবু হেনা মোরশেদ জামান, ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার মো. সাবিরুল ইসলাম ও ঢাকা জেলা প্রশাসক আনিসুর রহমান প্রমুখ।

দেশ রূপান্তরের সম্পাদক হলেন মোস্তফা মামুন



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
দৈনিক দেশ রূপান্তরের সম্পাদক মোস্তফা মামুন

দৈনিক দেশ রূপান্তরের সম্পাদক মোস্তফা মামুন

  • Font increase
  • Font Decrease

দায়িত্বশীলদের দৈনিক দেশ রূপান্তরের সম্পাদকের দায়িত্ব পেয়েছেন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক মোস্তফা মামুন। তিনি এতদিন দৈনিকটির ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকের আগেও তিনি পত্রিকাটির নির্বাহী সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন।

সোমবার (১ জুলাই) রূপায়ণ গ্রুপের কো-চেয়ারম্যান ও পত্রিকাটির প্রকাশক মাহির আলী খাঁন রাতুল আনুষ্ঠানিকভাবে মোস্তফা মামুনকে সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব প্রদান করেন।

দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন বরেণ্য সাংবাদিক মোস্তফা মামুনকে সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পাওয়ায় দেশ রূপান্তরের সাংবাদিকরা রূপায়ণ গ্রুপের চেয়ারম্যান ও কো-চেয়ারম্যানকে ধন্যবাদ জানান। নতুন দায়িত্ব পাওয়ায় মোস্তফা মামুনকে সবাই শুভেচ্ছা জানান।

রূপায়ণ গ্রুপের কো-চেয়ারম্যান ও পত্রিকাটির প্রকাশক মাহির আলী খাঁন রাতুল আনুষ্ঠানিকভাবে মোস্তফা মামুনকে সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব প্রদান করেন।

মোস্তফা মামুনের জন্ম মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায়। বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হান্নান। তিনি সিলেট ক্যাডেট কলেজ থেকে ১৯৯১ সালে এসএসসি ও কুমিল্লা ইস্পাহানি পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ১৯৯৩ সালে এইচএসসি পাশ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন বিভাগ থেকে নিয়েছেন স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি। এরপর মোস্তফা মামুনের হওয়ার কথা ছিল আইনজীবী। কিন্তু হননি, হয়েছেন সাংবাদিক।

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষ থেকেই, ১৯৯৫ সালে যুক্ত হন দৈনিক ভোরের কাগজে। সেখান থেকে ১৯৯৮ সালে যোগ দেন প্রথম আলোয়। দৈনিক প্রথম আলো থেকে ক্রীড়া সম্পাদক হিসাবে ২০০৪ সালে যোগ দেন যায়যায়দিনে। এরপর দুই বছর ছিলেন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমে। ২০০৯ সাল থেকে কালের কণ্ঠেও ছিলেন ক্রীড়া সম্পাদক। এরপর ২০১৪ সালে পদোন্নতি পেয়ে হন উপসম্পাদক। ২০২২ সালে তিনি নির্বাহী সম্পাদক হিসাবে যোগ দেন দেশ রূপান্তরে।

সাংবাদিকতার পাশাপাশি ছাত্রাবস্থায় লেখা কিশোর উপন্যাস দিয়ে পাঠকদের মন জয় করার পর লিখেছেন নানা রকমের লেখা। বইয়ের সংখ্যা একশ'রও বেশি। এর মধ্যে ক্যাডেট নাম্বার ৫৯৫, বামহাতি বাবলু, ফ্রেন্ডস ক্লাব, ক্যাম্পাস ১৯৯৫, অন্ধ গলিতে ফুলের গন্ধ, কোটিপতি বদরু ভাই, ম্যাচের আগের দিন, গোয়েন্দা তনু কাকা সিরিজ, কিশোর ভৌতিক সিরিজ ব্যাপকভাবে সমাদৃত। গল্প-উপন্যাস, খেলার লেখা, রাজনীতির কলামসহ তার লেখালেখির ক্ষেত্র অনেক বিস্তৃত।

;

দুর্নীতিবাজদের সঙ্গে কোনো সহানুভূতি নয়: মন্ত্রিপরিষদ সচিব



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন/ছবি: সংগৃহীত

মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন/ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের প্রতি কোনো সহানুভূতি দেখানো হবে না বলে জানিয়েছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন।

সোমবার (১ জুলাই) সচিবালয়ে মন্ত্রিসভা বৈঠক পরবর্তী ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, দুর্নীতির সঙ্গে কোন সহানুভূতি দেখানো হবে না। দুর্নীতি তো সবাই করে না। যারা দুর্নীতি করছে, সরকারের নজরে আসলেই ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। সরকারের পুরো মেকানিজম মিলে দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

দুর্নীতি প্রমাণিত হবার পরে সরকার কাউকে ছেড়ে দিয়েছে এমন নজির নাই বলে দাবি করেন তিনি।

সম্প্রতি কয়েকজন সরকারি কর্মকর্তা ও তাদের পরিবারের সদস্যদের নামে শত শত কোটির সম্পদের খোঁজ পাওয়া যায়। সরকারি চাকরি করে তারা কিভাবে বিপুল সম্পদ অর্জন করলেন তা নিয়েও ওঠে প্রশ্ন।

প্রসঙ্গত, সাবেক পুলিশ প্রধান বেনজীর আহমেদের বিপুল সম্পদের কথা উঠে আসলে দেশজুরে আলোড়ন তৈরি হয়। প্রতিবেদনটিতে দাবি করা হয়, বেনজীর ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে রাজধানীর অভিজাত এলাকায় একাধিক ফ্ল্যাট, পাঁচ তারকা হোটেলের শেয়ার, গাজীপুর, কক্সবাজার, গোপালগঞ্জসহ বিভিন্ন স্থানে শত শত বিঘা জমির মালিকানা রয়েছে। এছাড়া ছাগলকাণ্ডে আলোচিত জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদ্য সাবেক কর্মকর্তা মতিউর রহমান ও তার পরিবারের সদস্য এবং এনবিআরের ১ম সচিব (কর) কাজী আবু মাহমুদ ফয়সালের নাম ওঠে এসেছে। ইতোমধ্যে তাদের বিরদ্ধে তদন্তের কাজ শুরু করেছে দুদক।

;

খাগড়াছড়িতে পাহাড় ধসের ঝুঁকিতে হাজারো পরিবার



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম, খাগড়াছড়ি
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

খাগড়াছড়িতে পাহাড় ধসের ঝুঁকির মধ্যেও বসবাস করছে হাজারের বেশি পরিবার। গতকাল রোববার (৩০ জুন) রাত থেকে ভারি বর্ষণ শুরু হলে সোমবার (১ জুলাই) সকাল থেকে ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাসকারীদের সরিয়ে নিতে তৎপরতা শুরু হয়েছে।

এদিন দুপুরে খাগড়াছড়ি সদরের শালবন, কুমিল্লাটিলা, সবুজবাগ ও মোহাম্মদপুরে জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা পরিদর্শনে যান। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সাথে নিয়ে পাহাড়ের পাদদেশ ও ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাসকারীদের সরে আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে অনুরোধ করা হয়।

এদিকে বিকেল ৪টার দিকে শালবনে পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটলেও কেউ হতাহত হয়নি।

খাগড়াছড়ি সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাঈমা ইসলাম জানান, খাগড়াছড়ি পৌর শহরের দশটিসহ জেলা সদরের পাহাড় ধসের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ এবং বন্যা কবলিত এলাকার জন্য আশ্রয় কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। সকাল থেকে বৃষ্টি কম হওয়ায় কেউ আশ্রয় কেন্দ্রে আসতে চাচ্ছে না।

খাগড়াছড়ি পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর রেজাউল করিম জানান, বৃষ্টি শুরুর পর থেকে শালবনের ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বসবাসকারীদের সরে যেতে মাইকিং করা হচ্ছে। দুইটি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত থাকলেও গবাদী পশু নিয়ে বিপাকে পড়ার কথা বলে কেউ যাচ্ছেনা।

এদিকে, পাহাড় ধসে খাগড়াছড়ির ৯ উপজেলায় কত পরিবার ঝুঁকিতে আছে তার প্রকৃত কোনো তথ্য নেই স্থানীয় প্রশাসনের কাছে। তবে এ সংখ্যা হাজারের উপরে বলে দাবি স্থানীয় পরিবেশবীদদের।

খাগড়াছড়ি পরিবেশ আন্দোলনের সভাপতি প্রদীপ চৌধুরী বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে ২০১৭ সালে ভয়াবহ পাহাড় ধসে ব্যাপক প্রাণহানী হলেও সচেতনতা বাড়েনি। এখনও মানুষ পাহাড় কেটে বসতি গড়ছে। স্থানীয় প্রশাসনকে আরও তৎপর হতে হবে। না হয় অদূর ভবিষ্যতে এখানে ভয়াবহ বিপর্যয় নেবে আসবে।

এছড়া গতকার রাত থেকে ভারি বর্ষণে খাগড়াছড়ি-রাঙ্গামাটি আঞ্চলিক সড়কের মহালছড়ি ২৪ মাইল এলাকায় সড়কে জলাবদ্ধতা তৈরি হয়ে দুপুর ২টা পর্যন্ত যান চলাচল বন্ধ ছিল। এতে এ সড়ক ব্যবহারকারীরা ভোগান্তিতে পড়েন। তবে বিকেল ৩টার পর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়েছে।

;

গৌরীপুর থেকে ঢাকাগামী বাস চলাচল বন্ধ



উপজেলা করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গৌরীপুর (ময়মনসিংহ)
গৌরীপুর থেকে ঢাকাগামী বাস চলাচল বন্ধ।

গৌরীপুর থেকে ঢাকাগামী বাস চলাচল বন্ধ।

  • Font increase
  • Font Decrease

দুই দিন ধরে ময়মনসিংহের গৌরীপুর থেকে ঢাকাগামী বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে। এতে করে দুুর্ভোগে পড়েছেন যাত্রীরা।

গত রোববার (৩০ জন) থেকে গৌরীপুর পৌর শহরের ধূমকেতু ও মান্নান পরিবহণের টিকিট বিক্রি বন্ধ রয়েছে।

জানা গেছে, শনিবার (২৯ জুন) গৌরীপুর পৌর শহরের পুরাতন বাসস্ট্যান্ড থেকে ধুমকেতু পরিবহনের একটি যাত্রীবাস ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যায়। বাসটি ময়মনসিংহ ব্রিজ বাস টার্মিনালে পৌঁছানোর পর ময়মনসিংহ মালিক সমিতি ও মটরযান শ্রমিক ইউনিয়নের লোকজন বাস থেকে যাত্রীদের নামিয়ে দেয়।

যাত্রীদের নামিয়ে ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে শনিবার রাতেই গৌরীপুর প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে গৌরীপুর বাস মালিক ও মটরযান শ্রমিকের ইউনিয়নের লোকজন। ওই সংবাদ সম্মেলনে গৌরীপুর থেকে ঢাকাগামী বাসের সময়সূচি নিয়ে জটিলতা নিরসন ও যাত্রী হয়রানি বন্ধের দাবি জানান।

এদিকে রোববার থেকে গৌরীপুর ঢাকাগামী বাস বন্ধ রয়েছে। আজ সোমবারও গৌরীপুর থেকে ঢাকাগামী কোনো বাস ছেড়ে যায়নি।

স্থানীয় বাসিন্দা হাছান আলী জানান, ঢাকা যাওয়ার জন্য পরিবার নিয়ে কাউন্টারে এসে দেখি বাস চলাচল বন্ধ। বিষয়টি আমাদের আগেই মাইকিং করে জানানোর দরকার ছিল। এখন বিকল্প পথে যাওয়া কঠিন হয়ে যাবে।

ধূমকেতু পরিবহনের মালিক ও গৌরীপুর পৌরসভার কাউন্সিলর নূরুল ইসলাম বলেন, সম্প্রতি গৌরীপুর থেকে বাস চলাচলের সময়সূচি নিয়ে জটিলতা চলছিল। মালিক সমিতির বেঁধে দেওয়া নির্ধারিত সময়ে বাস ছাড়ার পরেও শনিবার আমাদের যাত্রীবাহী বাস ময়মনসিংহ যাওয়ার পর সেখান থেকে যাত্রী নামিয়ে দেয়। এরপর আমরা যাত্রীদের রোষানলে পড়েছি। আমাদের দাবি, যাত্রী হয়রানি বন্ধ ও সমন্বয় করে গৌরপুর থেকে যেন ঢাকাগামী বাস চালু করা হয়।

;