সকালের কোটিপতি রাতে এসে ‘ফকির’!



তাসনীম হাসান, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম ব্যুরো
ব্রাদার্স টেলিকমের আগুনের আগে-পরের চিত্র

ব্রাদার্স টেলিকমের আগুনের আগে-পরের চিত্র

  • Font increase
  • Font Decrease

সকালেও খোরশেদ আলম ছিলেন ‘কোটিপতি’। তার দোকান ভর্তি ছিল মোবাইল ফোনের যন্ত্রাংশে। সেসবের দাম এক জোট করলে হতো সাড়ে তিন কোটি টাকা। কিন্তু মধ্যরাত আসতেই তিনি কিনা হয়ে গেলেন ‘ফকির’। আগুন এসে এক দমকায় দোকানের সব জিনিসপত্র পুড়িয়ে বলতে গেলে পথেই বসিয়ে দিয়েছে এই ব্যবসায়ীকে।

ব্যবসায়ী খোরশেদ আলমের নিঃস্ব হওয়ার এই ঘটনাটি ঘটে বৃহস্পতিবার রাতে (২৭ জুন)। চট্টগ্রাম নগরীর রিয়াজউদ্দিন বাজারের মোহাম্মদী প্লাজার দ্বিতীয় তলায় তার ‘ব্রাদার্স টেলিকম’ নামের একটি মোবাইল ফোনের যন্ত্রাংশের দোকান ছিল। আগুনে ওই দোকানটি একেবারেই পুড়ে ছাই হয়েছে। বহু চেষ্টা করেও দোকান থেকে একটি জিনিসও বের করতে পারেননি খোরশেদ আলম।

বহু বছরের কষ্টের জমানো টাকায় ১২ বছর আগে মোহাম্মদী প্লাজার নিচ তলায় দোকান নিয়েছিলেন খোরশেদ আলম। ৪-৫ বছর আগে পরিসর আরও বাড়াতে দ্বিতীয় তলায় দোকানটি স্থানান্তর করেন। পাইকারি বিক্রয়কেন্দ্র বলে-প্রতিদিনই এই দোকানে যেমন বেশ বিক্রি হতো, তেমনি ঢাকা থেকে পণ্যও কিনে আনতে হতো প্রায় প্রতিদিনই। আগুনে দোকান পুড়ে যাওয়ার একদিন আগে বুধবারও খোরশেদ আলম দোকানে এনেছেন ১ লাখ ৮০ টাকার পণ্য। তার আগেরদিন এনেছেন প্রায় ৮০ হাজার টাকার মালামাল। আগে থেকে কয়েক কোটি টাকার পণ্য তো ছিলই। কিন্তু আগুন সবকিছুই পুড়ে ছাই বানিয়ে দিয়েছে।

ব্রাদার্স টেলিকম নামের দোকানটি যেন এখন শুধুই ধ্বংসস্তূপ

সব হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে যাওয়া এই ব্যবসায়ীর মনের ওপর দিয়ে কতটা দুঃখের নদী বয়ে যাচ্ছে তা বোঝা গেল তার সঙ্গে কথা বলে। জানতে চাইলে খোরশেদ আলম বলে ওঠেন, আমার তো ভাই আর কিছুই রইল না। একদম কিছুই বাকি রাখেনি আগুন। সবকিছুই পুড়ে ছাই করে দিয়েছে। এখন তো আমি পথেই বসে গেলাম।

দোকানে কত টাকার পণ্য ছিল এমন প্রশ্নে যেন কেঁদেই দিলেন এই ব্যবসায়ী। অস্ফুট স্বরে বললেন, প্রায় সাড়ে তিন কোটি টাকার পণ্য ছিল। এক টাকার পণ্যও আর বাকি নেই।

অথচ আগুন লাগার কয়েক ঘণ্টা আগেই দোকান বন্ধ করে ঘরে ফিরেছিলেন খোরশেদ আলম ও তার কর্মীরা। বলেন, রাত ১০টার দিকে দোকান বন্ধ করে বাসায় ফিরেছিলাম। আমার কর্মীরাও তাদের বাসায় গিয়েছিল। পৌনে দুইটার দিকে খবর পাই মার্কেটে আগুন ধরেছে। তখন বলতে গেলে এক দৌড়েই মার্কেটে আসি। আগুনের মধ্যেই ভেতরে ঢুকে অগ্নিনির্বাপক যন্ত্রের মাধ্যমে কার্বন ডাই অক্সাইড স্প্রে করি। কিন্তু কোনো কাজই হয়নি। চোখের সামনেই সব পুড়ে গেল।

আগে যেমন ছিল ব্রাদার্স টেলিকম

শনিবার (২৯ জুন) সকালে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত মোহাম্মদী প্লাজায় গিয়ে দেখা যায়, আগুনে একেবারেই ধ্বংসযজ্ঞে পরিণত হয়েছে খোরশেদ আলমের ব্রাদার্স টেলিকম-নামের দোকানটি। দোকানজুড়েই শুধু পুড়ে যাওয়া যন্ত্রাংশের ধ্বংসস্তূপ। তবে খোরশেদ আলমের দোকান লাগোয়া অ্যাওয়ে টেলিকম-নামের আরেকটি দোকান তেমন ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। এই দোকানের মালিক মোহাম্মদ রিদোয়ান বললেন, আল্লাহর রহমতে আমার দোকানে তেমন ক্ষতি হয়নি। শুরুতে এসে আমিসহ অন্যরা কার্বন ডাই অক্সাইড স্প্রে করি। ফলে দোকানে আগুন সেভাবে ছড়ায়নি। তবে খোরশেদ আলম ভাইয়ের জন্য খারাপ লাগছে। তার দোকানটা অনেক বড় ছিল। কয়েক কোটি টাকার জিনিসপত্র ছিল সেখানে। এখন কিছুই আর বাকি নেই।

আগুন লাগার একদিন পেরিয়ে গেলেও কোনো সংস্থা থেকে এখন পর্যন্ত সাহায্যে কিংবা সহায়তার প্রতিশ্রুতি পাননি খোরশেদ আলমসহ ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা। খোরশেদ আলম তাই হতাশ কণ্ঠে বললেন, প্রায় কোটি টাকার ঋণ আছে। সাড়ে তিন কোটি টাকার পণ্যের মধ্যে এক টাকার পণ্যও নেই। কিন্তু কোনো সংস্থা সহযোগিতা করার কোনো আশ্বাসও দিল না।

এখন কি ভাবছেন-এমন প্রশ্নে সৃষ্টিকর্তার ওপর ভরসার কথা জানালেন খোরশেদ আলম। বলেন, আল্লাহ বিপদে ফেলেছেন, তিনিই নতুন করে ঘুরে দাঁড়ানোর একটা পথ নিশ্চয় বের করে দেবেন।

কওমি মাদ্রাসার ছাত্রদের টার্গেট করে জঙ্গি নাটক সাজানো হচ্ছে : হেফাজত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম চট্টগ্রাম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কিছু ইসলাম বিদ্বেষী কর্মকর্তা ষড়যন্ত্রমূলকভাবে কওমি মাদরাসার ছাত্রদের টার্গেট করে জঙ্গিবাদের তকমা লাগানোর অপচেষ্টা চালাচ্ছে। সাদা পোশাকে ধরে নিয়ে কয়েদিন গুম রাখে। পরে জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে জড়িত বলে কল্পিত অভিযোগ দিয়ে গ্রেফতারের নাটক সাজিয়ে দেশ বিদেশে মাদ্রাসা ছাত্রদের সন্ত্রাসী হিসেবে প্রমাণ করার অপপ্রয়াস চালাচ্ছে-এমন অভিযোগ করেছে কওমি মাদ্রাসাভিত্তিক সংগঠন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ।

সম্প্রতি কওমি মাদরাসার ছাত্রদের গ্রেফতারের প্রতিবাদ জানিয়ে সোমবার (১ জুলাই) গণমাধ্যমে হেফাজতের পক্ষে দেওয়া বিবৃতিতে এমন অভিযোগ করেন আমীর আল্লামা শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী ও মহাসচিব আল্লামা শায়েখ সাজিদুর রহমান।

এক বিবৃতিতে, কক্সবাজারে র‌্যাবের হাতে গ্রেফতার জামিয়া ইসলামিয়া পটিয়ার দুজনসহ গ্রেফতার তিন ছাত্রকে কোন অপরাধে জঙ্গি বানানো হয়েছে তা জাতি জানতে চায় বলেও মন্তব্য করেন তারা।

তাদের দাবি, গত বুধবার ঢাকার সাইনবোর্ড থেকে হাতের লেখা প্রশিক্ষণ শেষে বাড়ি যাওয়ার পথে কুমিল্লা থেকে জামিয়া ইসলামিয়া পটিয়ার ছাত্র উজায়ের ও হামিমকে এবং লক্ষ্মীপুর থেকে নেয়ামতুল্লাহকে গ্রেফতার করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লোকজন। নিরীহ এই ছাত্রদের গ্রেফতারের তিন দিন পর তাদেরকে কক্সবাজারে জঙ্গি হিসেবে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বেশ কয়েকটি বক্তব্যের উদ্ধৃতি দিয়ে হেফাজত নেতৃদ্বয় বলেন, বাংলাদেশ সরকারের সর্বোচ্চ দায়িত্বশীল মহল থেকে একাধিকবার বলা হয়েছে যে, জঙ্গিবাদের সাথে মাদরাসা শিক্ষার্থীদের দূরতম সম্পর্কও নেই। একাদশ জাতীয় সংসদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন, কেউ কেউ বলবেন মাদ্রাসা হচ্ছে জঙ্গিবাদ সৃষ্টির কারখানা। কিন্তু আমি এটার সঙ্গে একমত নই। হোলি আর্টিজানে জড়িতরা ইংরেজি মাধ্যমে পড়াশোনা করা উচ্চশিক্ষিত পরিবার ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া।

এছাড়া স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল একাধিকবার বলেছেন, মাদ্রাসার সঙ্গে জঙ্গিবাদের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। মাদ্রাসার ছাত্ররা জঙ্গি নয়। জঙ্গি হতে পারে না।

তিনি ২০২৩ সালে হাটহাজারী মাদরাসা পরিদর্শনে গিয়ে বলেছিলেন, কওমি মাদ্রাসা দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সেখানে ইসলাম শিক্ষা দেওয়া হয়। এখান থেকে কখনো জঙ্গি উত্থান হয়নি, হতেও পারেনা।

২০২৪ সালে ঢাকায় এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেছেন, আমরা যত জঙ্গি ধরেছি, তার মধ্যে একজনও মাদ্রাসার ছাত্র নন।

হেফাজত আমীর ও মহাসচিব প্রশাসনের উদ্দেশ্য বলেন, এসব জঙ্গি নাটক অবিলম্বে বন্ধ করুন। আলেম ওলামা ও ছাত্রজনতাকে মিথ্যা মামলা দিয়ে গ্রেপ্তার ও হয়রানি করে সরকারের সঙ্গে সংঘাত তৈরির চেষ্টা করবেন না। এসব অন্যায় কর্মতৎপরতা বন্ধ করা না হলে দেশের আপামর তৌহিদী জনতা কখনোই নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করবে না।

;

দুর্নীতিতে জড়িতদের সহানুভূতি দেখানো হবে না : মন্ত্রিপরিষদ সচিব



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম ঢাকা
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দুর্নীতিতে জড়িতদের কোনো সহানুভূতি দেখানো হবে না বলে মন্তব্য করেছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন। তিনি বলেন, দুর্নীতির সঙ্গে যারা জড়িত, তাদের বিষয়ে কোনো সহানুভূতি দেখানো হবে না এবং দেখানো হচ্ছেও না। এটি গুরুত্ব দিয়ে অনুসরণ করা হচ্ছে।

সোমবার (১ জুলাই) মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

সরকারি কর্মচারীদের দুর্নীতি নিয়ে এখন সর্বত্র আলোচনা হচ্ছে। প্রশাসনের সর্বোচ্চ কর্মকর্তা হিসেবে এ বিষয়ে তার বক্তব্য জানতে চান সাংবাদিকরা।

এ সময় মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, জনপ্রশাসনের সব কর্মকর্তা দুর্নীতি করেন না। একটি অফিসের সবাই কি দুর্নীতিবাজ হয় কখনো? হাতেগোনা কয়েকজন দুর্নীতি করে এবং ওই কয়েকজনের জন্য বাকি সবাই বিব্রত হয়। দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযোগ এলে নানাভাবে তাদের বিচারের মুখোমুখি করা হচ্ছে।

তিনি আরো বলেন, যারা খুবই দুষ্ট চিন্তার মানসিকতার, দুষ্ট বুদ্ধির মানসিকতার, তারা এই কাজগুলো (দুর্নীতি) করতে চান। যখনই এসব বিষয় নজরে আসে, সরকারের তরফ থেকে কোনো প্রশ্রয় দেওয়া হচ্ছে না। সরকারের সব যন্ত্র, প্রশাসন যন্ত্র দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার ব্যাপারে কখনো কোনো রকমের বাধা কিংবা প্রশ্ন উত্থাপন করেনি। সরকারের সব মেকানিজম দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সব সময়ই সহযোগিতা করছে।

এদিকে, দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান বলেছেন, ‘মন্ত্রণালয়গুলো দুর্নীতির দেরাজ খুলে বসেছে, দুর্নীতির বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না।’

এ বিষয়ে মতামত জানতে চাইলে মাহবুব হোসেন বলেন, মন্ত্রণালয়ের সচিবরা এ বিষয়ে ভালো জবাব দিতে পারবেন। দুর্নীতির অভিযোগ এলে নানাভাবে তাদের বিচারের মুখোমুখি করা হচ্ছে। আমার কাছে এই তথ্য নেই যে, কারো বিরুদ্ধে দুর্নীতি প্রমাণ হওয়ার পরও তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। এ রকম আমার নজরে এলে আমি আবার তদন্তের ব্যবস্থা করবো।

;

গাইবান্ধায় বজ্রপাতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গাইবান্ধা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গাইবান্ধার ফুলছড়িতে বজ্রপাতে ফরহাদ সরদার (১৮) নামের এক এইচএসসি পরীক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে।

সোমবার (০১ জুলাই) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার গজারিয়া ইউনিয়নের কাতলামারি গ্রামের নবাবগঞ্জ বাজারে সংলগ্ন এলাকায় এই বজ্রপাতের ঘটনা ঘটে।

নিহত ফরহাদ সরদার ওই গ্রামের জিন্না সরদারের ছেলে এবং ফুলছড়ি সরকারি কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থী।

বিষয়টি মোবাইল ফোনে বার্তা২৪.কম-কে নিশ্চিত করেছেন গজারিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান খোরশেদ আলী খান।

তিনি বলেন, সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে ওই যুবক বাড়ির আঙ্গিনায় খোয়ারে হাঁস উঠাচ্ছিল। তখন গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি হচ্ছিল। এসময় বজ্রপাত হলে ঘটনাস্থলেই মারা যায় ছেলেটি।

;

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় দম্পতি নিহত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সিলেট
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সিলেট-ভোলাগঞ্জ বঙ্গবন্ধু মহাসড়কে সড়ক দুর্ঘটনায় এক দম্পতি নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও তিনজন।

সোমবার (০১ জুলাই) সন্ধ্যায় সিলেট সদর উপজেরার ধোপাগুল এলাকায় সিলেট-ভোলাগঞ্জ বঙ্গবন্ধু মহাসড়কে ট্রাক ও প্রাইভেটকারের সংঘর্ষে তারা নিহত হন।

নিহতরা হলেন- মৌলভীবাজারের জুড়ি উপজেলার বড়ধামাই গ্রামের আবদুল মালেকের ছেলে আবদুস সবুর মিয়া (২৭) ও তার স্ত্রী রাহেনা আক্তার (২২)।

আহত তিনজন হলেন-আল ফরহাদ মতিন (৪০), আল ফরহাদ মতিনের স্ত্রী জেসমিন বেগম ও তাদের ১০ বছরের শিশুকন্যা ইকরা। আহতদের সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন, সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের বিমানবন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ নুনু মিয়া।

তিনি জানান, পুলিশ নিহতদের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠিয়েছে।

;