কুসিকের ১০৪৪ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুমিল্লা
বাজেট ঘোষণা করেন কুসিক মেয়র ডা. তাহসীন বাহার সূচনা।

বাজেট ঘোষণা করেন কুসিক মেয়র ডা. তাহসীন বাহার সূচনা।

  • Font increase
  • Font Decrease

কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের (কুসিক) ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের এক হাজার ৪৪ কোটি ৫০ লাখ ৮৩ হাজার ৪৬৪ টাকার বাজেট ঘোষণা করা হয়েছে।

রোববার (৩০ জুন) দুপুরে নগর ভবনের অতীন্দ্র মোহন রায় সম্মেলন কক্ষে এ বাজেট ঘোষণা করেন কুসিক মেয়র ডা. তাহসীন বাহার সূচনা। নির্বাচিত হওয়ার পর প্রথম নারী মেয়র হিসেবে সূচনার এটাই প্রথম বাজেট।

বাজেট বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, প্রস্তাবিত বাজেটে মোট নিজেস্ব রাজস্ব আয় ধরা হয়েছে ৭৯ কোটি ৩৫ লাখ ৩২ হাজার টাকা। উন্নয়ন অনুদান ধরা হয়েছে ৮৩৫ কোটি ৫৫ লাখ টাকা। মোট আয় ও প্রাপ্তি ধরা হয়েছে ৯১৪ কোটি ৯৭ লাখ ৩৭ হাজার টাকা। এছাড়াও প্রারম্ভিক তহবিল ধরা হয়েছে ১২৯ কোটি ৫৩ লাখ ৪৬ হাজার ৪৬৪ টাকা।

অপরদিকে নিজস্ব রাজস্ব ব্যয় ধরা হয়েছে ৫৪ কোটি ৫০ লাখ ৪৫ হাজার টাকা এবং উন্নয়ন ব্যয় ধরা হয়েছে ৯৫৮ কোটি ৮৬ লাখ ৫৯ হাজার ৭৮৩ টাকা। সমাপনী তহবিল ধরা হয়েছে ৩১ কোটি ১৩ লাখ ৭৮ হাজার ৬৮১ টাকা।

বাজেট ঘোষণা বক্তব্যে মেয়র সূচনা বলেন, নগরবাসীর সুবিধার্থে হোল্ডিং ট্যাক্সসহ কোনো ধরনের অযৌক্তিক কর আরোপ করা হবে না। তবে বকেয়া কর আদায়ের ক্ষেত্রে আমরা কিছু পরিকল্পনা হাতে নিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, আমরা নগরীকে অপরিকল্পিত নগরায়ন থেকে মুক্ত করা, যানজট, জলাবদ্ধতা নিরসন, অবৈধ পার্কিং উচ্ছেদ, অনুমোদনবিহীন ভবন চিহিৃত করা, ছাদ বাগানসহ নগরীর সৌন্দর্য বর্ধনে বেশ কিছু পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি।

এবিষয়ে তিনি নগরীরবাসীকেও সহায়তার আহ্বান জানান। এছাড়াও সরকারি অর্থায়নে নতুন নগর ভবন নির্মাণসহ বেশ কিছু মেগা প্রকল্পের কথা তুলে ধরেন মেয়র।

বাজেট ঘোষণা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- কুসিকের ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আশরাফুন নাহার, প্রধান প্রকৌশলী জিপি চৌধুরী, নির্বাহী প্রকৌশলী আবু সায়েম ভূঁইয়া, মাইনউদ্দীন চিশতী, প্যানেল মেয়র হাবিবুল আল আমিন সাদি, মনজুর কাদের মনি, প্রধান হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা মো. মাসুদুর রহমান, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মুস্তাফিজুর রহমানসহ কুসিকের সাধারণ ও সংরক্ষিত ওয়ার্ডের কাউন্সিলরবৃন্দ।

পলিথিনের ব্যবহার বন্ধে পাঁচ বছরে জরিমানা ৬ কোটি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী।

পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী।

  • Font increase
  • Font Decrease

নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিন ও শপিং ব্যাগ বন্ধে ২০১৯ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত পাঁচ বছরে দু'হাজার ২৬টি অভিযানে চার হাজার ৩৮৪টি মামলা দায়ের ও ৬ কোটি ২৮ লাখ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে বলে সংসদে জানিয়েছেন পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী।

মঙ্গলবার (০২ জুলাই) জাতীয় সংসদে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাজেট অধিবেশনে ফেনী-১ আসনের সংসদ সদস্য আলাউদ্দিন আহম্মদের লিখিত প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এই তথ্য জানান। অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

মন্ত্রী বলেন, পলিথিনের ক্ষতিকর দিক বিবেচনা করে ইতিমধ্য পরিবেশ বিনষ্টকারী পলিথিনের উৎপাদন ও বিপনণ কার্যক্রম এবং ব্যবহার বন্ধে 'বাংলাদেশ পরিবেশ সংরকক্ষণ আইন ১৯৯৫' আরোপ করা হয়েছে।

মন্ত্রী আরও বলেন, কিন্তু দেশের রফতানি শিল্পের জন্য কিছু কিছু পণ্যের বাজারজাতের জন্য সাধারণত রেনু পোনা পরিবহনের জন্য, পণ্যের গুণগতমান রক্ষার স্বার্থে প্যাকেজিং কাজে ব্যবহারের জন্য, মাশরুম চাষ ও প্যাকেজিং -এর জন্য এবং নার্সারীর চারা উৎপাদন ও বিপণনের জন্য পলিথিন ব্যবহার হয়। কাজেই কিছু কিছু পণ্যের মোড়কের জন্য পলিথিন উৎপাদনের অনুমোদন থাকায় কারখানাগুলো গোপনে নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিন শপিং ব্যাগও তৈরি করে থাকে। তাছাড়া পলিথিনের সহজলভ্য বিকল্প তৈরি না হওয়ায় এর উৎপাদন ও বিপণন পুরোপুরি বন্ধ করা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে। পরিবেশ অধিদফতর নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিন উৎপাদন ও বিপণনের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে থাকে।

;

লিবিয়ায় আটকে মুক্তিপণ আদায় চক্রের ২ সদস্য গ্রেফতার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বগুড়া
লিবিয়ায় আটকে মুক্তিপণ আদায় চক্রের ২ সদস্য গ্রেফতার

লিবিয়ায় আটকে মুক্তিপণ আদায় চক্রের ২ সদস্য গ্রেফতার

  • Font increase
  • Font Decrease

চাকরি দেওয়ার নামে লিবিয়ায় নিয়ে দুই ভাইকে আটকে রেখে মুক্তিপণ আদায় চক্রের দুই সদস্যকে আটক করেছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। চক্রের দুই সদস্যকে গ্রেফতারের পর জিম্মি দুই ভাইকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) দুপুরে বগুড়া পুলিশ সুপার কার্যালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার স্নিগ্ধ আকতার একথা জানান।

গ্রেফতারকৃতরা হলো- বগুড়ার সোনাতলা উপজেলার শিহিপুর গ্রামের আয়েন উদ্দিন প্রামানিকের ছেলে পান্নু মিয়া (৩৫) ও একই উপজেলার নওদাবগা গ্রামের মৃত আব্দুস সাত্তারের ছেলে শিপলু সরকার (৪০)।

পান্নুর ভাই লিবিয়া প্রবাসী পায়েল অপহণ করে মুক্তিপণ আদায় চক্রের সক্রিয় সদস্য বলে পুলিশ জানায়।

এর আগে, গত ৮ জুন ওই ঘটনায় জড়িত দুই আসামিকে বগুড়ার দুপচাঁচিয়া হতে গ্রেফতার এবং জিম্মি হওয়া দুই ভাইয়ের মধ্যে একজনকে উদ্ধার করে দেশে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জানান, গত ৮ জুন বগুড়ার দুপচাঁচিয়া থানায় মানব পাচার দমন ও প্রতিরোধ আইনে একটি মামলা দায়ের করেন ওই উপজেলার বাসিন্দা রাব্বী খন্দকার। তিনি অভিযোগ করেন, তার দুই ভাই পাপ্পু খন্দকার(২৭) ও সাঈদ খন্দকারকে (২৪) ভালো বেতনে লিবিয়ায় চাকরি দেওয়ার প্রলোভন দেন উপজেলা সদরের বাসস্ট্যান্ড এলাকার মোন্তাহা স্টোরের সত্ত্বাধিকারী উজ্জল হোসেন। পরে তার কথা মতো ১১ লাখ টাকা দিয়ে গত বছরের ১২ ডিসেম্বর পাপ্পু খন্দকারকে এবং চলতি বছরের ১৭ জানুয়ারি সাঈদ খন্দকারকে লিবিয়ায় পাঠিয়ে দেয়। লিবিয়ায় অবস্থানরত উজ্জলের পূর্ব পরিচিত সাব্বির হোসেন ওই দু’জনকে লিবিয়ার হাসপাতালে চাকরি পাইয়ে দেওয়ার কথা ছিলো। লিবিয়ায় পৌঁছার পর ওই দুই ভাইকে কোন চাকরি না দিয়ে বসিয়ে রাখে সাব্বির। পরে চাকরির ব্যবস্থা হয়েছে বলে গত ২৫ মার্চ তাদের দুই ভাইকে পৃথক দুই শহরে নিয়ে আটকে রাখে। এরপর তাদের মাধ্যমে পরিবারের সাথে যোগাযোগ করে ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়।

তিনি জানান, ওই ঘটনায় ৮ জুন মামলা দায়েরের পরপরই ডিবি পুলিশ অভিযান চালিয়ে উজ্জল হোসেন (৩৫) ও সফাত মণ্ডল (৩২) নামের দু’জনকে আটক করে। তাদের আটকের পর সাঈদ খন্দকারকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়। গত ২৩ জুন সাঈদকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়। কিন্তু ওই চক্রের হাতে আটক অপর ভাইয়ের কোন সন্ধান মিলছিলো না। সম্প্রতি অপহরণকারী চক্র পাপ্পু খন্দকারকে মুক্তি দিতে ৪ লাখ টাকা দাবি করে যোগাযোগ করে। এজন্য তারা ডাচ-বাংলা ব্যাংকের একটি একাউন্ট নম্বর দেয়। বাদি ওই নম্বরে এক লাখ টাকা নেওয়ার পর অবশিষ্ট টাকা দিতে চাপ দেয় ওই চক্র। তখন পুলিশের পরামর্শে নগদ টাকা দিতে সম্মত হয় পাপ্পুর পরিবার। গত সোমবার সন্ধ্যায় সেই টাকা নিতে এলে পুলিশের হাতে আটক হয় সোনাতলা উপজেলার পান্নু ও শিপলু। তাদের মাধ্যমে যোগাযোগ করে পরে অপহৃত পাপ্পুকে নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া হয় বলে জানান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার।

তিনি বলেন, দ্রুতই পাপ্পু খন্দকারকে দেশে ফিরিয়ে নিতে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এছাড়া পাপ্পুর ভাইয়ের দায়ের করা মামলায় আটক পান্নু ও শিপলুকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

;

অবৈধ দখলে আড়াই লাখ একর বনভূমি: পরিবেশমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
অবৈধ দখলে আড়াই লাখ একর বনভূমি: পরিবেশমন্ত্রী

অবৈধ দখলে আড়াই লাখ একর বনভূমি: পরিবেশমন্ত্রী

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশে মোট বনভূমির মধ্যে শুধু বন বিভাগের ২ লাখ ৫৭ হাজার ১৫৮ একর বনভূমি অবৈধ দখলে রয়েছে বলে সংসদে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী।

মঙ্গলবার (০২ জুলাই) জাতীয় সংসদে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাজেট অধিবেশনে সংসদ সদস্য এম. আবদুল লতিফের লিখিত প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এই তথ্য জানান। অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

সংসদে মন্ত্রী বলেন, বনভূমি অবৈধ দখলদারের কাছ থেকে উদ্ধার করে বন বিভাগের আওতায় এনে বনায়ন করা হচ্ছে। তাছাড়া অবশিষ্ট জবরদখল করা বনভূমি উদ্ধারে কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে। এছাড়া ১০০ কর্মদিবস অগ্রাধিকার কর্মপরিকল্পনার মাধ্যমে ৫ হাজার একর জবরদখল করা বনভূমি পুনরুদ্ধারের জন্য উচ্ছেদ প্রস্তাব পাঠানো হচ্ছে।

একই প্রশ্নের জবাবে পরিবেশমন্ত্রী বলেন, বায়ুদূষণ রোধ ও কৃষি জমির মাটি ব্যবহার পর্যায়ক্রমে কমিয়ে আনার লক্ষ্যে সড়ক ও মহাসড়ক ছাড়া সব সরকারি নির্মাণ, মেরামত ও সংস্কার কাজে ইটের বিকল্প হিসাবে পরিবেশবান্ধব ব্লক ব্যবহারের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এক্ষেত্রে ব্লকের উৎপাদন ও ব্যবহার বৃদ্ধির কার্যক্রম স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতর, গণপূর্ত অধিদফতরসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য দফতর বা সংস্থাগুলো ও নির্মাণ সংশ্লিষ্ট অংশীজনের সহায়তায় বাস্তবায়িত হচ্ছে।

;

নবায়নযোগ্য জ্বালানি বিষয়ে পরিবেশমন্ত্রী ও বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

২০৪১ সালের মধ্যে মোট জ্বালানির ৪০ শতাংশ নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে সরকারের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে করণীয় বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী এবং বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) সচিবালয়ে বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়ে প্রতিমন্ত্রীর অফিস কক্ষে এক দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে তারা এ আলোচনা করেন।

বৈঠকে উল্লেখ করা হয়, বাংলাদেশ আগামী বছর ইউএনএফসিসিসিতে (UNFCCC) জাতীয় নির্ধারিত অবদান (এনডিসি) জমা প্রদান করবে। এ প্রক্রিয়ায় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের নির্গমন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। দুই মন্ত্রীই এ বিষয়ে গভীর আলোচনা করেন এবং সরকারের পরিবেশবান্ধব উন্নয়ন নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের বিষয়ে একমত পোষণ করেন।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে ৪০ শতাংশ নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার বৃদ্ধি এবং নির্গমন কমাতে আমাদের সঠিক ও টেকসই পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করতে হবে। এ লক্ষ্যে পরিবেশ মন্ত্রণালয় ও বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সমন্বয় আরও জোরদার করা হবে।

বৈঠকে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে সরকারের মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন বিষয়ে আলোচনা করা হয়। দেশের পরিবেশবান্ধব ও টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে দুই মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতা ও সমন্বয় আরও জোরদার করার লক্ষ্যে সময়ে সময়ে এধরনের বৈঠক অব্যাহত থাকবে।

;