৬ মাসের মধ্যে রোবটিক সার্জারি শুরু হতে যাচ্ছে রংপুরে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
সার্জারি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. জাবেদ আখতার এ তথ্য জানান

সার্জারি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. জাবেদ আখতার এ তথ্য জানান

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে দেশের স্বাস্থ্যসেবাকে এগিয়ে নিতে আগামী ৬ মাসের মধ্যে রংপুরে রোবটিক সার্জারির মাধ্যমে জটিল অস্ত্রোপচার শুরু হতে যাচ্ছে। আর্টিফিসিয়াল ইন্টিলিজেন্ট (এআই) ব্যবহারের মাধ্যমে রোবটিক সার্জারিতে দেহের অপ্রশস্ত ও জটিল স্থানে অস্ত্রোপচার করা সম্ভব হবে বলে জানিয়েছেন রংপুর কমিউনিটি মেডিকেল কলেজের সার্জারি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. জাবেদ আখতার। 

রোববার (৩০ জুন) দুপুরে সংবাদ সম্মেলন করে এসব তথ্য জানান তিনি।

এতে করে ইউরোলজি, গাইনোকলজি, ক্লোলোরেকটাল সার্জারি, হেপাটোবিলিয়ারী ও অ্যাবডোমিনাল ওয়াল রিকন্সট্রাকশন সার্জারি সহজ হবে এবং সার্জনদের শতকরা ৭০ ভাগ কাজের চাপ কমবে। রোবটিক সার্জারির মাধ্যমে খরচ বেশি হলেও অস্ত্রোপচার সংক্রান্ত জটিলতা, রক্তপাত ও সংক্রমণের হার কমে আসবে।

দেশের তরুণ সার্জনদের রোবটিক সার্জারি বিষয়ে ফেলোশিপ করাসহ রোবটিক সার্জারিতে উদ্বুদ্ধ করতে আগামী ৫ জুলাই রংপুরে বৈজ্ঞানিক সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে।

ডা. জাবেদ আখতার জানান, ওপেন সার্জারির পাশাপাশি এখন মানবদেহে ছোট ফুটা করে ল্যাপারোস্কপি সার্জারি বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। কিন্তু ল্যাপারোস্কপি সার্জারির কিছু সীমাবদ্ধতাও রয়েছে। রোবটিক সার্জারিতে অপারেশনের স্থান ভাল ও স্পষ্ট দেখার জন্য এখানে উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন থ্রিডি ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়।

তিনি আরও জানান, সার্জারিতে বিশ্বের ৯৩ ভাগ রোবট ব্যবহার করা হয় আমেরিকা, ইউরোপ ও জাপানে। এবং পৃথিবীর বাকি দেশে মাত্র ৭ ভাগ রোবট ব্যবহার করা হয়। এর মধ্যে ভারতে প্রায় দেড়শ রোবট রয়েছে। এমনকি নেপালেও রয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোনো রোবট নেই। আমি বাংলাদেশের হয়ে প্রথম রোবটিক সার্জারিতে ফেলোশিপ করেছি। রংপুর কমিউনিটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে খুব দ্রুতই আধুনিক রোবট এনে রোবটিক সার্জারি শুরু করা হবে। এটি হলে রোগীদের দেশের বাহিরে চিকিৎসা করাতে হবে না এবং প্রচুর পরিমান বৈদেশিক মুদ্রার সাশ্রয় হবে।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, রংপুর মেডিকেল কলেজের সার্জারি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডাঃ হৃদয় রঞ্জন রায়, রংপুর কমিউনিটি মেডিকেল কলেজের অধ্যাপক ডাঃ আয়েশা নাসরিন সুরভী, সহকারী অধ্যাপক ডাঃ মিজানুর রহমান, সহকারী অধ্যাপক ডাঃ আহসানুর আপেল।

ভারী বর্ষণে সিন্দুকছড়ি সড়কে ফাটল, যান চলাচল বন্ধ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, খাগড়াছড়ি
ভারী বর্ষণে সিন্দুকছড়ির কাটাপাহাড় এলাকায় সড়কে ফাটল

ভারী বর্ষণে সিন্দুকছড়ির কাটাপাহাড় এলাকায় সড়কে ফাটল

  • Font increase
  • Font Decrease

খাগড়াছড়িতে ভারী বর্ষণে সিন্দুকছড়ির ধুমনিঘাট কাটাপাহাড় এলাকায় সড়কে ফাটল ধরে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে।

মঙ্গলবার (০২ জুলাই) বিকেলে সড়কে ফাটল ধরার বিষয়টি নিশ্চিত করেন খাগড়াছড়ি সড়ক ও জনপথের নির্বাহী প্রকৌশলী মাকসুদুর রহমান।

তিনি জানান, গেল কয়েকদিনের প্রবল বর্ষণে পাহাড়ি সড়কটির একপাশের মাটি দেবে গিয়ে সড়কে ফাটল সৃষ্টি হয়েছে। মঙ্গলবার বিষয়টি জানার পর বিকেলে সড়ক সংস্কারের কাজ শুরু হয়।

সড়ক দেবে যাওয়ায় খাগড়াছড়ির মহালছড়ি থেকে গুইমারার জালিয়াপাড়ার সরাসরি সড়ক যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে। সংস্কার কাজ শেষ করতে কতদিন সময় লাগবে সে বিষয়ে নিশ্চিত কিছু জানাতে পারেনি সড়ক বিভাগ সংশ্লিষ্টরা।

প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের জুন মাসে সিন্দুকছড়ি সড়কটি আনুষ্ঠানিকভাবে চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করা হয়।

;

নড়বড়ে বাঁশের খুঁটি, ওপরে পলিথিনের ছাউনিতে চলছে জীবন



মৃত্যুঞ্জয় রায়, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সাতক্ষীরা
বৃষ্টি থেকে বাঁচতে পলিথিনের ছাউনিতে তারা/ ছবি: বার্তা২৪.কম

বৃষ্টি থেকে বাঁচতে পলিথিনের ছাউনিতে তারা/ ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চার কোণায় বাঁশের নড়বড়ে খুঁটি, ওপরে পলিথিনের ছাউনি। এক খাটে শুয়ে আছেন ১০-১২ জন। সারা রাত বৃষ্টিতে ভিজে কাটালেও জুটেনি রাতের খাবার। সকালে একবেলা খিচুড়ি জুটলেও, আরেকবেলার খোঁজ নেই। কাটাতে হয়েছে পানি খেয়ে। এখানে পলিথিন টানিয়ে আছে ৭ পরিবার। সবার অবস্থা প্রায় একই। রাতদিন বৃষ্টিতে ভিজে অপেক্ষায় আছে কখন কেউ খাবার নিয়ে আসবে; কিন্তু অপেক্ষা শুধু অপেক্ষায় থেকে যায়।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বসতভিটা হারিয়ে এখন রাস্তার পাশে খোলা মাঠে পলিথিন টানিয়ে ছেলে-মেয়ে নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন অনেক অসহায় পরিবার। প্রচণ্ড বৃষ্টিতে সারারাত ছেলে মেয়েকে নিয়ে রাত জেগে চলছে তাদের জীবন। এর সঙ্গে দেখা দিয়েছে খাবারের কষ্ট।

তেমনি একজন আফরোজা। মেয়ে মরিয়মকে কোলে নিয়ে বৃষ্টিভেজা দিনে বসে ছিলেন তিনি। চোখের দিকে তাকালে বোঝা যাচ্ছে গত রাতে ঘুম হয়নি তার। বসতভিটার সঙ্গে হারিয়েছেন খাওয়া-দাওয়া, ঘুম, বিশ্রাম সবই। এভাবে চলছে তাদের জীবনযাপন।

উচ্ছেদ অভিযানে বসতভিটা হারিয়ে নিঃস্ব তারা

তিনি বার্তা২৪.কমকে বলেন, সারারাত চোখ বোজা হয়নি। মেয়েকে কোলে নিয়ে বসে আছি। মেয়ে একটু ঘুমালেও বৃষ্টির পানি পড়ে আবার জেগে গেছে সে। কী করবো, আমাদের যে আর যাওয়ার জায়গা নেই। যা ছিল সব শেষ হয়ে গেছে। এভাবে বৃষ্টিতে ভিজে, না খেয়ে থাকার চেয়ে আমাদের মরে যাওয়ায় ভালো।

শুধু আফরোজার মেয়ে মরিয়ম নয়, তার মতো জেসমিন, রাবেয়া, পারুল, খাদেজাও এভাবে মানবেতর জীবনযাপন করছেন। পরনে ভেজা জামা-কাপড়। ছেলে-মেয়েকে নিয়ে এভাবে আছেন তারা।

সাতক্ষীরা সড়ক জনপথ বিভাগের উদ্যোগে উচ্ছেদ অভিযানে ভেঙে ফেলা হয়েছে তাদের একমাত্র বসবাসের ঘরটি। শেষ সম্বল হারিয়ে জায়গা করে নিয়েছে শহরের ইটাগাছা পুলিশ ফাঁড়ির পাশে খোলা মাঠের এক কোণে। ঝড়, বৃষ্টি, প্রখর রোদে খেলার মাঠের এক কোণে পলিথিনের ছাউনিতে কাটছে অভাবি মানুষগুলোর জীবন।

তারা বার্তা২৪.কমকে বলেন, ভাই আমাদের কষ্টের কথা বলে আর কি হবে? যা কেড়ে নেওয়ার তা কেড়ে নিয়েছে, এই কষ্ট কেউ দেখবে না। এই যে রাস্তার পাশে বৃষ্টিতে ভিজে এখানে আছি কাল থেকে। এখন পর্যন্ত কেউ খাবার দেওয়া তো দূরে থাক দেখতে পর্যন্ত আসেনি। আমাদের যে বসতভিটা কেড়ে নিল, ভালো কথা, কিন্তু কোনো উপায় তো দেখাবে যে, আমরা ওখানে গিয়ে থাকবো, ওখানে খাবো। এই ছোট-ছোট ছেলেমেয়ে নিয়ে কীভাবে আছি আমরা জানি। আমাদের কষ্ট কেউ দেখবে না। আমরা তো মানুষ না। এভাবে বলছিলেন তারা, আর চোখের পানি নীরবে পড়ছিল।

শিশু সন্তান নিয়ে মানবেতর জীবন যাপন

মাঠের এক কোণে মুড়ি খাচ্ছিলেন আজগর আলী। মুড়ি খেতে খেতে বার্তা২৪.কমকে বলেন, সারারাত কিছু খাইনি। কেবল দোকান থেকে শুকনা খাবার নিয়ে আসলাম। সবকিছু কেড়ে নিয়ে নিঃস্ব করে দিয়েছে তো কি হয়েছে, সবাই মিলে একসাথে আছি, এটাই ভালো লাগছে।

তিনি জানান, ১৫ বছর ধরে স্ত্রী-পুত্র নিয়ে এখানে বসবাস করছেন। কিন্তু এবার সড়ক জনপথ বিভাগ আমাদের পথে বসিয়ে দিয়েছে। পরিবারের ১৩ জন সদস্য এখন কে যে কোথায় থাকবে, এটাও বলতে পাড়ছি না।

উল্লেখ্য, সোমবার (১ জুলাই) থেকে সাতক্ষীরা সরকারি খাস জমির ওপর গড়ে ওঠা বিভিন্ন অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু করেছে সাতক্ষীরা সড়ক জনপথ বিভাগ। অভিযানে গ্যারেজ, কলেজের গেট, বাসাবাড়ি ও দোকানপাট ভাঙা পড়েছে। এই উচ্ছেদে ভেঙে ফেলা হয়েছে অনেকের একমাত্র বসবাসের ঘরটিও।

খুলনা সড়ক জনপদ বিভাগের নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ইয়ানুর রহমানের নেতৃত্বে সাতক্ষীরা থেকে শ্যামনগর পর্যন্ত অভিযান শুরু হয়, যা এখনও চলমান।

;

মাগুরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার: পরিচয় শনাক্ত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মাগুরা
নিহত তীর্থ রুদ্র

নিহত তীর্থ রুদ্র

  • Font increase
  • Font Decrease

মাগুরার দরি মাগুরা এলাকায় মঙ্গলবার (০২ জুলাই) সকালে উদ্ধার হওয়া মরদেহের পরিচয় পাওয়া গেছে। তার নাম তীর্থ রুদ্র। সে শহরের পুরাতন বাজার ব্যবসায়ী নিমাই রুদ্রের ছেলে। সে মাগুরা আদর্শ ডিগ্রী কলেজ থেকে এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছিল।

মঙ্গলবার সকালে শহরের দরিমাগুরা আল আমিন এতিমখানা এলাকার একটি পুকুর পাড় থেকে তার ক্ষতবিক্ষত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তীর্থ রুদ্রকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে জবাইসহ মুখে একাধিক স্থানে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে।

তীর্থ রুদ্রের বাবা নিমাই রুদ্র জানান, গত রাত ৮টার দিকে সে মোটরসাইকেল নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়। রাত ১টা পর্যন্ত বাড়ি না ফেরায় তিনি মাগুরা সদর থানায় বিষয়টি জানালে তারা মোবাইল ট্রাকিংয়ের মাধ্যমে তার অবস্থান জানার চেষ্টা করে। কিন্তু সে সময় তার খোঁজ পাওয়া যায়নি। পরে সকালে ঘটনাস্থলে মরদেহ উদ্ধার হওয়ার পর তারা তীর্থের মরদেহ শনাক্ত করেন।

নিমাই রুদ্র জানান, রাত সাড়ে ১০টা থেকে তার মোবাইলফোন বন্ধ ছিল। আমান নামের তীর্থের এক বন্ধুর কাছ থেকে তিনি জানতে পেরেছেন, রাত ৮টার পরপরই ৩ জন যুবক শহরের জমজম মার্কেট এলাকা থেকে তীর্থকে নিয়ে যায়। ৩ জনের মধ্যে তীর্থের মোটরসাইকেলে অপর দুইজন অপর একটি মোটরসাইকেলে ছিল।

অতীতে দুই একজনের সাথে তীর্থের বিরোধ হয়েছে। তবে তাৎক্ষনিকভাবে সেটি মিমাংসা করা হয়েছে। এ কারণে কোন বিরোধ সূত্রে তাকে হত্যা করা হল সেটি বুঝতে পারছেন না পরিবার।

মাগুরা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শেখ মেহেদি রাসেল বলেন, হত্যাকাণ্ডের বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে নিয়ে পুলিশ দোষীদের শনাক্ত ও গ্রেফতারে মাঠে নেমেছে। হত্যাকাণ্ডের কারণ সর্ম্পকে এখনো কিছু জানা যায়নি। ময়নাতদন্তের পর সঠিক কারণ জানা যাবে বলে জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।

;

চুয়াডাঙ্গায় সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু, যুবক আহত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চুয়াডাঙ্গা
চুয়াডাঙ্গায় সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু/ছবি: বার্তা২৪.কম

চুয়াডাঙ্গায় সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু/ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চুয়াডাঙ্গায় বিষধর সাপের কামড়ে শীলা খাতুন (২৫) নামের এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে।

মঙ্গলবার (০২ জুলাই) বেলা দুইটার দিকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। নিহত শীলা খাতুন জীবননগর উপজেলার মনোহরপুর ইউনিয়নের পেয়ারাতলা গ্রামের আবু নাসেরের স্ত্রী। এর আগে, ঝিনাইদহ জেলার মহেশপুর উপজেলার রঘুনাথপুর গ্রামে বাবার বাড়িতে তাকে সাপে কামড় দেয়।

ওই গৃহবধূর চাচা আবুল হোসেন খান জানান, শিলা খাতুন বাবার বাড়ি রঘুনাথপুরে ছিলেন। মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে রান্না করার জন্য পুকুরের ধারে পাটকাঠি নিয়ে আনতে গেলে তার হাতে সাপে কামড় দেয়। পরিবারের সদস্যরা তাকে দ্রুত উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন। এর কিছুক্ষণ পর বেলা দুইটার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

অপর দিকে, আলমডাঙ্গায় সাপের কামড়ে মারফত আলী (২৫) নামের এক যুবক আহত হয়েছেন। তাকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে৷

পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছে, আলমডাঙ্গার মুন্সিগঞ্জে কাঠের কাজ করার সময় কিছুতে কামড়ের বিষয়টি বুঝতে পারেন মারফত আলী। পরে তাকে সদর হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক আলামত দেখে সাপের কামড় দিয়েছে বলে জানান।

চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. শাপলা খাতুন বলেন, সাপের কামড়ে শিলা খাতুন নামের এক নারী চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। এছাড়া সাপের কামড়ে মারফত আলী নামের এক যুবক আহত হয়ে ভর্তি হয়েছেন। তাকে আমরা পর্যবেক্ষণে রেখেছি।

;