নিখোঁজের এক মাস পরেও অভিষেক ঘোষের (২৬) সন্ধান মেলেনি। এ ঘটনায় থানায় সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে। একমাত্র ছেলেকে খুঁজে না পেয়ে পাগলপ্রায় নিখোঁজ তরুণের বাবা-মা। অভিষেক বরিশালের গৌরনদী উপজেলা বিল্বগ্রাম এলাকার মৃণাল কান্তি ঘোষের ছেলে।
শুক্রবার (৫ জুলাই) দুপুরে নিখোঁজ যুবকের পিতা মৃণাল কান্তি ঘোষ জানান, গত ২ জুন বাসা থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হয় অভিষেক। এরপর বিভিন্ন স্থানে খুঁজেও তাকে পাওয়া যায়নি। একমাত্র সন্তানকে খুজে পেতে ৪ জুন থানায় সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে।
তিনি আরও জানান, অভিষেক একটু বাউল প্রকৃতির ছেলে। ছেলেকে খুঁজে পেতে তিনি সকলের সহযোগিতা কামনা করেন। বরিশাল গৌরনদী মডেল থানার ওসি (তদন্ত) মাজহারুল ইসলাম জানান, পুলিশের পক্ষ থেকে তাকে উদ্ধারের চেষ্টা চলছে।
কোটা বিরোধী আন্দোলনকারীরা বিকেল ৪.৪০ টায় বাংলামোটর মোড়ে অবস্থান নিয়েছে। সোমবার (৮ জুলাই) টানা দ্বিতীয় দিনের বাংলা ব্লকেড কর্মসূচির অংশ হিসেবে খন্ড খন্ড মিছিল নিয়ে বাংলামোটর মোড় অবরোধ করে শিক্ষার্থীরা।
এতে করে কাজী নজরুল ইসলাম অ্যাভিনিউ, রাশেদ খান মেনন সড়ক, বীরউত্তম সিআর দত্ত সড়কে শত শত যানবাহন আটকা পড়েছে। এর আগে বিকেল ৪ টায় শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নিয়ে সড়ক অবরোধ করে।
৭ জুলাই বাংলা ব্লকেড কর্মসূচির প্রথম দিনে বিকেল সোয়া ৫টায় শাহবাগের দিক থেকে খন্ড খন্ড মিছিল নিয়ে বাংলামোটর মোড় অবরোধ করেছিল শিক্ষার্থীরা। মিছিল শ্লোগানে সন্ধ্যা ৭ টা পর্যন্ত সড়ক অবরোধ করে রাখে। ওই দিন বাংলামোটর এলাকায় বাড়তি পুলিশ মোতায়েন করা থাকলেও তারা কোন রকম বাঁধা দেওয়ার চেষ্টা করেনি। এত করে নির্বিঘ্নে তারা বাংলামোটর মোড়ে কর্মসূচি চালিয়ে যায়।
২০১৮ সালে ব্যাপক ছাত্র আন্দোলনের মুখে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য ৩০ শতাংশ কোটাও বাতিল হয়। গত ৫ জুন মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলের সিদ্ধান্ত অবৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্ট। সরকারি চাকরিতে কোটাব্যবস্থা বাতিল করে ২০১৮ সালে সরকারের জারি করা পরিপত্র পুনর্বহালের দাবিতে চলমান আন্দোলনের অংশ হিসেবে ৭ জুলাই বাংলা ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা করে শিক্ষার্থীরা। দুপুর ৩টার দিকে মিছিল নিয়ে শাহবাগে অবস্থান নেয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) হাজারো শিক্ষার্থী। শিক্ষার্থীদের অবস্থানের কারণে এ সময় সায়েন্সল্যাব, মিরপুর সড়ক, মতিঝিলের দিকে যাওয়ার রাস্তা বন্ধ হয়ে যায়। এতে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয় শাহবাগ মোড় এলাকায়।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের মুখপাত্র নাহিদ ইসলাম ৬ জুলাই তারিখে 'বাংলা ব্লকেড' কর্মসূচি ঘোষনা দেন। তিনি বলেছিলেন শুধু শাহবাগ মোড় নয় ঢাকা শহরের সায়েন্সল্যাব, চানখারপুল, নীলক্ষেত, মতিঝিল প্রতিটি পয়েন্টে কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা নেমে আসবেন। ঢাকার বাইরের শিক্ষার্থীরা জেলায়–জেলায়, বিশ্ববিদ্যালয়গুলো মহাসড়কগুলো অবরোধ করবেন।
শাহবাগ চত্বরের চারপাশে পুলিশ অবস্থান নিয়েছে, ছবি: বার্তা২৪.কম
জাতীয়
সরকারি চাকরিতে কোটা প্রত্যাহারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বাংলা ব্লকেড কর্মসূচি ঘিরে শাহবাগ এলাকায় পুলিশকে সতর্ক অবস্থানে দেখা গেছে। শাহবাগ চত্বরের চারপাশে পুলিশ অবস্থান নিয়েছে।
সোমবার (৮ জুলাই) বিকেল ৪টায় শাহবাগ এলাকায় শিক্ষার্থীদের অবস্থান ঘিরে পুলিশের ব্যাপক উপস্থিত দেখা যায়।
পুলিশের রমনা বিভাগের কর্মকর্তা নাম প্রকাশে অনইচ্ছুক তিনি বার্তা২৪.কমকে বলেন, শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে আমাদের তরফ থেকে কোনো বাধা দেওয়া হবেনা। তারা যদি কোনো বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে তাহলে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
এরা আগে সরকারি চাকরিতে কোটাব্যবস্থা বাতিল করে ২০১৮ সালে সরকারের জারি করা পরিপত্র পুনর্বহালের দাবিতে চলমান আন্দোলনের অংশ হিসেবে বাংলা ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা করে শিক্ষার্থীরা।
পূর্বঘোষিত ঘোষণা অনুযায়ী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) হাজারো শিক্ষার্থীরা মিছিল নিয়ে শাহবাগে অবস্থান নেয়। তাদের অবস্থানের কারণে রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ সড়ক সায়েন্সল্যাব, মিরপুর সড়ক, মতিঝিলের দিকে যাওয়ার রাস্তা বন্ধ হয়ে যায়। এতে করে যাতা অফিস শেষ করে নগরবাসী যখন বাসায় ফিরবে তখন ব্যাপক জনদুর্ভোগ দেখা দেয়।
এর আগে রোববার সন্ধ্যায় রাস্তা থেকে সরে যাওয়ার আগে বাংলা ব্লকেড কর্মসূচি অব্যাহত রাখার ঘোষণা দেন শিক্ষার্থীরা।
এক দফা দাবিতে সারা দেশে ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচি পালন করেছে সাধারণ শিক্ষার্থীদের প্লাটফর্ম বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।
সোমবার (৮ জুলাই) দ্বিতীয় দিনের মতো রাজধানী ঢাকাসহ দেশের স্থানে সড়ক অবরোধ করেছেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, এক দফা দাবিতে শাহবাগ মোড় অবরোধ করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এতে চারপাশের সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। এদিন বিকেল সাড়ে চারটার দিকে শিক্ষার্থীরা এই মোড় অবরোধ করেন।
শিক্ষার্থীদের ঢল স্লোগানে স্লোগানে মুখর নগরী
এর আগে পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী বিকেল সাড়ে তিনটা থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির সামনে অবস্থান নেওয়া শুরু করে আন্দোলনকারীরা। পরে তাদের এই অবস্থানে মিছিল সহকারে যোগ দেয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হল ও ঢাকার আশেপাশের বিভিন্ন কলেজের শিক্ষার্থীরা।
পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী বিকেল ৩টা ৫৫ মিনিটের দিকে ঢাকা কলেজের মূল ফটকের সামনে সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা উপস্থিত হন। এরপর একটি মিছিল নিয়ে সায়েন্সল্যাব মোড়ে এসে অবরোধ করেন তারা। এর ফলে এলিফ্যান্ট রোড, মিরপুর রোড এবং ধানমন্ডি ২ নম্বর সড়কের যানচলাচল বন্ধ হয়ে গেছে।
ইডেন কলেজের ছাত্রীরা নীলক্ষেত মোড়ে অবস্থান নিয়েছে। এতে ওই এলাকার আশেপাশে যানচলাচল বন্ধ হয়ে গেছে।
সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিল ও মেধাভিত্তিক নিয়োগের পরিপত্র বহাল রাখার দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থীরা।
সাইন্সল্যাব মোড়ে শিক্ষার্থীদের অবরোধ
এদিকে, ঢাকা-রাজশাহী রেলপথ অবরোধ করেছেন কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনকারী রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষার্থীরা। সোমবার (৮ জুলাই) দুপুর ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদ সংলগ্ন ফ্লাইওভারের নিচে রেলপথের ওপরে অবস্থান নেয় তারা।
এ সময় শিক্ষার্থীরা ‘বঙ্গবন্ধুর বাংলায়, বৈষম্যের ঠাঁই নাই’, ‘সারা বাংলায় খবর দে, কোটা প্রথার কবর দে’, ‘মুক্তিযুদ্ধের হাতিয়ার, গর্জে ওঠো আরেকবার’, ‘জেগেছে রে জেগেছে, ছাত্র সমাজ জেগেছে’, ‘সংগ্রাম না রাজপথ, রাজপথ রাজপথ’, এই বাংলায় হবে না, বৈষম্যের ঠিকানা’, ‘আঠারোর হাতিয়ার, গর্জে ওঠো আরেকবার’, ‘আমার সোনার বাংলায়, বৈষম্যের ঠাঁই নাই’, ‘এসো ভাই এসো বোন, গড়ে তুলি আন্দোলন’—এমন স্লোগানসহ বিভিন্ন ধরনের ব্যানার, পোস্টার প্রদর্শন করেন।
কোটাপদ্ধতি সংস্কারের দাবিতে রংপুর-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। সোমবার (৮ জুলাই) দুপুর ১২টা থেকে দেড় ঘণ্টা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে রংপুর নগরীর মডার্ন মোড়ে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। এ সময় শিক্ষার্থীরা কোটাপদ্ধতি সংস্কার করা না হওয়া পর্যন্ত তাদের কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে বলে ঘোষণা দেন।
কোটা পদ্ধতি বাতিল ও মেধাভিত্তিক নিয়োগের পরিপত্র বহালের দাবিতে তৃতীয় দিনের মতো ঢাকা-ময়মনসিংহ রেলপথ অবরোধ করেছে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) শিক্ষার্থীরা।
শাহবাগে সতর্ক অবস্থানে পুলিশ
শিক্ষার্থীদের বাংলা ব্লকেড কর্মসূচি ঘিরে শাহবাগ এলাকায় পুলিশের সতর্ক অবস্থান দেখা গিয়েছে। শাহবাগ চত্বরের চারপাশে পুলিশ অবস্থান নিয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পুলিশের রমনা বিভাগের এক কর্মকর্তা বার্তা২৪. কমকে বলেন, শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে কোন বাধা দেওয়া হবে না। তবে তারা যদি কোন বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে তাহলে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
গত ৬ জুলাই আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের মুখপাত্র নাহিদ ইসলাম ঘোষণা দেন, রোববার বিকেল ৩টা থেকে 'বাংলা ব্লকেড' কর্মসূচি পালিত হবে। শুধু শাহবাগ মোড় নয় ঢাকা শহরের সায়েন্সল্যাব, চানখারপুল, নীলক্ষেত, মতিঝিল প্রতিটি পয়েন্টে কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা নেমে আসবেন।ঢাকার বাইরের শিক্ষার্থীরা জেলায়–জেলায়, বিশ্ববিদ্যালয়গুলো মহাসড়কগুলো অবরোধ করবেন। রোববার শিক্ষার্থীরা চার দফা বাদ দিয়ে এক দফা দাবি ঘোষণা করেন। তা হলো- সকল গ্রেডে অযৌক্তিক ও বৈষম্যমূলক কোটা বাতিল করে সংবিধানে উল্লেখিত অনগ্রসর গোষ্ঠীর জন্য কোটাকে ন্যুনতম পর্যায়ে এনে সংসদে আইন পাস করতে হবে।
পুলিশের বাধা উপেক্ষা করে সড়কে শিক্ষার্থীরা
প্রসঙ্গত, ৫ জুন সরকারি দফতর, স্বায়ত্তশাসিত ও আধা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান এবং বিভিন্ন করপোরেশনের চাকরিতে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে (৯ম থেকে ১৩তম গ্রেড) মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলের পরিপত্র অবৈধ ঘোষণা করে রায় দেন উচ্চ আদালত। ওই দিন থেকেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থী আন্দোলনে নামেন। এ অবস্থায় আদালতের ওই রায় স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষ আপিল বিভাগে আবেদন করে। আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে আবেদনটির ওপর শুনানির জন্য আজ ৪ জুলাই দিন নির্ধারণ করা হয়েছিল। তবে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে আবেদনটির ওপর শুনানি হয়, আপাতত আগের মতোই বহাল থাকছে মুক্তিযোদ্ধা কোটা। তাই পূর্ব ঘোষিত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আজও হচ্ছে কোটা সংস্কার আন্দোলন।
উল্লেখ্য, এ সময় ঢাবির বিভিন্ন হল ও বিভাগ থেকে শত শত শিক্ষার্থী মিছিল নিয়ে আসে এবং 'কোটা না মেধা? মেধা মেধা',জেগেছে রে জেগেছে ছাত্র সমাজ জেগেছে, লেগেছে রে লেগেছে রক্তে আগুন লেগেছে, কোটা না মেধা মেধা মেধা, সারা বাংলায় খবর দে কোটা প্রথার কবর দে সহ শিক্ষার্থীদের নানা স্লোগানে মুখরিত হয় ঢাবির কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার এলাকা।
নির্বাচনি প্রতিজ্ঞা অনুযায়ী আমরা সর্বস্তরে কাজ করছি: শিল্পমন্ত্রী
স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: শিল্প মন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন/বার্তা২৪.কম
জাতীয়
নির্বাচনি প্রতিজ্ঞা অনুযায়ী সর্বস্তরে কাজ করেছেন বলে জানিছেন শিল্প মন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন।
সোমবার (৮ জুলাই) বিকালে তেজগাঁও বাংলাদেশ শিল্প কারিগরি সহায়তা কেন্দ্র (বিটাক) কর্তৃক নির্মিত বয়েজ হোস্টেল ভবনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
শিল্পমন্ত্রী বলেন, বিটাকে আধুনিক যন্ত্র তৈরি করার অভিজ্ঞ কর্মকর্তা আছেন, কারখানা আছে। জাতীয়ভাবে যে সমস্যা হয় এখানে আমরা সমাধান করতে পারি। বিটাক শুধু ঢাকায় নয় পুরো বাংলাদেশে আছে। ছেলেদের পাশাপাশি আমাদের এখানে মেয়েদের অগ্রাধিকার রয়েছে।
আমরা প্রকল্প নিলে বাস্তবায়নে অনেক সময় ক্ষেপন হয় তাতে সময়ও যেমন অপচয় হয় তেমনি খরচও বাড়ে। বিটাকের মাধ্যমে আমাদের জেলা ও বিভাগীয় যে সমস্ত প্রকল্প আছে আমি আশা করি সেগুলো তাড়াতাড়ি সমাপ্ত হয়ে যাবে।
শিল্পায়নের জন্য আমাদের মন্ত্রণালয় থেকে বিভিন্ন বড় প্রকল্প আছে। সেখানে একের পর এক কারখানা এগিয়ে আসছে। সেখানেও কিন্তু বিশাল কর্মসংস্থান সৃষ্টি হচ্ছে। সেখানেও কিন্তু আমাদের জনশক্তি দরকার। আমরা যদি যথাযথভাবে এগিয়ে যেতে পারি তাহলে আমাদের বেকারত্ব থাকবে না।
আমাদের এখানে যারা আছে তাদের জন্য আমাদের দক্ষ জনশক্তি তৈরি করা উচিৎ উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, আমরা এক সময় বলেছিলাম, ঘরে ঘরে আমরা নিজের চাকরি নিজেরাই তৈরি করবো। সেখানে আমাদের উদ্দেশ্য ছিলো টাই শুধু বাহিরে চাকরি করবো না, আমরা নিজেরাই চাকরি তৈরি করবো।
বিটাক মহাপরিচালক পরিমল সিংহ এর সভাপতিত্বে আরও উপস্থিত ছিলেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জাকিয়া সুলতানা।