দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন নৌরুটে নাব্যতা সংকট



জহির রায়হান, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, বরিশাল
নাব্যতা সংকট নিরসনে ড্রেজিংয়ের কাজ চলছে, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

নাব্যতা সংকট নিরসনে ড্রেজিংয়ের কাজ চলছে, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বরিশাল-ঢাকা নৌরুটের বিভিন্ন নদ-নদীতে পলি বা বালি জমাট পড়ায় নাব্যতা সংকট দেখা দিয়েছে। একই সঙ্গে দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন নৌরুটে প্রায় ৩০ জায়গায় বিগত বছরের তুলনায় এ বছর নির্ধারিত সময়ের এক-দেড় মাস আগেই দেখা দিয়েছে নাব্যতা সংকট। ফলে এসব এলাকায় মালবাহী জাহাজ ও যাত্রীবাহী লঞ্চ জোয়ারের পানির উপর নির্ভর করে চলাচল করছে।

এছাড়া মাসকাটা নদীতে বার বার নাব্যতা সংকট দেখা দেওয়ায় আগামী দু’মাসের মধ্যে বরিশালের মিতুয়া পাতারহাট লঞ্চঘাটটি বর্তমান স্থান থেকে প্রায় এক কিলোমিটার দক্ষিণে সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)।

জানা গেছে, বরিশাল-ঢাকা নৌরুটের কীর্তনখোলার নদী বন্দর, মেঘনা নদীর হিজলার মিয়ারচর, মেহেন্দিগঞ্জের কালীগঞ্জ, পটুয়াখালী-ঢাকা রুটের লোহালিয়া, কবাই ও কারখানা নদীর বেশ কয়েকটি চ্যানেল ও বরিশাল-ভোলা রুটে লাহারহাট-ভেদুরিয়া ফেরিঘাট এলাকায়, বরগুনার খাকদন এবং বিষখালীসহ বিভিন্ন নদীর পয়েন্টে পলি বা বালু জমে পড়ে নাব্যতা সৃষ্টি হয়েছে।

বরিশাল-ঢাকা রুটের অ্যাডভেঞ্চার-১ লঞ্চের মাস্টার মো. জাহাঙ্গীর হোসেন বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম-কে বলেন, ‘বরিশাল-ঢাকা নৌরুটে আসা যাওয়া করতে মেঘনা নদীতে যাতায়াত করতে হয়। গত ২ মাস ধরে পলি আর বালু জমে মিয়ারচর চ্যানেলটিতে যাত্রীবাহী নৌযান চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। পরে বিআইডব্লিউটিএ’র নির্দেশে কালীগঞ্জ রুট দিয়ে ঢাকা-বরিশাল দিয়ে চলাচল করছি। তবে সেখানে বর্তমানে নাব্যতা সংকট দেখা দিয়েছে। ভাটার সময় যাত্রীবাহী লঞ্চ চলাচলের জন্য স্বাভাবিক পানি কম থাকায় জোয়ারের উপর নির্ভর এবং ডুবোচর থাকায় ধীরগতিতে চলাচল করতে হয়।’

এদিকে, সোমবার (৪ নভেম্বর) সকালে বরিশাল নৌ-বন্দর এলাকার কীর্তনখোলা নদীতে ড্রেজিংয়ের কাজ শুরু হয়েছে। ওই স্থান থেকে প্রায় ১ লাখ কিউবিক মিটার পলি/বালু ড্রেজিংয়ের মাধ্যমে অপসারণ করা হবে বলে জানিয়েছেন বরিশাল বিআইডব্লিউটিএ’র সহকারী প্রকৌশলী রেজাউর রশীদ খন্দকার।

তিনি বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম-কে বলেন, ‘বরিশাল নদীর বন্দর ছাড়াও ইতিমধ্যে ভেদুরিয়া, লাহারহাট, শ্রীপুর, লোহালিয়া ও কারখানা এলাকায় বিআইডব্লিউটিএ'র সাতটি ড্রেজার মেশিন দিয়ে পলি/বালু অপসারণের কাজ চলছে। প্রয়োজনে আরও ড্রেজার সংযুক্ত করে পলি/বালু অপসারণ করা হবে।’

বিআইডব্লিউটিএ'র বরিশালের নৌ-নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের উপ-পরিচালক আজমল হুদা মিঠু সরকার বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম-কে বলেন, ‘বরিশাল অঞ্চলের বিভিন্ন নৌরুট এলাকায় নাব্যতা সংকট নিরসন ও নৌযান চলাচলের চ্যানেলগুলো সচল করার জন্য নদীগুলোতে পর্যায়ক্রমে ড্রেজিং করা হবে।’

এর আগে গত বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) নৌপথে নাব্যতা সংকট নিরসনে বরিশাল নদীবন্দর ভবনের সভাকক্ষে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় বিআইডব্লিউটিএ'র ড্রেজিং বিভাগের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মোহাম্মদ মিজানুর রহমান ভূঁইয়া বলেন, ‘উজানের পানি ও বন্যার কারণে বিগত বছরগুলোর পরিসংখ্যান অনুযায়ী, চলতি বছর নির্ধারিত সময়ের এক মাস আগেই দক্ষিণাঞ্চলের নদ-নদীগুলোতে নাব্যতা সংকট দেখা দিয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘বিগত কয়েক বছরের হিসেব অনুযায়ী উজান থেকে আসা নদীর পানির সঙ্গে ১ দশমিক ২ বিলিয়ন মেট্রিকটন পলি আসে। যার মধ্য থেকে ৪০ শতাংশ পলি দেশের বিভিন্ন নৌপথে প্রাকৃতিক কারণে জমে থাকে। এরইমধ্যে বরিশাল অঞ্চলে প্রায় ৩০টি পয়েন্টের নাব্যতা সংকটের তথ্য আমাদের হাতে এসেছে। এসব থেকে প্রায় ৩০ লাখ কিউবিক মিটার পলি/বালু ড্রেজিংয়ের মাধ্যমে অপসারণের চিন্তাভাবনা রয়েছে।’

এদিকে, বরিশাল-ঢাকা নৌরুটের মিয়ারচর ও কালীগঞ্জের চেয়ে নিরাপদ, দুর্ঘটনা রোধ ও তেল সাশ্রয়ের জন্য হিজলার মৌলভীর হাট-আবুপুর চ্যানেল সচল করার দাবি জানিয়েছেন ওই রুটের চলাচলকারী একাধিক লঞ্চের মাস্টাররা।

   

মণিরামপুরে উপজেলা চেয়ারম্যান হলেন আমজাদ হোসেন লাভলু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, যশোর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ধাপে যশোরের মণিরামপুর উপজেলায় শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট গ্রহণ শেষে ৬ হাজার ৫শ’ ৫৫ ভোটের ব্যবধানে চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আমজাদ হোসেন লাভলু আনারস মার্কায় ৫৯ হাজার ২শ’ ৭৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।

তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রভাষক ফারুক হোসেন পেয়েছেন ৫২ হাজার ৭শ’ ১৮ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে সন্দীপ ঘোষ ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে পুনরায় কাজী জলি আক্তার বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।

বুধবার সকাল ৮টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে শেষ হয়েছে বিকাল ৪টায়। ভোটকেন্দ্রগুলোতে সকালে ভোটার উপস্থিতি কম থাকলেও বেলা বাড়ার সাথে সাথে উপস্থিতি বাড়তে থাকে। এবার মণিরামপুর উপজেলায় ভোট গ্রহণ করা হয়েছে ইলেক্ট্রনিক্স ভোটিং মেশিন বা ইভিএমের মাধ্যমে। মণিরামপুরে এবারই প্রথম ইভিএমে ভোট নেয়া হয়েছে।

উপজেলা নির্বাচন কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, মণিরামপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ১৬৫টি কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ ইলেকট্রিনিক্স ভোটিং মেশিনে ইভিএমে অনুষ্ঠিত হয়।

উপজেলায় মোট ভোটার ৩ লাখ ৬০ হাজার ৭৩৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১ লাখ ৮২ হাজার ৪১১ জন, নারী ভোটার ১ লাখ ৭৮ হাজার ৩২২ জন এবং হিজড়া দু’জন ভোটার রয়েছেন।

;

নওগাঁয় ৩ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে তারা পুনরায় নির্বাচিত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নওগাঁ 
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নওগাঁয় প্রথম ধাপে তিনটি উপজেলায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচন বেসরকারিভাবে ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। বুধবার (৮ মে) রাত ১০টায় উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারি রির্টানিং কর্মকর্তারা বেসরকারিভাবে পৃথক ফলাফল ঘোষণা করেন।

এর আগে, সকাল ৮ টা থেকে বিকেল ৪ টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ চলে। জেলার ১১টি উপজেলার মধ্যে প্রথম ধাপে বদলগাছী, পত্নীতলা ও ধামইরহাট উপজেলা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ তিন উপজেলায় তারা জনপ্রতিনিধি ছিলেন। ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে তারা নতুন করে আবারও নির্বাচিত হয়েছেন।

বদলগাছী উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারি রির্টানিং কর্মকর্তা নিত্যানন্দ কুমার পাল বলেন- কৈ মাছ প্রতীকের প্রার্থী মো. শামসুল আলম খান বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছে। তার প্রাপ্ত ভোট ২১ হাজার ৯২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কাপ-পিরিচ প্রতীকের মো. আবুল খালেদ বুলু ১৫ হাজার ২৬৭ ভোট পেয়ে পরাজিত হন।

পত্নীতলা উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারি রির্টানিং কর্মকর্তা জোবায়ের হোসেন বলেন- মোটরসাইকেল প্রতীকের প্রার্থী মো. আব্দুল গাফ্ফার বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছে। তার প্রাপ্ত ভোট ৬২ হাজার ৭৮৮। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী আব্দুল খালেক চৌধুরী ৫০ হাজার ৮৫৬ ভোট পেয়ে পরাজিত হন।

অপরদিকে, ধামইরহাট উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারি রির্টানিং কর্মকর্তা মো. আনিছার রহমান বলেন- আনারস প্রতীকের প্রার্থী মো. আজাহার আলী বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রাপ্ত ভোট ৪৬ হাজার ৮৫৫। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী মো. ওসমান আলী ১২ হাজার ৭৬২ ভোট পেয়ে পরাজিত হন।

জেলা নির্বাচন ও রিটার্নি কার্যালয় থেকে জানা যায়- জেলার বদলগাছী, পত্নীতলা ও ধামইরহাট এ উপজেলায় ৩২ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। যেখানে চেয়ারম্যান পদে ১৩ জন, পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১১ জন এবং নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন। ১৯১ টি কেন্দ্রে ১ হাজার ৪০৭টি কক্ষে ভোটগ্রহণ হয়। যেখানে মোট ভোটার ৫ লাখ ৩৭ হাজার ১৭৬ জন। এরমধ্যে পুরুষ ভোটার ২ লাখ ৬৮ হাজার ৭৩৬ জন এবং নারী ভোটার জন ২ লাখ ৬৮ হাজার ৪২৯ জন।

;

ধোবাউড়ায় টানা ২য় বার নির্বাচিত হলেন ডেভিড রানা চিসিম 



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ময়মনসিংহ
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ময়মনসিংহের ধোবাউড়ায় টানা দ্বিতীয় বার উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছে উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ডেভিড রানা চিসিম। 

বুধবার (৮ মে) সকাল ৮ থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে উপজেলার ৫৪ টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ কর হয়েছে। ভোট গণনার পর ফলাফল ঘোষণা করেন সহকারী রির্টানিং কর্মকর্তা রেজাউল করিম। 

উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদে আনারস প্রতীকে  ২৮ হাজার ৬৩৫ ভোট পেয়ে  নির্বাচিত হয়েছেন ডেভিড রানা চিসিম। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ডা. আসাদুজ্জামান আকন্দ সাগর ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ২১ হাজার ৩৪৮ ভোট। 

এছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন জাহাঙ্গীর আলম মাইক প্রতীকে পেয়েছেন ২৫ হাজার ৩৭৩ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আজহারুল ইসলাম খায়রুল পেয়েছেন ২০ হাজার ২৩৫ ভোট।

নারী ভাইস চেয়ারম্যান স্বপ্না আক্তার ফুটবল প্রতীকে পেয়েছেন ৩৬ হাজার ১০২ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বিলকিস আক্তার হাঁস প্রতীকে পেয়েছেন ২৬ হাজার ২১৬ ভোট।

;

মানিকগঞ্জের ২ উপজেলা পরিষদে বিজয়ী যারা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মানিকগঞ্জ
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই সুষ্ঠ পরিবেশে সম্পন্ন হয়েছে মানিকগঞ্জের সিংগাইর ও হরিরামপুর উপজেলা পরিষদের ভোটগ্রহণ। এই দুই উপজেলায় সকালের দিকে ভোটার উপস্থিতি কিছুটা কম থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভোটার উপস্থিতি বাড়তে থাকে। সিংগাইরে ৩০ শতাংশের কিছুটা বেশি ভোট পড়লেও হরিরামপুরে ভোট পড়েছে ৪৪ দশমিক ৪৫ শতাংশ ভোট।

সিংগাইরে বেসরকারি ফলাফলে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন কাপ পিরিচ প্রতিকের সায়েদুল ইসলাম। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল আনারস প্রতীকের আব্দুল মাজেদ খান। এছাড়া তালা প্রতীক নিয়ে ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন মো. রমিজ উদ্দিন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হয়েছেন হাঁস প্রতীকের আনোয়ারা খাতুন।

হরিরামপুরে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন মোটরসাইকেল প্রতিকের দেওয়ান সাইদুর রহমান এবং ভাইস-চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন বই প্রতীকের মো. বিল্লাল হোসেন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হয়েছেন ফুটবল প্রতীকের শামিমা আক্তার চায়না।

;