ঝুঁকি নিয়ে ঘরের বাহিরে নিম্ন আয়ের মানুষ



ফরহাদুজ্জামান ফারুক, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
ঘরের বাহিরে নিম্ন আয়ের মানুষ, ছবি: বার্তা২৪.কম

ঘরের বাহিরে নিম্ন আয়ের মানুষ, ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে সারাদেশের মত রংপুরেও সরকারি-বেসরকারি অফিস, আদালত, প্রতিষ্ঠানসহ শপিংমল ও গণ পরিবহন বন্ধ রয়েছে। বৈশ্বিক এ মহামারিতে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে দেয়া হয়েছে ১০ দিনের ছুটি।

শহর, বন্দর, গ্রামে জনসমাগম এড়িয়ে ঘরে থাকতে উৎসাহিত করা হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ঘরের বাহিরে বের হচ্ছেন নিম্ন আয়ের মানুষরা। যাদের এক বেলার পরিশ্রম আর রিক্সা, ভ্যানের চাকা না ঘুরলে চুলোয় ভাতের হাড়ি উঠবে না। তারাও চিন্তিত করোনার প্রাদুর্ভাবে।

বৃহস্পতিবার (২৬ মার্চ) দুপুরে রংপুর মহানগরীর শাপলা চত্বর, বাস টার্মিনাল, লালবাগ, রেল স্টেশন ও জাহাজ কোম্পানি মোড় এলাকা ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।

রিকশা, ভ্যান ও অটো চালকরা সামান্য আয়ের আশায় রাস্তায় বের হয়েছেন। দিনমজুর ও শ্রমিকরা আছেন বাহিরে। তবে উপস্থিতির দিক থেকে সমাগম কম। নিম্ন আয়ের এসব মানুষ করোনার ঝুঁকি নিয়ে জীবিকার তাগিদে শহরের অলিগলি ছুটছেন।

ঘরের বাহিরে নিম্ন আয়ের মানুষ
রিকশা, ভ্যান ও অটো চালকরা সামান্য আয়ের আশায় রাস্তায় বের হয়েছেন

নগরীর শাপলা চত্বরে কথা হয় রিকশাচালক মনসুর আলীর সাথে। তিনি বার্তা২৪.কম-কে বলেন, ‘হামার করার কিছু নাই। একবেলা ইসক্যা না চালাইলে খামো কি। গরীবের ঘরে খাবার ব্যবস্থা করি দ্যাশোত কার্পু করলে ভালো হইল হয়।’

অন্যদিকে কাজের খোঁজে বাস টার্মিনালে বসে থাকা দিনমজুর কাশেম মিয়া বলেন, ‘ঘরের তো বউ বাচ্চাক থুইছি। কিন্তু মুইয়ো যদি বন্দি থাকো, তাইলে খাবার দেবে কায়। যদি এক দুইশো টাকা কামাই হয়, এই জনতে বাইরোত আচু।’

এদিকে শহরের ছোট যানবাহনের পাশাপাশি চলাচল করছে জরুরী সেবায় নিয়োজিত পরিবহনগুলো। খোলা রয়েছে ফার্মেসি ও নিত্যপ্রয়োজনীয় খাবার দোকান। এসব দোকানে খুব একটা ভিড় নেই।

হাট বাজারের পাশে টাকা উত্তোলনের বুথ খোলা রয়েছে। তবে এসব বুথে নেই করোনা ঝুঁকি মোকাবেলায় গ্রাহক সুরক্ষার উদ্যোগ। বিশেষ করে বুথগুলোতে হ্যান্ড স্যানিটাইজার, হেক্সিসল বা হাত ধোয়ার ব্যবস্থা করা হয়নি।

সামান্য আয়ের আশায় রাস্তায় বের হয়েছেন
চলছে পুলিশের টহল

এদিকে করোনার মতো ভয়াবহ এই ছোঁয়াচে রোগের সংক্রমণ থেকে জনগণকে ঘরমুখো রাখতে মাঠে নেমেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। স্থানীয় প্রশাসন থেকে চালানো হচ্ছে সচেতনতামূলক প্রচার প্রচারণা ও মাইকিং। রাস্তাঘাটে জটলা এড়িয়ে প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাহিরে বের হতে বারণ করা হচ্ছে।

এব্যাপারে রংপুর মেট্রোপলিটন কোতোয়ালী থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রশিদ বার্তা২৪.কম-কে বলেন, করোনাভাইরাস রোধে সঙ্গরোধ মেনে ঘরে অবস্থান করার জনগণকে বলা হচ্ছে। পাশাপাশি বার বার হাত ধোয়া, জীবাণুনাশক স্প্রে ব্যবহার ও হাঁচি, কাশি, জ্বরে আতঙ্কিত না হয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়ার পরামর্শ দিয়ে মাইকিং করা হচ্ছে।

এদিকে সচেতন মহল বলছেন, খুব প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাহিরে বের হওয়া বন্ধ করার বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। নইলে অল্প কিছু মানুষের ভুল থেকে বড় বিপর্যয় নেমে আসবে।

রংপুরে করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় গঠিত নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যক্ষ ফখরুল আনাম বেঞ্জু বার্তা২৪.কম-কে বলেন, ‘সচেতনতার অভাব থেকেই মানুষজন এখনো বাহিরে চলাফেরা করছে। এধরণের চলাফেরাও ঝুঁকিপূর্ণ। সবাই যদি নিয়ম মেনে কিছুদিন সঙ্গরোধে থাকে তবেই করোনার প্রাদুর্ভাব মোকাবেলায় স্বস্তি মিলবে।

   

ফটো সাংবাদিক রেজা রুবেলের ওপর হামলার ঘটনায় অভিযোগ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সিলেট
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সিলেট সদর উপজেলা নির্বাচনে সংবাদ সংগ্রহকালে সাংবাদিক রেজা রুবেলের ওপর হামলার ঘটনায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।

শুক্রবার (১০ মে) বিকেলে সিলেট মহানগর পুলিশের জালালাবাদ থানায় তিনি নিজে বাদী হয়ে অভিযোগটি দায়ের করেন।

অভিযোগে তিনজনের নাম উল্লেখসহ ১৫ জনকে আসামি করা হয়েছে।

অভিযুক্তরা হলেন সিলেট সদর উপজেলার জালালাবাদ থানার ঘোপাল গ্রামের বতুল্লার ছেলে ও স্থানীয় ইউপি সদস্য সাবাজ আহমদ (৩৮) ও ডালিম (৩০), একই থানার বাঘারপাড় গ্রামের আলী আমজদ।

রেজা রুবেল সিলেটের স্থানীয় নিউজ পোর্টাল সিলেট প্রতিদিন২৪ডটকম'র স্টাফ ফটো সাংবাদিক ও বাংলাদেশ ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন সিলেট বিভাগীয় কমিটির ক্রীড়া ও সংস্কৃতি সম্পাদক।

গত বুধবার (০৮ মে) বিকেল ৩টার দিকে নির্বাচনের সংবাদ ও ছবি সংগ্রহের সময় ঘোপাল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রের সামনে তার উপর হামলা চালানো হয়। পরে সহকর্মীরা তাকে উদ্ধার করে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন।

অভিযোগপত্রে তিনি উল্লেখ করেন, দুপুর আড়াইটার দিকে ঘোপাল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে জাল ভোট দেওয়ার অপরাধে এক যুবককে আটক করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। তখন তিনি কেন্দ্রের বিপরীতে দাঁড়িয়ে ছবি তুলতে ব্যস্ত ছিলেন। বিকেল ৩টার দিকে হঠাৎ করে স্থানীয় ইউপি সদস্য সাবাজ আহমদের নেতৃত্বে ডালিম ও আলী আমজদসহ অজ্ঞাতনামা আরও অন্তত ১০ থেকে ১৫ জন সন্ত্রাসী দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে অতর্কিতে হামলা চালায়। সাবাজ ও ডালিম তার তাকে লোহার পাইপ দিয়ে মারধর করে। আলী আমজদ এবং অজ্ঞাতনামা আসামিরা তাকে কিলঘুঁষি ও লাথি মারতে থাকে।

শুধু মারধর করেই ক্ষান্ত হয়নি তারা। রেজা রুবেলের গলায় ঝুলানো প্রায় দেড় লাখ টাকা দামের ক্যামেরা ও ৬০ হাজার টাকা দামের লেন্স এবং প্যান্টের পকেটে থাকা নগদ সাড়ে ৮ হাজার টাকাও হাতিয়ে নেন। এক পর্যায়ে তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন। তখন সহকর্মী সাংবাদিকরা তাকে নিয়ে দ্রুত ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন অভিযোগ পত্রে উল্লেখ করেন।

এদিকে অভিযোগ সংক্রান্ত ব্যাপারে জালালাবাদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বলেন, আমি থানায় নয়, বাইরে। থানায় গিয়ে দেখবো এবং অবশ্যই প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

;

অসাম্প্রদায়িক ও দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হওয়ার অন্যতম হাতিয়ার সংস্কৃতি: অর্থ প্রতিমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান বলেন, আমাদের পৃথিবীতে এখন সাম্প্রদায়িক বিষবাষ্প ছড়িয়ে পড়েছে। অসাম্প্রদায়িক রাজনীতি যখন দুঃসময় পার করছিল তখন সংস্কৃতি শক্তভাবে রাজনৈতিক ব্যক্তিদের পাশে ছিল, আশা করি আগামীতেও থাকবে। অসাম্প্রদায়িক ও দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হওয়ার অন্যতম হাতিয়ার হচ্ছে সংস্কৃতি।

শুক্রবার (১০ মে) নগরীর চকবাজারস্থ আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ মিলনায়তনে সঙ্গীত ভবনের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা বনবীতি সেনগুপ্তার ৩৩তম মৃত্যু বার্ষিকীর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

অর্থ প্রতিমন্ত্রী বলেন, মানুষের জীবনে শিক্ষাগুরুর ভূমিকা অনস্বীকার্য। বনবীতি সেনগুপ্তার কাছ থেকে সঙ্গীত শিক্ষা গ্রহণ করে আজকে অনেকে বড় শিল্পী হয়ে উঠেছেন। সঙ্গীত ভবন থেকে শুরু করে সঙ্গীতের জন্য বনবীথি সেনগুপ্তার অবদান অপরিসীম। তিনি আমাদের কাছে সবসময় স্মরণীয় ও বরণীয় হয়ে থাকবেন। 

অনুষ্ঠানে সঙ্গীত ভবনের সভাপতি ড. সেকান্দার চৌধুুরীর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের প্রকৌশলী কমোডর মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান। এছাড়াও অনেক গুণী শিল্পী ও সঙ্গীততজ্ঞ ব্যক্তি উপস্থিত ছিলেন। 

;

হায়দার আকবর খান রনো মারা গেছেন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) উপদেষ্টা হায়দার আকবর খান রনো মারা গেছেন। 

শুক্রবার (১০ মে) রাতে রাজধানীর পান্থপথের একটি বেসরকারি হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন প্রবীণ এই বামপন্থী নেতা।

তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য জলি তালুকদার।

বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) উপদেষ্টা হায়দার আকবর খান রনো গুরুতর অসুস্থাবস্থায় গত সোমবার সন্ধ্যা থেকে রাজধানীর পান্থপথের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাকে হাসপাতালের হাই ডিপেন্ডেন্সি ইউনিটে (এইচডিইউ) রেখে বিশেষ পদ্ধতিতে অক্সিজেন দেওয়া হয়। মঙ্গলবার (০৭ মে) এই তথ্য জানান জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডা. লেনিন চৌধুরী।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টে লেনিন চৌধুরী লেখেন, ‘রাজনীতিবিদ ও লেখক হায়দার আকবর খান রনো তীব্র শ্বাসতন্ত্রীয় অসুখ (টাইপ-২ রেসপিরেটরি ফেইল্যুর) নিয়ে পান্থপথের হেলথ অ্যান্ড হোপ হাসপাতালে ভর্তি। তার শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা কমে যাচ্ছে এবং কার্বন ডাইঅক্সাইডের মাত্রা বাড়ছে। তাকে এইচডিইউতে রেখে বিশেষ পদ্ধতিতে অক্সিজেনের জোগান দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু তার অবস্থা এখনো অস্থিতিশীল।’ ওই সময় চিকিৎসার প্রয়োজনে স্বজন-শুভার্থীদের হাসপাতালে ভিড় না করার অনুরোধ করেন ডা. লেনিন চৌধুরী

মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ও নেতা হায়দার আকবর খান রনো তার জীবদ্দশায় একাধিক বই লিখে গেছেন। মার্ক্সবাদী এই তাত্ত্বিক পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। রনোর জন্ম ১৯৪২ সালের ৩১ আগস্ট অবিভক্ত ভারতের কলকাতায়। তার পৈতৃক নিবাস নড়াইলের বরাশুলা গ্রামে।

বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সঙ্গে দীর্ঘদিন থাকলেও ২০১০ সালে মতভিন্নতার কারণে দলটি ছেড়ে সিপিবিতে যোগ দেন হায়দার আকবর খান। ২০১২ সালে তাকে দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য করা হয়। এরপর সিপিবির উপদেষ্টা নির্বাচিত হন তিনি।

;

সীমান্তে নিহত দুই বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিল বিএসএফ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, পঞ্চগড়
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ার খয়খাটপাড়া সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে আব্দুল জলিল (২৪) ও ইয়াসীন আলী (২৩) নামে নিহত দুই বাংলাদেশির মরেদহ দুই দিন পর ফেরত দিয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)।

শুক্রবার (১০ মে) সন্ধ্যার দিকে পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা ও ভারতের ফুলবাড়ি জিরো লাইন সীমান্ত দিয়ে মরদেহ দুটি ভারতের ফাঁসিদেওয়া থানা পুলিশ বাংলাদেশের তেঁতুলিয়া থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে। এসময় পুলিশ, বিজিবি ও বিএসএফের কর্মকর্তাসহ নিহত দুইজনের পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

তেঁতুলিয়া মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুজয় কুমার রায় বলেন, বাংলাবান্ধা ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে নিহত দুই যুবকের মরদেহ গ্রহণ করা হয়েছে। ভারতে মরদেহ ময়নাতদন্ত হওয়ায় আমরা ময়নাতদন্ত ছাড়াই মরদেহ দুই পরিবারের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করেছি।

এর আগে গত ৮ মে ভোরে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলার খয়খাটপাড়া সীমান্তে বিএসএফের ১৭৬ ব্যাটালিয়নের ফকিরপাড়া ক্যাম্পের সদস্যদের গুলিতে ওই দুই বাংলাদেশি যুবকের মৃত্যু হয়। পরে মরদেহ নিয়ে যায় তারা।

;