যশোরে ৬৬ হাজার ২শ’ পরিবারকে খাদ্য ও অর্থ সহায়তা

  বাংলাদেশে করোনাভাইরাস



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, যশোর
৬৬ হাজার ২০০ পরিবারকে খাদ্য ও অর্থ

৬৬ হাজার ২০০ পরিবারকে খাদ্য ও অর্থ

  • Font increase
  • Font Decrease

করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে যশোরে কর্মহীন হয়ে পড়া ৬৬ হাজার ২০০ পরিবারকে খাদ্য ও অর্থ সহায়তা দিয়েছে জেলা প্রশাসন।

যশোর পৌরসভাসহ জেলার আট উপজেলার ৬৬ হাজার ২০০ পরিবারকে ৯১৬ মেট্রিক টন চাল ও নগদ ৩৮ লাখ ৩৯ হাজার টাকা সহায়তা দেওয়া হয়েছে। ৪১৮ মেট্রিক টন চাল ও ১৯ লাখ ৮৩ হাজার টাকা এখনও মজুত রয়েছে।

সোমবার (২০ এপ্রিল) দুপুরে যশোর জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মোহাম্মদ সানোয়ার হোসেন বার্তা২৪.কমকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।

জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন সূত্রে জানা যায়, যশোর সদর উপজেলায় ১৯৮ মেট্রিক টন চাল ও ৬ লাখ ৮ হাজার টাকা, মণিরামপুর উপজেলায় ১৫৮ মেট্রিক টন চাল ও ৫ লাখ ২৩ হাজার টাকা, কেশবপুর উপজেলায় ১০২ মেট্রিক টন চাল ও ৩ লাখ ৪২ হাজার টাকা, শার্শা উপজেলায় ১০০ মেট্রিক টন চাল ও ৭ লাখ ২৮ হাজার টাকা, ঝিকরগাছা উপজেলায় ৯৯ মেট্রিক টন চাল ও ৭ লাখ ৩৬ হাজার টাকা, অভয়নগর উপজেলায় ৮২ মেট্রিক টন চাল ও ২ লাখ ৭৫ হাজার টাকা, বাঘারপাড়া উপজেলায় ৭৮ মেট্রিক টন চাল ও ৩ লাখ ২ হাজার টাকা ও চৌগাছা উপজেলায় ৯৭ মেট্রিক টন চাল ও ৩ লাখ ২৬ হাজার টাকা সহায়তা দেওয়া হয়েছে।

এছাড়া অসহায় পরিবারের শিশুদের পুষ্টির নিশ্চয়তা দিতে শিশুদের মাঝে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ‘আদর্শ বাড়তি খাবার’ নামে একটি কর্মসূচি চালু করেছে ত্রাণ ও পুনর্বাসন অধিদপ্তর। ইতোমধ্যে এ কর্মসূচিতে যশোরে এক হাজার শিশুকে খাবার দেওয়া হয়েছে।

চলমান এ কর্মসূচিতে ১২ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে এই কর্মসূচিতে ৩ লাখ টাকা ব্যয়ে ১ হাজার শিশুকে খাদ্য সহায়তা দেওয়া হয়েছে। প্রতি দুই জন শিশুর মধ্যে তিনশ’ টাকা পরিমাণে শিশু খাদ্য সরবাহর করা হচ্ছে।

শিশু খাদ্য কর্মসূচিতে মধ্যে রয়েছে দুধ, দুগ্ধজাত খাবার, সাগু, সুজি। এতিম, হতদরিদ্র, নিম্ন আয়ের মানুষের শিশু সন্তানরা এসব ত্রাণ পাবে।

জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মোহাম্মদ সানোয়ার হোসেন বার্তা২৪.কমকে বলেন, করোনা সংকট মোকাবিলায় সরকারি সহায়তা ছাড়াও বেসরকারি সংস্থা ও সমাজের বিত্তবান ব্যক্তিরা সহায়তায় এগিয়ে এসেছেন।

জেলা প্রশাসক শফিউল আরিফ বলেন, করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য সরকারের পক্ষ থেকে সর্বাত্মক চেষ্টা চলছে। করোনার কারণে ঘর থেকে বাইরে না যেতে পারা নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য এ সরকারি সহায়তা প্রতিটি উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে সংশিষ্টদের হাতে পৌঁচ্ছে দেওয়া হচ্ছে।

  বাংলাদেশে করোনাভাইরাস

স্বাধীনতা ও গণমাধ্যমকে অপবিত্র করবেন না: মুক্তিযোদ্ধা ও সংস্কৃতিকর্মীরা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

'মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা, বঙ্গবন্ধু এবং গণমাধ্যমকে অপবিত্র, অসম্মান করবেন না, দেশের মানুষ তা রুখে দেবে' বলেছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সংস্কৃতিকর্মীরা।

শুক্রবার সকালে রাজধানীর তোপখানা রোডে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে 'স্বাধীনতা দিবসে শিশুর হাতে ১০ টাকা দিয়ে তার নামে স্বাধীনতাকে কটাক্ষ করে 'দৈনিক প্রথম আলোর দেশবিরোধী স্বাধীনতাবিরোধী অপসাংবাদিকতার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ও মানববন্ধন' শীর্ষক সমাবেশে বাংলাদেশ স্বাধীনতা পরিষদ ও বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট নেতৃবৃন্দ এ কথা বলেন।

বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের কার্যকরী সভাপতি স্বাধীনবাংলা বেতারকেন্দ্রের জননন্দিত কন্ঠশিল্পী রফিকুল আলম বলেন, 'সাংবাদিকতার সাথে রাজনীতি করতে গিয়ে দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে অসম্মান করবেন না, মানুষকে অসত্য তথ্য দিয়ে গণমাধ্যমকেও অপবিত্র করবেন না। ভালো হবে না। আমাদের মৌলিক বিষয়ের ওপর আঁচড় দিলে সহ্য করা হবে না। প্রয়োজনে মুক্তিযুদ্ধের সময়ের মতো আবার মুখে বাঁশি নেব, কোটি কোটি দেশপ্রেমিক মানুষ স্বাধীনতার সম্মান রাখতে, গণমাধ্যমকে পবিত্র রাখতে ছুটে আসবে।'

এ সময় উপস্থিত দেশের প্রায় সব টিভি চ্যানেল এবং সংবাদপত্র ও অনলাইন মাধ্যমের প্রতিনিধিদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, 'সাংবাদিকেরা চক্রান্তকারীদের দ্বারা ব্যবহৃত হবেন না। সাংবাদিকতা পবিত্র পেশা, মিথ্যা নয় ঠিক সংবাদ পরিবেশন করুন। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় আঘাত করলে আমরা ঘরে বসে থাকবো না।'

একুশে পদকে ভূষিত স্বাধীনবাংলা বেতারকেন্দ্রের জননন্দিত কন্ঠশিল্পী মনোরঞ্জন ঘোষাল বলেন, 'স্বাধীনতা দিবসে জাতীয় স্মৃতিসৌধে শিশুর হাতে ১০ টাকা দিয়ে মিথ্যা সংবাদ পরিবেশনের জন্য প্রথম আলো পত্রিকার দায়ীদেরকে বিচারের আওতায় আনতে হবে। আমরা সমাজের সবার পক্ষ থেকে এই দেশবিরোধী মিথ্যাচারের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।'

একুশে পদকপ্রাপ্ত শিল্পী ডা. অরূপ রতন চৌধুরী তার বক্তৃতায় বলেন, 'জাতিকে হেয় এবং বিভ্রান্তকারী হলুদ সাংবাদিকতার বিরুদ্ধে আমাদের রুখে দাঁড়াতে হবে। ৩০ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতার সম্মান বজায় রাখতে সাংবাদিকতার নামে রাষ্ট্র ও সমাজবিরোধী চক্রান্ত সাংবাদিকরাও মেনে নেবে না, কোনো মানুষই মেনে নেবে না। আইন অনুযায়ীই এ ধরনের অপরাধের বিচার হবে।'

স্বাধীনতা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো: শাহাদাত হোসেন টয়েলের সঞ্চালনায় পরিষদ সভাপতি জিন্নাত আলী জিন্না, আওয়ামী লীগ নেতা এম এ করিম, সৌদি আরব আওয়ামী লীগের সহসভাপতি সৈয়দ আনিসুর রহমান, অভিনয় শিল্পী তানভীন সুইটি, দোলাসহ সংগঠনের সদস্যদের সাথে মুক্তিযোদ্ধারাসহ বিভিন্ন পেশাজীবী, শিক্ষক, ছাত্ররা মানববন্ধনে স্বাধীনতা ও সাংবাদিকতার সম্মান বজায় রাখা ও অপসাংবাদিকতার দাবি সম্বলিত প্ল্যাকার্ড হাতে মানববন্ধনে যোগ দেন।

  বাংলাদেশে করোনাভাইরাস

;

দেশে খাদ্যের অভাব নেই: শিক্ষামন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশে খাদ্যের অভাব নেই বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।

চাঁদপুর সদর উপজেলা অডিটোরিয়ামে শুক্রবার সকালে অবাঙালি বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর শিক্ষার্থীদের মধ্যে শিক্ষাবৃত্তি বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।

মন্ত্রী বলেন, ‘বিশ্বের বহু দেশ যেখানে খাদ্য আমদানিতে হিমশিম খাচ্ছে, সেখানে বাংলাদেশে খাদ্যের অভাব নেই। যুদ্ধাবস্থার কারণে বাংলাদেশে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, কিন্তু এটা সাময়িক; বেশি দিন থাকবে না।’

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘আমরা পিছনে ফিরে যেতে চাই না। মানুষ এখন আর একই দিন ৫০০ জায়গায় বোমা-গ্রেনেড দেখতে চায় না, মানুষ এখন একই দিনে ৫০০ জায়গায় ব্রিজ আর সড়ক উদ্বোধন হচ্ছে, তা দেখতে চায়।

‘আজকে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সারা দেশে দারিদ্র্যসীমা ১৪ ভাগে নেমে এসেছে। হতদরিদ্র নেমে এসেছে ৭ ভাগে। পৃথিবীর কোথাও এত দ্রুত দারিদ্র্য কমে না।’

ওই সময় উপস্থিত ছিলেন চাঁদপুর সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ নুরুল ইসলাম নাজিম দেওয়ান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সানজিদা শাহনাজ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইয়াসির আরাফাত, ভাইস চেয়ারম্যান আইয়ুব আলী বেপারী, চাঁদপুর প্রেস ক্লাবের সভাপতি এএইচএম আহসান উল্লাহ।

  বাংলাদেশে করোনাভাইরাস

;

উত্তরা থেকে আগারগাঁওয়ে মেট্রোরেলের ৯ স্টেশনই চালু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকাবাসীর স্বপ্নের মেট্রোরেলের উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত সবগুলো স্টেশনে ট্রেন থামা ও যাত্রী উঠা-নামা শুরু হয়েছে।

শুক্রবার (৩১ মার্চ) সকাল ৮টায় মেট্রোরেলের উত্তরা দক্ষিণ ও শেওড়াপাড়া স্টেশন জনসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে। উত্তরা-আগারগাঁও রুটের নয়টি স্টেশনের মধ্যে ৭টি স্টেশনে এতোদিন ট্রেন থামতো। এখন বাকি দুটি স্টেশনও চালু হওয়ায় এই রুটের সবগুলো স্টেশনেই ট্রেন থামছে।

ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের ম্যানেজার মাহফুজুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, সকাল ৮টায় দুটি স্টেশন যাত্রীদের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। এখন যাত্রীরা স্টেশনে প্রবেশ করছে এবং মেট্রোরেলও থামছে।

মেট্রোরেলের উত্তরা থেকে আগারগাঁও অংশে মোট ৯টি স্টেশন রয়েছে। এর আগে পর্যাক্রমে উত্তরা উত্তর (দিয়াবাড়ি), উত্তরা সেন্টার, পল্লবী, মিরপুর-১১, মিরপুর-১০, কাজীপাড়া, ও আগারগাঁও- এই সাতটি স্টেশন খুলে দেওয়া হয়েছিল।

উল্লেখ্য, গত বছরের ২৮ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের প্রথম এলিভেটেড মেট্রোরেলের উদ্বোধন করেন। বর্তমানে সকাল সাড়ে ৮টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত যাত্রীসেবা কার্যক্রম পরিচালনা করছে মেট্রোরেল।

  বাংলাদেশে করোনাভাইরাস

;

জলবায়ুর বিষয়ে ন্যায়বিচার এগিয়ে নিতে জাতিসংঘে প্রস্তাব গৃহীত



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাবের ক্ষেত্রে দায়ী রাষ্ট্রগুলোর আইনগত বাধ্যবাধকতার বিষয়ে পরামর্শমূলক মতামত দেওয়ার জন্য আন্তর্জাতিক বিচার আদালতকে অনুরোধ করে একটি সর্বসম্মত প্রস্তাব গৃহীত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৩০ মার্চ) ঢাকায় এক সরকারি তথ্য বিবরণীতে এ তথ্য জানানো হয়।

বাংলাদেশসহ ১৭ সদস্যের কোর গ্রুপ এই প্রস্তাবটি উত্থাপন করে। জলবায়ুর বিষয়ে ন্যায়বিচার ও ন্যায্যতার পক্ষে সমর্থনকারী দেশগুলোর জন্য এটি একটি যুগান্তকারী অর্জন।

কোর গ্রুপের পক্ষে রেজুলেশনটি সাধারণ পরিষদে উত্থাপন করেন ভানুয়াতুর প্রধানমন্ত্রী। বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাব থেকে রক্ষা করার জন্যে এই রেজুল্যুশনে মানবাধিকার আইনসহ বিদ্যমান আন্তর্জাতিক সব আইন ও স্বীকৃত নীতিমালার ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট দায়ী দেশগুলোর আইনি বাধ্যবাধকতার ওপর পরামর্শমূলক মতামত দেওয়ার জন্য আন্তর্জাতিক বিচার আদালতকে অনুরোধ করা হয়। কার্বন নিঃসরণের ফলে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব থেকে বিশেষ করে ঝুঁকিপূর্ণ বা ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর সুরক্ষার জন্য সংশ্লিষ্ট আইনি পরিণতি সম্পর্কে পরামর্শ দেওয়ার জন্যও এই রেজুলেশনে অনুরোধ করা হয়েছে।

আদালতের পরামর্শমূলক মতামতের গুরুত্বের কথা উল্লেখ করে জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেন, ‘এই ধরনের পরামর্শমূলক মতামত জাতিসংঘ সদস্য দেশগুলোকে জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাব মোকাবিলায় আরও সাহসী ও শক্তিশালী ব্যবস্থা নিতে সহায়তা করবে।’

তথ্য বিবরণীতে বলা হয়, সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মাসুদ বিন মোমেন। তিনি বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের ধ্বংসাত্মক ও অপরিবর্তনীয় হুমকির বিষয়ে স্পষ্ট সতর্কতা সত্ত্বেও মানবতার বেঁচে থাকার জন্য যে মাত্রায় বৈশ্বিক উদ্যোগ প্রয়োজন, তার ধারে-কাছেও নেই বিশ্ব সম্প্রদায়। এই রেজুলেশন এবং এর ফলে আন্তর্জাতিক বিচার আদালত থেকে পরামর্শমূলক মতামত দায়ী দেশগুলোর আইনি বাধ্যবাধকতা, ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর অধিকার এবং জলবায়ু পরিবর্তন থেকে মানবজাতিকে রক্ষা করার জন্য সচেতনতা বৃদ্ধিতে কার্যকর ভূমিকা রাখবে।

  বাংলাদেশে করোনাভাইরাস

;