কেউ ৩০০ করলে করুক, আমরাও করে ফেলবো: সাকিব



এম. এম. কায়সার, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত সাকিব আল হাসান

চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত সাকিব আল হাসান

  • Font increase
  • Font Decrease

একটু পেছনে ফিরে যাই। চার বছর আগে। ২০১৫ সালের বিশ্বকাপে খেলতে যাচ্ছে বাংলাদেশ দল। অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডের মাটিতে সেই বিশ্বকাপ খেলতে যাওয়ার আগে সবাই বাংলাদেশ দলের সাফল্য কামনা করলেন। তবে সেসময় কেউ জোর গলায় বলেননি-আমরা কোয়ার্টার ফাইনালে খেলবো। ম্যাচ বাই ম্যাচ সামনে বাড়ার কথা বলেই সম্ভাবনার নিক্তিটা সেবার স্থির করেছিলেন সবাই।

কিন্তু সবাইকে চমকে সেই বিশ্বকাপে বাংলাদেশ কোয়ার্টার ফাইনালে পৌছে গেলো ঠিকই!

এবার ২০১৯ সালের বিশ্বকাপের মাঠে যাওয়ার আগে স্বপ্ন-সাফল্যের ঘুড়িকে আকাশের অনেক উঁচুতে উড়িয়েছে বাংলাদেশ। খেলতে চাই সেমিফাইনালে। শুধু বলার জন্য বলা নয়। স্বপ্ন সফল করে দেখানোর জেদ নিয়েই বলেছে বাংলাদেশ।

মাত্র একযুগ আগে বিশ্বকাপের যে দল ছিলো শুধু অংশগ্রহণকারী একটা দল। সেই দল এখন বিশ্বকাপ ক্রিকেটের সেমিফাইনালে খেলার স্বপ্ন দেখছে। বাস্তবতার সঙ্গে এই স্বপ্নের যোগসূত্র কি? অথবা ঠিক কোন ক্রিকেটীয় যুক্তি নিরিখে বাংলাদেশ দলের স্বপ্ন অতো বেশি সবুজ?

উত্তরটা শুনি বাংলাদেশের বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসানের কাছ থেকে-‘আমাদের এবারের দলটা অভিজ্ঞতা এবং তারুণ্যের দারুণ একটা সংমিশ্রণে গড়া। দলের আমরা পাঁচ সিনিয়র আছি, যারা প্রায় ২০০টি করে ওয়ানডে ম্যাচ খেলেছি। এদের প্রত্যেকেই অনেক বেশি অভিজ্ঞ। তাছাড়া দলে তরুণ যারা আছে তাদেরও বেশির ভাগ ক্রিকেটারের ৬০ থেকে ৭০টির মতো ওয়ানডে ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা আছে। বিশ্বকাপের মতো ভীষণ চাপের একটা টুর্নামেন্টে এই অভিজ্ঞতার মিশ্রণ আমাদের অনেক সহায়তা করবে। চাপের মুখে কিভাবে সামাল দিতে হয়, সেটা অভিজ্ঞজনই ভালো জানে। ম্যাচে ভালো ফল বের করে আনার জন্য সেই অভিজ্ঞতা আমাদের আছে বেশ।’

বাংলাদেশ দলের প্রাণভোমরা বলা হয় সাকিব আল হাসানকে। দলের অন্যতম নিউক্লিয়াস! ব্যাটে-বলে-ফিল্ডিং বা ক্ষুরধার ক্রিকেট মস্তিস্ক দিয়ে দলকে অনেক সাফল্য এনে দিয়েছেন।

-তো দলে নিজের এই ভুমিকা নিয়ে সাকিব নিজে কি ভাবেন?

সাকিব জানালেন-‘দলে আমাকে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করতে হয়। শুধু ব্যাটিং বা বোলিংয়েও নয়, নেতৃত্বের দায়িত্বও নিতে হয়। দলকে সহায়তার জন্য যা যা করার প্রয়োজন সেটা আমি করি, করে যাবো।’

বিশ্বকাপে খেলতে আসার আগে আয়ারল্যান্ডে তিনজাতি ক্রিকেট টুর্নামেন্টের সবগুলো ম্যাচে জিতে এসেছে বাংলাদেশ। ফাইনালে বড় টার্গেট টপকে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে প্রথমবারের মতো বহুজাতিক কোনো ওয়ানডে টুর্নামেন্টের ট্রফি জিতেছে বাংলাদেশ। সেই টুর্নামেন্ট শেষ করে একটু আগেভাগে ইংল্যান্ডের কন্ডিশনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে বাংলাদেশ লেস্টারশায়ারে চলে আসে। সেখানে সবমিলিয়ে পাঁচদিনের মতো ক্যাম্প করে। নিবিড় অনুশীলনে অংশ নেয়।

সেই প্রসঙ্গে সাকিব বলছিলেন-‘আমাদের প্রস্তুতিটা বেশ ভালো হয়েছে। সবার আত্মবিশ্বাস বেশ উচুঁতে আছে। তবে সেই সঙ্গে মনে রাখতে হবে বিশ্বকাপ কিন্তু বিশ্বকাপই। বড় চ্যালেঞ্জের টুর্নামেন্ট এটা।’

বলা হচ্ছে এবারের বিশ্বকাপ হবে স্কোরবোর্ডে ৩০০ রান তোলা এবং ৩০০ প্লাস রান তাড়া করে ম্যাচ জেতার টুর্নামেন্ট। এই বিষয়ে সাকিব যা বললেন তাকে বলে টেনশনহীন উত্তর-‘সবগুলো দলই খুব ভালো পর্যায়ে আছে। যে কোনো দল যে কাউকে হারিয়ে দিতে পারে। এটাও জানি যে কোনো দলকে ৩০০ রানের নিচে আটকে রাখা কঠিন হবে। তবে আমাদের বিপক্ষে কোনো দল যদি এরচেয়ে বেশি রান করে ফেলে তাহলেও আমি কিছু মনে করবো না। কারন আমরাও ৩০০ রান তুলতে পারি। আর রান যাই তুলি না কেন, সেটা রক্ষার করার মতো বোলিংও আমাদের আছে!’

শুধু কথার কথা নয়, আত্মবিশ্বাসের স্ফুরণ ছটা প্রতিটা বাক্যে! বিশ্বাসে!

   

সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে শুরুতে বোলিংয়ে বাংলাদেশ



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশের জন্য ম্যাচটি হতে পারত সিরিজ নিশ্চিত করার। অথচ সেটি না হয়ে দুর্বল যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে এখন সিরিজ বাঁচানোর মিশনে নামতে হচ্ছে বাংলাদেশকে। তিন ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজের দ্বিতীয়টিতে যেখানে টসে জিতে শুরুতে বোলিং করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ। সিরিজ বাঁচাতে একাদশেও দুটি বদল এনেছে বাংলাদেশ। একাদশে সুযোগ পেয়েছেন তানজিদ তামিম ও তানজিম সাকিব। তাদের জায়গা ছেড়ে দিয়েছেন লিটন দাস ও শেখ মেহেদী।

আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে বাংলাদেশের এটি শেষ প্রস্তুতি সিরিজ। যেখানে ক্রিকেটাররা শেষবারের মতো নিজেদের ঝালিয়ে নেওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন। যদিও সেই সুযোগ কাজে লাগাতে পারছেন ক্রিকেটাররা। বলা যাবে না সেটি। কেননা, জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ফুটে উঠা ব্যাটিং দৈন্যতা কাটেনি যুক্তরাষ্ট্রে পা রেখেও।

প্রথম ম্যাচে আগে ব্যাট করতে নামা বাংলাদেশ স্কোরবোর্ডে জমা করতে পেরেছিল মাত্র ১৫৩ রান। সেই পুঁজিতে যে কোনো দলের সঙ্গেই ম্যাচ জেতা কঠিন। সেটিই যেন আরও একবার যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে হেরে প্রমাণ পেল বাংলাদেশ। প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশ হেরেছে ৫ উইকেটের বড় ব্যবধানে। এমন হারের পর তাই সিরিজে হার এড়ানোটাই বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে শান্তর দলের।

দ্বিতীয় ম্যাচে অবশ্য জয়ের সঙ্গে ব্যাটারদের রানে ফেরাটাও বড় চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশ দলের জন্য। কেননা, অধিনায়ক শান্তসহ দলের টপ অর্ডারদের বেশিরভাগই ভুগছেন রান খরায়। বিশ্বকাপের আগে যা চিন্তার বড় কারণ। সেই চিন্তা কাটাতে হলেও র‌্যাঙ্কিংয়ের ১৯ নম্বরে থাকা দুর্বল যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে ব্যাটিং শক্তি দেখাতে হবে শান্তর দলকে। আর সেটি না হলে যে আত্মবিশ্বাস তলানিতে গিয়ে ঠেকবে বিশ্বকাপের আগেই।

বাংলাদেশ একাদশ: তানজিদ তামিম, সৌম্য সরকার, নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), তৌহিদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ, সাকিব আল হাসান, জাকের আলী (উইকেটরক্ষক), রিশাদ হোসেন, তানজিম হাসান সাকিব, শরিফুল ইসলাম, মুস্তাফিজুর রহমান।

ইউএসএ একাদশ: মোনাঙ্ক প্যাটেল (অধিনায়ক), স্টিভেন টেলর, অ্যারন জোন্স, অ্যান্ড্রিস গাউস, কোরি অ্যান্ডারসন, নীতীশ কুমার, আলী খান, হারমিত সিং, জেসি সিং, শ্যাডলি ভ্যান শ্যালকউইক, সৌরভ নেত্রভালকর।

;

দুর্নীতির অভিযোগে ফিফার শাস্তি পেলেন সালাম মুর্শেদীসহ দুই বাফুফে কর্মকর্তা



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আর্থিক অনিয়মের অভিযোগে গত বছর বাফুফের সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগকে দুই বছরের জন্য নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল ফিফা। এবার নতুন করে আরও দুইজনকে একই শাস্তি দিয়েছে বিশ্ব ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা। বিষয়টি বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে নিশ্চিত করেছে ফিফা।

বাফুফের সাবেক প্রধান অর্থ কর্মকর্তা আবু হোসেন ও অপারেশন্স ম্যানেজার মিজানুর রহমানকে সব ধরনের ফুটবল থেকে দুই বছরের জন্য নিষিদ্ধ করেছে ফিফা। এর পাশাপাশি দশ হাজার সুইস ফ্রা জরিমানা করা হয়েছে দু’জনকেই। শাস্তি পেয়েছেন বাফুফের ফিনান্স কমিটির চেয়ারম্যান ও সহ-সভাপতি আব্দুস সালাম মুর্শেদী।

নিষিদ্ধ না হতে হলেও তাকে ১০ হাজার সুইস ফ্রা জরিমানা করেছে ফিফা। এর বাইরে বাফুফের প্রকিউরমেন্ট ম্যানেজার ইমরুল হাসান শরীফকেও সাধারণ দায়িত্বের আওতায় ফিফা নির্দেশিত কমপ্ল্যায়ন্স পূরণ না করায় সতর্ক করা হয়েছে। আর এই সিদ্ধান্ত এসেছে ফিফার এথিকস কমিটির এডজুকেটরি চেম্বার থেকে। যারা সবার সাক্ষ্য-প্রমাণ নিয়েই এই সিদ্ধান্ত প্রদান করেছেন।

এর আগে, গত বছরের ১৪ এপ্রিল ফিফার টাকার আর্থিক অনিয়ম চোখে পড়লে দুই বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয় আবু নাঈম সোহাগকে। যার মেয়াদ আরাও বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ফিফা। নতুন বিজ্ঞপ্তিতে তাকে তিন বছরের সাজা দেওয়া হয়েছে।

;

টাকা নিতে অস্বীকৃতি জানানো তানভীর যেভাবে বিশ্বকাপ দলে



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য ১৫ সদস্যের দল ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ। সেই দলের একজন তানভীর ইসলাম। ঘরোয়া ক্রিকেটে স্পিনে নজর কেড়ে জাতীয় দলে সুযোগ করে নিয়েছেন তিনি। প্রথমবারের মতো সুযোগ পেয়েছেন বিশ্বকাপের দলেও। অথচ, ক্যারিয়ারের শুরুতে ক্লাবে সুযোগ পেয়ে পারিশ্রমিক হিসেবে নিজের প্রাপ্য টাকা নিতেও দ্বিধা কাজ করত তার। নিজের ক্রিকেটার হওয়ার সেই গল্প বিসিবিকে জানিয়েছেন তানভীর।

কীভাবে ক্রিকেটে আসলেন সেই গল্পে তানভীর বলেন, ‘আমার বাবা-মা সবাই ঢাকায় চাকরি করত। নানুও সরকারি চাকরি করত। কিন্তু মাসশেষে তার কাছে আমার আবদার থাকতো ক্রিকেটের ব্যাট-বল স্টাম্পসহ কিনে দিতে হবে। ছোটবেলায় অনেক বড়দের সাথে খেলেছি। কারণ আমার বল-ব্যাট ছিল এবং তারা আমাকে নিতো অংশগ্রহণের জন্য।’

তানভীর জানান বাবা মার অনিচ্ছা সত্ত্বেও কীভাবে এতদূর আসা তার, ‘বরিশাল বুলস নামে বিপিএলে একটি দল হইছিল, সেখানে লারা নামের একজন ছিল আমার এলাকার। তার সাথে কথা হয়, তিনি আমাকে ঢাকা এসে কোনো একাডেমিতে ভর্তি হওয়ার জন্য বলেন। আমার আব্বু রাজি ছিল না, ক্রিকেট অনিশ্চিত বিষয়। তারপর আমার নানু বলে ঢাকায় দিয়ে আসতে।’

ক্রিকেটার না হলে পেশা হিসেবে কোনটি বেছে নিতেন তানভীর; সেই প্রশ্নে বলেন, ‘আমার আব্বু আমাকে দুই এক বছর সময় দিয়ে বলে এখানে কিছু না হলে আবার এই পেশায় ফিরে এসো। তার পছন্দ ছিল প্যারামেডিকেল, সাধারণ শিক্ষা, ডেন্টাল বা পুলিশের কিছু একটা।’

তানভীরের ক্রিকেট ক্যারিয়ার শুরু হয় তৃতীয় বিভাগের একটি দল দিয়ে। সেই ক্লাবের হয়ে সুযোগ পেয়েই খুশি ছিলেন তিনি। টাকা নিতেও তাই অস্বীকার করেছিলেন। বলেন, ‘একদিন আব্বু বলে চল আবাহনীর দিকে যাই, ওটা অনেক বড় ক্লাব। আবাহনীর মাঠে অনেক একাডেমী, সিসিএস নামের একটি একাডেমী আছে, ওইখানে সাতদিন অনুশীলন হতো। তারপর ওখানে ভর্তি হওয়া। ভর্তি হওয়ার পর রায়েরবাজার প্রগতিতে একটি থার্ড ডিভিশন টিমে খেলি। ওনারা আমাকে টাকা নেয়ার কথা বললে আমি নিতে অস্বীকার করি।’

;

এশিয়ান অনূর্ধ্ব-১২ টেনিসে ব্রোঞ্জ জিতল বাংলাদেশ



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নেপালের কাঠমুন্ডুতে চলছে অনূর্ধ্ব-১২ এশিয়ান টেনিস প্রতিযোগিতা। যেখানে আয়োজক নেপাল ছাড়াও প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছে বাংলাদেশ, ভারত, শ্রীলংকা, মালদ্বীপ, ভুটান ও পাকিস্তান। এবারের প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ থেকে অংশ নিয়েছে অনূর্ধ্ব-১২ বালক ও বালিক দল। আসরের চতুর্থ দিনে বাংলাদেশ জিতেছে ব্রোঞ্জ পদক। বালক ও বালিকা দুটি ইভেন্টেই ব্রোঞ্জ পদক জিতেছে বাংলাদেশ।

বাংলাদেশের বালিকা দল শ্রীলংকার বিপক্ষে ০-৩ ম্যাচে হেরে তৃতীয় স্থান অর্জন করে। এরপর মাঠে নেমে বালক দলও পাকিস্তানের বিপক্ষে ০-৩ ম্যাচে পরাজিত হয়। তাতে তৃতীয় স্থানে থেকে টুর্নামেন্ট শেষ করতে হয় বাংলাদেশকে। আসে ব্রোঞ্জ পদক।

এর আগে, বালিকা এককের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সারা আল জসিম ১-৬, ৬-৪, ২-৬ গেমে শ্রীলংকার অং সানুথি লিয়াং এর নিকট এবং জান্নাত হাওলাদার ২-৬, ০-৬ গেমে হিওয়া সাহানসা দামসিলুনির নিকট পরাজিত হয়। দ্বৈতের খেলায় বাংলাদেশ মাসতুরা আফরিন ও সারা আল জসিম জুটি ১-৬, ৪-৬ গেমে হিওয়া সাহানসা দামসিলুনি ও পাথিরাজা হিওয়াওয়াসাম এর নিজ করা হলে বাংলাদেশ বালিকা দল ০-৩ ম্যাচে শ্রীলংকার নিকট পরাজিত হয়। বালিকা দল রাউন্ড রবীন লীগ পদ্ধতিতে ৪টি ম্যাচ খেলে ২টিতে (মালদ্বীপ ও নেপাল) জয় লাভ করে এবং ২টিতে (ভারত ও শ্রীলংকা) পরাজিত হয়, ফলে বালিকা দল তৃতীয় স্থান অধিকার করে ব্রোঞ্জ পদক নিশ্চিত করল।

বালক এককের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের মোহাম্মদ হায়দার ১-৬, ১-৬ গেমে পাকিস্তানের রশিদ আলীর নিকট এবং বাংলাদেশের মো: জোবায়ের ইসলাম ১-৬, ০-৬ গেমে পাকিস্তানের মোহাম্মদ সাইয়ান এর নিকট পরাজিত হয়। দ্বৈতের খেলায় বাংলাদেশের ফাহিম হোসেন সৌরভ ও মো: জোবায়ের ইসলাম জুটি ১-৬, ১-৬ গেমে পাকিস্তানের রশিদ আলী ও খান মোহাম্মদ জোনায়েদ এর নিকট পরাজিত হয়। ফলে বাংলাদেশ বালক দল ০-৩ ম্যাচে পাকিস্তানের নিকট পরাজিত হয়। আগামীকাল বাংলাদেশ বালক দল তৃতীয় স্থান নির্ধারনী ম্যাচে শ্রীলংকার বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে।

;