ব্যাকফুটে থাকা বিসিবি এখন রক্ষণাত্মক!

  ক্রিকেটারদের ধর্মঘট


স্পোর্টস এডিটর, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম
বিসিবির দুই পরিচালক জালাল ইউনুস ও আকরাম খান

বিসিবির দুই পরিচালক জালাল ইউনুস ও আকরাম খান

  • Font increase
  • Font Decrease

ক্রিকেটাররা সংবাদ সম্মেলন করছেন বড় কোন একটা ইস্যূ নিয়ে সেটা বিসিবি কর্তারাও টের পেয়েছিলেন। তারা সেটা থামাতেও শুরুতে একটা চেষ্টায় ছিলেন। কিন্তু ঐক্যবদ্ধ ক্রিকেটাররা তাদের পূর্ব সিদ্ধান্ত থেকে পিছপা হননি। মিডিয়ার সামনে দল বেঁধে হাজির হন ক্রিকেটাররা। বিসিবির কাছে নিজেদের ১১ দফা দাবি উপস্থাপন করেন।

ক্রিকেটারদের এই দাবি এবং আল্টিমেটাম নিয়ে কি ভাবছেন বিসিবি কর্তারা? উত্তর হলো- বেশ ভালই এবং সিরিয়াসলিই ভাবতে শুরু করেছেন তারা। দুুপুরে বিসিবিতে ক্রিকেটাররা জড়ো হয়ে এই সংবাদ সম্মেলন করার ঘন্টাখানেকের মধ্যেই ধানমন্ডির বেক্সিমকো কার্যালয়েও একটা ছোটখাটো বৈঠক হয়ে গেলো বিসিবি’র কয়েকজন পরিচালকের।

ধানমন্ডির বেক্সিমকোতে অফিস করেন বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন। ক্রিকেটাররা আকস্মিকভাবে এমন সংবাদ সম্মেলন করে নিজেদের ১১ দফা দাবি উত্থাপন করবেন। এমনভাবে তেঁতে উঠবেন- সেজন্য বিসিবি ঠিক প্রস্তুত ছিল না। তবে বিসিবির বেশ কয়েকজন পরিচালক বার্তাটোয়েন্টিফোরের কাছে স্বীকার করলেন-ক্রিকেটাররা যেসব দাবির কথা বলছেন, তার প্রায় সবগুলোই যথাযথ। কোনটাই ঠিক অন্যায্য নয়। কিন্তু যে কায়দায় ক্রিকেটাররা এখন আল্টিমেটামও দিয়ে ফেলেছেন সেটাই ঠিক বিসিবি কর্তারা মানতে পারছেন না। সেটাই তাদের অবাক করেছে।

আরও পড়ুন- হঠাৎ বিদ্রোহী ক্রিকেটাররা, সব ধরনের খেলা বয়কট

বিসিবি পরিচালক ও মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান জালাল ইউনুস এই প্রসঙ্গে বলছিলেন-‘আমি খুব মনোযোগ দিয়ে ক্রিকেটারদের এই দাবিগুলো পড়লাম। তাদের উল্লেখিত সবগুলোই দাবির যৌক্তিকতা আছে। তবে দাবি নিয়ে হাজির হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তারা যে আল্টিমেটামও দিয়েছে সেটা তো স্রেফ হুমকি! এসব দাবি নিয়ে তারা তো আমাদের সঙ্গে আলোচনায়ও বসার আগ্রহ দেখাতে পারতো। যদি তেমনই হতো তাহলে আমি নিশ্চিত ভাবেই বলতে পারি সবাই এখন উইন উইন পজিশনে থাকতো। কিন্তু তা না করে দাবি না মানা পর্যন্ত সব কার্যক্রম বন্ধ-এমন ঘোষণা তো ব্ল্যাকমেইল করার মতো হয়ে পড়লো। এমন সব আচরণ তো ক্রিকেটকে অস্থিতিশীল করে তুলবে।’

লম্বা সময় ধরে ক্রিকেট বোর্ডে পরিচালকের দায়িত্ব পালন করা জালাল ইউনুস বলেন- ‘তারা তো আমাদের সঙ্গে আলোচনায় বসেনি। আলোচনায় বসার পর যদি সেখান থেকে কোন সমঝোতা না আসতো তখন তারা ধর্মঘটে যাওয়ার যুক্তিটা দেখাতে পারতো। তাদের দাবিগুলো দেখে আমরা অবাক হইনি। কিন্তু আল্টিমেটাম দেখে আশ্চর্য হয়েছি!’

বিসিবির আরেক পরিচালক সাবেক ক্রিকেটার আকরাম খান এই প্রসঙ্গে বলেন-‘ক্রিকেটাররা অনুরোধ করতে পারতো, কিন্তু এনিয়ে আলোচনা-সমঝোতায় না গিয়ে সরাসরি আন্দোলন কেন? যাই হোক, আমরা পুরো ব্যাপারটার দ্রুত একটা কার্যকর সমাধানের চেষ্টা চালাচ্ছি।’

আরও পড়ুন- যে ১১ দফা দাবিতে ক্রিকেটাররা ধর্মঘটে

   

প্রোটিয়াদের বিশ্বকাপ দলে নেই ডুসেন



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচনের একদিন পরই দল ঘোষণা করল দক্ষিণ আফ্রিকা। প্রোটিয়াদের বিশ্বকাপ দলে রয়েছে বড় চমক। চলতি বছর দুর্দান্ত ছন্দে থাকা রাসি ফন ডার ডুসেনের জায়গা হয়নি সে দলে। দলে ডাক পেয়েছেন অনভিষিক্ত ওটনিল বার্টম্যান ও রায়ান রিকেলটন।

এইডেন মার্করামের নেতৃত্বে দলে অন্যসব পরিচিত মুখদের জায়গা হয়েছে। আইপিএল মাতানো হাইনরিখ ক্লাসেন থেকে শুরু করে ট্রিস্টান স্টাবসরাও চড়বেন যুক্তরাষ্ট্র ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিমানে।

দলের পেস ব্যাটারির নেতৃত্ব থাকবেন কাগিসো রাবাদ, আনরিখ নরকিয়ারা। অন্যদিকে দুই স্পিনিং অলরাউন্ডার কেশব মহারাজ এবং তাবরাইজ শামসিদেরও দলে রেখেছে দক্ষিণ আফ্রিকা।

এছাড়া স্কোয়াডে না থাকলেও দলের সঙ্গে ট্রাভেলিং রিজার্ভ হিসেবে দলের সঙ্গে থাকবেন নান্দ্রে বার্গার ও লুঙ্গি এনগিডি।

তবে ডুসেনের দলে না থাকা বড় এক চমক হয়েই এসেছে। চলতি বছর সব ধরনের টি-টোয়েন্টি মিলিয়ে তার রান ১০২৩। ৩২ ম্যাচে ১৪৬ স্ট্রাইক রেটে এই রান তুলেছেন তিনি। বিশ্বকাপের দলে না রাখলেও ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে বিশ্বকাপের ঠিক আগে টি-টোয়েন্টি

দুই নতুন মুখের মধ্যে ৩১ বছর বয়সী ডানহাতি পেসার বার্টম্যানের এখনো কোনো ফরম্যাটেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হয়নি। রিকেলটন অবশ্য এরই মধ্যে ৪ টেস্ট ও দুটি ওয়ানডে খেলেছেন। তবে  টি-টোয়েন্টিতে এখনো দেশের জার্সি গায়ে মাঠে নামা হয়নি তার।

দক্ষিণ আফ্রিকার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ স্কোয়াড

এইডেন মার্করাম (অধিনায়ক), ওটনিল বার্টম্যান, জেরাল্ড কোয়েটজি, কুইন্টন ডি কক, বর্ন ফরচুইন, রিজা হেন্ড্রিকস, মার্কো ইয়ানসেন, হাইনরিখ ক্লাসেন, কেশব মহারাজ, ডেভিড মিলার, আনরিখ নরকিয়া, কাগিসো রাবাদা, রায়ান রিকেলটন, তাবরাইজ শামসি, ট্রিস্টান স্টাবস

রিজার্ভ: নান্দ্রে বার্গার, লুঙ্গি এনগিডি

  ক্রিকেটারদের ধর্মঘট

;

গাঙ্গুলির রেকর্ড ভাঙলেন ফিল সল্ট



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি আইপিএলে দুর্দান্ত ফর্মে আছেন ইংলিশ ব্যাটার ফিলিপ সল্ট। প্রতি ম্যাচেই কলকাতার হয়ে ওপেনার হিসেবে নেমে ব্যাট হাতে তান্ডব চালাচ্ছেন তিনি। অথচ এই সল্ট ছিলেন আইপিএলের নিলামে অবিক্রিত। জেসন রয় নিজের নাম সরিয়ে নেওয়ার সুবাদে আইপিএলে খেলার সুযোগ হয়েছিল সল্টের।

কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে চলতি আসরে এখন পর্যন্ত তিনি খেলেছেন নয় ম্যাচ। ১৮০.৬৪ স্ট্রাইক রেট ও ৪৯ গড়ের সঙ্গে তার মোট রান ৩৯২। ঘরের মাঠ ইডেন গার্ডেন্সে তার ব্যাট থেকে এসেছে মোট ৩৪৩ রান। এতে তিনি ভেঙেছেন কলকাতার সাবেক অধিনায়ক ও ভারতের কিংবদন্তি ব্যাটার সৌরভ গাঙ্গুলির রেকর্ড।

এর আগে কলকাতা নাইট রাইডার্সের সকল ক্রিকেটারের মধ্যে ইডেনে এক মৌসুমে সর্বোচ্চ রান করার রেকর্ডটি ছিল গাঙ্গুলির। ২০১০ সালে ইডেন গার্ডেন্সে মোট ৭ ইনিংসে তার রান ছিল ৩৩১। গতরাতে দিল্লির বিপক্ষে ৩৩ বলে ৬৮ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলার পথে সল্ট ভেঙে দিয়েছেন গাঙ্গুলির এই অনন্য রেকর্ড।

বর্তমানে দিল্লি ক্যাপিটালসের কোচের দায়িত্বে আছেন কলকাতার কিংবদন্তি সৌরভ গাঙ্গুলি। নিজের সাবেক দলের সঙ্গে ম্যাচ হারের পরও তিনি প্রশংসায় করেছেন কলকাতার পারফরম্যান্স, বিশেষ করে সল্টের ব্যাটিংকে।

  ক্রিকেটারদের ধর্মঘট

;

আইপিএলের ফর্মের ভিত্তিতে বিশ্বকাপ দল গঠন অনুচিত



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর্দা উঠতে আর বাকি আছে এক মাস। প্রতিটা দেশের ক্রিকেট বোর্ডের এই সময়টা কাটছে চূড়ান্ত দল সাজানোতে। খেলোয়াড়দের ফর্ম ও পারফরম্যান্সের ভিত্তিতেই মূলত সবগুলো বোর্ড তাদের নিজ নিজ দল সাজাবে। ইতিমধ্যে নিউজিল্যান্ড আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়ে তাদের ১৫ সদস্যের দল প্রকাশ করেছে।

দল গঠনের এই প্রক্রিয়ায় কিছুটা সিদ্ধান্তহীনতায় যেন পড়তে হতে পারে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডকে। বিসিসিআইয়ের নির্বাচকদের বিশ্বকাপ দল সাজানোর ক্ষেত্রে মূলত নজর রাখতে হচ্ছে চলতি আইপিএলে ক্রিকেটারদের পারফরম্যান্সের ওপর। জাতীয় দলের নিয়মিত অনেক ক্রিকেটারই আশানুরূপ পারফরম্যান্স করতে না পারলেও নজর কাড়ছেন হিসাবের বাইরে থাকা একের অধিক তরুণ ক্রিকেটার।

এই পরিস্থিতিতে ভারতীয় নির্বাচকদের পরামর্শ দিয়েছেন দেশটির সাবেক ক্রিকেটার ও ক্রিকেট বিশ্লেষক ইরফান পাঠান। তার মতে, শুধুমাত্র আইপিএলের ফর্ম না দেখে সাম্প্রতিক সময়ে ক্রিকেটারদের সার্বিক ফর্ম ও জাতীয় দলে ক্রিকেটারদের অবদানের কথা মাথায় রাখতে হবে।

স্টার স্পোর্টসে ইরফান এই প্রসঙ্গে বলেন, ‘যখন আপনি নির্বাচক কমিটিতে, তখন আপনাকে দেখতে হবে ভারতের হয়ে পূর্বে তাদের অবদান কেমন ছিল। এটা আইপিএলের আগেও হতে পারে। আমাকে সে সব ভুলে গেলে চলবে না। আমি বলছি না তাদের অনেক পেছনে ফিরে যেতে হবে। তবে সেটাও বিবেচ্য বিষয়। কেননা, কিছু ক্রিকেটার আইপিএলে পারফর্ম করছে দেখেই আপনি তাদের দলে টানবেন এমনটিও ঠিক না।’

আইপিএল আর বিশ্ব মঞ্চে পারফরম্যান্সটা যে সম্পূর্ণ আলাদা সেটিও মনে করিয়ে দিয়েছেন ইরফান পাঠান, ‘আইপিএলে সবসময় এক বা দুইজন আনক্যাপড বোলার থাকে যারা ছোট মাঠ এবং সমতল পিচের কারণে সহজেই মার খায়। তবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটটা সম্পূর্ণ ভিন্ন। এখানে পাঁচজন বোলার থাকবে, প্রত্যেকে বিশ্বকাপের আগে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ম্যাচ খেলেছে। তারা প্রচুর অভিজ্ঞতা নিয়ে আসবে। সুতরাং, তাদের অবদান উপেক্ষা করা যাবে না। সাম্প্রতিক পারফরম্যান্স বিবেচনা করা গুরুত্বপূর্ণ, তবে আইপিএলের আগে ভারতীয় দলের জন্য তাদের অর্জনগুলিও মনে রাখবেন।‘

  ক্রিকেটারদের ধর্মঘট

;

বায়ার্নকে চ্যালেঞ্জ হিসেবেই নিচ্ছে রিয়াল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনাল, রিয়াল মাদ্রিদ বনাম বায়ার্ন মিউনিখ। বড় মঞ্চে বড় দলদের লড়তে দেখাটা সব ফুটবলপ্রেমী এবং দর্শকদের জন্যই বিশেষ এক উন্মাদনার ব্যাপার। লড়াইটা যেখানে স্প্যানিশ জায়ান্ট ও জার্মান জায়ান্টের মধ্যে, সেখানে একটু বাড়তি আগ্রহ ও উত্তেজনা তো থাকবেই।

আজ মঙ্গলবার রাত ১ টায় অ্যালিয়াঞ্জ এরিনায় চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালের প্রথম লেগে স্বাগতিকদের মুখোমুখি হবে ১৪ বারের চ্যাম্পিয়নরা। ম্যাচটি দুই দলের সমর্থক ছাড়াও সকল দর্শকদের জন্যই বাড়তি উত্তেজনার জন্ম দিচ্ছে। কারণ এর আগে যতবার এই দুই দলের চ্যাম্পিয়ন্স লিগে দেখা হয়েছে, প্রতিবারই রোমাঞ্চকর এক ম্যাচ দেখতে পেয়েছে ফুটবল বিশ্ব।

গুগলের দেওয়া ‘উইন প্রোবাবিলিটি’ মতে, এই ম্যাচে বায়ার্নের জয় পাওয়ার সম্ভাবনা ৪০ শতাংশ, রিয়ালের ৩৪ শতাংশ। ম্যাচটি ড্র হওয়ার সম্ভাবনা ২৬ শতাংশ। তবে ইতিহাসের দিক থেকে খানিকটা এগিয়ে আছে রিয়াল মাদ্রিদ। দুই দল এর আগে মুখোমুখি হয়েছে ২৬ বার। রিয়াল যেখানে জিতেছে ১২ ম্যাচে, আর বায়ার্নও প্রায় সমানে সমান জিতেছে ১১ ম্যাচ। বাকিগুলো দেখেছে সমতার মুখ।

তবে রিয়াল মাদ্রিদ বেশ সতর্কতার সঙ্গেই খেলতে নামবে বায়ার্নের বিপক্ষে। কারণ বায়ার্নের সাম্প্রতিক ফর্ম দুর্দান্ত। যদিও টানা এগারো বছর পর বুন্দেসলিগার শিরোপা হাতছাড়া হয়েছে তাদের। এই ব্যাপারটিই তাদের বেশি শক্তিশালী করে গড়ে তুলতে পারে বলে মনে করছেন রিয়াল মাদ্রিদ বস কার্লো অ্যানচেলত্তি।

ইতালিয়ান এই কোচ বলেছেন, ‘বায়ার্ন একটি কঠিন মৌসুম কাটিয়েছে। কিন্তু এই মুহূর্তে সম্ভবত তাদের সামনে সেরা সময় অপেক্ষা করছে। তাদের রয়েছে কেইনের মত খেলোয়াড় যে কিনা ইতোমধ্যেই অনেক গোল করেছে। ম্যাচটি কঠিন হবে, সমানে সমানে লড়াই চলবে। আমরা মোটেই ম্যাচটিকে সহজভাবে দেখছি না। কিন্তু এই ধরনের ম্যাচ খেলতে আমরা সবসময়ই পছন্দ করি। আমার দলের সবাই বেশ চাঙ্গা আছে।’

  ক্রিকেটারদের ধর্মঘট

;