বিশ্বখ্যাত টাইমস হায়ার এডুকেশন র্যাংকিংয় ২০২৫ এ জায়গা করে নিয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি)। বিজ্ঞানে মানসম্পন্ন যৌথ গবেষণার জন্য বিশ্বে ৩০১ তম স্থান এবং দেশে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছে চবি।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) দিবাগত রাতে এ র্যাংকিং প্রকাশিত হয়েছে।
বাংলাদেশের সাতটি বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিশ্বের মোট ৭৫০ টি বিশ্ববিদ্যালয় এ র্যাংকিংয়ে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেছে। এতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সবচেয়ে বেশী পয়েন্ট অর্জন করেছে স্বাস্থ্য, চিকিৎসা, জীববিজ্ঞান, সমুদ্র, পরিবেশ ও জীবপ্রযুক্তি বিষয়ক যৌথ গবেষনায়, আন্তর্জাতিক যৌথ প্রকাশনা এবং বিভিন্ন ইন্ডাস্ট্রি ও বেসরকারি সংস্থার সাথে কাজের পরিধির মাপকাঠিতে।
মূলত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রকাশিত গবেষণা পত্রের সংখ্যা, গুনগত মান, দেশে ও বিদেশে কয়টি প্রতিষ্ঠানের সাথে যৌথ গবেষণা হয়েছে, চলমান বিভিন্ন প্রকল্প, বিভিন্ন গবেষণা কিভাবে গণমাধ্যমে স্থান পেয়েছে এবং বিশ্ববিদ্যালয় স্থানীয় ও যৌথ বিজ্ঞান গবেষনায় বিনিয়োগ করেছে এবং কত শতাংশ শিক্ষকের গত এক বছরে গবেষনা পত্র প্রকাশিত হয়েছে তার ভিত্তিতে এই রাঙ্কিং প্রস্তুত করা হয়।
এবারের বৈশ্বিক র্যাংকিংয়ে শীর্ষ তিন বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে ম্যাসাচুসেটস ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজি, স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি এবং ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অফ সিঙ্গাপুর।
প্রসঙ্গত, ইতোমধ্যে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চারটি আন্তর্জাতিক রাঙ্কিংয়ে স্থান পেয়েছে। টাইমস ইউনিভার্সিটি রাংকিং ২০২৫ এ বিশ্বে ১২০১ তম, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) নিয়ে টাইমস ইমপ্যাক্ট রাঙ্কিং এ বিশ্বে ১০০১ তম ও দেশে ৫ম, কিউএস এশিয়ান ইউনিভার্সিটি রাংকিং এ এশিয়াতে ৬৪১ তম স্থান অধিকার করেছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সব শিক্ষক, কর্মকর্তা এবং কর্মচারীদের সম্পদ বিবরণী জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। আগামী ২৭ নভেম্বরের মধ্যে তাদের সম্পদের বিবরণী বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার বরাবর প্রেরণ করতে বলেছে প্রশাসন।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. শেখ মো. গিয়াস উদ্দিন স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ নির্দেশ দেওয়া হয়।
অফিস আদেশে বলা হয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় কর্তৃক গত ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখের সরকারি কর্মচারীদের সম্পদ বিবরণী দাখিলের জন্য বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে। জারিকৃত বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সম্পদ বিবরণী প্রস্তুত করে আগামী ২৭ নভেম্বরের মধ্যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার বরাবর প্রেরণের অনুরোধ করা হলো।
এর আগে চলতি বছরের ২২ সেপ্টেম্বর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্পদ বিবরণী দাখিলের নির্দেশ হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে সরকারি কর্মচারীদের দুর্নীতি প্রতিরোধ এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে এই নির্দেশ প্রদান করা হয় বলেও উল্লেখ করা হয়।
দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৬ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর)। ১৯৭৯ সালের ২২ নভেম্বর শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহের শান্তিডাঙ্গা-দুলালপুরে দেশের প্রথম পাবলিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।
বাংলাদেশের জনগণের দীর্ঘদিনের দাবির যৌক্তিকতা ও গুরুত্ব উপলব্ধি করে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ১৯৭৬ সালের ১ ডিসেম্বর সরকারিভাবে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেন। ১৯৭৭ সালের ২৭ জানুয়ারি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ড. এম. এ. বারীকে সভাপতি করে সাত সদস্যবিশিষ্ট ‘ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় পরিকল্পনা কমিটি’ গঠন করা হয়। একই বছর ৩১ মার্চ থেকে ৮ এপ্রিল মক্কায় ওআইসি’র উদ্যোগে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক ইসলামী শিক্ষা সম্মেলনে এশিয়ার তিনটি মুসলমান রাষ্ট্রে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্তে বাংলাদেশে একটি আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পথ উন্মুক্ত হয়।
১৯৭৯ সালে জিয়াউর রহমান সরকার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ড. এ.এন.এম মমতাজ উদ্দীন চৌধুরীকে প্রকল্প পরিচালক নিযুক্ত করেন। ১৯৭৯ সালের ২২ নভেম্বর শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহের শান্তিডাঙ্গা-দুলালপুরে দেশের প্রথম পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। ইসলামী শিক্ষার সাথে আধুনিক শিক্ষার সমন্বয়ে উচ্চশিক্ষা প্রদানের লক্ষ্যে ১৯৮০ সালের ২৭ ডিসেম্বর ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাক্ট ১৯৮০(৩৭) জাতীয় সংসদে পাস হয়। ১৯৮১ সালের ১ জানুয়ারি প্রকল্প পরিচালক ড. এ.এন.এম মমতাজ উদ্দীন চৌধুরীকে ভাইস চ্যান্সেলর নিয়োগ দেয়া হয়।
১৯৮২ সালের ১৬ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম আবাসিক ছাত্রহলের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়। ১৯৮৩ সালের ১৮ জুলাইয়ের এক আদেশে বিশ্ববিদ্যালয়টিকে গাজীপুরের বোর্ডবাজারে স্থানান্তর করা হয়। ১৯৮৫ সালের মে মাসে ১৯৮৫-৮৬ শিক্ষাবর্ষে দুটি অনুষদে চারটি বিভাগে মোট তিনশত ছাত্র ভর্তি করা হয়। ১৯৮৬ সালের ২৮ জুন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ক্লাস অনুষ্ঠিত হয়। তখন শিক্ষক সংখ্যা ছিলো আট জন। ১৯৯০ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারির এক আদেশে এই বিশ্ববিদ্যালয়কে গাজীপুর থেকে কুষ্টিয়ায় স্থানান্তর করা হয়। ১৯৯২ সালের ১ নভেম্বর মূল ক্যাম্পাসে একাডেমিক ও প্রশাসনিক কাজের উদ্বোধন করা হয়।
জুন ২০২৪ পর্যন্ত তথ্য অনুযায়ী, বিশ্ববিদ্যালয়টির ৮টি অনুষদের ৩৬টি বিভাগে শিক্ষার্থী সংখ্যা ১৪ হাজার ৬৭৮, যাদের মধ্যে ছাত্র ৯২২৬ এবং ছাত্রী ৫৪৫২ জন। ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষে নতুন ভর্তিকৃত শিক্ষার্থী সংখ্যা ২৬০০ (প্রায়)। বিদেশি শিক্ষার্থীর সংখ্যা ২০ জন। বর্তমানে ৪০৬ জন শিক্ষক শিক্ষাদানে নিয়োজিত রয়েছেন। এছাড়াও ৪৮৮ জন কর্মকর্তা, ১০২ জন সহায়ক কর্মচারী এবং ১৪৯ জন সাধারণ কর্মচারী বিশ্ববিদ্যালয়ের অগ্রযাত্রায় ভূমিকা রেখে চলেছেন।
বিশ্ববিদ্যালয়টি এ পর্যন্ত ৬২৪ জনকে পিএইচ.ডি এবং ৭৮৮ জনকে এম.ফিল ডিগ্রি প্রদান করেছে। বর্তমানে ১৬৪ জন পিএইচ.ডি এবং ৪৭ জন এম.ফিল গবেষণায় নিয়োজিত রয়েছেন।
শিক্ষা ও গবেষণাক্ষেত্রে সহযোগিতা বিনিময়ের লক্ষ্যে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। সম্প্রতি চীনের সাউথইস্ট ফরেস্ট্রি ইউনিভার্সিটি এবং ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে, যেখানে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ এবং চীনের সাউথইস্ট ফরেস্ট্রি ইউনিভার্সিটির প্রেসিডেন্ট ড. ওয়াং ওয়াইবিন স্বাক্ষর করেন। এছাড়াও গত ২৪ অক্টোবর বিআইআইটি অডিটোরিয়ামে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ইসলামিক থট (আইআইআইটি)-এর সঙ্গে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষাসমূহ যথাসময়ে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অফিস থেকে যথাসময়ে সার্টিফিকেট, মার্কসশীট, ট্রান্সক্রিপ্ট সংগ্রহ করতে পারছেন। আশা করা হচ্ছে, অফিসটি নতুন ভবনে স্থানান্তরিত হলে সেবার মান আরও বাড়বে।
এ পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪টি সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রথম সমাবর্তন ২৭ এপ্রিল ১৯৯৩ সালে, দ্বিতীয় সমাবর্তন ৫ ডিসেম্বর ১৯৯৯ সালে, তৃতীয় সমাবর্তন ২৮ মার্চ ২০০২ সালে এবং সর্বশেষ ৪র্থ সমাবর্তন ৭ জানুয়ারি ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত হয়।
ক্রীড়াক্ষেত্রেও ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের রয়েছে ঈর্ষণীয় সাফল্য। এ্যাথলেটিক্স-এ এ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা সাত বার এবং ছাত্রীরা আট বার চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে। বিশ্ববিদ্যালয়টি ফুটবলে তিন বার, হ্যান্ডবলে (ছাত্র) তিন বার, ভলিবল (ছাত্র)-এ ১৩ বার এবং বাস্কেটবলে চার বার চ্যাম্পিয়ন হয়। এছাড়াও ব্যাডমিন্টনে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা ২০২৪ সালে এবং ছাত্রীরা ২০২৭ ও ২০১৮ সালে চ্যাম্পিয়ন ট্রফি অর্জন করে। এ বিশ্বব্দ্যিালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের ছাত্রী তামান্না আক্তার সাত বার জাতীয় অ্যাথলেটিক্স প্রতিযোগিতায় ১০০ মিটার হাডেলস ইভেন্টে স্বর্ণপদক লাভ করেন।
বর্তমানে কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারে বই রয়েছে এক লক্ষ ২৬ হাজার ৭২টি। এছাড়াও জার্নাল, ম্যাগাজিন এবং নিউজ পেপার এর সংখ্যা ১৯ হাজার ৪ শত (প্রায়)। রিমোট এক্সেস এর মাধ্যমে অনলাইনে সাবস্ক্রাইবড ই-বুক এবং ই-জার্নাল পড়ার সুবিধা রয়েছে। কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের ডিজিটালাইজেশন কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীদের যাতায়াতের জন্য বর্তমানে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন পুলে নিজস্ব গাড়ি রয়েছে ৪৬টি। এর মধ্যে ৫২ আসনের নন এসি বাস ১৩টি, দ্বিতল বাস ১টি, এসি বাস ১টি, ৩০ আসনের এসি কোস্টার ৭টি, নন-এসি মিনিবাস ৫টি, হায়েস এসি মাইক্রো ৫টি, জীপ ৭টি, কার ৩টি, পিক-আপ ২টি এবং অ্যাম্বুলেন্স ২টি। এছাড়াও ছাত্র-ছাত্রীদের যাতায়াতের জন্য ভাড়াকৃত ৯টি দ্বিতল বাসসহ মোট ৩২টি বাস-মিনিবাস রয়েছে।
রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের(বেরোবি) একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস্ (এআইএস) বিভাগের ‘এআইএস ক্লাব’র নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে ভিপি হিসেবে ১২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী নুরুল ইসলাম (বিনা প্রতিদ্বডন্দ্বিতায়) এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে ১৩তম ব্যাচের শিক্ষার্থী আবরার শাহরিয়ার অনিক নির্বাচিত হয়েছেন ।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত এআইএস বিভাগের ৪০২ নং রুমে ভোট গ্রহণ চলে এবং বিকাল ৫টায় নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করা হয়।
অন্যান্য সদস্যদের মধ্যে কোষাধ্যক্ষ হিসেবে ১৩ তম ব্যাচের শিক্ষার্থী মেহেদী হাসান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে ১৪তম ব্যাচের শিক্ষার্থী জিহাদুর রহমান নির্বাচিত হয়েছেন এবং কার্যকারী সদস্য হিসেবে প্রতি ব্যাচ থেকে ৪ জন করে শিক্ষার্থী অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক আবরার বলেন, আমাকে নির্বাচিত করায় বিভাগের সকলকে ধন্যবাদ এবং সবার প্রতি কৃতজ্ঞ। আমার ওপর অর্পিত দায়িত্ব নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো। সবার সহযোগিতায় আমরা ক্লাবকে এগিয়ে নিতে চাই। ক্লাবের সকল কার্যক্রম সফলভাবে সম্পন্ন করতে এবং ক্লাবকে আরো সমৃদ্ধ করতে বিভাগের সবার সহযোগিতা কামনা করছি।
ক্লাবের ভিপি বলেন, এ.আই.এস ক্লাব নিয়ে আমার ভাবনা অনেক। আশাকরি গতানুগতিক ধারার পরিবর্তন করে বৈচিত্র্য নিয়ে আসবো ক্লাবে যা একাউন্টিং ফ্যামিলির কাছে বাঁধিয়ে রাখার মত হয়, সকলের পরামর্শ ও সহযোগিতা কামনা করছি।