চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ক্যাব যুব গ্রুপের উদ্যোগে ও জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর সহায়তায় ক্যাম্পাসের বিভিন্ন দোকানে যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। এ সময় তিন দোকান মালিককে মোট ৩১ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) সকাল ১১টায় এই যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
অভিযানে ক্যাম্পাসের ২ নম্বর গেইট এলাকা ও শাহ আমানত হলের সামনের খাবারের রেস্তোরাঁয় পরিদর্শন করা হয়৷ এসময় অপরিষ্কার-অপরিচ্ছন্ন রান্নাঘর, খাবারের মূল্য তালিকা না টাঙানোসহ বিভিন্ন ভোক্তা অধিকার বিরোধী কর্মকাণ্ড পরিলক্ষিত হয়। অভিযান পরিচালনাকালীন তিনটি খাবারের দোকানকে এসব কর্মকাণ্ডের জন্য সতর্কতামূলক সর্বমোট ৩১ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
এরমধ্যে দ্বীপ স্টোরকে ৮ হাজার টাকা, রহমানিয়া হোটেলকে ১৫ হাজার টাকা এবং ঢাকা হোটেলকে ৮ হাজার টাকা জরিমানা করে জাতীয় ভোক্তা অধিদফতর।
অভিযান শেষে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের সহকারী পরিচালক মো. আনিছুর রহমান বলেন, ক্যাবের অনুরোধে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি অভিযান পরিচালনা করেছি। আগের অভিযানের তুলনায় কিছু ক্ষেত্রে উন্নতি দেখা গেলেও তিনটি দোকানে মারাত্মক অব্যবস্থাপনা লক্ষ্য করেছি। এসব দোকানে অপরিচ্ছন্ন পরিবেশে খাবার প্রক্রিয়াজাত করা হচ্ছিল। একই ফ্রিজে কাঁচা মাছ-মাংসের সাথে রান্না করা খাবার সংরক্ষণ করা হচ্ছিল, যা অত্যন্ত স্বাস্থ্য ঝুঁকিপূর্ণ। এছাড়াও, তারা অনুমোদনবিহীন রং ব্যবহার করছিল। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে তিনটি দোকানকে মোট ৩১ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
ক্যাব যুব গ্রুপ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতি রাব্বি তৌহিদ বলেন, ভোক্তা অধিদফতরের সহযোগিতায় ক্যাম্পাসের বিভিন্ন দোকানগুলোতে পরিচালনা করা হয়েছে। ক্যাম্পাসের যে দোকানগুলোতে শিক্ষার্থীরা খাবার খায়। অভিযান পরিচালনা করার সময় সেসব দোকানগুলিতে বাসি খাবার, অপরিষ্কার, অপরিচ্ছন্নতা এবং বিভিন্ন সমস্যা পাওয়া গেছে। এজন্য তাদের জরিমানা করা হয়েছে। আমরা আশা করি ভবিষ্যতে সেই দোকানগুলো ভুল শুধরে ভোক্তা বান্ধব হবে।
এ অভিযানে অংশগ্রহণ করেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর চট্টগ্রামের সহকারী পরিচালক আনিসুর রহমান, কনজ্যুমার্স এ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) যুব গ্রুপ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতি রাব্বি তৌহিদ, সাধারণ সম্পাদক মো. খাইরুল ইসলাম ও অন্যান্য সদস্যবৃন্দ।
এভারকেয়ার হাসপাতাল চট্টগ্রামে চিকিৎসক ও কর্তৃপক্ষের অবহেলা এবং অব্যবস্থাপনার কারণে গর্ভস্থ সন্তানের মৃত্যুর বিচারের দাবিতে সাংবাদিক সম্মেলন করেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের(চবি) বাংলা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মোঃ আবু বকর ছিদ্দিক।
সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১১টায় চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল খালেক মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সাংবাদিক সম্মেলনে দোষীদের বিচার দাবী করেন তিনি।
একটা আন্তর্জাতিক মানের হাসপাতালের চিকিৎসকের খামখেয়ালিপনা আচরণে এমন ঘটনার প্রেক্ষিতে আন্তর্জাতিক মানের বিচার দাবী করেন মৃত নবজাতকের বাবা।
ভুক্তভোগী চবি শিক্ষক জানান, গত ২০ এপ্রিল হতে ১৯ ডিসেম্বর প্রায় পুরো প্রেগন্যান্সি পিরিয়ড আমার স্ত্রী মিসেস লাকি ত্রিপুরা এভারকেয়ার হাসপাতালের গাইনি বিষয়ক সিনিয়র কনসালটেন্ট ডা. সানজিদা কবিরের তত্ত্বাবধানে ছিলেন। প্রতিটি নিয়মিত চেকাপে আমরা ডাক্তারকে শুধু একটাই অনুরোধ করেছিলাম যাতে উনি ডেলিভারির সময় নিজে উপস্থিত থাকেন। উনি প্রত্যেকবারেই হ্যাঁ সূচক জবাব দিয়েছিলেন। যেহেতু এটি আমার স্ত্রীর প্রথম গর্ভধারণ তাই ডাক্তারকে বলি যে প্রথমে নর্মাল ডেলিভারির চেষ্টা করবেন যদি কোন জটিলতা দেখা দেয় তবে সিজার করবেন। তিনি আমাদের সম্পূর্ণ আশ্বাস দিয়ে ছিলেন।
গত ১২ ডিসেম্বর নিয়মিত চেকাপের সর্বশেষ সাক্ষাতে ডা. সানজিদা কবির পরামর্শ দেন যখনই প্রসব বেদনা শুরু হবে তখনই যেন এভারকেয়ার হাসপাতালে চলে আসি, এমনকি রাত যত গভীরই হোক উনাকে যেন ফোন করি।
১৯ ডিসেম্বর রাত আনুমানিক চারটার দিকে আমার স্ত্রী প্রসব বেদনা অনুভব করেন। আমরা সাড়ে পাঁচটায় এভারকেয়ারে পৌঁছাই এবং তখনই ডা. সানজিদা কবিরকে ফোন করে বিষয়টি অবহিত করি। উনি জরুরী বিভাগে ভর্তি হতে বলেন। তিনি শীঘ্রই আসবেন বলে আমাদেরকে জানান।
তিনি আরও বলেন, ভর্তি প্রক্রিয়া শেষে আমার স্ত্রী মিসেস লাকি ত্রিপুরাকে হাসপাতালের ১০০০৭ নম্বর রুমে নিয়ে যাওয়া হয়। তখন প্রায় সকাল সোয়া ছয়টা বাজে। প্রসব ব্যথা তীব্র হলে সেখান থেকে লেবার রুমে নিয়ে যাওয়া হয় সাড়ে ছয়টায়। আমরা (আমি, আমার ১৮ বছর বয়সী ভাগিনী) কেবিনে অপেক্ষা করতে থাকি।
এছাড়াও জরুরী বিভাগের প্রবেশ-রিপোর্টে মা ও গর্ভস্থ সন্ধান সম্পূর্ণ সুস্থ ও স্বাভাবিক ছিল। প্রায় পৌনে নয়টার দিকে দ্বিতীয় ডাক্তার কেবিনে এলেন এবং বললেন আপনার বেবির হার্টবিটে সমস্যা। আমি বললাম জরুরী বিভাগের প্রবেশ রিপোর্টে তো বেবি সম্পূর্ণ সুস্থ ছিল। আপনাদের তত্ত্বাবধানে বেবির অবস্থা খারাপ হল কেন। তিনি কোন উত্তর না দিয়ে চলে গেলেন।
এর এক ঘন্টা পর ডা. সানজিদা কবির কেবিনে এলেন এবং বললেন বেবির হার্টবিট পাচ্ছি না। আমি বললাম। এতক্ষণ তো সবকিছু ঠিক ছিল, কখন থেকে এমন হল। তিনি বললেন তিনি আসার পর দেখলেন অবস্থা খারাপ। আমি জানতে চাইলাম আপনি কখন এলেন। তিনি বললেন এইমাত্র এলাম। তার মানে আপনি লেবার রুমে ছিলেন না। তিনি বললেন, না, ছিলাম না। আমি বজ্রাহত হলাম। তিনি এত দিন তাহলে মিথ্যা আশ্বাস দিয়েছেন এমনকি তিনি এও বলেছিলেন যে, তিনি রাত তিনটা বাজলেও ডেলিভারি করতে ছুটে আসেন। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষও আমাকে প্রতারিত করেছে। কারণ তারাও বার বার আশ্বস্ত করেছিল এই বলে যে, রাত যতই হোক কোনোরকমে আমাদের জরুরি বিভাগে এনে পৌঁছে দিবেন, বাকি দায়িত্ব আমাদের। আমি তাদের আশ্বাস ও বাস্তবতার মধ্যে তফাত দেখে বাকাহীন হয়ে গেলাম। ১০টার দিকে ডা. সানজিদা কবির আবার কেবিনে এলেন এবং জানালেন বাচ্চা সম্ভবত বেঁচে নেই। আমি শোকে মুহ্যমান হয়ে রইলাম। ১০:৫২ এ নবজাতক বিশেষজ্ঞ একজন ডাক্তার বললেন মৃত বাচ্চা প্রসব হয়েছে।
পরে আমি ডা. সানজিদা কবিরের কাছে বেবির মৃত্যুর কারণ জানতে চাই। তিনি স্পষ্টভাবে বলেন তিনি কোন কারণ খুঁজে পাননি। তিনি আরও বলেন, মায়ের এবং বাচ্চার শরীরে কোন ত্রুটি বিচ্যুতির লক্ষণ নেই। সকাল সাড়ে ছয়টা থেকে সাড়ে আটটা পর্যন্ত গর্ভস্থ বেবির হার্টবিট সম্পূর্ণ ভাল ছিল বলে তারা জানিয়েছিল। ৮:৩০ এর পর হঠাৎ হার্টবিট না পাওয়ার কোন কারণ তারা ব্যাখ্যা করতে পারেননি। আসলে ডা. সানজিদা কবির আসার আগেই সাধারণ ডাক্তারদের আনাড়িপনায় গর্ভস্থ বেবির মৃত্যু হয়।
আবু বকর ছিদ্দিক বলেন, ডাক্তারদের ভুল চিকিৎসা কিংবা খামখেয়ালিপনা আচরণ এটাই প্রথম নয়। তাদের কারণে অনেক মৃত্যু পর্যন্ত হয়েছে। কিন্তু অনেকেই প্রতিবাদ করতে পারে না। সকলের হয়ে আগামীতে যাতে কোন চিকিৎসকের খামখেয়ালি কোন আচরণের জন্য কোন মা বাবাকে যাতে সন্তান হারা হতে না হয়।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভোস্ট কাউন্সিলের ১৪০তম সভার মাধ্যমে সদ্য ঘোষিত সান্ধ্য আইন সম্পর্কে গভীর উদ্বেগ ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় সংসদ।
উক্ত আইনে ছাত্রদের জন্য রাত ১১টার মধ্যে ছেলেদের হলগেট বন্ধ করে দেয়া হবে এবং ছাত্রীদের মাগরিবের নামাজের ১৫ মিনিটের মধ্যে হল বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এই আইন শিক্ষার্থীদের মৌলিক স্বাধীনতা ও তাদের জীবনযাত্রাকে সীমাবদ্ধ করার আশঙ্কা সৃষ্টি করেছে।
বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতি মাহমুদুল হাসান এবং সাধারণ সম্পাদক নুর আলম এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন, 'বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন সব সময় শিক্ষার্থীদের স্বাধীনতা এবং অধিকার রক্ষায় কাজ করে আসছে। কোনো ধরনের শৃঙ্খলা বা নীতির নামে শিক্ষার্থীদের স্বাধীনতা হরণের সিদ্ধান্ত গ্রহণ কোনোভাবেই সমর্থনযোগ্য নয়। একটি বিশ্ববিদ্যালয় যাতে শিক্ষার্থীদের স্বাধীন চিন্তা, মতপ্রকাশ এবং নিজেদের জীবনযাত্রা পরিচালনা করতে পারে, সে ধরনের পরিবেশ তৈরি করা উচিত। তবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সদ্য ঘোষিত সন্ধ্যা আইন শিক্ষার্থীদের স্বাধীনতাকে সংকুচিত করবে এবং একটি অস্বস্তিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করবে।'
তারা আরও বলেন, 'আমরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে অনুরোধ জানাই, দ্রুত সময়ের মধ্যে এই আইন বাতিল করতে হবে এবং শিক্ষার্থীদের মতামত ও স্বার্থের প্রতি আরও যত্নবান হতে হবে। বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় সংসদ আগামী দিনে এই আইন বাতিলের দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের বিরুদ্ধে সব ধরনের শান্তিপূর্ণ আন্দোলন ও প্রতিবাদ অব্যাহত রাখবে।'
বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় সংসদ সংশ্লিষ্ট সকলকে অনুরোধ জানাচ্ছে, যেন তারা এই বিষয়ে আরও সচেতন থাকে এবং শিক্ষার্থীদের অধিকার রক্ষায় একসঙ্গে কাজ করে।
উল্লেখ্য, গত ২১ ডিসেম্বর, শনিবার অনুষ্ঠিত ১৪০তম প্রভোস্ট কাউন্সিলের সাধারণ সভায় উঠে আসা তিন নাম্বার প্রস্তাবে ছাত্র ও ছাত্রীদের হলে রাতে প্রবেশের সময় নির্ধারণ প্রসঙ্গে এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এতে বলা হয়, ছাত্রদের প্রতিটি হলে রাত ১১টার মধ্যে শিক্ষার্থী প্রবেশ বাধ্যতামূলক। আর ছাত্রীদের হলে মাগরিবের আজান হওয়ার ১৫মিনিটের মধ্যে প্রবেশ বাধ্যতামূলক। শিক্ষার্থীদের স্ব-স্ব হল ব্যতিরেকে জন্য হলে অবস্থান নিষিদ্ধ।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) শিক্ষার্থীদের ছেলেদের আবাসিক হলে প্রবেশসীমা নির্ধারণ করে দিয়েছে হল কর্তৃপক্ষ। ছাত্র হলে রাত ১১ টার মধ্যে প্রবেশ বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। তবে ছাত্রী হলে আগে থেকেই মাগরিব আজান হওয়ার ১৫ মিনিটের মধ্যে প্রবেশ বাধ্যতামূলক করা ছিলো।
রোববার (২২ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভোস্ট কাউন্সিলের সভাপতি অধ্যাপক ড. শেখ এ.বি.এম জাকির হোসেন এ বিষয়ে নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, প্রভোস্ট কাউন্সিলের সাধারণ সভায় সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
গত ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, শনিবার অনুষ্ঠিত ১৪০ তম প্রভোস্ট কাউন্সিলের সাধারণ সভায় উঠে আসা তিন নাম্বার প্রস্তাবে ছাত্র ও ছাত্রীদের হলে রাতে প্রবেশের সময় নির্ধারণ প্রসঙ্গে এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এতে বলা হয়, ছাত্রদের প্রতিটি হলে রাত ১১ (এগারো) টার মধ্যে শিক্ষার্থী প্রবেশ বাধ্যতামূলক। আর ছাত্রীদের হলে মাগরিবের আজান হওয়ার ১৫ (পনেরো) মিনিটের মধ্যে প্রবেশ বাধ্যতামূলক। শিক্ষার্থীদের স্ব-স্ব হল ব্যতিরেকে জন্য হলে অবস্থান নিষিদ্ধ।
এছাড়াও শীতকালীন ছুটির সময় প্রতিটি হলের চারিদিকে নিরাপত্তা টহল বাড়ানো, যেমন রাত্রিবেলায় অতিরিক্ত ২ (দুই) জন এবং দিনের বেলায় অতিরিক্ত ০১ (এক) জন নিরাপত্তা প্রহরী প্রতিটি হলের চারিদিকে পাহারারত থাকা, গত জুলাই ২০২৪ থেকে ডিসেম্বর ২০২৪ মোট ছয় (০৬) মাসের বকেয়া ভর্তুকি (সাবসিডি) দ্রুত হল ফান্ডে জমাদানের অনুরোধ জানানোর সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
এদিকে শীতকালীন ছুটিতে আবাসিক হলে অবস্থানরত শিক্ষার্থীদের জন্য ডাইনিং খোলা রাখা প্রসঙ্গে এখনও ধোঁয়াশা কাটেনি। একাধিক হল ডাইনিং ম্যানেজার চালু রাখার ক্ষেত্রে অপারগতা দেখাচ্ছে বলে জানা যায়। তবে এ বিষয়ে রাতে জরুরি মিটিং করবে বলে প্রভোস্ট কাউন্সিল বরাত জানানো হয়।